নজাবত আলী খান
সাঈদ নাজাবুত আলী খান বাহাদুর, জন্মনাম মীর ফুলওয়ারী (১৭৪৯ - মার্চ ১০, ১৭৭০) যিনি ১৭৬৬ সালে তার বড় ভাই নবাব নাজিম নাজিমুদ্দীন আলী খানের মৃত্যুর পর বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার নবাব হিসেবে সিংহাসনে আরোহণ করেন। নাজাবুত আলী খান, সাইফ উদ-দৌলা নামেই বেশি পরিচিত।
নাজাবুত আলী খান বাহাদুর | |
---|---|
সাইফ-উল-মুলুক (দেশের তরবারি) সুজা-উদ-দৌলা (রাষ্ট্রের নায়ক) শহমত জং (যুদ্ধের তীর) | |
![]() | |
রাজত্বকাল | ১৭৬৬–১৭৭০ |
রাজ্যাভিষেক | মে ২২, ১৭৬৬ (১৭ বছর বয়স), তার ভাই নাজিম উদ্দিন আলী খান-এর মৃত্যুর পরপরই |
সাইফ উদ-দৌলা | |
উপাধি | বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার নবাব নাজিম (বাংলার নবাব) |
জন্ম | ১৭৪৯ |
মৃত্যু | মার্চ ১০, ১৭৭০ |
মৃত্যুস্থান | মুর্শিদাবাদ |
সমাধিস্থল | জাফরগঞ্জ সমাধিক্ষেত্র |
পূর্বসূরি | নাজিম উদ্দিন আলী খান |
উত্তরসূরি | আশরাফ আলি খান (নবাব) |
রাজবংশ | নাজাফি |
পিতা | মীরজাফর |
মাতা | মুন্নী বেগম |
ধর্মবিশ্বাস | শিয়া ইসলাম |
তিনি ছিলেন মুন্নী বেগম ও মীর জাফরের তৃতীয় পুত্র। সিংহাসনে আরোহণের সময় তার বয়স ছিল মাত্র ১৭ বছর। তিনি তার মায়ের তত্ত্বাবধানে সিংহাসন ত্যাগ করেন এবং ১০ই মার্চ ১৭৭০ সালে গুটিবসন্তে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।
জীবনসম্পাদনা
প্ররম্ভিক জীবনসম্পাদনা
নাজিমুদ্দিন আলী খানের মৃত্যুর পর নাজাবুত আলী খানের সিংহাসনে আরোহণের সময় বয়স ছিল মাত্র ১৭ বছর এবং তিনি তার মাতা মুন্নী বেগমের তত্ত্বাবধানে রাজ্য পরিচালনা করতেন। ১৭৬৬ সালের ১৯শে মে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি একটি চুক্তি মতে তাকে মওকুফ ₹৪১,৮৬,১৩১ ও ৯ আনা (₹১=১২ আনা), মানে ₹১৭,৭৮,৮৫৪ ও এক আনা নবাবের পরিবার এর জন্য এবং ₹ ২৪,০৭,২৭৭ ও ৮ আনা নিজামতের সমর্থনের জন্য দিয়েছিল।
আরও দেখুনসম্পাদনা
টীকাসম্পাদনা
নজাবত আলী খান জন্ম: ১৭৪৯ মৃত্যু: মার্চ ১০, ১৭৭০
| ||
পূর্বসূরী নাজিম উদ্দিন আলী খান |
বাংলার নবাব ১৭৬৬–১৭৭০ |
উত্তরসূরী আশরাফ আলী খান |