দাগনভূঞা উপজেলা

ফেনী জেলার একটি উপজেলা
(দাগনভূঁইয়া উপজেলা থেকে পুনর্নির্দেশিত)

দাগনভূঞা বাংলাদেশের ফেনী জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা

দাগনভূঞা
উপজেলা
মানচিত্রে দাগনভূঞা উপজেলা
মানচিত্রে দাগনভূঞা উপজেলা
স্থানাঙ্ক: ২২°৫৫′৫৮″ উত্তর ৯১°১৮′৫″ পূর্ব / ২২.৯৩২৭৮° উত্তর ৯১.৩০১৩৯° পূর্ব / 22.93278; 91.30139 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগচট্টগ্রাম বিভাগ
জেলাফেনী জেলা
প্রতিষ্ঠাকাল১৯৮৩
সংসদীয় আসন২৬৭ ফেনী-৩
আয়তন
 • মোট১৬৫.৮৪ বর্গকিমি (৬৪.০৩ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)
 • মোট২,২৫,৪৬৪
 • জনঘনত্ব১,৪০০/বর্গকিমি (৩,৫০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট৫৫.৪৮%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড৩৯২০ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
২০ ৩০ ২৫
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

অবস্থান ও আয়তন

সম্পাদনা

দাগনভূঞা উপজেলার মোট আয়তন ১৬৫.৮৪ বর্গ কিলোমিটার।[] ফেনী জেলার সর্ব-পশ্চিমে ২২°৫৩´ থেকে ২৩°০৪´ উত্তর অক্ষাংশ ৯১°১৫´ থেকে ৯১°২২´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে দাগনভূঞা উপজেলার অবস্থান। এ উপজেলা ফেনী-নোয়াখালী জাতীয় মহাসড়কের(এন ১০৪) উপর অবস্থিত। এই উপজেলার উপর দিয়েই চট্টগ্রাম থেকে নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর ও বরিশাল বিভাগে যাতায়াত করা হয়। [] ফেনী জেলা সদর থেকে এ উপজেলার দূরত্ব প্রায় ১৫ কিলোমিটার।[] এ উপজেলার উত্তরে কুমিল্লা জেলার নাঙ্গলকোট উপজেলাচৌদ্দগ্রাম উপজেলাফেনী সদর উপজেলা, দক্ষিণে নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা, পূর্বে ফেনী সদর উপজেলাসোনাগাজী উপজেলা, পশ্চিমে নোয়াখালী জেলার সেনবাগ উপজেলা

নামকরণ

সম্পাদনা

দাগনভূঞা উপজেলার পূর্ব নাম গোপীগঞ্জ, যা ভুলুয়া রাজ্যের অধীনে শাসিত হত। ইতিহাস পর্যালোচনায় দেখা যায়, প্রখ্যাত জমিদার শ্রী অরুণ সিং বাহাদুরের স্ত্রীর নাম ছিল শ্রী গোপীদেবী যিনি স্বামীর জমিদারীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সে থেকে তার নাম অনুসারে জমিদারী স্ট্রেট গোপীগঞ্জ নামে পরিচিতি লাভ করে। জমির আহমেদ-এর সূত্র মতে, পরবর্তীতে মুঘল সম্রাট শাহাজাহানের পুত্র শাহাজাদা সুজার আমলে বার ভূঁইয়াদের কোন এক দাগন ভূঁইয়া নামে বিশিষ্ট ব্যক্তি ঐ সময় ফেনীর পশ্চিমাঞ্চলে বসতি স্থাপন করে ছিলেন। দাগন ভূঁইয়া দীঘির আশেপাশে স্থায়ী বসতি স্থাপন করেন বলেন ধারণা করা হয়। তার নাম অনুসারে এলাকাটি দাগনভূঞা হিসেবে খ্যাতি পায়।

উপজেলার নিকট অতীতের ইতিহাসঃ ১৮৭৬ সালে ব্রিটিশ সরকারের প্রশাসনিক প্রয়োজনে গঠিত বৃহত্তর নোয়াখালীর অংশ হিসেবে ফেনী মহকুমার অন্তর্গত দাগনভূঁঞাকে ১৯৭৯ সালে দাগনভূঁঞা থানা হিসেবে রূপান্তর করা হয়। তম্মধ্যে ফেনী মহকুমা বিলুপ্ত করে ১৯৮৪ সালের মার্চ মাসে ফেনীকে জেলা হিসেবে রূপান্তর করা হয় এবং পরবর্তীতে ১৯৮৩ সালে দাগনভূঁঞা থানাকে দাগনভূঁঞা উপজেলায় উন্নীত করা হয়। দাগনভূঞা ফেনী নদী বিধৌত জনপদ।

[]

প্রশাসনিক এলাকা

সম্পাদনা

১৯৭৯ সালে দাগনভূঞা থানা প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮৩ সালে প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণের ফলে ঐ বছর সেপ্টেম্বরের ১৪ তারিখ এটি উপজেলায় রূপান্তরিত হয়।[] এ উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ৮টি ইউনিয়ন রয়েছে। এছাড়াও ১৫২টি গ্রাম ও ১০০টি মৌজা রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলা প্রশাসনিক কার্যক্রম দাগনভূঞা থানার আওতাধীন।

পৌরসভা:
ইউনিয়নসমূহ:[]

জনসংখ্যার উপাত্ত

সম্পাদনা

২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী দাগনভূঞা উপজেলার জনসংখ্যা ২,২৫,৪৬৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,০৯,৯৩১ জন এবং মহিলা ১,১৫ ৫৩৩ জন। মোট জনসংখ্যার ৯৩.৪৪% মুসলিম, ৬.৫৪% হিন্দু এবং ০.০২% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী রয়েছে।[]

শিক্ষা

সম্পাদনা

দাগনভূঞা উপজেলার সাক্ষরতার হার ৫৫.৪৮%।[] এ উপজেলায়-

  • কলেজ ৪টি
  • ৮টি আলিম মাদ্রাসা
  • ১১টি দাখিল মাদ্রাসা
  • ২৬টি এবতেদায়ী মাদ্রাসা(সংযুক্ত-১৯টি এবং স্বতন্ত্র-৮টি)
  • ২৫টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়(সহপাঠ-২৩টি এবং বালিকা-২টি)
  • ১টি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়
  • ১০১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় []
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহঃ
  • সরকারি ইকবাল মেমোরিয়াল কলেজ,
  • ভাষা শহীদ সালাম মেমোরিয়াল কলেজ (সালামনগর, মাতুভূঁইয়া),
  • রাজাপুর কলেজ,
  • উত্তর আলিপুর কলেজ,
  • দরবেশের হাট পাবলিক কলেজ,
  • সুলতানা মেমোরিয়াল গার্লস হাই স্কুল,
  • ওমরপুর চিশতী হাই স্কুল,
  • আতাতুর্ক সরকারি মডেল হাই স্কুল,
  • দাগনভূঞা একাডেমী,
  • দাগনভূঞা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
  • দাগনভূইয়া গাউছিয়া আহমদিয়া আমিনিয়া সুন্নিয়া মাদ্রাসা হেফজখানা ও এতিমখানা
  • দাগনভুইয়া আহমদিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানা,
  • দাগনভুইয়া ক্যাডেট মাদ্রাসা,
  • ইছহাকিয়া এতিমখানা সিনিয়র মাদ্রাসা- ইয়াকুবপুর,
  • ইয়াকুবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,
  • পূর্ব-চন্দ্রপুর হাই স্কুল,
  • সিলোনীয়া হাই স্কুল,
  • সিলোনীয়া সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসা,
  • রাজাপুর হাইস্কুল এন্ড কলেজ,
  • সুজাতপুর উচ্চবিদ্যালয়,
  • দুধমুখা উচ্চবিদ্যালয়,
  • জাহানারা উচ্চবিদ্যালয়,
  • আতাতুর্ক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
  • সিন্দুরপুর কে.এ বিদ্যানিকেতন।
  • রঘুনাথ পুর উচ্চবিদ্যালয়।
  • বাতশিরি উচ্চ বিদ্যালয়।
  • জাঙ্গালীয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
  • ভবানীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
  • ভবানীপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়।
  • আবদুল নবী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
  • নয়ানপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
  • পূর্বচন্দ্রপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
  • করিম উল্লাহ্ উচ্চ বিদ্যালয়।
  • বাগডুবি উচ্চ বিদ্যালয়।
  • দাগনভুঞা আজিজিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা।
  • হাজি আব্দুল লতিফ (দাখিল) মাদ্রাসা।
  • জায়লস্কর উচ্চ বিদ্যালয়।
  • বরইয়া আলী আকবর উচ্চ বিদ্যালয়।
  • বরইয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
  • কোরবানপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
  • সাপুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
  • সাপুয়া উচ্চ বিদ্যালয়।
  • লতিপপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
  • সমাস পুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
  • বাতশিরি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
  • বারা‌হি গু‌ণি উচ্চ বিদ্যালয়।
  • প্রতাপপুর উচ্চ বিদ্যালয়।
  • প্রতাপপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
  • ছিদ্দিক নগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
  • মোমারিজপুর উচ্চ বিদ্যালয়।
  • আজিজ ফাজিলপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

স্বাস্থ্য

সম্পাদনা

দাগনভূঞা উপজেলায় ৩১ শয্যাবিশিষ্ট ১টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং ৮টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র রয়েছে।

যোগাযোগ ব্যবস্থা

সম্পাদনা

দাগনভূঞা উপজেলায় যোগাযোগের প্রধান সড়ক ফেনী-নোয়াখালী মহাসড়ক। যে কোন যানবাহনে যোগাযোগ করা যায়।

সড়কের বিবরণ সংখ্যা পাকা রাস্তা (কি.মি) W.V.S(কি.মি) কাঁচা রাস্তা(কি.মি)
উপজেলা সড়ক ৮টি ২৬.৭৪ ০.৪০ ২০.১১
ইউনিয়ন সড়ক ১৩টি ২২.৬১ ১.১০ ২০.৪৪
গ্রাম্য সড়ক-এ ৮৪টি ৫৫.৭১ ৪.৯৪ ১৪৭
গ্রাম্য সড়ক-বি ১৯১টি ৮.৪১ ০.৯০ ৩৮৬.৩৮
মোট ২৯৬টি ১১৩.৪৭ ৭.৩৪ ৫৭৩.৯৩

দাগনভূঞা উপজেলার পূর্ব দিক দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে ছোট ফেনী নদী। এছাড়া রয়েছে দাদনা খাল।[] ৬টি নদীর মধ্যে ৩টি(৮০০ হেক্টর) নদী জীবিত এবং মৃত নদী-৩টি(২০.৬৬ হেক্টর)। আর এখানে ৮টি খাল রয়েছে।

হাট-বাজার

সম্পাদনা

দাগনভূঞা উপজেলায় ২০টি হাট-বাজার রয়েছে। এর মধ্যে সিন্দুরপুর বাজার, কোরাইশ মুন্সী বাজার, দরবেশ হাট, রাজাপুর বাজার, বৈরাগীর হাট, তুলাতলী বাজার, দুধমুখা বাজার, দাগনভূঞা বাজার, মাতুভূঁইয়া বাজার, ফাজিলের ঘাট বাজার, বটতলা বাজার, বেকের বাজার, সিলোনিয়া বাজার, জায়লস্কর বাজার, এতিমখানা বাজার, বরইয়া বাজার উল্লেখযোগ্য।[]

দর্শনীয় স্থান

সম্পাদনা
  • ছোট ফেনী নদী
  • দাগনভূঞা দীঘি।
  • প্রতাপপুর জমিদার বাড়ি
  • চৌধুরী বাড়ি মসজিদ।
  • বিজিবি ক্যাম্প।
  • ভাষা শহীদ আবদুস সালাম গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর।
  • সিলোনীয়া নদী।
  • দুলামিয়া কটন স্পিনিং মিলস লিমিটেড।

[]

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব

সম্পাদনা

জনপ্রতিনিধি

সম্পাদনা
সংসদীয় আসন
সংসদীয় আসন জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[] সংসদ সদস্য[][১০][১১][১২][১৩] রাজনৈতিক দল
২৬৭ ফেনী-৩ দাগনভূঞা উপজেলা এবং সোনাগাজী উপজেলা মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী জাতীয় পার্টি (এরশাদ)
উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসন
ক্রম নং পদবী নাম
০১ উপজেলা চেয়ারম্যান[১৪] দিদারুল কবির রতন
০২ ভাইস চেয়ারম্যান[১৫] জয়নাল আবেদিন মামুন
০৩ মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান[১৬] শাহিদা আকতার শেফালী
০৪ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা[১৭] নিবেদিতা চাকমা

আরও দেখুন

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "দাগনভূঞা উপজেলা - বাংলাপিডিয়া"bn.banglapedia.org 
  2. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 
  3. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৭ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 
  4. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৭ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 
  5. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৭ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 
  6. http://daganbhuiyan.feni.gov.bd/site/view/hat_bazar_list/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0
  7. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 
  8. "Election Commission Bangladesh - Home page"www.ecs.org.bd 
  9. "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (পিডিএফ)ecs.gov.bdবাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯ 
  10. "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  11. "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  12. "জয় পেলেন যারা"দৈনিক আমাদের সময়। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  13. "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"সমকাল। ২৭ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  14. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 
  15. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৮ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 
  16. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৫ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 
  17. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ জুন ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা