দারুচিনি দ্বীপ (উপন্যাস)
দারুচিনি দ্বীপ জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ এর শুভ্রকে নিয়ে লেখা উপন্যাসগুলোর মধ্যে অন্যতম। এটি একটি বহুল পঠিত উপন্যাস। ১৯৯১ সালের একুশে বই মেলায় অনুপম প্রকাশনী হতে প্রথম প্রকাশিত হয়।[১]
লেখক | হুমায়ূন আহমেদ |
---|---|
প্রচ্ছদ শিল্পী | সুখেন দাস |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
ধারাবাহিক | শুভ্র |
প্রকাশক | অনুপম প্রকাশনী |
প্রকাশনার তারিখ | ফেব্রুয়ারি ১৯৯১ |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ৯৬ |
আইএসবিএন | ৯৭৮৯৮৪৪০৪২৯৭১ |
কাহিনী সংক্ষেপ
সম্পাদনাউপন্যাসে কানাবাবা নামে খ্যাত শুভ্র এবং তার বন্ধু-বান্ধবরা প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিনে যাওয়ার আয়োজন করে। পুরো উপন্যাসটিতে শুধু তাদের সমুদ্রে যাওয়ার আয়োজন এবং না যেতে পারার আশঙ্কাটুকুই বর্ণিত হয়েছে। কিন্তু উপন্যাসটির শেষ পর্যন্ত তারা সমুদ্রে যেতে পারেনি। উপন্যাস শেষ হয় এর পাত্র-পাত্রীদের সমুদ্রযাত্রার উদ্দেশ্যে ট্রেনে চড়ার দৃশ্য দিয়ে। লেখকের ভাষায়, তিনি এই উপন্যাসে তার পাত্র-পাত্রীদেরকে সমুদ্রে নিয়ে যেতে পারেননি, তার কারণ তিনি নিজেই তখনও সমুদ্রে যাননি। পরবর্তীতে অবশ্য তিনি দারুচিনি দ্বীপ এর দ্বিতীয় খন্ড রূপালী দ্বীপ রচনা করেন, যেখানে তাদের মিশন দারুচিনি দ্বীপ পূর্ণতা লাভ করে।
অভিযোজন
সম্পাদনাদারুচিনি দ্বীপ উপন্যাসটি নিয়ে ২০০৭ সালে অভিনেতা এবং নির্মাতা তৌকির আহমেদ ইমপ্রেস টেলিফিল্ম থেকে একই শিরোনামে দারুচিনি দ্বীপ চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। এতে শুভ্র চরিত্রে অভিনয় করেন চিত্রনায়ক রিয়াজ এবং নায়িকা জরীর চরিত্রে অভিনয় করেন লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার ২০০৬ মম। চলচ্চিত্রটি হুমায়ূন আহমদকে ঐ বছর শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এনে দেয়[২]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "দারুচিনি দ্বীপ - হুমায়ূন আহমেদ"। www.rokomari.com। ২০২০-০১-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-২৮।
- ↑ "উনিশের উচ্ছ্বাসে ইমপ্রেসের উনিশ ছবি"। চ্যানেল আই অনলাইন। ২০১৭-০৯-২৫। ২০২০-০৪-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-২৮।