গেভিন লারসেন
গেভিন রল্ফ লারসেন (ইংরেজি: Gavin Larsen; জন্ম: ২৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৬২) ওয়েলিংটনে জন্মগ্রহণকারী সাবেক নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।[১] নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ বোলার হিসেবে ভূমিকা রাখেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | গেভিন রল্ফ লারসেন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ২৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৬২ ওয়েলিংটন, নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার, দল নির্বাচক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ১৯০) | ২ জুন ১৯৯৪ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ২৭ এপ্রিল ১৯৯৬ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৬৪) | ১ মার্চ ১৯৯০ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ১৬ জুন ১৯৯৯ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ |
ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে কার্যকরী ব্যাটিংয়েও পারদর্শিতা দেখান। মিতব্যয়ী বোলিংয়ের অপূর্ব শিল্পকলা প্রদর্শনে দক্ষ ছিলেন গেভিন লারসেন। দলীয় সঙ্গীদের কাছে ‘দ্য পোস্টম্যান’ ডাকনামে পরিচিতি পান। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ওয়েলিংটনের প্রতিনিধিত্ব করেন।
খেলোয়াড়ী জীবন
সম্পাদনাদশ বছরের অধিক সময় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সক্রিয় ছিলেন তিনি। এ সময়ে ১২১টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশ নেন। ব্যতিক্রমধর্মী ওভারপিছু ৩.৭৬ রান দিয়েছেন। একদিনের আন্তর্জাতিকের নিয়মিত সদস্যরূপে ১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে দলকে সেমি-ফাইনালে উত্তীর্ণ করতে সহায়তা করেন। এছাড়াও তিনি আটটি টেস্টে অংশগ্রহণ করে ২৪ উইকেট দখল করেন।
নিজ শহর ওয়েলিংটনে অনুষ্ঠিত খেলায় ভারতীয় ব্যাটসম্যান শচীন তেন্ডুলকরকে আউট করে শততম ওডিআই উইকেট পান। ১৯৯৪ সালে শারজায় অনুষ্ঠিত ৬-জাতির অস্ট্রালেশিয়ান কাপে অংশ নেন। এছাড়াও তিনি দলের অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন। ঐ প্রতিযোগিতায় তার দল সেমি-ফাইনালে পৌঁছেছিল।
অবসর
সম্পাদনাতার খেলোয়াড়ী জীবনের অধিকাংশ সময় নিউজিল্যান্ডের দলীয় ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন জন গ্রাহাম। তিনি তার ‘পোস্টম্যান’ ডাকনামের বিষয়ে বলেছেন যে, তিনি পেশাদারী মনোভাব, প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব বজায় রেখে সর্বদাই দিয়ে গেছেন।[২]
বর্তমানে তিনি ক্রিকেট ওয়েলিংটনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করছেন। ৮ জুলাই, ২০১৫ তারিখে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের নির্বাচকমণ্ডলীর সদস্য হিসেবে মনোনীত হয়েছেন তিনি।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Gavin Larsen's Cricinfo Profile"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১৫।
- ↑ http://www.espncricinfo.com/magazine/content/story/640025.html
আরও দেখুন
সম্পাদনাবহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে গেভিন লারসেন (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে গেভিন লারসেন (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)