টেলিগ্রাফি
টেলিগ্রাফি হচ্ছে দূর দূরান্তে লিখিত বার্তা বা পত্র প্রেরণের এমন একটি পদ্ধতি যা মূল লিখিত পত্রটিকে প্রেরণ না করে সাধারনতঃ তারের মাধ্যমে বার্তাটি পাঠিয়ে দেয় । রেডিও টেলিগ্রাফি বা বেতার টেলিগ্রাফিতে বার্তা প্রেরণের জন্য রেডিও ব্যবহার করা হয়। তথ্য এবং উপাত্তের আধুনিক ধারা যেমন ফ্যাক্স, ই-মেইল, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ইত্যাদিও সামগ্রিকভাবে টেলিগ্রাফির অন্তর্গত। (টেলিগ্রাফ হচ্ছে দূর দূরান্তে বার্তা গ্রহণ বা প্রেরণ করবার অর্থাৎ টেলিগ্রাফির একটি যন্ত্রবিশেষ। ) বেতার টেলিগ্রাফিকে সি ডব্লিউ (CW) বলা হয়। সি ডব্লিউ হচ্ছে কন্টিনিউয়াস ওয়েভের সংক্ষিপ্ত রূপ।
টেলিগ্রাফ যন্ত্রের মাধ্যমে প্রেরিত মোর্স কোডে লিখিত টেলিগ্রাফি বার্তাকে টেলিগ্রাম বা কেবলগ্রাম, সংক্ষেপে কেবল বা তারবার্তা, বলা হতো। পরবর্তীতে টেলেক্স নেটওয়ার্কের (বিভিন্ন স্থানে রক্ষিত টেলিপ্রিন্টারের নেটওয়ার্ক) মাধ্যমে প্রেরিত টেলিগ্রামকে টেলেক্স বার্তা বলা হতো। টেলিফোনের মাধ্যমে বহুদূরে বা দেশ-বিদেশে কথা বলা সহজলভ্য হওয়ার আগে টেলিগ্রাম সুবিধা অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল। ব্যবসায়িক যোগাযোগ তো বটেই, টেলিগ্রামের মাধ্যমে এমনকি ব্যবসায়িক দলিল, এবং চুক্তিপত্রও সম্পাদিত হতো। ফ্যাক্স টেলিগ্রাফের মাধ্যমে প্রেরিত ছবিকে তারচিত্র (Wire picture) বা তারছবি (wire photo) বলা হতো।
আলোক টেলিগ্রাফ এবং ধুম্রসংকেতসম্পাদনা
বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফসম্পাদনা
বিদ্যুতিক টেলিগ্রাফ যন্ত্র টমাস আলভার এডিসন কর্তৃক আবিষ্কৃত ৷
রেডিও টেলিগ্রাফিসম্পাদনা
টেলিগ্রাফের বিবর্তনসম্পাদনা
টেলেক্সসম্পাদনা
টি ডব্লিউ এক্সসম্পাদনা
ইন্টারনেটের আবির্ভাবসম্পাদনা
পটপরিবর্তন- টেলিগ্রাফের বদলে ই-মেইলসম্পাদনা
দলিল পত্রাদি হিসেবে টেলিগ্রাফিসম্পাদনা
সম্পর্কিত ওয়েব সাইটসম্পাদনা
- জে মানরো, "Heroes of the Telegraph".
- আমেরিকান টেলিগ্রাফির ইতিহাস
- মোর্স টেলিগ্রাফ ক্লাব - একটি আন্তর্জাতিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান যারা টেলিগ্রাফি সম্পর্কিত জ্ঞান এবং ঐতিহ্য সম্পর্কে সকলকে অবহিত করে।
- ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন
- রয়্যাল ইঞ্জিনিয়ার্স মিউজিয়াম- টেলিগ্রাফ সার্ভিস
- টেলিগ্রামস কানাডা
- ফ্যাক্সের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
- টেলিফ্যাক্স