তাসনিম খলিল

নির্বাসিত বাংলাদেশি সাংবাদিক

তাসনিম খলিল হলেন নির্বাসিত বাংলাদেশি সাংবাদিক। তিনি নেত্র নিউজ-এর প্রধান সম্পাদক।[] তিনি পূর্বে দ্য ডেইলি স্টার-এ কাজ করেছেন এবং সিএনএন-এর স্ট্রিংগার ও হিউম্যান রাইটস ওয়াচ-এর পরামর্শক হিসেবে কাজ করেছেন।[] ২০০৬–২০০৮ সালের বাংলাদেশি জরুরি অবস্থার সময়, ২০০৭ সালের ১১ মে তিনি গ্রেফতার হন এবং বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর গোয়েন্দা অধিদপ্তর-এর হেফাজতে নির্যাতনের শিকার হন।[][] বর্তমানে খলিল ওরেব্রু, সুইডেন-এ বসবাস করেন, যেখানে তিনি ইন্ডিপেন্ডেন্ট ওয়ার্ল্ড রিপোর্ট নামে একটি মানবাধিকারকেন্দ্রিক বিশ্ব সংবাদ ম্যাগাজিনের প্রকাশক এবং সম্পাদক।[]

তাসনিম খলিল
২০১৭ সালে তাসনিম খলিল
জন্মআনুমানিক ১৯৮১
বাংলাদেশ
জাতীয়তাবাংলাদেশি
নাগরিকত্বসুইডেন
শিক্ষানর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ (ভাষাতত্ত্ব/ইংরেজি)
মালমো বিশ্ববিদ্যালয়, সুইডেন (মানবাধিকার)
পেশাসাংবাদিক, সম্পাদক এবং প্রকাশক
কর্মজীবন২০০০ সাল থেকে
নিয়োগকারীইন্ডিপেন্ডেন্ট ওয়ার্ল্ড রিপোর্ট (বর্তমান প্রকাশক এবং সম্পাদক), দ্য ডেইলি স্টার (সাবেক বাংলাদেশি সাংবাদিক), সিএনএন (সাবেক স্ট্রিংগার)
প্রতিষ্ঠানহিউম্যান রাইটস ওয়াচ (পরামর্শক)
পরিচিতির কারণমানবাধিকার বিষয়ক প্রতিবেদনের জন্য পরিচিত
দাম্পত্য সঙ্গীশারমিন আফসানা সুচি
সন্তানতিয়াশ
ওয়েবসাইটtasneemkhalil.com

প্রাথমিক জীবন

সম্পাদনা

তাসনিম খলিল আনুমানিক ১৯৮১ সালে বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকাতে অবস্থানকালে তিনি নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি ভাষাতত্ত্বে পড়াশোনা করেন।[] বাংলাদেশে গ্রেফতার হওয়ার পর, তিনি এক মাস আত্মগোপনে ছিলেন এবং ২০০৭ সালের ৬ জুন একটি প্রধান বাংলাদেশি বিমানবন্দর দিয়ে পালাতে সক্ষম হন।[] সেখান থেকে তিনি পরিবারের সঙ্গে নির্বাসনে যান এবং সুইডেনে আশ্রয় নেন, যা তিনি মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জন্য বেছে নিয়েছিলেন।[][] সুইডেন ২০০৭ সালের জুন মাসে তাকে আশ্রয় দেয়।[] তিনি মালমো বিশ্ববিদ্যালয়, মালমোতে মানবাধিকার বিষয়ে পড়াশোনা করেন এবং সুইডেনে অবস্থানকালে নিজের ম্যাগাজিন শুরু করেন।[] খলিল বিবাহিত এবং তাদের এক পুত্রসন্তান, তিয়াশ।[][]

সাংবাদিকতায় কর্মজীবন

সম্পাদনা

তাসনিম খলিল ২০০০ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত দ্য ডেইলি স্টার-এ সম্পাদকীয় সহকারী হিসেবে কাজ করেন। এই সময় তিনি মাসিক ম্যাগাজিন ফোরাম-এর জন্যও লিখেছেন।[] তিনি পরে সিএনএনের জন্য বাংলাদেশ থেকে স্ট্রিংগার এবং ২০০৬ সালে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের পরামর্শক হন।[] খলিল তার মানবাধিকার বিষয়ক রিপোর্টিং এবং ব্লগিংয়ে সক্রিয় ছিলেন, যা নিয়ে তার স্ত্রী বলেছিলেন যে এটি তাকে সমস্যায় ফেলতে পারে।[]

