গভঃ ল্যাবরেটরী হাই স্কুল, রাজশাহী
গভঃ ল্যাবরেটরী হাই স্কুল, রাজশাহী বাংলাদেশের একটি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় যা রাজশাহী শহরের লক্ষীপুর এলাকায় অবস্থিত।[১] ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।[২] । বিদ্যালয়টিতে তৃতীয় থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা প্রদান করা হয়।[৩]
গভঃ ল্যাবরেটরী হাই স্কুল, রাজশাহী | |
---|---|
![]() গভঃ ল্যাবরেটরী হাই স্কুল, রাজশাহী এর প্রতীক | |
অবস্থান | |
![]() | |
৮ নং ওয়ার্ড, লক্ষীপুর, রাজপাড়া , ৬০০০ | |
স্থানাঙ্ক | ২৪°২২′১৮″ উত্তর ৮৮°৩৪′৪৯″ পূর্ব / ২৪.৩৭১৭° উত্তর ৮৮.৫৮০৪° পূর্ব |
তথ্য | |
ধরন | সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় |
নীতিবাক্য | শেখার জন্য এসো, সেবার জন্য যাও |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৬৯ |
বিদ্যালয় জেলা | রাজশাহী জেলা |
ইআইআইএন | ১২৭০২৪ |
প্রধান শিক্ষিকা | ড. শাহনাজ বেগম |
অনুষদ | ২৭ |
শ্রেণি | ৩য় -১০ম |
শ্রেণিকক্ষ | ৪৬ |
শিক্ষায়তন | ৫.৯৯ একর |
ক্যাম্পাসের ধরন | শহুরে |
রং | |
বর্ষপুস্তক | বার্ষিকী |
অন্তর্ভুক্তি | ![]() |
ওয়েবসাইট | rglhs |
ইতিহাস
সম্পাদনাবিদ্যালয়টি সিপাইপাড়াতে অবস্থিত টিচার্স ট্রেনিং কলেজ (সাধারণভাবে টিটি কলেজ নামে পরিচিত) ভবনে কয়েকটি কক্ষ দিয়ে শুরু করে এবং পরে লক্ষ্মীপুরে নিজস্ব সবুজ চত্বরে স্থানান্তরিত হয়। বিদ্যালয়টিকে অনেক সময় রাজশাহী জেলার অন্যতম সেরা একটি বিদ্যালয় হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ পর্যন্ত বোর্ড পরীক্ষায় মোট ০৫ জন সম্মিলিত মেধা তালিকায় প্রথম হওয়ার গৌরব অর্জন করার অনন্য স্বাক্ষর রেখেছে। বিদ্যালয়টির ক্যাম্পাসে একটি এইচ-আকৃতির তিন তলা ভবনের সঙ্গে একটি খেলার মাঠ, ফুলের বাগান, একটি দুই তলা আবাসিক ছাত্রাবাস, ব্যায়ামাগার এবং প্রধানশিক্ষকের বাসভবন রয়েছে। বর্তমানে একটি নতুন তিন তলা ভবন নির্মিত হয়েছে এবং আরেকটি নতুন ৬ তলা ভবন নির্মাণের কাজ চলছে।
বিদ্যালয়টির প্রাক্তন ছাত্রদের একটি সংস্থা আছে। এর নাম "ORLABS" (Old Rajshahi Laboratorians Society)। তারা প্রায় প্রতিবছরই বিদ্যালয়টিতে নানান ধরনের অনুষ্ঠান পালন করে থাকে। [৪]
প্রতীক পরিচিতি
সম্পাদনাস্কুল মনোগ্রামটি একটি প্রতীকী নকশা। এটি বিখ্যাত চিত্রশিল্পী হাসেম খান দ্বারা ডিজাইন করা হয়েছে।
মূল নকশায় চারটি কৌণিক কাঠামো রয়েছে। বাম কোণটি শিক্ষা, ডান কোণটি সংস্কৃতি এবং নিচের কোণটি দেশপ্রেম বা দেশের প্রতি সেবা, যা শিক্ষা ও সংস্কৃতিকে ঊর্ধ্বমুখী অগ্রগতির এবং আলোর দিকে এগিয়ে যাওয়ার দৃঢ় অঙ্গীকার হিসেবে ধারণ করে। চতুর্ভুজাকার কক্ষের কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে থাকা খোলা বইটি জ্ঞানের প্রতীক। জ্ঞান চর্চার মাধ্যমেই মানব সমাজ শিক্ষা, সংস্কৃতি এবং দেশপ্রেমকে আলিঙ্গন করে অগ্রগতির দিকে এগিয়ে যায়।
নকশায় বইয়ের ঠিক উপরে ফুলের কুঁড়ি কিশোর শিশুদের প্রতীক। তারা কুঁড়ি থেকে শিক্ষায় আলোয় আলোকিত হবে এবং সুন্দর এবং পূর্ণ ফুলে ফুটবে। অর্থাৎ, সে সমাজে একজন সম্পূর্ণ এবং আদর্শ ব্যক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে। অর্ধবৃত্তাকারে লেখা গভঃ ল্যাবরেটরী হাই স্কুল, রাজশাহী, সমস্ত নকশা দিয়ে এমনভাবে সাজানো হয়েছে যাতে প্রতিষ্ঠানটি একটি শক্ত ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে থাকে।
প্রতীকের রঙ - বর্গাকার ঘর এবং কুঁড়িটি লাল যা জাতীয় পতাকার রঙ, যৌবনের প্রতীক। বইটির হলুদ রঙ জ্ঞানের আলো, উজ্জ্বলতার রঙ। বইটির বাইরের এবং মাঝের রেখাগুলো নীল - আকাশের দ্যোতনা।[৫]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "ভর্তি ও ফলাফল তথ্য, রাজশাহী"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ২০১৭-০২-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৪-১৮।
- ↑ http://www.rglhs.uuuq.com/index.html
- ↑ "রাজশাহী বোর্ডের সেরা ২০"। দৈনিক ইত্তেফাক। ঢাকা, বাংলাদেশ: ইত্তেফাক গ্রুপ অব পাবলিকেশন্স লিঃ। ১৩ আগস্ট ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৪-১৮।
- ↑ https://orlabs.org/
- ↑ "About Logo" (ইংরেজি ভাষায়)। গভঃ ল্যাবরেটরী হাই স্কুল, রাজশাহী। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুন ২০২৫।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা
বাংলাদেশের বিদ্যালয় বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |