কেঁচো খুঁড়তে কেউটে

কেঁচো খুঁড়তে কেউটে ১৯৯৫ সালের বাংলা একশনধর্মী চলচ্চিত্র যার পরিচালক ও প্রযোজক চিরঞ্জিত চক্রবর্তী। এই ছবিটির সঙ্গীত পরিচালক হলেন অনুপম দত্ত[১][২]

কাহিনী সম্পাদনা

বড়োলোক দাদুর একমাত্র নাতনি পরমা। তার বাবা ও মায়ের দুর্ঘটনায় মৃত্যুর পরে সে দাদুর কাছেই মানুষ। দাদু মারা যাওয়ার আগে একটি উইল করে যান যে পরমা প্রতি মাসে মাসোহারা পাবে পাঁচশো টাকা করে যতদিন না সে বিয়ে করে। পরমা উছসৃঙ্খল অবাধ্য ও জেদী মেয়ে হওয়ার জন্য এই ব্যবস্থা। সে কিছুতেই এই নিয়ম মেনে নিতে পারেনা। সম্পত্তির লোভে সে একজন ব্যক্তিকে বিবাহ করে এই শর্তে যে বিয়ের একমাস পরেই বিচ্ছেদ করতে হবে যাতে তার হাতে সম্পত্তি চলে আসে। তাদের বাড়ির চাকরের পুত্র আনন্দকে সে বেছে নেয় বিয়ে করার জন্যে। বিয়ের পরে আন্নদের সাথে তার তুমুল অশান্তি হয়। আর তাদের কারখানার ম্যানেজার নেপাল তাকে ইন্ধন যোগায়। নেপাল অসত ও দুষ্টচরিত্রের লোক। পরমার বিশ্বাসকে কাজে লাগিয়ে নেপাল যখন তাকে বিপদে ফেলতে চায় আনন্দ এসে উদ্ধার করে পরমাকে।

অভিনয় সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা