গণ বিশ্ববিদ্যালয়
গণ বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৯৮ সালে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।[১] বর্তমানে সাভারের নলামে বিশ্ববিদ্যালয়টি তাদের নিজস্ব ক্যাম্পাসে একাডেমিক এবং প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। ৫টি অনুষদে মোট ১৭টি বিভাগ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টি পরিচালিত হচ্ছে। এখানে রয়েছে সাংবাদিক সমিতি, ছাত্র সংসদ, ফটোগ্রাফিক সোসাইটি[২], ডিবেটিং সোসাইটি, মিউজিক কমিউনিটি, অগ্নিসেতু সাংস্কৃতিক পরিষদ, শুভ সংঘ। এছাড়াও গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী পরিচালিত মোট ১৮টি সংগঠন রয়েছে।
ধরন | বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৯৮ |
ইআইআইএন | ১৩৬৬৫০ |
আচার্য | রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন |
উপাচার্য | অধ্যাপক ড. আবুল হোসেন |
অবস্থান | মির্জানগর , , |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে |
অধিভুক্তি | বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন |
ওয়েবসাইট | www |
ইতিহাস
সম্পাদনা১৯৯৮ সালের ১৪ জুলাই গণ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র নামের বেসরকারি দাতব্য সংস্থা এটি প্রতিষ্ঠা করে।
গণ বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন কর্তৃক স্বীকৃত এবং বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদিত। এখানের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত প্রধান কোর্সগুলি বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদিত।
উপাচার্যগণ
সম্পাদনাএই অনুচ্ছেদটি সম্প্রসারণ করা প্রয়োজন। (অক্টোবর ২০২৪)) |
রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য কর্তৃক নিয়োগকৃত নিম্নোক্ত ব্যক্তিবর্গ গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন:
- অধ্যাপক ড. মেসবাহউদ্দিন আহমদ (২০০৮ – ২০১৬)
- অধ্যাপক ড. আবুল হোসেন (২০২৩ - বর্তমান)[৩]
অনুষদ
সম্পাদনা- স্বাস্থ্য বিজ্ঞান অনুষদ
- কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ
- বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদ
- প্রাণী চিকিৎসা ও প্রাণী বিজ্ঞান অনুষদ
- স্নাতকোত্তর অধ্যয়ন অনুষদ
বিভাগ
সম্পাদনা- ফার্মেসি বিভাগ
- মাইক্রোবায়োলজি
- জৈব রসায়ন ও আণবিক জীববিজ্ঞান বিভাগ
- বাংলা
- ইংরেজি বিভাগ
- সমাজবিজ্ঞান ও সামাজকর্ম বিভাগ
- রাজনীতি ও প্রশাসন বিভাগ
- আইন বিভাগ
- বিবিএ বিভাগ
- কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ
- মেডিকেল ফিজিক্স ও বায়োমেডিকেল প্রকৌশল বিভাগ
- ফলিত গণিত বিভাগ
- তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগ
- রসায়ন ও পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ
- ভেটেরিনারি এন্ড এনিমেল সায়েন্সস
অন্যান্য কার্যক্রম
সম্পাদনাভাষা আন্দোলন এবং বাংলা ভাষার উন্নয়নের সঙ্গে সম্পর্কিত চারজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে সম্মাননা দিয়েছে গণ বিশ্ববিদ্যালয়। সম্মাননা প্রাপ্তরা হলেন ভাষাসৈনিক আব্দুল মতিন, বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান, বদরুদ্দীন উমর ও ড. হালিমা খাতুন। [৪] এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধে অনন্য অবদানের জন্য ৩৩ জন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে সম্মাননা ও উপহার দেওয়া হয়। [৫]
চিত্রশালা
সম্পাদনা-
গ্রন্থাগার
-
একাডেমিক ভবন
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন"। ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১২।
- ↑ "গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোকচিত্র উৎসব"। নাগরিক সংবাদ। ২৬ মার্চ ২০২২।
- ↑ "৭ বছর পর 'ভারমুক্ত' হলো গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদ"। আজকের পত্রিকা। ১১ এপ্রিল ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "দৈনিক কালের কন্ঠ"। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১৩।
- ↑ "বাংলানিউজ ২৪ ডট কম"। ১৯ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১৩।