তারাপুর-কমলাসাগর সীমান্ত হাট
তারাপুর-কমলাসাগর সীমান্ত হাট হচ্ছে চতুর্থ বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সীমান্ত হাট যা ২০১৫ সালের ১১ জুন বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলার কসবা পৌর এলাকার তারাপুর এবং ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সিপাহীজলা জেলার কমলাসাগর সীমান্তে চালু হয়। এর আগে ৭ জুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে ভারত ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে হাটটি উদ্বোধন করেন।[১][২][৩][৪]
বিনিময় ও হাট ব্যবস্থাপনা
সম্পাদনাসপ্তাহে প্রতি রবিবার বিজিবি ও বিএসএফ সুরক্ষা বলয়ে হাট বসে এবং প্রতিজন ২০০ ডলার সমমূল্যের শুল্কমুক্ত সওদা করতে পারে।[৫] হাটে বাংলাদেশী টাকা ও ভারতীয় টাকা উভয় মুদ্রায় পণ্য বেচা-কেনা হয়।[৬]
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "১১ জুন কসবায় বসছে দেশের চতুর্থ সীমান্ত হাট"। বাংলা নিউজ ২৪.কম। ঢাকা, বাংলাদেশ। জুন ৯, ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ মে ৩০, ২০২২।
- ↑ "নানা অনিয়মে চলছে কসবা সীমান্ত হাট"। ভোরের কাগজ। ঢাকা, বাংলাদেশ। নভেম্বর ২৫, ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০২২।
- ↑ "দেখে আসুন কসবা সীমান্ত হাট"। প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৭ মার্চ ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০২২।
- ↑ "সীমান্ত হাটের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন"। ওয়ালিউর রহমান মিরাজ, বিবিসি বাংলা। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২৩ জুলাই ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০২২।
- ↑ "কসবায় সীমান্ত হাটের দিন পরিবর্তন"। জাগোনিউজ২৪.কম। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৭ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০২২।
- ↑ "কুড়িগ্রামে সীমান্ত হাট বসবে সপ্তাহে দু'দিন"। সময় নিউজ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০২২।