জামিয়া আরাবিয়া মুহিউল ইসলাম
জামিয়া আরাবিয়া মুহিউল ইসলাম (নওয়াপাড়া পীরবাড়ী মাদ্রাসা নামেও পরিচিত) যশোর জেলার অভয়নগর উপজেলার নওয়াপাড়ায় অবস্থিত একটি কওমি মাদ্রাসা। নওয়াড়াস্থ খানকায়ে মুহাম্মাদিয়ার পীর মুহাম্মদ আলী শাহ ইরানীর পুত্র পীর খাজা আবদুল মজিদ শাহ ১৯৩০ সালে এ মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৫৪ সালে এখানে দাওরায়ে হাদিস (মাস্টার্স) চালু করা হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে ১৯৭০ পর্যন্ত মাদ্রাসা পরিচালনার দায়িত্ব পালন করেন খাজা সাঈদ শাহ। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত কাজী আনিসুজ্জামান এবং তৃতীয় মুহতামিম হিসেবে ১৯৭৬ থেকে ১৯৮৫ পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা খাজা আবদুল মজিদ শাহ। ১৯৮৫ থেকে অদ্যাবধি মুহতামিম হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন খাজা রফিকুজ্জামান শাহ। ২০১৩ সালে এ মাদ্রাসার মোট ছাত্র সংখ্যা ৬৫০। বর্তমানে ফিকহ বিভাগের প্রধান মুফতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তৈয়বুর রহমান। মাদ্রাসাটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ফতুয়া কেন্দ্র হিসেবেও বিবেচিত হয়ে আসছে।
ধরন | কওমি মাদ্রাসা |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৩০ ইং[১][২] |
প্রতিষ্ঠাতা | খাজা আবদুল মজিদ শাহ |
মূল প্রতিষ্ঠান | দারুল উলুম দেওবন্দ |
অধিভুক্তি | আল হাইআতুল উলয়া লিল জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ |
ধর্মীয় অধিভুক্তি | ইসলাম |
আচার্য | খাজা রফিকুজ্জামান শাহ |
উপাচার্য | শাহ আব্দুলাহ বোখারী |
শিক্ষার্থী | ৬৫০ (২০১৩) |
অবস্থান | |
সংক্ষিপ্ত নাম | নওয়াপাড়া পীরবাড়ী মাদ্রাসা |
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ গোলাম ছরোয়ার, মুহাম্মদ (নভেম্বর ২০১৩)। বাংলা ভাষায় ফিকহ চর্চা (১৯৪৭-২০০৬): স্বরূপ ও বৈশিষ্ঠ্য বিচার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। পৃষ্ঠা ২৬০।
- ↑ আলম, মো. মোরশেদ (২০১৪)। হাদীস শাস্ত্র চর্চায় বাংলাদেশের মুহাদ্দিসগণের অবদান (১৯৭১-২০১২)। বাংলাদেশ: ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। পৃষ্ঠা ২৪০।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |