ঠাকুরগাঁও জেলা

বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের একটি জেলা
(ঠাকুরগাও জেলা থেকে পুনর্নির্দেশিত)

ঠাকুরগাঁও জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রংপুর বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।[২]

ঠাকুরগাঁও
জেলা
উপরে-বাম থেকে ঘড়ির কাঁটার দিকে: বালিয়া মসজিদ, হরিপুর রাজবাড়ি, ঢোলহাট মন্দির, গন্দর নদী, জামালপুর জামে মসজিদ
বাংলাদেশে ঠাকুরগাঁও জেলার অবস্থান
বাংলাদেশে ঠাকুরগাঁও জেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৬°২′৪″ উত্তর ৮৮°২৭′৩০″ পূর্ব / ২৬.০৩৪৪৪° উত্তর ৮৮.৪৫৮৩৩° পূর্ব / 26.03444; 88.45833 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগরংপুর বিভাগ
সরকার
 • জেলা প্রশাসকমোঃ মাহবুবুর রহমান
আয়তন
 • মোট১,৮০৯.৫২ বর্গকিমি (৬৯৮.৬৬ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (2011)[১]
 • মোট১৩,৮০,০০০
 • জনঘনত্ব৭৬০/বর্গকিমি (২,০০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট52%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
৫৫ ৯৪
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

অবস্থান ও আয়তন সম্পাদনা

ঠাকুরগাঁও জেলার উত্তরে পঞ্চগড় জেলা, পূর্বে পঞ্চগড় জেলাদিনাজপুর জেলা, পশ্চিম ও দক্ষিণে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ

প্রশাসনিক এলাকাসমূহ সম্পাদনা

ঠাকুরগাঁও জেলা ৫টি উপজেলায় বিভক্ত। এগুলো হচ্ছেঃ

ঠাকুরগাঁও জেলা ৫৪ টি ইউনিয়নে বিভক্ত। এগুলো হলো:

ইতিহাস সম্পাদনা

 
ঠাকুরগাঁওয়ে টাঙ্গন নদীর পাড়ে অপরাজেয় ৭১ ভাস্কর্য।

টাংগন, শুক ও সেনুয়া বিধৌত এই জনপদের একটি ঠাকুর পরিবারের উদ্যোগে ব্রিটিশ শাসনমলে বর্তমান পৌরসভা এলাকার কাছাকাছি কোনো স্হানে একটি থানা স্হাপিত হয়। এই পরিবারের নাম অনুসারে থানাটির নাম হয় ঠাকুরগাঁও থানা। "ঠাকুর" অর্থাৎ ব্রাহ্মণদের সংখ্যাধিক্যের কারণে স্হানটির নাম ঠাকুরগাঁও হয়েছে।

১৭৯৩ সালে ঠাকুরগাঁও অবিভক্ত দিনাজপুর জেলার থানা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।[৩] ১৮৬০ সালে এটি মহকুমা হিসেবে ঘোষিত হয়। এর অধীনে ছয়টি থানা ছিল, এগুলো হলঃ ঠাকুরগাঁও সদর, বালিয়াডাঙ্গী, পীরগঞ্জ, রাণীশংকৈল, হরিপুর ও আটোয়ারী। ১৯৪৭ সালে এই ৬টি থানা এবং ভারতের জলপাইগুড়ি জেলার ৩টি থানা ও কোচবিহারের ১টি থানা (পঞ্চগড়, বোদা, তেতুলিয়া ও দেবীগঞ্জ) নিয়ে ১০টি থানার মহকুমা হিসেবে ঠাকুরগাঁও নুতনভাবে যাত্রা শুরু করে। কিন্ত ১৯৮১ সালে আটোয়ারী, পঞ্চগড়, বোদা, দেবীগঞ্জ ও তেতুলিয়া নিয়ে পঞ্চগড় নামে আলাদা মহকুমা সৃষ্টি হলে ঠাকুরগাঁও মহকুমার ভৌগোলিক সীমানা ৫টি থানায় সংকুচিত হয়ে যায়। থানাগুলি হচ্ছে: ঠাকুরগাঁও সদর, পীরগঞ্জ, রাণীশংকৈল, বালিয়াডাঙ্গী ও হরিপুর। ১৯৮৪ সালের ১লা ফেব্রুয়ারি ঠাকুরগাঁও মহকুমা জেলায় উন্নীত হয়।

এখানে উপমহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা আদিবাসী জনগোষ্ঠীর (সাঁওতাল ও উরাও) মানুষ হাজার হাজার বছর ধরে তাদের ভাষা ও সংস্কৃতিকে ধরে রেখেছে। জেলার নেকমরদ, রাণীশংকৈল এসব স্হানে সুপ্রাচীন সভ্যতার নির্দশন বিদ্যমান।

অর্থনীতি সম্পাদনা

  • প্রধান শস্য: ধান, গম, আলু, ভুট্টা, পাট, আখ
  • রপ্তানী পন্য: ধান, চাল, আলু, আম

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক প্রকাশিত কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০১৮, ২০১৯ ও ২০২০ (সর্বশেষ মে, ২০২১ সালে প্রকাশিত) অনুযায়ী বাংলাদেশে গম উৎপাদনে শীর্ষ জেলা ঠাকুরগাঁও। ২০২০ সালের হিসাব অনুযায়ী ঠাকুরগাঁও এ গমের উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ১,৭৫,৬৬৯ মেট্রিক টন যা ঢাকা অথবা খুলনা বিভাগের সবগুলো জেলায় মোট উৎপাদিত গমের তুলনায় অধিক। খাদ্যশস্য গমের অধিক ফলনের কারণে ঠাকুরগাঁও-কে বাংলাদেশের রুটির ঝুড়ি বলা হয়। [৪]

শিল্প সম্পাদনা

শিল্প প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ঠাকুরগাঁও চিনি কল অন্যতম। এছাড়া জেলায় বিসিক শিল্প নগরী আছে; সেখানে কিছু কারখানা আছে। এরমধ্যে বিস্কুট ফ্যাক্টরী, সাবান ফ্যাক্টরী, প্লাস্টিক কারখানা, ফ্লাওয়ার মিল এবং জুট মিল উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও সালন্দর ইউনিয়নে কাজী ফার্মস এর ফীড মিল আছে।

বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৭৬ সালে যুদ্ধত্তোর জনগণের বিশেষ করে অসহায় মহিলা ও পুরুষদের পূর্নবাসন ও কর্মসংস্থানের উদ্দেশ্যে একটি বেসরকারী সংস্থা RDRS কর্তৃক ঠাকুরগাঁও রেশম কারখানা প্রতিষ্ঠিত হয়৷ ১৯৮১ সালের ৩০ জুন সরকারি সিদ্ধান্তে অলাভজনক ঠাকুরগাঁও রেশম কারখানাটি রেশম বোর্ডের নিকট হস্তান্তরিত হয়৷ এ সময় কারখানাটিতে ২০টি রিলিং বেসিন, ৩টি শক্তিচালিত তাঁত, ১৯টি হস্তচালিত তাঁত ও আনুসংগিক যন্ত্রপাতি সংস্থাপিত ছিল ৷ কারখানাটির চলতি মুলধন না থাকায় কারখানা পরিচালনার যাবতীয় অর্থ বোর্ডের উন্নয়ন তহবিল থেকে ঋণ হিসেবে প্রদান করা হয়েছে৷ ১৯৯৬ হতে ১৯৯৯ সালে ১৬৩.৫৪ লক্ষ টাকা ব্যয়ে বিএমআরই প্রকল্পের অধীনে কারখানাটির ভবন বর্দ্ধিতকরণসহ অতিরিক্ত ২০টি শক্তিচালিত তাঁতসহ কিছু আনুসঙ্গিক যন্ত্রপাতি সংস্থাপিত হয়৷ কিন্তু আবর্তক তহবিলের অভাবসহ নানাবিধ কারণে কারখানাটি পরিচালনা সম্ভব হয়নি৷ ২০০২ সালের ৩০ নভেম্বর কারখানাটি বন্ধ ঘোষণা করে কর্মরত ৮৬ জন জনবলকে গোল্ডেন হ্যান্ডসেকের মাধ্যমে চাকরি হতে অব্যাহতি প্রদান করা হয় ৷ রেশম কারখানাটির উৎপাদন কখনই লক্ষ্যমাত্রায় পৌছতে পারেনি৷ কারখানা হতে আয় দ্বারা কখনই ব্যয় নির্বাহ করা সম্ভব হয়নি৷ ফলে এটি একটি লোকসানমূখী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়ে পড়ে৷ কারখানাটিতে ফেব্রুয়ারি’২০০২ হতে নভেম্বর’২০০২ পর্যন্ত ১০ মাস শ্রমিকরে মজুরি প্রদান সম্ভব হয়নি৷ এ পর্যায়ে সরকারি সিদ্ধান্তে কারখানাটি বন্ধ ঘোষিত হয়৷[৫]

ভাষা সম্পাদনা

ঠাকুরগাঁও অঞ্চলের স্থানীয় জনগণ সাধারণত কোচ রাজবংশীয় ভাষায় কথা বলে। এ ভাষাটি মূলত রাজবংশী, রংপুরী বা কামতাপুরী নামে পরিচিত যা ইন্দো-আর্য পরিবারভুক্ত একটি ভাষা। শুদ্ধ ভাষার সাথে ঠাকুরগাঁওয়ের আঞ্চলিক ভাষার বেশ পার্থক্য রয়েছে।যেমনঃ আমার মোর/হামার, আপনি/আপনার কে তুই,তোমা বলে থাকে। শ্রুতিমধুর এ ভাষা বাংলাদেশের দিনাজপুর, রংপুর অঞ্চলের মানুষ ছাড়াও ভারতের কোচবিহারের মানুষের মুখেও ব্যাপক প্রচলিত। রাজবংশী ভাষার কথ্যরূপগুলোর মধ্যে ৭৭-৮৯% মিল পাওয়া যায়। রাজবংশী ভাষা ৪৮-৫৫ ভাগ বাংলা, ৪৩-৪৯ ভাগ মৈথিলি এবং নেপালি শব্দ দ্বারা গঠিত।

অসমীয়া, সিলেটি এবং বাংলার সাথে তুলনা সম্পাদনা

ঠাকুরগাঁও অঞ্চলে কিঞ্চিৎ পরিবর্তিত কামতাপুরী/ রাজবংশী অসমীয়া সিলেটি বাংলা
মুই করু মই করু আমি/ মই করি আমি করি
মুই করুছু/ করিছু/ করছু মই করি আসু আমি/ মই করিয়ার/ কররাম আমি করছি
মুই করিছিনু/ করিসিনু মই করিসিলু আমি/ মই করসিলাম আমি করেছি
মুই করুছিনু/ করচিনু/ করসিনু মই করি আসিলু আমি/ মই করাত আসলাম আমি করছিলাম
মুই করিম মই করিম আমি/ মই করমু আমি করব
মুই করতে থাকিম মই করি/ করাত থাকিম আমি/ মই করাত থাকমু আমি করতে থাকব
তুই করতে থাক তুই করি/ করাত থাকিম আমি/ তুমি করাত থাকমু আপনি/তুমি করতে থাকো

শিক্ষা সম্পাদনা

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা: ১টি বিশ্ববিদ্যালয়: (প্রস্তাবিত);১টি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, ডিগ্রী কলেজ ১৮টি, ইন্টারমেডিয়েট কলেজ ২৭টি, মহাবিদ্যালয় ৪৬টি, পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট- ১টি, কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র- ০১টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয়- ২৭৯টি, নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়- ১৩৯টি, মাদ্রাসা- ১৬৯টি, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়- ৪১৯টি, রেজিঃ বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়- ৪৪৬টি, কমিউনিটি- ৪১টি,। উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো হল-

সংগঠন সমূহ সম্পাদনা

ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলায় অসংখ্য স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন আছে। তাঁর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো -

১. অক্সিজেন (একটি স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন)

২. অক্সিজেন জ্ঞান সমৃদ্ধ কেন্দ্র (নিবন্ধিত গণ-পাঠাগার)

৩. নারীমুক্তি (নারীবাদী সংগঠন /অক্সিজেন)

৪. অক্সিজেন ইয়ুথ ফোরাম (নিবন্ধিত যুব সংগঠন)

৫. অধিকার (প্রতিবন্ধী উন্নয়ন সংস্থা/ অক্সিজেন)

৬। কর্নেট ক্লাব ঠাকুরগাঁও

৭। মিনাপুর যুব শক্তি (একটি সামাজিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন), হরিপুর, ঠাকুরগাঁও।

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব সম্পাদনা

নদীসমূহ সম্পাদনা

 
হরিপুর উপজেলায় বাংলাদেশ ভারতের সীমান্তে নাগর নদী

ঠাকুরগাঁওয়ে অনেকগুলো নদী রয়েছে। সেগুলো হচ্ছে টাঙ্গন নদী, ছোট ঢেপা নদী, কুলিক নদী, পুনর্ভবা নদী, তালমা নদী, পাথরাজ নদী, কাহালাই নদী, তীরনই নদী, নাগর নদী, তিমাই নদী, এবং নোনা নদী[৭][৮] এছাড়াও আছে শুক নদী, ছোট সেনুয়া নদী, আমনদামন নদী, লাচ্ছি নদী এবং ভুল্লী নদী

চিত্তাকর্ষক স্থান সম্পাদনা

প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা সম্পাদনা

 
জামালপুর জামে মসজিদ

ঠাকুরগাঁও জেলায় বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত দুটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা আছে। সেগুলো হচ্ছে ঢোলার হাট মন্দিরজামালপুর জামে মসজিদ[৯] এছাড়াও বাংলাদেশ সরকার নিয়ন্ত্রিত গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা হচ্ছে হরিপুর রাজবাড়ি,[১০] রাজা টংকনাথের রাজবাড়ি, বাংলা গড়, জগদল রাজবাড়ি, গড়গ্রাম দুর্গ প্রভৃতি।

অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থান সম্পাদনা

 
হরিপুর উপজেলায় অবস্থিত হরিপুর রাজবাড়ির পেছনভাগ।

হাট-বাজার ও মেলা সম্পাদনা

  • প্রধান প্রধান হাট-বাজারসমূহ:— নেকমরদ হাট, কালিবাড়ী বাজার, ঠাকুরগাঁও রোড বাজার, শিবগঞ্জ বাজার, কলেজ বাজার পীরগঞ্জ, খোচাবাড়ী হাট, রুহিয়া রামনাথ হাট, গড়েয়া হাট, কালমেঘ হাট, যাদুরানী হাট, ফাড়াবাড়ী হাট, বেগুনবাড়ী হাট,কাতিহার হাট, লাহিড়ী হাট,মুন্সীরহাট।
  • মেলাসমূহ:— কালিমেলা, রুহিয়া আজাদ মেলা, নেকমরদ মেলা[১১]

চিত্রশালা সম্পাদনা

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন, ২০১৪)। "এক নজরেঠাকুরগাঁও"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২৩ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৪  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  2. ঠাকুরগাঁও জেলা তথ্য বাতায়ন
  3. ধনঞ্জয় রায়, দিনাজপুর জেলার ইতিহাস, কে পি বাগচী অ্যান্ড কোম্পানি কলকাতা, প্রথম প্রকাশ ২০০৬, পৃষ্ঠা ২১১
  4. কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ-২০২০, Year Book of Agricultural Statistics of Bangladesh 2020 (মে ২০২১)। পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ। ঢাকা: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। পৃষ্ঠা ৭৪। 
  5. বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ড (ডিসেম্বর ১৬, ২০২০)। "বাংলাদেশের রেশম কারখানার ইতিহাস ও অবস্থা"বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ড। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২১ 
  6. দৈনিক লোকায়ন (ঠাকুরগাঁও জেলার একমাত্র পত্রিকা) ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ (২১৫তম সংখ্যা)
  7. ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ৪০৫, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮৪-৮৯৪৫-১৭-৯
  8. মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী"। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি (প্রথম সংস্করণ)। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ৬১৭। আইএসবিএন 984-70120-0436-4 
  9. "প্রত্নস্হলের তালিকা"বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরhttp://www.archaeology.gov.bd/। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬  |প্রকাশক= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  10. "হরিপুর জমিদার বাড়ি"উপজেলার তথ্য বাতায়ন। হরিপুর: উপজেলা তথ্য বাতায়ন। unknown। সংগ্রহের তারিখ 2016-12-22  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  11. www.thakurgaon.gov.bd
  • ঠাকুরগাঁও পরিক্রমাঃ ইতিহাস ও ঐতিহ্য, ঠাকুরগাঁও ফাউন্ডেশন।

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা