পৃথিবীর গোলার্ধ শব্দ যুগল ভূগোল এবং মানচিত্রাঙ্কনবিদ্যায় ব্যবহৃত হয়; এর দ্বারা পৃথিবীকে দুটি অংশে বিভক্ত করা হয়। গোলার্ধ শব্দটির উত্‌পত্তি প্রাচীন গ্রীক শব্দ "ἡμισφαίριον" হতে, যা প্রাচীন ল্যাটিন শব্দ "hēmisphairion"-কে নির্দেশ করে; এর অর্থ 'একটি গোলকের অর্ধেক' ("half of a sphere")।

মূল মধ্যরেখানিরক্ষরেখা বরাবর পৃথিবীর দ্বিখণ্ডিত করা চিত্র।
পূর্ব গোলার্ধ ও পশ্চিম গোলার্ধ প্রদর্শনকারী একটি মানচিত্র।

অক্ষাংশ বা দ্রাঘিমাংশ চিহ্নিতকরণের দ্বারা এই জাতীয় বিভাগগুলি সবচেয়ে সাধারণভাবে প্রদর্শন করা হয়:[]

পূর্ব – পশ্চিমে বিভক্তিকে সাংস্কৃতিকধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকেও দেখা হয়, এর ফলে এদেরকে দুইটি সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় গোলার্ধে বিভক্ত করা যায়।

যাইহোক, অন্যান্য বিভক্তিগুলির মধ্যে এই গ্রহটিকে তার প্রধান গঠনকারী ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে দুই ভাগে বিভক্ত করা যায়:

The Land Hemisphere
স্থল গোলার্ধ।
The Water Hemisphere
জল গোলার্ধ।
The Land Hemisphere is at the top, and the Water Hemisphere is at the bottom.
স্থল গোলার্ধ উর্ধে এবং জল গোলার্ধ নিম্নে।
The Land Hemisphere is at the top and the Water Hemisphere is at the bottom
স্থল গোলার্ধ উর্ধে এবং জল গোলার্ধ নিম্নে।

সূর্যের উদয়াস্ত অনুসারে পৃথিবীকে দিন এবং রাত - এই দুই গোলার্ধে বিভক্ত করা যেতে পারে।

আরও দেখুন

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "Hemisphere"। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০২১ 
  2. Boggs, S. W. (১৯৪৫)। "This Hemisphere"। Journal of Geography৪৪: ৩৪৫–৩৫৫। ডিওআই:10.1080/00221344508986498  অজানা প্যারামিটার |ইস্যু= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা

  উইকিমিডিয়া কমন্সে পৃথিবীর গোলার্ধ সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।