বাংলাদেশে গ্রেফতার ও সুইডেনে নির্বাসনের পর, খলিল ইন্ডিপেন্ডেন্ট ওয়ার্ল্ড রিপোর্ট-এর প্রকাশক এবং সম্পাদক হিসেবে কাজ করছেন, যেখানে তিনি মানবাধিকার বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দেন।[] ইন্ডিপেন্ডেন্ট ওয়ার্ল্ড রিপোর্ট-এ, খলিল ভিন্নমত পোষণকারী ব্যক্তিদের জন্য বাইরের বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগের একটি মাধ্যম প্রদান করছেন:

যখন কেউ চীনে একজন ভিন্নমতাবলম্বী সাংবাদিক, উজবেকিস্তানে মানবাধিকার কর্মী বা বার্মায় গণতন্ত্র কর্মী হিসেবে কাজ শুরু করেন, তখন তিনি একটি সীমা অতিক্রম করেন এবং সামনে কী হতে পারে তা ভালোভাবেই জানেন। তাদের কেউই আমাদের কাছ থেকে গোপনীয়তার নিশ্চয়তা চাননি। তারা একটি বৈশ্বিক মানবাধিকার সাংবাদিকতার প্ল্যাটফর্ম চেয়েছেন, এবং আমরা তা তৈরি করার চেষ্টা করছি।[১০]

গ্রেপ্তার ও নির্যাতন

সম্পাদনা

২০০৭ সালের ১১ ই মে মধ্য রাতের ঠিক পরে তাসনিম খলিলকে ঢাকার ধানমন্ডি থানায় সাদা পোশাকধারী চারজন বাংলাদেশি নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকর্তা তাকে আটক করে।[১১][১২][১৩] তার স্ত্রী বলেছিলেন যে অফিসাররা তাদের বাড়িতে এসে তার স্বামীকে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছাড়াই নিয়ে যায় তবে জরুরি অবস্থার কারণে।[১৪] নিরাপত্তা বাহিনী তার বাড়িতে থাকাকালীন তারা পুরো অনুসন্ধান চালিয়ে তার পাসপোর্ট, কম্পিউটার এবং টেলিফোন সরঞ্জাম এবং তার সাংবাদিকতার কাজে ব্যবহৃত কাগজপত্র এবং ইলেকট্রনিক ফাইল বাজেয়াপ্ত করে।[] হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলেছে, তিনি তার মানবাধিকার রিপোর্টিং এবং বাংলাদেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলার জন্য আটক ছিলেন এবং ডেইলি স্টারের এক সম্পাদক মাহফুজ আনাম বলেছেন যে তাসনিমখলিল ডটকম ব্লগ করার কারণে সরকার তাকে আটকানোর কথা বলেছিল।[১১][১২][১৩][১৪]

খলিলকে তার অবস্থানকারী এলাকা ধানমন্ডি থানায় না নিয়ে বরং সংসদ ভবন সেনা শিবিরে দুর্নীতি দমন টাস্কফোর্সের জিম্মায় রাখা হয়েছিল।[][১১] বন্দি থাকা কালে তিনি বেশিরভাগ সময় চোখ বন্ধ অবস্থায় ছিলেন এবং তাকে লাটিপেটা করা হয়েছিলো।[] তাসনিমখালিল ডটকম-এ তার ব্লগিং সম্পর্কে তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল।[১৫] ফোরাম ম্যাগাজিনে তার লেখা একটি নিবন্ধের কারণে তাকেও মারধর করা হয়েছিল।[১৬] তাকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারবিরোধী এবং গুপ্তচর হিসাবে অন্যান্য দেশে সিএনএন এবং হিউম্যান রাইটস ওয়াচের সাথে কাজ করার অপরাধ স্বীকার করতে বলা হয়েছিল।[] খলিলকে বন্দী হওয়ার ২২ ঘণ্টার মধ্যে হোটেল সোনোগ্রানের সামনে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল, ডিজিএফআই গোয়েন্দা বিভাগ থেকে এটি সবচেয়ে কম সময় যে কাউকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল,[][] এবং মিডিয়া আউটলেটগুলি থেকে তাকে মুক্তি দেওয়ার চাপের ফলে, প্রেস স্বাধীনতা সংস্থাগুলি এবং মানবাধিকার সংস্থাগুলি তার পক্ষে একাধিক বিবৃতি প্রকাশ করে।[][][১৪][১৭]

হিউম্যান রাইটস ওয়াচ-এর ব্র্যাড অ্যাডামসের মতে, "সমালোচক সাংবাদিক হিসাবে তাসনিম খলিলের খ্যাতি সম্ভবত তাকে গ্রেপ্তারের জন্য প্ররোচিত করেছিল, তবে এটি তার জীবন রক্ষাও করতে পারে। জরুরি নিয়মের অধীনে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে থাকা সাধারণ বাংলাদেশিদের তেমন কোনও সুরক্ষা নেই।"[১৮]

প্রেক্ষাপট

সম্পাদনা

২০০৭ সালে সহিংসতা নিয়ন্ত্রণ করতে এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সরকারের কাছ থেকে নিয়ন্ত্রণ গ্রহণের পর নির্বাচন পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-এর জয়ের সময় পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নির্দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়।[][] অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল-এর তথ্য অনুযায়ী, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে প্রায় ১,০০,০০০ মানুষকে আটক করা হয়েছিল।[১৯] খলিলকে জানানো হয়েছিল যে তার ব্যক্তিগত ব্লগের জন্য তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে, যা বাংলাদেশি নিরাপত্তা বাহিনী দেশবিরোধী বলে বিবেচনা করেছিল।[] ওই সময়ে আরও অনেক সাংবাদিককে আটক ও নির্যাতন করা হয়েছিল।[][২০][২১] এর মধ্যে নূর আহমেদ এবং জাহাঙ্গীর আলম আকাশ-এর মতো সাংবাদিকরাও ছিলেন।[২০]

প্রতিক্রিয়া

সম্পাদনা

তাসনিম খলিল গ্রেফতার হওয়ার পর তার স্ত্রী জরুরি অবস্থায় যাদের জানাতে বলা হয়েছিল তাদের একটি তালিকায় যোগাযোগ করেন। এরপর তার কর্মস্থলগুলো ব্লগারদের একটি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে তার আটকাবস্থার খবর প্রচার করে এবং সরকারগুলোকে খলিলের পরিস্থিতি সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করতে আহ্বান জানায়।[] হিউম্যান রাইটস ওয়াচ-এর এশিয়া পরিচালক ব্রাড অ্যাডামস বলেন, "আমরা তাসনিম খলিলের নিরাপত্তা নিয়ে অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। তিনি বাংলাদেশে মানবাধিকার এবং আইনের শাসনের পক্ষে একটি গুরুত্বপূর্ণ কণ্ঠস্বর, এবং এর জন্য তাকে হুমকির মুখে পড়তে হয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে জানানো উচিত যে, বাইরের বিশ্ব তাদের কার্যক্রম নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।"[১২]

দক্ষিণ এশিয়া মিডিয়া কমিশনের সমন্বয়ক হুসাইন নাকি তাসনিম খলিলের গ্রেফতারের নিন্দা জানিয়ে বলেন, "বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে এমন স্বেচ্ছাচারী পদক্ষেপ থেকে বিরত থাকতে হবে, যা বাইরের বিশ্ব নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। খলিলের কোনো ক্ষতি হলে তা সেনাবাহিনীর বৈধতা এবং আইনের শাসনের পক্ষে তাদের দাবিকে গুরুতরভাবে দুর্বল করবে। কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে ক্ষমা চাওয়া উচিত এবং সাংবাদিকদের হয়রানি বন্ধ করা উচিত, যা বাংলাদেশে সংবাদপত্রের স্বাধীনতার নাজুক অবস্থার ইঙ্গিত দেয়।"[১৭] কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্ট-এর নির্বাহী পরিচালক জোয়েল সাইমন বলেন, "তাসনিম খলিলের মতো একজন খ্যাতিমান এবং সন্মানিত সাংবাদিককে কোনো কারণ না জানিয়ে সেনাবাহিনীর গ্রেফতার করা বাংলাদেশে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার নাজুক অবস্থার পরিচয় দেয়।"[১৩]

বাংলাদেশ থেকে মুক্তি পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার পর খলিল তার অভিজ্ঞতা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ-এর একটি প্রতিবেদনে লিপিবদ্ধ করেন। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ তাদের প্রকাশিত দ্য টর্চার অফ তাসনিম খলিল (২০০৮) সম্পর্কে বলেছে যে, এটি বাংলাদেশে নির্যাতনের বিষয়ে সবচেয়ে বিস্তারিত প্রকাশ্য বিবরণ।[][]

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে অভিযোগ

সম্পাদনা

২০২০ সালে তাসনিম খলিল এবং কার্টুনিস্ট আহমেদ কবির কিশোর ও লেখক মুশতাক আহমেদ সহ আরও ১০ জনের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন এর আওতায় "গুজব ছড়ানো এবং সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ডে" জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হয়।[২২][২৩]

নির্বাচিত রচনা

সম্পাদনা
  • মোহাইমেন, নাঈম (২০১৩)। "সংবাদমাধ্যমের ভঙ্গুর চতুর্থ স্তম্ভ: বাংলাদেশে সেন্সরশিপের ইতিহাস (১৯৭২–২০১২)"। শুস্মিথ, ব্রায়ান; জেনিলো, জুড উইলিয়াম। বাংলাদেশের পরিবর্তিত মিডিয়াস্কেপ: রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণ থেকে বাজারের শক্তি পর্যন্ত। ইন্টেলেক্ট। পৃষ্ঠা ১২৬। আইএসবিএন 978-1-8415-0473-5 

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "বাংলাদেশ সুইডেনভিত্তিক নেত্র নিউজকে ব্লক করেছে"নিউ এজ। Archived from the original on ৬ ডিসেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০২০ 
  2. "বাংলাদেশি সাংবাদিক গ্রেফতার"সিএনএন। ১১ মে ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৩ 
  3. "সংক্ষেপে বিশ্ব সংবাদ"ওয়াশিংটন পোস্ট। ১১ মে ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১৩ 
  4. ওহলেন, ম্যাটস (১২ সেপ্টেম্বর ২০১০)। "বাংলাদেশ – সুইডেন – বিশ্ব"স্টকহোম নিউজ। ২৩ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৩ 
  5. হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (ফেব্রুয়ারি ২০০৮)। তাসনিম খলিলের নির্যাতন: বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জরুরি অবস্থায় ক্ষমতার অপব্যবহার কীভাবে করে২০। নিউ ইয়র্ক: হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। ২৪ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১৩ 
  6. মেন্ডোজা, জাইমে (২২ ফেব্রুয়ারি ২০০৮)। "বাংলাদেশ: নির্যাতিত সাংবাদিক তার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন"। এশিয়া মিডিয়া আর্কাইভস। ১৮ জুলাই ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১৩ 
  7. রবিনসন, সাইমন (১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৮)। "বাংলাদেশে নির্যাতনের নতুন অভিযোগ"টাইম। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১৩ 
  8. "মানবাধিকার সংস্থা বাংলাদেশকে নির্যাতনের জন্য অভিযুক্ত করেছে"দ্য গার্ডিয়ান। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৮। 
  9. Khalil, Tasneem (৩ মার্চ ২০০৮)। "Surviving torture in Bangladesh"The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১৩ 
  10. সোওলা, টিমোথি; হেইস, ডেভিড (১৪ সেপ্টেম্বর ২০১০)। "স্বাধীন গণমাধ্যম: তাসনিম খলিলের প্রকল্প"। opendemocracy.net। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৩ 
  11. "যৌথ বাহিনী ডেইলি স্টার সাংবাদিককে আটক করেছে"bdnews24.com। ১১ মে ২০০৭। 
  12. "BD rights activist arrested"Dawn। Agence France Presse। ১২ মে ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১৩ 
  13. Jaing, Joyce (১১ মে ২০০৭)। "Bangladesh: Army releases Daily Star investigative reporter and blogger"। UCLC International Institute। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৩ 
  14. "Region: B'desh relaxes restrictions on former PM's"Daily Times। ১২ মে ২০০৭। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১৩ 
  15. "Authorities free journalist and human rights activist Tasneem Khalil"। Reporters Without Borders। ১১ মে ২০০৭। ১৭ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১৩ 
  16. "Journalist Tasneem Khalil released after brutal torture by military; government not addressing endemic torture, warns Human Rights Watch"। IFEX। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১৩ 
  17. "Media watchdog condemns BD journalist's harassment by govt"Daily Times। ১৩ মে ২০০৭। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১৩ 
  18. "Torture victim exposes Bangladesh abuses"CNN। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০১৩ 
  19. "ডকুমেন্ট – বাংলাদেশ: নির্যাতনের আশঙ্কা/সম্ভাব্য বিবেকের বন্দী: তাসনিম খলিল (পুরুষ)"অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। ১১ মে ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১৩ 
  20. "সিলেটে সম্পাদক নির্যাতন নিয়ে সরকারের চ্যালেঞ্জ"। রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস। ১০ অক্টোবর ২০০৮। ২৬ মে ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৩ 
  21. "আমরা আপনাকে জানাতে চাই: বাংলাদেশে সেন্সরশিপের ইতিহাস (১৯৭২–২০১২)"দ্য বাংলাদেশ ক্রনিকল (মতামত)। ১ এপ্রিল ২০১৩। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  22. "ভার্চুয়াল আদালতে কার্টুনিস্টসহ ৩ জনের রিমান্ড আবেদনের শুনানি আগামীকাল"দ্য ডেইলি স্টার। ২০২০-০৬-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০৬ 
  23. "করোনাভাইরাস পোস্টের জন্য বাংলাদেশে কার্টুনিস্ট আটক - 9News"www.9news.com.au। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০৬ 

আরও পড়ুন

সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা