চার্লস স্ট্যানলি কজলি (ইংরেজি: Charles Stanley Causley; ২৪ আগস্ট ১৯১৭ - ৪ নভেম্বর ২০০৩), সিবিই, এফআরএসএল ছিলেন একজন কর্নিশ কবি, স্কুল শিক্ষক এবং লেখক। সরলতা, সহজবোধ্যতা ও প্রত্যক্ষতা এবং লোককাহিনীর (বিশেষভাবে তার জন্মস্থান কর্নওয়ালের সাথে সংশ্লিষ্ট) সাথে সম্পর্কিত হওয়ার কারণে তার কাজগুলো বিখ্যাত হয়ে আছে।

চার্লস কজলি
স্ট্যানলি সিমন্ডসের আঁকা চার্লস কজলির পেন্সিল-ছবি
স্ট্যানলি সিমন্ডসের আঁকা চার্লস কজলির পেন্সিল-ছবি
জন্ম২৪ আগস্ট ১৯১৭
লনচেস্টন, কর্নওয়াল, ইংল্যান্ড
মৃত্যু৪ নভেম্বর ২০০৩(2003-11-04) (বয়স ৮৬)
লনচেস্টন, কর্নওয়াল, ইংল্যান্ড
সমাধিস্থলসেন্ট থমাস চার্চইয়ার্ড, লনচেস্টন, কর্নওয়াল, ইংল্যান্ড
জাতীয়তাব্রিটিশ
ধরনকবিতা
উল্লেখযোগ্য রচনাবলিসংগৃহীত কবিতা (কালেক্টেড পোয়েম্স), ১৯৫১-১৯৯৭; সংগৃহীত শিশুতোষ কবিতা (কালেক্টড পোয়েম্স ফর চিল্ড্রেন); 'টিমোথি উইন্টার্স' ও 'ইডেন রক' সহ আরো অনেক কবিতা।

প্রারম্ভিক জীবন সম্পাদনা

 
ফর্মার ন্যাশনাল স্কুল, লনচেস্টন, যেখানে কজলি অধ্যয়ন ও অধ্যাপনা দুটোই করেছিলেন

কজলি কর্নওয়ালের লনচেস্টনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তিনি সেখানে ও পরে পিটারবোরার একটি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজে শিক্ষিত হয়েছিলেন। তাঁর বাবা প্রথম বিশ্বযুদ্ধ থেকে এসে দীর্ঘকালীন আঘাতের কারণে ১৯২৪ সালে মারা যান। মূলত এই কারণেই কজলিকে পরিবারের জন্য অর্থ উপার্জনের জন্য ১৫ বছর বয়সে স্কুল ছাড়তে হয়েছিল।

কর্মজীবন সম্পাদনা

তিনি রয়েল নেভিতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলেন এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আটলান্টিকে ডেস্ট্রয়ার "এইচএমএস এক্লিপ্স"এর কোডার হিসাবে কাজ করেছিলেন এবং পরে প্রশান্ত মহাসাগরে বিমানবাহক "এইচএমএস গ্লোরি"র ক্রু হিসাবে যুক্ত ছিলেন। কজলি পরে যুদ্ধকালীন অভিজ্ঞতাগুলো তার কবিতায় এবং "হ্যান্ডস টু ড্যান্স অ্যান্ড স্কাইলার্ক" নামে একটি ছোটগল্পের বইয়ে লিখেছিলেন।[১] তার প্রথম কবিতা সংকলন ফেয়ারওয়েল, অ্যাগি ওয়েস্টন (১৯৫১)[২] সংকলনটিতে থাকা "সং অভ দ্য ডাইং গানার এ.এ.১" কবিতাংশ:[৩]

Farewell, Aggie Weston, the Barracks at Guz,
Hang my tiddley suit on the door
I'm sewn up neat in a canvas sheet
And I shan't be home no more.

৫৮ সালে রয়েল সোসাইটি অফ লিটারেচার এর ফেলো নির্বাচিত হয়েছিলেন এবং ১৯৮৬ সালে তাকে সিবিই পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল। ৮৩ বছর বয়সে "রয়েল সোসাইটি অফ লিটারেচার" তাকে "সাহিত্যের সহচর" ভূষিত করেছিলো: তিনি সম্মাননাটিকে "My goodness, what an encouragement!" শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন। তার পাওয়া অন্যান্য পুরস্কারগুলির মধ্যে রয়েছে ১৯৬৭ সালের কবিতার জন্য কুইন স্বর্ণপদক (কুইন মেডেলস ফর পোয়েট্রি) এবং ১৯৭১ সালে পাওয়া একটি "চোল্মনেডেলে অ্যাওয়ার্ড"।[৪] ২০০০ সালে পেয়েছিলেন হেউড হিল সাহিত্য পুরস্কার। ১৯৬২ এবং ১৯৬৬ এর মধ্যকালে তিনি আর্টস কাউন্সিল অভ গ্রেট ব্রিটেনের কবিতা প্যানেলের সদস্য ছিলেন। সোসাইটি অফ অওদার্স তাকে দুবার ট্রাভেলিং স্কলারশিপে ভূষিত করেছিলো। জন বেতজেমানের মৃত্যুতে তাকে কবি লরেট হিসাবে অভিহিত করার একটি প্রচারণা হয়েছিল, কিন্তু তার নিজ শহরের লোকজনের কাছে তিনি হয়েছিলেন "আমাদের মধ্যে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি লরেট"। ১৯৬৯ সালের ১ ডিসেম্বর "ডেজার্ট আইল্যান্ড ডিস্ক"-এ রয় প্লামলে তার একটি সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন।[৫]

১৯৮২ সালে তার ৬৫তম জন্মদিনে, তার সম্মানে কবিতার একটি বই প্রকাশিত হয়েছিল যাতে টেড হিউজ, সিমাস হীনিফিলিপ‌ লার্কিন সহ আরো তেইশ জন কবির অংশগ্রহণ ছিলো, তার প্রতি ব্রিটিশ কাব্যসম্প্রদায়ের যে শ্রদ্ধা ও প্রকৃত ভালবাসা ছিল তারই সাক্ষ্য দিয়েছিল তারা। এরপরে ১৯৮৭ সালে প্রকাশিত "৭০এ কজলি" (কজলি অ্যাট ৭০) বইয়ে আরও বিস্তৃত পরিসরে ও পূর্ণ শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়েছিল।

তার রচনাগুলো ডাব্লিউ. এইচ. ওডেন দ্বারা প্রভাবিত।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] সাধারণ পাঠক এবং শ্রোতাদের মধ্যে বিশেষত কর্নিশদের মধ্যে কজলির বেশ জনপ্রিয়তা রয়েছে এবং এটি আরও বাড়তে পারে বলে মনে হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] তার "ইডেন রক" কবিতার একটি বিশেষ অংশ সাম্প্রতিক বছরগুলিতে[কখন?] যথেষ্ট মনোযোগ অর্জন করেছে[তথ্যসূত্র প্রয়োজন], কবিতাটিতে শৈশব, পরিবার এবং মৃত্যুর প্রতি মার্জিত প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে। কবিতাটির প্রারম্ভিক লাইনগুলি হলো:

They are waiting for me somewhere beyond Eden Rock:
My father, twenty five, in the same suit
Of Genuine Irish Tweed, his terrier Jack
Still trembling at his feet.[৬]

প্রাক্তন কবি লরেট অ্যান্ড্রু মোশন বলেছিলেন "তিনি (কজলি) এই কবিতাটি যেভাবে সমাপ্ত করেছে তার মতো নিখুঁত একটি পঙ‌্ক্তিও যদি লিখতে পারতাম তবে আমি একজন সুখী মানুষ হিসেবে মারা যেতাম।"[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] সম্পূর্ণ "ইডেন রক" কবিতাটি একটি কবিতা সংগ্রহশালা ওয়েবসাইটে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে

অভ্যর্থনা সম্পাদনা

"শিশুসাহিত্যের নর্টন চয়নিকা" অনুসারে,[৭] "চরিত্রগত বিষয়বস্তু, নিবিষ্টচিত্ততা এবং ভাষার সতেজতা সামান্যই পরিবর্তিত হওয়ার কারণে তার লেখাগুলির মধ্যে কোনটা শিশুদের এবং কোনটা প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য তা পার্থক্য করা প্রায়শই কঠিন হয়ে পড়ে। তিনিই ঘোষণা করেছিলেন যে নিজেই জানতেন না তিনি কোনটা শিশুদের জন্য আর কোনটা বড়দের জন্য লিখছেন। যার দরুণ তিনি তার সংগৃহীত রচনায় কোনও মন্তব্য বা টীকা ছাড়াই শিশুতোষ কবিতাগুলো অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন।"[৭]

ডাব্লিউ.এইচ. ওডেন কজলিকে নিয়ে মন্তব্য করেছেন যে "কজলি তাঁর 'গাইডিং নীতি'তে যা বলেছিলেন সেটাই সত্য রয়ে গেলো... যদিও তার কিছু ভাল কবিতা রয়েছে তবে তা কেবল প্রাপ্তবয়স্কদের জন্যই, কারণ সে তার পাঠকদের মধ্যে প্রাপ্তবয়স্কদের অভিজ্ঞতার প্রাক-ধারণা ধরে রাখতে চেয়েছিলো, তার এমন কোনও ভাল কবিতা নেই যা কেবল বাচ্চাদের জন্য লেখা হয়েছে।"

তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু টেড হিউজ কজলি সম্পর্কে বলেছেন:

"গত অর্ধ শতাব্দীর ইংরেজি কবিদের মধ্যে, চার্লস কজলি সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সবচেয়ে প্রয়োজনীয় হিসাবে পরিণত হতে পারে.... কবি লরিয়েট হওয়ার আগে, আমাকে বিধিমোতাবেক আমার পছন্দের সেরা কবির নাম লিখতে বলা হয়েছিল। বিনাদ্বিধায় আমি চার্লস কজলির নাম দিয়েছি- যিনি এক অপূর্ব সমৃদ্ধশীল, প্রকৃত কবি, পুরোনোকালের সমস্ত পরিচিত সেরা কবিদের মধ্যে তিনি একমাত্র যাকে জনতার লোক বলা যেতে পারে। তিনি এমন একজন কবি যার জন্য উপাধি নতুনভাবে আবিষ্কার করা হয়েছিল। একটি অপ্রকাশিত চিঠিতে ফিলিপ লার্কিনও একই কথা ভেবে তাকে বেছে নিয়েছিলেন শুনে আমি আনন্দিত হয়েছি।" [৮]

সম্ভবত কজলিকে একজন কাব্যিক "বহিরাগত" হিসাবে উপলব্ধি করার কারণে একাডেমিয়া তার কাজের দিকে অপেক্ষাকৃত কম মনোযোগ দিয়েছে। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলিতে মাইকেল হ্যাঙ্কের সম্পাদিত সমালোচনামূলক প্রবন্ধগ্রন্থ থ্র দ্য গ্রানাইট কিংডম য়ে লার্কিন এবং আর. এস. থমাসের মতো কবিদের পাশাপাশি কজলির রচনা সম্পর্কেও একাধিক প্রবন্ধ যুক্ত হয়েছে যা থেকে এটা বুঝা যায় যে কজলিকে নিয়ে সেভাবে চর্চা না হওয়ার ধারাটি পরিবর্তন হচ্ছে [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

উত্তরাধিকার সম্পাদনা

 
কর্নওয়ালের ল্যানচেস্টনের সেন্ট টমাস চার্চইয়ার্ডে কজলির সমাধি, যেখানে তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন সেখান থেকে মাত্র ১০০ গজ দূরেই

তার জীবন ও কাজ উদযাপন এবং তিনি যে সম্প্রদায় ও অঞ্চলে বাস করতেন সেখানে নতুন সাহিত্যিক ক্রিয়াকলাপ প্রচার করার জন্য চার্লস কজলি ট্রাস্ট নামে নিবন্ধিত একটি দাতব্য সংস্থা রয়েছে। [৯] ট্রাস্টটি ২০০৬ সালে জাতির তরফে লনচেস্টনে থাকা কবির বাড়িটি সুরক্ষিত করে নেয়। তারপর যথেষ্ট মেরামত, পুনর্নির্মাণ এবং অবকাঠামোগত উন্নয়ন করার পরে বাড়িটি সীমিত পরিসরে জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। বাড়িটি কজলির জীবন ও কর্ম প্রচারের জন্য ঐতিহ্যবাহী কার্যক্রমের এক কর্মসূচি সরবরাহ করে আসছে।

২০১০ সালের জুনে লনচেস্টনে দীর্ঘ এক সপ্তাহান্তে অনুষ্ঠিত হয়েছিল প্রথম "চার্লস কজলি ফেস্টিভাল"। কর্মসূচিতে সাহিত্য, সংগীত, শিল্প এবং অন্যান্য বিভিন্ন কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত ছিল। পরবর্তীতে ২০১১ সালে আরো বর্ধিত আাকারে দ্বিতীয় উৎসবটি পুরো সপ্তাহব্যাপী একই শহরে অনুষ্ঠিত হয়েছিল যা শুরু হয়েছিল মে মাসের শেষের দিকে এবং শেষ হয়েছিল জুনের শুরুর দিকে। একই জেলার বাসিন্দা অধ্যাপক জেমস লাভলকের ("গাইয়া থিওরি"র জন্য যিনি খ্যাত) বিজ্ঞান-ভিত্তিক আলোচনার মাধ্যমে কর্মসূচিটি নতুন মাত্রা পেয়েছিলো।

পরবর্তী বছরগুলোতেও (২০১২-২০১৮) বাৎসরিক অনুষ্ঠানটি নিয়মিত হয়ে আসছে, অনুষ্ঠানগুলো ছিলো কজলি এবং তার কাজের সাথে প্রত্যক্ষ ও অপ্রত্যক্ষভাবে সংযুক্ত বিভিন্ন বিস্তৃত কর্মসূচি দিয়ে সাজানো। যথাক্রমে চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ ও সপ্তম বার্ষিক উৎসবগুলিতে অনুষ্ঠানের কেন্দ্রীয় আকর্ষণ ছিলো স্যার অ্যান্ড্রু মোশন (প্রাক্তন কবি লরিয়েট এবং কজলি সোসাইটির পৃষ্ঠপোষক) এবং ক্যারল অ্যান ডাফি (বর্তমান কবি লরিয়েট), ব্রায়ান প্যাটেন এবং লেমন সিসেয় (লন্ডন অলিম্পিক ২০১২ এর কবি) কর্তৃক আবৃত্তি ও পাঠ।

১ অক্টোবর ২০১৭ সালে, বিবিসি৪ কজলির জীবন ও কর্ম সম্পর্কে ডকুমেন্টারি ফিল্মের একটি ৬০' সংস্করণ সম্প্রচার করে পরবর্তীতে যা "কর্নওয়াল'স ন্যাটিভ পোয়েট" নামে পুনর্নামকরণ করা হয় এবং বিবিসি আইপ্লেয়ারের মাধ্যমে প্রোগ্রামটি সেই মাসের বাকি সময়ে অনলাইনে উপলব্ধ হয়।

কজলির লাইব্রেটো 'দ্য বার্নিং বয়' অবলম্বনে স্টিভেন ম্যাকনেফের একটি মূল অপেরা নভেম্বর ২০১৭ সালে লনচেস্টন এবং সেন্ট আইভেসে বোর্নেমাউথ সিম্ফনি অর্কেস্ট্রার কোকোরো এনসেম্বল দ্বারা প্রিমিয়ার হয়েছিল। অ্যালেক্স অ্যাটারসনের বেশিরভাগ গানই (১৯৩১–১৯৯৬) কজলির কবিতার সুরসংযোজন।[১০] জিম কজলি (উপরে দেখুন), নাটালি মার্চেন্ট, জনি কোপিন, মেরভিন হারর্ডার এবং ফাইলিস ট্যাটের মতো সংগীতশিল্পীরাও বহু বছর ধরে কজলির কবিতাগুলোর অনেকগুলি সুরসংযোগ তৈরি করেছেন। প্রতিনিয়ত সেগুলোর নতুন সংস্করণ রচিত হচ্ছে।

চার্লস কজলি ট্রাস্ট আন্তর্জাতিক কবিতা প্রতিযোগিতা সম্পাদনা

চার্লস কজলি আন্তর্জাতিক কবিতা পুরস্কার (Charles Causley International Poetry Prize) ২০১৩ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়েছিল এবং বেশিরভাগ সাম্প্রতিক বছরগুলিতে অব্যাহত রয়েছে। সাধারণত বড়দিন (ক্রিসমাস) উদযাপনের সময় বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়। প্রথম পুরস্কার £২০০০, দ্বিতীয় পুরস্কার £২৫০ এবং তৃতীয় পুরস্কার £১০০ অর্থ বা অর্থমূল্যের হয়ে থাকে। এটি ১৮ বছরের বেশি বয়সের যে কারও জন্য উন্মুক্ত একটি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা যা কর্নিশ কবি চার্লস কজলির স্মরণে অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে সাধারণত জনপ্রতি £৭ খরচ হয় এবং একজন কবি একাধিক কবিতা জমা দিতে পারেন।[১১]

গ্রন্থাবলী সম্পাদনা

প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য সম্পাদনা

  • হ্যান্ডস টু ড্যান্স (ছোটগল্প, পরবর্তী সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল হ্যান্ডস টু ড্যান্স অ্যান্ড স্কাইলার্ক নামে) (১৯৫১)
  • ফেয়ারওয়েল, অ্যাজি ওয়েস্টন (১৯৫১)
  • সার্ভাইভর'স লিভ (১৯৫৩)
  • ইউনিয়ন স্ট্রিট (১৯৫৭)
  • জনি অ্যালেলুইয়া (১৯৬১)
  • আন্ডারনেথ দ্য ওয়াটার (১৯৬৮)
  • সিক্রেট ডেসটিনেশন (১৯৮৪)
  • টুয়েন্টি-ওয়ান পোয়েম্স (১৯৮৬)
  • আ ফিল্ড অভ ভিশন (১৯৮৮)
  • কালেক্টেড পোয়েম্স ১৯৫১-২০০০ (২০০০)

শিশুদের জন্য সম্পাদনা

  • ফিগার অভ ৮ (গীতিকবিতা ১৯৬৯)
  • ফিজি হোবিন: পোয়েম্স ফর চিল্ড্রেন (১৯৭০)
  • 'ক্যুয়াক!' স্যাইড দ্য বিলি-গোট (১৯৭০)
  • দ্য টেইল অভ দ্য ট্রাইনোসর (১৯৭৩)
  • অ্যাজ আই ওয়েন্ট ডাউন জিগ জ্যাগ (১৯৭৪)
  • ডিক হুইটিংটন (১৯৭৬)
  • দ্য অ্যানিমেল্স ক্যারোল (১৯৭৮)
  • আর্লি ইন দ্য মর্নিং: আ কালেকশন অভ নিউ পোয়েম্স
  • জ্যাক দ্য ট্রিকল ইটার (ম্যাকমিলান, ১৯৮৭)[১২]
  • দ্য ইয়াং ম্যান অভ কারি অ্যান্ড অদার পোয়েম্স (১৯৯১)
  • অল ডে স্যাটারডে, অ্যান্ড অদার পোয়েম্স (১৯৯৪)
  • কালেক্টেড পোয়েম্স ফর চিল্ড্রেন (১৯৯৬)
  • দ্য মেরিমেইড অভ যেনর (১৯৯৯)
  • আই হ্যাড আ লিটল ক্যাট (২০০৯)
  • টিমোথি উইন্টারস
  • ব্যালাড অভ দ্য ব্রেড ম্যান

নাটক সম্পাদনা

  • রানঅ্যাওয়ে (১৯৩৬)
  • দ্য কনক্যুয়েরিং হিরো (১৯৩৭)
  • বেনেডিক্ট (১৯৩৮)
  • হাউ প্লিজেন্ট টু নো মিস্ট্রেস লিয়ার: আ ভিক্টোরিয়ান কমেডি অন অ্যাক্ট (১৯৪৮)
  • দ্য ব্যালাড অভ অক্যাসিন অ্যান্ড নিকোলেট (লিব্রেটো, ১৯৮১)

সম্পাদক হিসেবে সম্পাদনা

  • পেনিনসুলা
  • ডাওন অ্যান্ড ডাস্ক
  • রাইজিং আর্লি
  • মডার্ন ফোক ব্যালাড্স
  • দ্য পাফিন বুক অভ ম্যাজিক ভার্স
  • দ্য পাফিন বুক অভ সল্ট-সী ভার্স
  • দ্য সান, ড্যান্সিং: অ্যান্থোলজি অভ ক্রিশ্চিয়ান ভার্স

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Waterman, Rory (2016), Belonging and Estrangement in the Poetry of Philip Larkin, R. S. Thomas and Charles Causley, Routledge
  2. Aggie Weston. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে
  3. "Guz" = Devonport; "tiddley suit" = very smart suit.—Partridge, E. (1961), A Dictionary of Slang and Unconventional English; 5th ed.; pp. 364 & 883.
  4. Laurence Green (2013), All Cornwall Thunders at My Door: A Biography of Charles Causley. Sheffield: The Cornovia Press, p. 173, আইএসবিএন ৯৭৮-১-৯০৮৮৭৮-০৮-৩.
  5. "Charles Causley gallery"। Charles Causley Society। ২৫ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০১১ 
  6. Margaret Ferguson, Mary Jo Salter and Jon Stallworthy (২০০৫)। The Norton Anthology of Poetry। W.W. Norton & Company। পৃষ্ঠা 1591 
  7. Zipes, J., et al., eds (2005), The Norton Anthology of Children's Literature, New York & London: Norton আইএসবিএন ০-৩৯৩-৯৭৫৩৮-X; p. 1253.
  8. Dana Gioia, Barrier of a Common Language: an American looks at contemporary British poetry (2003), University of Michigan Press, আইএসবিএন ৯৭৮০৪৭২০৯৫৮২৭; p. 58.
  9. টেমপ্লেট:EW charity
  10. Woods, Fred (1979), Folk Revival. Poole, Dorset: Blandford; p. 118.
  11. "Charles Causley Poetry Competition - Writing East Midlands"Writing East Midlands (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০১-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০১-১৮ 
  12. "Kurt Maschler Awards". Book Awards. bizland.com. Retrieved 7 October 2013.

আরো পড়ুন সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা