ডেমোক্র্যাটিক লীগ
বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল
ডেমোক্রেটিক লীগ বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল। ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৭৬ সালে এটি সরকার কর্তৃক নিবন্ধন লাভ করে।[১] ধর্মীয় মূল্যবোধ ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে খন্দকার মোশতাক আহমেদের নেতৃত্বে গড়া দলটিতে অলি আহাদ যোগ দেন।[২] কিন্তু মতবিরোধের কারণে খন্দকার মোস্তাককে বাদ দিয়ে আলাদাভাবে ডেমোক্রেটিক লীগ পুনঃগঠন করেন এবং দলটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে দলটি বিএনপি নেতৃত্বাধীন সাত দলীয় জোটের শরীক হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] অলি আহাদের মৃত্যুর পর সাইফুদ্দিন মনি দলটির নেতৃত্ব দেন। সাইফুদ্দিন মনির মৃত্যুর পর খোকন চন্দ্র দাস দলটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন।[৩][৪] দলটি ২০১২ সাল হতে বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিশ দলীয় জোটের শরীক দল ছিল। পরবর্তীতে ২০২২ সালে বিশ দলীয় জোট বিলুপ্ত হলে দলটি জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের শরিক হয়।[৫]
ডেমোক্রেটিক লীগ ডিএল | |
---|---|
সাধারণ সম্পাদক | খোকন চন্দ্র দাস |
প্রতিষ্ঠাতা | খন্দকার মোশতাক আহমেদ (মূল) অলি আহাদ (পুনর্গঠন) |
সদর দপ্তর | ঢাকা |
ভাবাদর্শ | বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ ধর্মীয় মূল্যবোধ গণতন্ত্র |
জাতীয় অধিভুক্তি | বিশ দলীয় জোট (২০১২-২০২২) জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট (২০২২-বর্তমান) |
বাংলাদেশের রাজনীতি রাজনৈতিক দল নির্বাচন |
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "ডেমোক্রেটিক লীগের অনুমোদন লাভ"। দৈনিক ইত্তেফাক। ২৩ সেপ্টেম্বর ১৯৭৬। পৃষ্ঠা ১।
- ↑ "ভাষা সৈনিক অলি আহাদের ইন্তিকাল"। দৈনিক সংগ্রাম। ২১ অক্টোবর ২০১২। ২১ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১৮।
- ↑ প্রতিবেদক, কালবেলা। "বিশেষ ট্রাইব্যুনালে 'গণহত্যা'র বিচার দাবি ডিএলের | কালবেলা"। কালবেলা | বাংলা নিউজ পেপার। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১১-১৭।
- ↑ "ডেমোক্রেটিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন মনি আর নেই"। এনটিভি (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১০-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১১-১৭।
- ↑ প্রতিনিধি, বিশেষ (২০২২-১২-২২)। "২০ দল ভেঙে দুটি জোট, লক্ষ্য যুগপৎ আন্দোলন"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১১-১৭।