কালকা–শিমলা রেল
কালকা–শিমলা রেল একটি ন্যারোগ্যাজ (২ ফুট ৬ইঞ্চি) রেলওয়ে। এটি উত্তর পশ্চিম ভারতের কলকা থেকে সিমলা ভ্রমণের সবচেয়ে পর্বতময় একটি রেলওয়ে। উত্তেজনাপূর্ণ পাহাড়-পর্বত এবং ছবির মতন আশেপাশের গ্রামের জন্য এই রেলওয়ে বিখ্যাত
ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান | |
---|---|
মানদণ্ড | সভ্যতামূলক: ii, iv |
সূত্র | ৯৪৪ |
তালিকাভুক্তকরণ | ১৯৯৯ (২৩তম সভা) |
প্রসারণ | ২০০৫; ২০০৮ |
ইতিহাস
সম্পাদনাএংলো-গুর্খা যুদ্ধের কিছুকাল পরে ব্রিটিশরা শিমলা শহর প্রতিষ্ঠা করে এবং এটি হিমালয়ের পাদদেশ থেকে ৭,১১৬ ফুট (২,১৬৯ মি) উচুতে অবস্থিত। ১৮৩০ সাল নাগাদ সিমলা ইংরেজদের প্রধান ঘাটিতে পরিণত হয়। ১৮৬৪ সালে এটি ব্রিটিশ ভারতে গ্রীষ্মকালীন রাজধানীতে পরিণত হয়। এবং ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর সদর দফতরও ছিল। রেল তৈরির আগে এখান যাতায়াতের প্রধান বাহন ছিল গ্রামের গাড়ি।[১]
১৮৯৮ সালে দিল্লি–অম্বালা–কালকা রেলওয়ে কোম্পানি ২ ফুট (০.৬১ মি) গেজে এই রেললাইনটি তৈরি শুরু করে। [১] এই রেল তৈরির প্রাক্কলিত ব্যয় ছিল ৮৪,৭৮,৫০০ টাকা। যাইহোক কাজটি শেষ করতে বাজেটের দ্বিগুণ ব্যয় হয়। ৯ নভেম্বর ১৯০৩-এ ৯৬.৫৪ কিলোমিটার (৫৯.৯৯ মা) রেললাইন ট্রেন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়।[১] উচুতে রাজধানীর অবস্থান এবং অদ্ভুত পরিবেশের জন্য কালকা–শিমলা ট্রেন ভ্রমণে অন্যান্য ট্রেনের তুলনায় বেশি ভাড়া নেওয়া হয়। যাহোক এই রেল লাইনের রক্ষণাবেক্ষণ করা কোম্পানীর জন্য সহজ ছিল না, কোম্পানিকে ১ জানুয়ারি ১৯০৬-এ তৎকালীন সরকারের কাছে তৎকালীন ১,৭১,০৭,৭৪৮ টাকায় বিক্রি করে দিতে হয়। ১৯০৫ সালে এই রেললাইনের গেজ পুনরায় পরিবর্তন করে ২ ফুট ৬ ইঞ্চি (০.৭৬ মি) গেজে উন্নীত করা হয়।
২০০৭ সালের মধ্য আগস্টে হিমাচল প্রদেশ সরকার ঘোষণা করে যে, এই রেলপথ সেপ্টেম্বরে বিশ্ব ঐতিহ্য মর্যাদা পাওয়া জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।[২]
এই রেলপথের মধ্যে একটি শহর পড়ে যার নাম সোলান, যা ছোট শিমলা নামে পরিচিত। গ্রীষ্মের মাঝামাঝি জুন মাসে সোলান শহরে শুলিনি দেবীর পূজা হয় যার নাম অনুসারে শহরের নাম সোলান।
২০০৭ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ইউনেস্কোর একটি প্রশিক্ষিত দল উক্ত রেলওয়ে এলাকা ভ্রমণ করে বিশ্ব ঐতিহ্য নির্বাচনের সম্ভাব্যতা যাচাই করেন। পরবর্তিতে ২০০৮ সালের জুলাই মাসের ৮ তারিখে ভারতের পর্বত রেল হিসেবে কালকা–শিমলা ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান লাভ করে।[৩] ঐ সময় বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় ভারতের পর্বত রেলও (দার্জিলিং হিমালয়ান রেল ও নিলিগিরি পর্বত রেল সহ) এবং মহারাষ্ট্রের মুম্বাইয়ের ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাস আগে থেকে স্থান লাভ করেছিল।[৪]
পথ
সম্পাদনাকালকা–শিমলা রেল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
|
ব্রিটিশ ভারতের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী শিমলার সাথে যোগাযোগ রক্ষার জন্য কালকা–শিমলা রেল স্থাপিত হয়। বর্তমানে শিমলা হিমাচল প্রদেশের রাজধানী এবং কালকা হরিয়ানার পঞ্চকুলা জেলার একটি শহর। পুরো ট্রেন রাস্তায় দুইধারে দর্শনীয় প্রকৃতি এর চোখ ধাঁধানো প্রকৃতির মাঝে এই রেললাইন, ভ্রমণ পিপাসুদের আকর্ষণ করে। ট্রেন সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৬৫৬ মি উচুতে অবস্থিত শহর কলকা অতিক্রম করার পরপর ট্রেন পাহাড়ে পাদদেশের প্রবেশ করে এবং এর পরপরই ট্রেনটি পাহাড়ে চড়ার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করে।
স্টেশন
সম্পাদনাএই রুটটি কালকার শিবালিক পর্বতের বিভিন্ন স্থান (ধরমপুর, সোলান, কান্দাঘাট, তারাদেবী, সালগোরা, টটু, সামারহিল এবং শিমলা) থেকে হিমালয়ের দিগন্তরেখা দেখা যায়, যা পর্যটকদের প্রধান আকর্ষণে পরিণত হয়েছে। মজার ব্যপার হচ্ছে এই রেলপথের ২০ টি ছোট ছোট স্টেশন এই পথের সেতুর ঠিক কাছাকাছি অবস্থিত, যা নির্মিত হয়েছিল সেতু তৈরির কাজে নিয়োজিত শ্রমিক কর্মীদের বিশ্রামের জন্য। যার সবগুলো এখনো বিদ্যমান, কিন্তু কিছু কিছু পরিত্যক্ত।[৫]
স্টেশন | মাইলপোস্ট | সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা | বর্ণনা |
---|---|---|---|
কালকা | 0 কিমি (0 মাইল) | 656 মি (2,152 ফুট) | শহরের সিমলা প্রান্তে অবস্থিত কালী মাতা মন্দির থেকে এর নাম এসেছে। এটি একটি ডিজেল শেডের পাশাপাশি কালকা-সিমলা লাইনের ন্যারোগেজ ইঞ্জিন এবং গাড়িগুলির পরিষেবা দেওয়ার জন্য একটি ওয়ার্কশপের বাড়ি। |
টাঁকশাল | 5.69 কিমি (3.54 মাইল) | 806 মি (2,644 ফুট) | হিমাচল ঢোকার পর প্রথম স্টেশনটির নাম হয়েছে কারণ এটি সেই জায়গা যেখানে প্রাচীনকালে মুদ্রা তৈরি হয়েছিল। |
গুম্মান | 10.41 কিমি (6.47 মাইল) | 940 মি (3,080 ফুট) | কাসাউলি পাহাড়ের একটি বিচ্ছিন্ন স্টেশন, যদিও সোনওয়ারা কাসৌলির সবচেয়ে কাছের ট্রেন স্টেশন। কোটি স্টেশনের পূর্বে হিমাচল পার্কের কাছে একটি সেতু রয়েছে। |
কোটি
(জাবলি) |
16.23 কিমি (10.08 মাইল) | 1,098 মি (3,602 ফুট) | এই স্টেশনটি জাবলি রেলওয়ে স্টেশন নামেও পরিচিত। স্টেশনটি প্রায়ই বন্য প্রাণীদের দ্বারা পরিদর্শন করা হয়। দ্বিতীয় দীর্ঘতম টানেল (নং 10) যার দৈর্ঘ্য 693.72 মিটার (2,276 ফুট 0 ইঞ্চি) এই স্টেশনের কাছে অবস্থিত। ২০০৭ সালের অগাস্টে প্রবল বর্ষণে স্টেশন বিল্ডিং এবং ট্র্যাকের কিছু অংশ ভেসে যায়। |
সোনওয়ারা | 26 কিমি (16 মাইল) | 1,334 মি (4,377 ফুট) | সানাওয়ারের ঐতিহাসিক আবাসিক লরেন্স স্কুলটি 6 কিমি দূরে। 97.40 মিটার (319 ফুট 7 ইঞ্চি) এবং 19.31 মিটার (63 ফুট 4 ইঞ্চি) উচ্চতা সহ লাইনের দীর্ঘতম সেতু (নং 226) এই স্টেশনের কাছেই অবস্থিত। এটি কাসাউলি ব্রিউয়ারি এবং কাসাউলি হিল স্টেশন যা যথাক্রমে ৯.৩ কিলোমিটার (৫.৮ মাইল) এবং ১১ কিলোমিটার (৬.৮ মাইল) দূরে অবস্থিত। |
ধরমপুর | 32.14 কিমি (19.97 মাইল) | 1,469 মি (4,820 ফুট) | এটি 13 কিলোমিটার (8.1 মাইল) দূরে অবস্থিত কাসাউলি হিল স্টেশনে পরিষেবা দেয়৷ ইঞ্জিনিয়ারের বাংলো (MP 33 কিমি (21 মাইল)) যেটি 1960 এর দশকের শেষ পর্যন্ত লাইনের এই অংশের দায়িত্বে থাকা প্রকৌশলীর সরকারী বাসভবন ছিল উত্তর রেলওয়ে সেফটি ইনস্টিটিউটে রূপান্তরিত হয়েছিল। প্রায় সমস্ত ট্রেন এখানে দাঁড়ায়। |
কুমারহাটি
( দাগশাই ) |
39 কিমি (24 মাইল) | 1,579 মিটার (5,180 ফুট) | এই বিচ্ছিন্ন স্টেশনটি দাগসাই সামরিক সেনানিবাসের পরিষেবা প্রদান করে। |
বারোগ | 42.14 কিমি (26.18 মাইল) | 1,531 মি (5,023 ফুট) | দীর্ঘতম টানেল (নং 33) যার দৈর্ঘ্য 1,143.61 মিটার (3,752 ফুট 0 ইঞ্চি) স্টেশনের কালকা পাশে অবস্থিত। টানেলের পূর্বে রেল সেতু রয়েছে। মনোরম স্টেশন। |
সোলান | 46.10 কিমি (28.65 মাইল) | 1,429 মিটার (4,688 ফুট) | ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ রিসার্চ অন মাশরুম ফার্মিং এবং সোলান এগ্রিকালচার ইউনিভার্সিটি কাছাকাছি অবস্থিত। |
সালোগরা | 52.70 কিমি (32.75 মাইল) | 1,509 মিটার (4,951 ফুট) | সালোগরা স্টেশন থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে বিখ্যাত সোলান ব্রুয়ারি। |
কান্দাঘাট | 58.24 কিমি (36.19 মাইল) | 1,433 মি (4,701 ফুট) | স্টেশন ছাড়ার পর 32 মিটার (105 ফুট) দৈর্ঘ্যের আর্চ ব্রিজ নং 493 এখানে অবস্থিত। |
কানোহ | 69.42 কিমি (43.14 মাইল) | 1,647 মি (5,404 ফুট) | স্টেশন ঢোকার আগে 23 মিটার (75 ফুট 6 ইঞ্চি) উচ্চতা এবং 54.8 মিটার (179 ফুট 9 ইঞ্চি) দৈর্ঘ্য সহ সর্বোচ্চ খিলান গ্যালারি সেতু (নং 541) এখানে অবস্থিত। |
কাঠলিঘাট | 72.23 কিমি (44.88 মাইল) | 1,701 মি (5,581 ফুট) | এটি সিমলা জেলার শেষ স্টেশন। |
শোঘি | 77.81 কিমি (48.35 মাইল) | 1,832 মিটার (6,010 ফুট) | শিমলা জেলার প্রথম স্টেশন শোঘি। |
তারাদেবী | 84.64 কিমি (52.59 মাইল) | 1,936 মিটার (6,352 ফুট) | নামটি এসেছে মাতা তারা দেবী থেকে। সংকট মোচন এবং তারা দেবী মন্দির এই স্টেশনের কাছেই অবস্থিত। 992 মিটার (3,255 ফুট) তৃতীয় দীর্ঘতম টানেল (নং 91) এই স্টেশনের সিমলা প্রান্তে অবস্থিত। |
যুথগ | 89.41 কিমি (55.56 মাইল) | 1,958 মিটার (6,424 ফুট) | শিমলার এই শহরতলির স্টেশনটি একসময় জুটগ সামরিক ক্যান্টনমেন্টের ট্রানজিট পয়েন্ট হিসেবে কাজ করত। |
সামার হিল | 92.93 কিমি (57.74 মাইল) | 2,042 মিটার (6,699 ফুট) | সিমলার এই শহরতলির স্টেশনটি মূলত ভাইসারেগাল লজের পরিষেবা দেয় । হিমাচল প্রদেশ বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশনের কাছেই অবস্থিত। |
সিমলা | 95.60 কিমি (59.40 মাইল) | 2,075 মি (6,808 ফুট) | এই সুন্দর স্টেশনটি সিমলার পুরানো বাসস্ট্যান্ডের ঠিক নীচে। |
সুড়ঙ্গ
সম্পাদনাআসলে কলকা-সিমলা রেলওয়ে রুটে মোট ২০টি সুড়ঙ্গ পথ অবস্থিত। কিন্তু ১৯৩০ সালে এই ১০৭ টি সুড়ঙ্গ পথের ৪টি সুড়ঙ্গ পথ ভেঙে ফেলা হয়, তারপর থেকে এই রুটে মোট সুড়ঙ্গ পথ হয় ১০৩ টি। ২০০৬ সালে ৪৬ নাম্বার সুড়ঙ্গটি ভেঙে ফেলা হয়, যায় ফলে বর্তমানে মোট ১০২ টি সুড়ঙ্গ পথ কার্যকর আছে। সিমলাতে অবস্থিত এই রুটের শেষ সুড়ঙ্গ পূর্বের ১০৩ নাম্বার সুড়ঙ্গ সিমলা শহরের বিখ্যাত স্থাপনায় পরিণত হয়।
সবচেয়ে দীর্ঘ সুড়ঙ্গ হল বারোগে, এই সুড়ঙ্গ নিয়ে স্থানীয় লোকের মধ্যে বিভিন্ন কথা ও কিংবদন্তি রয়েছে। কর্ণেল বারোগের বিখ্যাত গল্প অনুসারে, এই সুড়ঙ্গের প্রকৌশলী এই সুড়ঙ্গের মধ্যে আত্মহত্যা করেন। তিনি সুড়ঙ্গটির তৈরী করার জন্য দুই দিক থেকে খনন শুরু করেন, কিন্তু তিনি তা জোড়া লাগাতে পারেন না। তাই তাকে তৎকালীন ১ টাকা জরিমানা করা হয়। তিনি এই অপমান সহ্য করতে না পেরে সেই অসম্পূর্ণ সুড়ঙ্গে গুলি দিয়ে আত্মহত্যা করেন। সে স্থানটি এখনো আছে।[৬] পরবর্তীতে প্রধান প্রকৌশলী এইচ. এস. হেরলিংটন এই কাজটি ১৯০০-১৯০৩ সালে শেষ করেন। ref name="RuchTrib"/>[৭]
পরিকাঠামো
সম্পাদনাএই রেললাইনে ৮৬৪ টি সেতু আছে যার একটির একটি ১৮.২৯ মিঃ লম্বা স্টিলের সেতু। অন্যান্য গুলো অনেকটা গ্যালারীর মতন দেখতে অনেকটা প্রাচীন রোমান স্থাপনার মতন।
৪৯৩ নাম্বার সেতু, ঐতিহাসিকভাবে যেটা “আর্ক গ্যালারী” নামে পরিচিত। যা কান্দাঘাট ও কানোহ স্টেশনের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত। এইটা তিনস্তরের গ্যালারী মতন পাথরের তৈরী। ২২৬ নাম্বার সেতু, যা সন্বোয়ারা ও ধরনমপুরের মাঝে অবস্থিত। যা পাচ স্তর বিশিষ্ট গ্যালারীর মত।[১]
ট্রেন
সম্পাদনাকালকা থেকে
সম্পাদনানম্বর | নাম | নির্গমন | বিরাম | কোচ সংখ্যা | শ্রেণী |
---|---|---|---|---|---|
৫২৪৫৭ | প্যাসেঞ্জের | ৩:৪৫ | ১২ | FC, CC, GEN | |
০৪৫০৬ | স্পেশাল | ৪ঃ৪৫ | ১৬ | FC, EV | |
৫২৪৫১ | শিবলিক ডিলাক্স এক্সপ্রেস | ৫:৪৫ | ৩ | ৭ | FC only |
৫২৪৫৩ | এক্সপ্রেস | ৬:২০ | ১০ | FC, VS, 2S | |
৫২৪৫৯ | হিম দর্শন এক্সপ্রেস | ৭:০০ | ৩ | EV only | |
৫২৪৫৫ | হিমালয়ান কুইন | ১১:৫৫ | ২ | FC, CC, GEN |
নম্বর | নাম | নির্গমন | বিরাম | কোচ সংখ্যা | শ্রেণী | গুরুত্বপূর্ণ বিরাম | মূল্য |
---|---|---|---|---|---|---|---|
৭২৪৫২ | রেল মোটর | ১২:০০ | ১ | ১ | FC only | বারোগ | |
৫২৪৫৮ | সিমলা কালকা প্যাসেঞ্জার | ১০:৫৫ | ১৬ | ? | FC, GEN | বারোগ | FC = ৪৭৫/-
CC = ২৬৫/- |
৫২৪৬০ | হিল দর্শন এক্সপ্রেস | ১৫:৫০ | ১ | ৭ | EV | বারোগ | ৬৩০/- |
৫২৪৫২ | শিবলিক ডিলাক্স এক্সপ্রেস | ১৭:২৫ | ১ | ৭ | FC | বারোগ | ৭৪৫/- |
৫২৪৫৪ | সিমলা কালকা NG এক্সপ্রেস | ১৭:৪৫ | ১০ | ৫ | FC, CC, 2S, GEN | বারোগ | FC = ৩০০/-
CC = ২৬৫/- VC = ১৩০/- |
৫২৪৫৬ | হিমালয়ান কুইন | ১৮:৩০ | ৯ | ৭ | FC, CC, GEN, | কান্দাঘাট, বারোগ | FC = ৪৭৫/-
CC = ২৬৫/- |
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ ঘ "Engineer" journal article, circa 1915, reprinted in Narrow Gauge & Industrial Railway Modelling Review, no. 75, July 2008
- ↑ "HP declares Kalka–Shimla Railway as 'heritage' property"। The Hindu। ২০০৭-০৮-১৩। ২০০৮-০৯-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৮-১৩।
- ↑ "Kalka–Shimla Railway makes it to Unesco's World Heritage list"। The Hindu Business Line। ২০০৮-০৭-০৯। ২০০৯-০৬-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৭-১০।
- ↑ http://www.outlookindia.com/pti_print.asp?id=494079[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Khanna, Ruchika M. (জুন ৫, ২০০৩)। "Whistling through woods, the romance continues"। The Tribune, Chandigarh। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৮-১৫।
- ↑ Singh, Jagmeet। "Man behind Barog tunnel lies forgotten"। The Tribune, Chandigarh। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৯-০১।
- ↑ Chauhan, Pratibha (অক্টো ৯, ২০১১)। "A leaf from history: ...Shimla's Baba Bhalku Rail Museum"। The Sunday Tribune, Chandigarh। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৮-১৫।