তোনারি নো তোতোরো (জাপানি: となりのトトロ, হেপবার্ন: Tonari no Totoro) ১৯৮৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র। এটি হায়াও মিয়াজাকির চিত্রনাট্যে পরিচালিত এবং স্টুডিও জিবলি কর্তৃক প্রযোজিত। চলচ্চিত্রটি ১৯৮৮ সালে আনিমেজ আনিমে গ্রান্ড প্রিক্স পুরস্কার অর্জন করে। ডিজনি ৭ মার্চ, ২০০৬ সালে ছবিটি পুনরায় মুক্তি দেয়।

তোনারি নো তোতোরো
জাপানিとなりのトトロ
HepburnTonari no Totoro
পরিচালকহাইয়াও মিয়াযাকি
প্রযোজকতোরু হারা
রচয়িতাহাইয়াও মিয়াযাকি
শ্রেষ্ঠাংশেচিকা সাকামোতো
নোরিকো হিদাকা
হিতোশি তাকাগি
তানিএ কিরিবাইয়াশি
শিগেসাতো ইতোই
সুমি শিমামোতো
সুরকারজোই হিসাইশি
চিত্রগ্রাহকহিসাও শিরাই
সম্পাদকতাকেশি সিইয়ামা
পরিবেশকতোহো (জাপান)
মুক্তি১৬ এপ্রিল ১৯৮৮
স্থিতিকাল৮৬ মিনিট
ভাষাজাপানি

চরিত্র সম্পাদনা

সাৎসুকি কুসাকাবে | Satsuki Kusakabe
১১ বছর বয়সী মেয়ে। সাৎসুকি হচ্ছে মে'র বড় বোন। সাৎসুকি প্রচলিত জাপানী বর্ষলিপির পঞ্চম মাস, যা কিনা ইংরেজি মে মাসের সমতূল্য।
মেই কুসাকাবে | Mei Kusakabe
সাৎসুকির চার বৎসর বয়সী বোন। তার নাম ইচ্ছাকৃতভাবেই তার বড় বোনের নামকে প্রতিধ্বনি করে রাখা হয়েছে এটা প্রমাণ করতে যে মূল কাহিনিতে একটাই চরিত্র ছিলো। সেটা পরে বড় বোন এবং ছোট বোন দুটি চরিত্রে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে।
তাৎসু কুসাকাবে | Tatsuo Kusakabe
মেয়েদের বাবা, টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রত্নতত্ত্ব এবং নৃতত্ত্ব বিভাগে কাজ করেন।
ইয়াসুকো কুসাকাবে | Yasuko Kusakabe
মেয়েদের মা, অজ্ঞাত এক অসুস্থতার কারণে (পরিচালকের দেওয়া তথ্যমতে এটা ছিলো যক্ষ্মা[১]) সিচিকোকুয়ামা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সিচিকোকুয়ামা হাসপাতাল যক্ষ্মা রোগের চিকিৎসার জন্য সুপরিচিত। মিয়াজাকির মা ছোটকালে যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন।
তোতোরো | Totoro
ধূসর-সাদা, কমপক্ষে তিন মিটার লম্বা, বন্ধুভাবাপন্ন বনের ভূততোতোরো হচ্ছে মে'র তোরোরু শব্দের ভুল উচ্চারন। তোরোরু জাপানি শব্দ, মানে "ট্রল" বা লনওয়ার্ড। ছবিতে এই রকম আরও দুটি চরিত্র আছে, তাদের নামও "তোতোরো"; বড় ধূসর তোতোরোর নাম হচ্ছে "ও-তোতোরো" বা "মিমিনজুকো", মাঝারিটার নাম হচ্ছে "চূ-তোতোরো" বা "জুকো", আর ছোটোটার নাম হচ্ছে "চিবি-তোতোরো" বা "মিনি"।
কানতা ওগাকি | Ōgaki Kanta
গ্রামের কিশোর, সাসুস্কির প্রতি ঝোঁক আছে। মিয়াজাকির নিজের মতো এই চরিত্রটিও কার্টুন আর প্লেন পছন্দ করে।
গ্রানী | Granny
কান্তার দাদী, যিনি মাঝে মাঝে মেয়েদের দেখে রাখেন।
ক্যাটবাস | Nekobasu
ক্যাটবাস যেটা কিনা বদলে একটা যাত্রীবাহী বাস হয়ে যায়। জাপানি লোকপ্রচলিত সংস্কার বা কুসংস্কার হলো, যদি বিড়ালের যথেষ্ট বয়স হয়, সে দেহ-পরিবর্তন করার জাদু অর্জন করে। তাকে তখন "বাকেনেকো[২]" বলে ডাকা হয়। বেশ কিছু জিবলির চলচ্চিত্রে "বাকেনেকো"র উল্লেখ আছে।

গল্পসূত্র সম্পাদনা

তোতোরো এবং সিন্তো সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা