দৌলতপুর কলেজ রেলওয়ে স্টেশন
দৌলতপুর কলেজ রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের খুলনা জেলার একটি রেলওয়ে স্টেশন।[১]
দৌলতপুর কলেজ রেলওয়ে স্টেশন | ||
---|---|---|
বাংলাদেশের রেলওয়ে স্টেশন | ||
অবস্থান | খুলনা জেলা খুলনা বিভাগ বাংলাদেশ | |
মালিকানাধীন | বাংলাদেশ রেলওয়ে | |
পরিচালিত | বাংলাদেশ রেলওয়ে | |
লাইন | দর্শনা জংশন-খুলনা লাইন | |
প্ল্যাটফর্ম | ? | |
ট্রেন পরিচালক | পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে | |
নির্মাণ | ||
গঠনের ধরন | মানক | |
পার্কিং | আছে | |
সাইকেলের সুবিধা | আছে | |
প্রতিবন্ধী প্রবেশাধিকার | আছে | |
ইতিহাস | ||
চালু | ১৮৮৪ | |
পরিষেবা | ||
চালু
| ||
অবস্থান | ||
দর্শনা জংশন-যশোর-খুলনা লাইন |
---|
সূত্র: বাংলাদেশ রেলওয়ে মানচিত্র |
অবস্থান
সম্পাদনাদৌলতপুর কলেজ রেলওয়ে স্টেশন দৌলতপুর কলেজ (দিবা-নৈশ) ও বি এল কলেজ সংলগ্ন এলাকায়।
ইতিহাস
সম্পাদনাবিশ্বজুড়ে পাটের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণের জন্য প্রধান পাট উৎপাদনকারী এলাকা ঢাকা এবং ময়মনসিংহ থেকে কলকাতা বন্দরে পাট সরবরাহ করার জন্য উন্নতমানের যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রয়োজন দেখা দেয়। ১৮৮৫ সালে মূলত কাঁচা পাট নদীপথে কলকাতায় আনার জন্য ঢাকা স্টেট রেলওয়ে নামে খ্যাত ময়মনসিংহ থেকে ঢাকা হয়ে নারায়ণগঞ্জ পর্যন্ত ১৪৪ কিমি দীর্ঘ মিটারগেজ রেললাইন স্থাপন করা হয়। ক্রমান্বয়ে এটিকে ময়মনসিংহ থেকে জামালপুর হয়ে জগন্নাথগঞ্জ ঘাট এবং পরবর্তীকালে বাহাদুরাবাদ ঘাট পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়। ১৮৮৭ সালে আরও ভাল ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে নর্দান বেঙ্গল রেলওয়ে এবং ঢাকা স্টেট রেলওয়েসহ কাউনিয়া থেকে কুড়িগ্রাম (ধরলা) পর্যন্ত ন্যারোগেজের (৭৬২ মিমি) রেললাইনকে ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ের সঙ্গে একীভূত করা হয়। একই কারণে ১৮৮২-৮৪ সালের মধ্যে সেন্ট্রাল রেলওয়ে নামে পরিচিত বনগাঁ-যশোর-খুলনা ব্রডগেজ রেললাইন তৈরি করা হয়।[২] এসময় দৌলতপুর কলেজ রেলওয়ে স্টেশন নির্মাণ করা হয়।
পরিষেবা
সম্পাদনাদৌলতপুর কলেজ রেলওয়ে স্টেশন দিয়ে যেসব ট্রেন চলাচল করে নিম্নে তা উল্লেখ করা হলো:
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ টাইমস, খুলনা (২০১৮-০৭-৩১)। "দৌলতপুরে রেলওয়ে স্টেশন অরক্ষিত : সকালে উচ্ছেদ বিকেলে দখল"। Khulna Times। ২০১৮-০৮-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-১৬।
- ↑ "রেলওয়ে - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-১৬।