নুরুন্নবী ছামদানী

বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ

মাওলানা নুরুন্নবী ছামদানী বাংলাদেশের ঝিনাইদহ জেলার রাজনীতিবিদ ও তৎকালীন যশোর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য[১][২][৩]

মাওলানা
নুরুন্নবী ছামদানী
যশোর-২ আসনের সংসদ সদস্য
কাজের মেয়াদ
১৯৭৯ – ১৯৮২
পূর্বসূরীনূরে আলম সিদ্দিকী
উত্তরসূরীমকবুল হোসেন
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্মঝিনাইদহ জেলা
রাজনৈতিক দলবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী
অন্যান্য
রাজনৈতিক দল
ইসলামী ডেমোক্রেটিক লীগ

প্রাথমিক জীবন সম্পাদনা

নুরুন্নবী ছামদানী ঝিনাইদহ জেলায় জন্মগ্রহণ করেন।

রাজনৈতিক জীবন সম্পাদনা

নুরুন্নবী ছামদানী বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতিবিদঝিনাইদহ পৌরসভার চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। তিনি ১৯৭৯ সালের দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইসলামী ডেমোক্রেটিক লীগের (আইডিএল) প্রার্থী হিসেবে তৎকালীন যশোর-২ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

যুদ্ধাপরাধ বিতর্ক সম্পাদনা

মুক্তিযুদ্ধের সময় ঝিনাইদহে শান্তি কমিটির সভাপতি ছিলেন। তার নেতৃত্বে হত্যা ও পরে তার লাশ গুম করে ফেলা হয় বলে অভিযোগ আছে।[৪]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "১৯৭৯ সালে আই.ডি.এল (ইসলামী ডেমোক্রেটিক লীগ)-এর মাধ্যমে নির্বাচিত এমপি ছিলেন যারা"বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। ১ জানুয়ারি ১৯৭৯। ১২ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০২০ 
  2. ঝিনাইদহ, মাহমুদ হাসান টিপু (১০ আগস্ট ২০১৭)। "ভোটের হাওয়া-ঝিনাইদহ-২, সম্ভাব্য প্রার্থীদের লড়াই জমছে"দৈনিক সমকাল। ১২ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০২০ 
  3. "২য় জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)জাতীয় সংসদবাংলাদেশ সরকার। ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। 
  4. নিউজ, ঝিনাইদহ (২০১৬-১১-১২)। "বীরঙ্গনা জয়গুন নেছা স্বীকৃতি পান নি মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে"ঝিনাইদহ নিউজ। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৩ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]