জীবনযাত্রার মান বলতে বুঝায় কোন এলাকার সাধারণত দেশের সম্পদের পরিমাণ, মানুষের আয়, চাহিদা, আর্থ-সামাজিক অবস্থা। জীবনযাত্রার মানে অনেকগুলো উপাদান রয়েছে যেমন-চাকরি বাজার, কর্মক্ষমতা, শ্রেণী -বৈষম্য, মুদ্রাস্ফীতি, এক বছরে ছুটির পরিমাণ, ক্রয়ক্ষমতা, সেবার ব্যয়,শিক্ষার সহজলভ্যতা, রাজনৈতিক স্থিতীশিলতা, ধর্মীয় স্বাধীনতা, জলবায়ু, প্রকৃতিক অবস্তুা, জাতীয় অর্থনীতিক প্রবৃদ্ধি ইত্যাদি। বেঁচে থাকার মানদণ্ড আমাদের জীবনের মানের উপর নির্ভর করে।[]

উন্নত দেশ গুলো মার্ক করে বুঝানো হয়েছে

মাপকাঠি

সম্পাদনা

জীবনযাত্রার মান সাধারনত হিসেব করা হয় মাথাপিছু আয় এবং দারিদ্রতার হার দিয়ে। অন্য কিছু উপাদান যেমন- শিক্ষার অবস্থা,আয়-বৃদ্ধি ইত্যাদি ও যোগ করা হয়। জীবনযাত্রার মান শব্দটি মূলত গুনগত জীবনের বিপরীত হিসেবে ধরা হয় যেখানে শুধু উপদানগত মান থাকবে না।

আরও দেখুন

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "Standard of Living Definition"। Investopedia.com। ২৯ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