নিউক্লীয় বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র
নিউক্লীয় বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র বা পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র একটি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র যার তাপ উৎস একটি পারমাণবিক চুল্লী। অন্যসব প্রচলিত তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মত এর তাপ দিয়েও বাষ্প উৎপন্ন করা হয় এবং উৎপাদিত বাষ্প একটি বৈদ্যুতিক উৎপাদক বা জেনারেটরে সংযুক্ত স্টীম টারবাইন ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ তৈরি করে। ২০১৮ সালে আইএইএ (IAEA) প্রতিবেদন মতে ৩০ টি দেশে ৪৫০ টি পারমাণবিক বিদ্যুৎ চুল্লির কর্মকাণ্ড পরিচালনা হচ্ছে। [১] পরমাণু শক্তি কেন্দ্র সাধারণত বেস লোড স্টেশন হিসেবে বিবেচনা করা হয় যেহেতু জ্বালানি মোট উৎপাদন খরচের একটি ছোট অংশ। অপারেশন এবং রক্ষণাবেক্ষণ এবং জলবিদ্যুৎ স্টেশন সহ জ্বালানী খরচ তুলনামূলক কম হওয়ায় বেস লোড ক্ষমতা সরবরাহকারী হিসেবে এরা উপযুক্ত। নিউক্লিয় জ্বালানীর বর্জ্য ব্যাবস্থাপনার খরচ যদিও অনির্ধারিত। পারমাণবিক চুল্লিতে মডারেটর হিসেবে ব্যবহৃত হয় "বোরন বা ক্যাডমিয়াম দণ্ড"
ইতিহাসসম্পাদনা
১৯৪৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসি অঙ্গরাজ্যে ওকে ব্রিজের এক্স-১০ গ্রাফাইট চুল্লী ছিল প্রথম পারমাণবিক শক্তিকেন্দ্র যেখানে প্রথমবারের জন্য পারমাণবিক শক্তি দ্বারা উৎপন্ন বিদ্যুৎ দিয়ে একটি আলোর বাল্ব জ্বালানো হয়। দ্বিতীয়বার ১৯৫১ সালের ২০ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের আইডাহো অঙ্গরাজ্যের আর্কোর কাছাকাছি ইবিআর-১ পরীক্ষামূলক স্টেশনে বৃহৎ পরিসরে পরীক্ষার ঘটনা ঘটে। ১৯৫৪ সালের ২৭ জুন বিশ্বের প্রথম পারমাণবিক শক্তিকেন্দ্র থেকে শক্তি গ্রিডে বিদ্যুৎ উৎপাদন তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের অবনিনিস্ক শহরে শুরু হয়।
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ "PRIS - Home"। pris.iaea.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৭।
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
- পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলির জন্য অ-ধ্বংসাত্মক পরীক্ষা
- পারমাণবিক শর্তাদির শব্দকোষ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৯ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |