গুমানি নদী
গুমানি নদী বাংলাদেশের উত্তর অংশে প্রবাহিত একটি নদী। এই নদীর দৈর্ঘ্য ২৫ কিলোমিটার, প্রস্থ ৬৫ মিটার, গভীরতা ৫ মিটার। নদী অববাহিকার আয়তন ১০০ বর্গকিলোমিটার। এই নদীর প্রবাহের ধরন মৌসুমি প্রকৃতির। কম প্রবাহের মাস মার্চ। তবে উৎসমুখ রেগুলেটর দ্বারা বন্ধ হয়ে আছে বলে প্রবাহ থাকে না। আগস্টে বেশি প্রবাহ থাকে। তখন পানির গভীরতা হয় ৫ মিটার। মার্চে পানির গভীরতা এক মিটারে কমে আসে। জোয়ার-ভাটার প্রভাব নেই এই নদীতে।[১]
গুমানি নদী | |
---|---|
![]() | |
প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য | |
দৈর্ঘ্য | ২৫ কিলোমিটার |
গুমানি নদীর প্রবাহ
সম্পাদনাগুমানি নদী আত্রাই নদীর একটি শাখা নদী। আত্রাই নদী কাছিকাটা বন্দরের নিকট হইতে গুমাণী নামধারণ করে নূরনগরের নিকট বড়ালের সঙ্গে মিলিত হয়ে মির্জাপুর, কলকতি, নৌবাড়িয়া, চরভাঙ্গুড়া, কৈডাঙ্গা, বেতুয়ান, পুরন্দরপুর, লক্ষ্মীকোল, বাঙ্গাবাড়িয়া, আড়কান্দি হয়ে সোনাহারা ত্রি-মোহনায় বড়ালের সঙ্গে মিলিত হয়েছে। অর্থাৎ গুমাণী কাছিকাটা থেকে উৎপন্ন হয়ে সোনাহারা এসে বড়াল নামধারণ করে হুরাসাগরে পতিত হয়েছে।
উৎপত্তি
সম্পাদনাপাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার আত্রাই নদী হতে উৎপত্তি হয়ে এই জেলারই ফরিদপুর উপজেলাতে বড়াল নদীতে মিলিত হয়েছে। প্রবাহ পথে নদীটি ভাঙ্গুরা উপজেলার মধ্য দিয়ে গেছে। চাঁচকৈড় সীমানায় গুড় নদীর সাথে মিলিত হয়েছে। এরপর মিলিত স্রোতধারা গুমানা বা গুমানি নামে বামনকোলা, বরদানগর হয়ে বড়াল নদীতে মিলেছে।[১]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনাবাংলাদেশের নদী বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |