ক্ষেতুপাড়া জমিদার বাড়ি
ক্ষেতুপাড়া জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের পাবনা জেলার অন্তর্ভুক্ত সাঁথিয়া উপজেলায় অবস্থিত একটি জমিদার বাড়ি, যা স্থানীয়দের কাছে "বাবুর বাড়ি" নামে বেশ পরিচিত।
ক্ষেতুপাড়া জমিদার বাড়ি | |
---|---|
বাবুর বাড়ি | |
সাধারণ তথ্য | |
ধরন | বাসস্থান |
অবস্থান | সাঁথিয়া উপজেলা |
ঠিকানা | গোলাবাড়ি গ্রাম, ক্ষেতুপাড়া ইউনিয়ন |
শহর | সাঁথিয়া উপজেলা, পাবনা জেলা |
দেশ | বাংলাদেশ |
সম্পূর্ণ | অজানা |
স্বত্বাধিকারী | নব কুমার রায় |
কারিগরী বিবরণ | |
পদার্থ | ইট, সুরকি ও রড |
ইতিহাসসম্পাদনা
পাবনা জেলার সাঁথিয়া উপজেলার ক্ষেতুপাড়া ইউনিয়নের গোলাবাড়ি গ্রামে ভারত থেতে আগত জমিদার নব কুমার রায় প্রায় তিনশত বছর আগে দশ বিঘা জমির উপর এই জমিদার বাড়িটি নির্মাণ করেন এবং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত জমিদারী পরিচালনা করেন। তার মৃত্যুর পর দীর্ঘ ষাট বছর তার একমাত্র সন্তান পার্বতী চরণ রায় জমিদারী পরিচালনা করেন। পার্বতী চরণ রায়ের চার সন্তান ছিল। পার্বতী চরণ রায়ের মৃত্যুর পর তার তিন সন্তান ভারতে চলে যান। তবে তৃতীয় সন্তান শ্যামা চরণ রায় এখানেই থেকে যান এবং জমিদারীর দেখাশুনা করেন। এই জমিদার বংশের মধ্যে একমাত্র শ্যামা চরণ রায় সর্ব সাধারণের কাছে সমাজসেবক হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তিনি তার।জমিদারীর সময় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য অনেক জায়গা দান করে গেছেন। তার মৃত্যুর পর এই বাড়ির মালিক হন তার পুত্র দীপক কুমার রায়। অর্থের অভাবে শেষ পর্যন্ত এই জমিদার বাড়ির শেষ জমিদার দীপক কুমার রায় এই জমিদার বাড়িটি বিক্রির সিদ্ধান্ত নেন। পরবর্তীতে বর্তমান সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুরের সন্ধ্যা রাণী নামের একজন এই বাড়িটি ক্রয় করেন। বাড়িটি ক্রয় করার পর ১৯৩৮ সালে তিনি বাড়িটি সংস্কার করেন। বর্তমানে এই বাড়িটিতে সন্ধ্যা রাণীর বংশধররা বসবাস করছেন।
বর্তমান অবস্থাসম্পাদনা
লোকজন বসবাস করলেও জমিদার বাড়িটি প্রায় ধ্বংসের মুখে। বাড়িটির বর্তমান বসবাসকারী মালিকরা অর্থের অভাবে বাড়িটি সংস্কার করতে পারছেন না।
আরো দেখুনসম্পাদনা
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |