জুবিলী ব্যাংক
বাংলাদেশের ব্যাংক
জুবিলী ব্যাংক হচ্ছে বাংলাদেশের অন্যতম একটি পুরাতন বাণিজ্যিক ব্যাংক।[২]
ধরন | পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি |
---|---|
শিল্প | ব্যাংকিং আর্থিক পরিষেবা |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৫ এপ্রিল ১৯১৩ |
বিলুপ্তিকাল | ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ |
সদরদপ্তর | জানিপুর, , |
বাণিজ্য অঞ্চল | বাংলাদেশ |
প্রধান ব্যক্তি | ব্যারিস্টার এমবিআই মুন্সী (চেয়ারম্যান)[১] |
পণ্যসমূহ | ব্যাংকিং সেবা কনজ্যুমার ব্যাংকিং কর্পোরেট ব্যাংকিং বিনিয়োগ ব্যাংকিং |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট] |
ইতিহাস
সম্পাদনাজুবিলী ব্যাংকটি ১৯১৩ সালের ১৫ এপ্রিল কুষ্টিয়া জেলার খোকসা উপজেলার জানিপুরে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮৮ সালে এটি বাণিজ্যিক ব্যাংকে রুপান্তরিত হওয়ার অনুমতি পায় বাংলাদেশ ব্যাংক হতে।[২] ব্যাংকটি কিছুটা কুখ্যাতি অর্জন করে এর কিছু শেয়ার মালিকানা কর্নেল খন্দকার আব্দুর রশিদ, কর্নেল সাঈদ ফারুক রহমান, মেজর বজলুল হুদার অধীনে ছিল যারা কিনা ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যাকান্ডে জড়িত।[৩][৪]
বঙ্গবন্ধুর খুনিদের মালিকানাধীন জুবিলী ব্যাংক লিমিটেড ২০১৭ সালের ০৩ ফেব্রুয়ারি উচ্চ আদালত এক ঘোষনার মাধ্যমে বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে। বৃহস্পতিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) এই আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।[৫]
চিত্র
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "১০০ বছরের পুরনো জুবিলী ব্যাংকের মালিকানায় বঙ্গবন্ধুর তিন খুনি"। বাংলা ট্রিবিউন। ১১ অক্টোবর ২০১৬। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুন ২০১৭।
- ↑ ক খ "শতাব্দী পুরোনো বাংলাদেশি ব্যাংক"। The Kushtia Times। ২২ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "BB asked to confiscate bank shares of Bangabandhu killers"। Dhaka Tribune। ৩ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Transfer of Farooq-Rashid's Jubilee Bank shares stopped"। Dhaka Tribune। ২২ নভেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ নিজস্ব প্রতিবেদক (২০২২-০২-০৩)। "জুবিলী ব্যাংক বিলুপ্ত ঘোষণা"। বাংলা ভিশন। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-২৯।