গুন্টার গ্রাস

সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কার বিজয়ী

গুন্টার ভিলহেলম গ্রাস (অক্টোবর ১৬, ১৯২৭ – ১৩ এপ্রিল, ২০১৫) ছিলেন সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী জার্মান সাহিত্যিক, কবি, নাট্যকার, ভাস্কর এবং গ্রাফিক ডিজাইনার।[][][][] গ্রাস ছিলেন কাশুবিয়ান আদিবাসী[]

গুন্টার গ্রাস
গুন্টার গ্রাস ২০০৬ সালে
গুন্টার গ্রাস ২০০৬ সালে
জন্মগুন্টার ভিলহেলম গ্রাস
(১৯২৭-১০-১৬)১৬ অক্টোবর ১৯২৭
দানজিগ-লংফোর, দানজিগ, ফ্রি সিটি অফ ডানজিগ
মৃত্যু১৩ এপ্রিল ২০১৫(2015-04-13) (বয়স ৮৭)
লুবেক, জার্মানি
পেশা
  • ঔপন্যাসিক
  • কবি
  • নাট্যকার
  • ভাস্কর
  • গ্রাফিক ডিজাইনার
জাতীয়তাজার্মান / কাশুবিয়ান
নাগরিকত্বজার্মান
সময়কাল১৯৫৬–২০১৫
সাহিত্য আন্দোলনVergangenheitsbewältigung
উল্লেখযোগ্য রচনাবলিDie Blechtrommel
Katz und Maus
Hundejahre
Im Krebsgang
"Was gesagt werden muss"
উল্লেখযোগ্য পুরস্কারGeorg Büchner Prize
১৯৬৫
Honorary Fellow of the Royal Society of Literature
১৯৯৩
সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার
১৯৯৯
প্রিন্স অব আস্তুরিয়াস পুরস্কার
১৯৯৯

স্বাক্ষর
ডানজিগে গ্রাসের শৈশব বাড়ি (বর্তমানে গডাস্ক, পোল্যান্ড)

গ্রাস দুই বিশ্বযুদ্ধের মধ্যবর্তী সময়ে মুক্ত শহর ডানজিগে (বর্তমান গদানস্ক, পোল্যান্ড) জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৪৫ সালের মে মাসে ভাপেন এসএস-এ কিশোর সৈনিক হিসেবে সংক্ষিপ্ত পরিষেবা প্রদানের পর, মার্কিন বাহিনী কর্তৃক তাকে বন্দি করে নিয়ে যাওয়া হয় এবং এপ্রিল ১৯৪৬ সালে তিনি মুক্তি পান। একজন স্টোনম্যাসন এবং ভাস্কর হিসাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্তির পর, তিনি ১৯৫০-এর দশকে লেখালেখি শুরু করেন। তার কথাসাহিত্যে ঘন-ঘন তার শৈশবের ড্যান্জিং শহরের উল্লেখ রয়েছে।

গ্রাস তার প্রথম উপন্যাস দ্য টিন ড্রাম (১৯৫৯)-এর জন্য পরিচিত হয়, যা একটি ইউরোপীয় জাদু বাস্তবতার অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখনী এবং দানজিগ ত্রয়ীর প্রথম অংশ যাতে ক্যাট এ্যন্ড মাউস, ও ডগ ইয়ার্স অর্ন্তভূক্ত রয়েছে। তার লেখা সবসময় বামপন্থী রাজনৈতিক লেখা হিসেবে ধরা হয়ে থাকে এবং তিনি সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি অফ জার্মানির একজন সক্রিয় সমর্থনকারী। দ্য টিন ড্রাম উপন্যাসটি নিয়ে একই নামের চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হয়েছে যা ১৯৭৯ সালে পাম ডি’অর এবং সেরা বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্রের জন্য একাডেমি পুরস্কার অর্জন করে। সুয়েডীয় একাডেমি ১৯৯৯ সালে তাকে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার প্রদান করে।

মৃত্যু

সম্পাদনা

গ্রাস ১৩ এপ্রিল ২০১৫ সালে লুবেক শহরে ৮৭ বছর বয়সে ফুসফুসের সংক্রমণ জনিত কারণে মৃত্যু বরণ করেন।[][][]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. Kulish, Nicholas; Bronner, Ethan (৮ এপ্রিল ২০১২)। "Gunter Grass tries to hose down row over Israel"The Sydney Morning Herald। ১০ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১২GUNTER Grass, Germany's most famous living writer, has tried to quell the growing controversy... 
  2. "Outrage in Germany"Der Spiegel। ৪ এপ্রিল ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১২Günter Grass, Germany's most famous living author and the 1999 recipient of the Nobel Prize in literature... 
  3. "Yishai: Günter Grass not welcome in Israel"The Jerusalem Post। ৪ এপ্রিল ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১২Germany’s most famous living writer, the Nobel literature laureate Günter Grass... 
  4. Harding, Luke; Sherwood, Harriet (৮ এপ্রিল ২০১২)। "Outcry as Gunter Grass poem strongly criticises Israel"The Hindu। Chennai, India। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১২During his long literary career, Gunter Grass has been many things. Author, playwright, sculptor and, unquestionably, Germany's most famous living writer. There is the 1999 Nobel Prize and Mr. Grass's broader post-war role as the country's moral conscience... 
  5. "Günter Grass nie żyje. Noblista miał 87 lat"Gazeta Wyborcza। ১৩ এপ্রিল ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৩ এপ্রিল ২০১৪Pytany o tożsamość narodową, mówił, że jest Kaszubą. 
  6. "Renowned German author Günter Grass dies, aged 87"। DW.de। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৪, ২০১৫ 
  7. German author Guenter Grass dies, BBC News, 13 April 2015.
  8. Richard Lea। "Günter Grass, Nobel-winning German novelist, dies aged 87"the Guardian 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা