টাঙ্গাইল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
টাঙ্গাইল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলায় অবস্থিত একটি সরকারি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ।[১] (সংক্ষেপে:টিটেক) কলেজটিতে ডিপ্লোমা টেক্সটাইল ইন্জিনিয়ারিং পাশকৃত শিক্ষার্থীদের স্নাতক পর্যায়ে পাঠদান করা হয়।
TTEC (টিটেক) | |
প্রাক্তন নাম | বঙ্গবন্ধু টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ |
---|---|
ধরন | সরকারি প্রকৌশল কলেজ |
স্থাপিত | ২০০৭ |
প্রাতিষ্ঠানিক অধিভুক্তি | |
ইআইআইএন | ১৩৬২১১ |
অধ্যক্ষ | ইঞ্জি. মোঃ আবদুল কাদের বেপারী |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ৪৫ |
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ | ১৪ |
শিক্ষার্থী | ৪২০ |
ঠিকানা | , , , |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে ১১.৫ একর (৪.৭ hectare) |
ওয়েবসাইট | btec |
![]() |

ইতিহাস
সম্পাদনাকলেজটির একাডেমিক কার্যক্রম বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় দ্বারা পরিচালিত হয় এবং প্রশাসনিকভাবে কলেজটি সরাসরি বাংলাদেশের বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। কলেজটি ২০০৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
প্রতিষ্ঠান প্রাঙ্গন
সম্পাদনাঅবকাঠামো
সম্পাদনা‘চরকা’ শিরোনামে ২০১৪ সালে একটি ভাস্কর্য কলেজের প্রধান ফটকের প্রবেশদ্বারে স্থাপন করা হয়। ভাস্কর্য-শিল্পী সৈয়দ সাইফুল কবীরের নিপুণ দক্ষতায় এখানে উঠে এসেছে বাংলার হাজার বছরের ঐতিহ্য তাঁতশিল্পে ব্যবহূত ‘চরকা’। বঙ্গবন্ধু টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ১১ একর জমির উপরে পুরো কমপ্লেক্সটির পরিকল্পক স্থপতি শিরাজী তারিকুল ইসলাম যিনি স্থাপত্য অধিদপ্তর, গৃহায়ন ও গনপূর্ত মন্ত্রণালয়ে কর্মরত আছেন ২০০৫ সাল থেকে!প্রকল্পটির স্থাপত্য নকশা প্রনয়নে তিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করেন যেকারণে ২০১০ সালে নকশার কাজ শুরু করে মাত্র ৪ বছরের মধ্যেই প্রকল্পটির নির্মাণ সম্পন্ন হয় ২০১৪ সালের মধ্যেই।
শিক্ষা কার্যক্রম
সম্পাদনাশিক্ষাপদ্ধতি
সম্পাদনাভর্তি বিবরণ:
প্রার্থীদের জন্মসূত্রে বাংলাদেশি নাগরিক হতে হবে। এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় ৫০% নম্বর বা জিপিএ ৩.০ (৪র্থ বিষয়সহ) প্রাপ্ত হবে। প্রার্থীদের কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ডিপ্লোমা ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং/ ডিপ্লোমা ইন জুট ইঞ্জিনিয়ারিং/ ডিপ্লোমা ইন গার্মেন্টস ডিজাইন ও প্যাটার্ন, 55% নম্বর বা সিজিপিএ ২.৭৫ থাকতে হবে। মোট ১২০টি আসন। ৫টি আসন মুক্তিযোদ্ধা জন্য সংরক্ষিত করা হয়, ১টি আসন উপজাতীয় সম্প্রদায়ের জন্য সংরক্ষিত করা হয়, ১টি আসন ক্ষুদ্র সম্প্রদায়ের জন্য সংরক্ষিত হয়।
আরো দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "শেখ পরিবারের নাম ১১ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বাদ"। প্রথম আলো। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫।