খেয়া হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্ত্তৃক রচিত একটি বাংলা কাব্যগ্রন্থ।[১][২] এটি ১৯০৬ সালে প্রকাশিত হয়।[১][২] এটি রবীন্দ্রনাথের কাব্য রচনার "অন্তবর্তী পর্ব"-এর অন্তর্গত একটি উল্লেখযোগ্য সৃষ্টি।[৩] এই কাব্যের এগারোটি কবিতা রবীন্দ্রনাথ গীতাঞ্জলির ইংরেজি অনুবাদ সং অফারিংসে অন্তর্ভুক্ত করেছেন।[৪]

খেয়া-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

উৎসর্গ সম্পাদনা

রবীন্দ্রনাথ তাঁর "খেয়া" কাব্যগ্রন্থটি ভারতীয় বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসুকে উৎসর্গ করেন।[৫]

মূল বিষয়বস্তু সম্পাদনা

"খেয়া" কাব্যে বিষাদ ও ক্লান্তির সুর প্রাধান্য পায়। মানবজীবনের সুখ-দুঃখ এবং আশা-আকাঙ্ক্ষার কথা ধ্বনিত হয়েছে। এতে আধ্যাত্মিকতার মূর্ছনাও পরিলক্ষিত হয়।[২]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "কবিগুরুর সাহিত্যকর্ম"risingbd.com। ২০১৪-০৮-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-২৫ 
  2. "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর"Bengali Grammar । বাংলা ব্যাকরণ (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৫-৩১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-২৫ 
  3. বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত, ড. দুলাল চক্রবর্তী, জুলাই - ২০০৭, বাণী বিতান।
  4. "গীতাঞ্জলি - বাংলাপিডিয়া"bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-২৫ 
  5. "খেয়া - উৎসর্গ,১ | রবীন্দ্র রচনাবলী"rabindra-rachanabali.nltr.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-২৫ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা