দাদার কীর্তি

১৯৮০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত তরুণ মজুমদার পরিচালিত বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র

দাদার কীর্তি ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি ভারতীয় বাংলা চলচ্চিত্র ।

দাদার কীর্তি
চলচ্চিত্রের পোস্টার
পরিচালকতরুণ মজুমদার
রচয়িতাশরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
শ্রেষ্ঠাংশেতাপস পাল
মহুয়া রায়চৌধুরী
দেবশ্রী রায়
অয়ন বন্দ্যোপাধ্যায়
সন্ধ্যা রায়
অনুপ কুমার
কালী বন্দ্যোপাধ্যায়
রুমা গুহঠাকুরতা
সত্য বন্দ্যোপাধ্যায়
সমিত ভঞ্জ
উৎপল দত্ত
বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়
সুরকারহেমন্ত মুখোপাধ্যায়
চিত্রগ্রাহকশক্তি ব্যানার্জী
সম্পাদকরমেশ যোশী, শক্তিপদ রায়
মুক্তি১৯৮০
স্থিতিকাল২ ঘণ্টা ২৫ মিনিট
দেশভারত
ভাষাবাংলা

কাহিনীসূত্র সম্পাদনা

কেদার (তাপস পাল) একজন সাদাসিধা সরল মনের ছেলে । তিন বার বিএ পরীক্ষায় পাস করতে না পারলে তার বাবা অত্যন্ত রেগে যান এবং তাকে বিহারের একটি শহরে তার কাকার কাছে পাঠিয়ে দেন । সরল মনের ছেলে কেদার কাকার বাড়িতে এসে খুড়তুতো ভাই সন্তুর (অয়ন বন্দ্যোপাধ্যায়) বন্ধুবান্ধবদের হাসিঠাট্টার শিকার হয় । এদের নেতা ছি ভোভম্বল (অনুপ কুমার।।

কেদার সরস্বতী (মহুয়া রায়চৌধুরী) নামের একটি মেয়ের প্রেমে পড়ে । সে ছিল খুব কড়া গোছের সিরিয়াস মেয়ে । সরস্বতীর বোন বিনির (দেবশ্রী রায়) সাথে আবার সন্তুর বিয়ের ঠিক হয়ে ছিল। সরস্বতীর বাবা মাও কেদারের সরলতায় খুশি হয় এবং সরস্বতীও তার প্রতি নরম মনোভাব দেখায় । ভোম্বলদার কেরামতিতেই দুজনের মধ্যে ভালবাসার পূর্বভাগ আরম্ভ হয়। কিন্তু ভোম্বল এবং তার দলের কলকাঠিতে তাদের দুজনের মধ্যে ভুলবোঝাবুঝি হয় । সরস্বতী কেদারের উপর ভীষন বিরক্ত এবং রেগে ওঠে এবং সে ভাগলপুরের অন্য একটি ছেলেকে বিয়ে করতে রাজি হয়। কিন্তু পরে ভোম্বলদাই এই সমাধান করে। শেষ অবধি সব সমস্যা মিটে যায় এবং ভালবাসা জয়ী হয়। এই সিনেমাটি মজা এবং হাস্যরসে পরিপূর্ণ।

অভিনয় সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা