কিমা
কিমা হচ্ছে দক্ষিণ এশীয় দেশসমূহের একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার। শব্দটি সম্ভব গ্রীক শব্দ κιμάς থেকে এসেছে যার অর্থ পেষা মাংস[১]। এটা সাধারনত ছাগল বা ভেড়ার মাংসের সাথে সিমের বিচি বা আলুর সাথে পেষা হয়। যে কোন মাংস থেকেই কিমা প্রস্তুত করা যায়। কিমাকে কাবাবেও রুপান্তরিত করা যায়। অনেক সময় সিঙাড়া, সামুসা বা নানের মধ্যে কিমা ব্যবহার করা হয়। একই ধরনের খাবার আর্মেনিয়ায় ঘিমা ղեյմա এবং তুরষ্কে কিইমা" kıyma নামে পরিচিত।
অন্যান্য নাম | কিমা, খিমা |
---|---|
প্রকার | খাবার |
উৎপত্তিস্থল | বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল |
অঞ্চল বা রাজ্য | দক্ষিণ এশিয়া |
প্রধান উপকরণ | মাংস, শিম বা আলু |
উপাদান
সম্পাদনাকিমার উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা হয় পেষা মাংস, ঘি, পেঁয়াজ, হলুদ, আদা, মরিচ, মটরশুটি এবং মশলা ।
প্রস্তুতপ্রণালী
সম্পাদনামাংসের কিমা প্রস্তত করার আগে কিমার জন্য সঠিক মাংস নির্বাচন করতে হবে। শুধু মাংস বেছে নিতে হবে। কোনো প্রকার হাড়, রগ অথবা চর্বি কিছু থাকবে না। থাকলে কেটে নিতে হবে। রানের মাংস ভালো হবে।
ব্লেন্ডারের সাহায্যে অথবা কিমা তৈরির যন্ত্রের সাহায্যে কিমা তৈরী করা যায়। কিমার মেশিন দিয়ে করলে খুব সুন্দর লম্বা লম্বা কিমা বের হয়।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Platts, John (১৮৮৪)। A Dictionary of Urdu, Classical Hindi, and English। London: W. H. Allen & Co। পৃষ্ঠা 797। আইএসবিএন 81-215-0098-2। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জানুয়ারি ২০১৭।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- Traditional Keema Recipes & Videos from Indian subcontinent ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে