কুন্তল চক্রবর্তী একজন বাঙালী বিপ্লবী ছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ভারতব্যাপী বিপ্লবী অভ্যুত্থানের চেষ্টায় যারা বিনাবিচারে বন্দী হন তাদের অন্যতম।

কুন্তল চক্রবর্তী
জন্ম
আন্দোলনভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন

সাহিত্য প্রতিভা সম্পাদনা

বাংলাদেশের বিখ্যাত ব্রজলাল কলেজের ছাত্র থাকাকালীন লেখালিখি করতেন[১]। প্রথমে বন্দী হন ঢাকা জেলে, সেখান থেকে তাকে রাজশাহী জেলে পাঠানো হয়। এসময় তার সহ রাজবন্দীদের অন্যতম ছিলেন বিপ্লবী ভূপেন্দ্র কুমার দত্ত, তিনি তার 'বিপ্লবের পদচিহ্ন' গ্রন্থে 'রাজসাহী জেলে তিন বছর' পরিচ্ছেদে বিপ্লবী কুন্তল চক্রবর্তীর কথা বিবৃত করেছেন। রাজশাহী জেলে রাজবন্দী থাকার সময় স্টেট প্রিজনারদের হাতে-লেখা পত্রিকা 'ভাংগা কুলো' তে ছোটগল্প লিখতেন। ভূপেন্দ্র কুমার দত্ত প্রতিষ্ঠিত দৌলতপুর সত্যাশ্রমের সমাজকল্যাণমূলক কাজে সাথে যুক্ত ছিলেন।

মৃত্যু সম্পাদনা

জেল থেকে মুক্তি পেয়ে যক্ষ্মা আক্রান্ত সহকর্মীর সেবা করতে গিয়ে নিজেও ঐ রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।[২]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "ব্রজলাল কলেজ"বাংলাপিডিয়া। বাংলাদেশ জাতীয় জ্ঞানকোষ। সংগ্রহের তারিখ ১৮.১২.১৬  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  2. প্রমথ খন্ড, সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত (২০০২)। সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান। কলকাতা: সাহিত্য সংসদ। পৃষ্ঠা ৯৮। আইএসবিএন 81-85626-65-0