করোনাযোদ্ধা

ফরিদপুরে নির্মিত করোনাকালীন সময়ের ভাস্কর্য

করোনাযোদ্ধা ফরিদপুরে নির্মিত একটি ভাস্কর্য। করোনাকালীন সময়ে সাধারণ মানুষের প্রতি পুলিশের মানবিক ও সহানুভূতিশীল আচরণ, পুলিশ সম্পর্কে মানুষের চিন্তা ও চেতনার জগতে পরিবর্তন এনেছে। এই স্মরনে পুলিশের উদ্যেগে ভাস্কর্যটি নির্মাণ করা হয়েছে।[]

করোনাযোদ্ধা
শিল্পীশেখ মো: দুলালউদ্দিন[]
বছর২৫ ডিসেম্বর ২০২০; ৪ বছর আগে (2020-12-25)[]
অবস্থানফরিদপুর
স্থানাঙ্ক২৩°৩৬′৩৩″ উত্তর ৮৯°৫০′৪১″ পূর্ব / ২৩.৬০৯০৩১° উত্তর ৮৯.৮৪৪৮৪০° পূর্ব / 23.609031; 89.844840

অবস্থান

সম্পাদনা

ফরিদপুর শহরের মুজিব সড়কে ফরিদপুর জিলা স্কুলের পূর্ব দিকে অবস্থিত পুলিশ অফিসার্স মেসের উদ্যানে ভাস্কর্যটি নির্মাণ করা হয়েছে।

পটভূমি

সম্পাদনা

করোনাকালীন সময়ে সাধারণ মানুষের প্রতি পুলিশের মানবিক ও সহানুভূতিশীল আচরণ পুলিশ সম্পর্কে মানুষের চিন্তা ও চেতনার জগতে আমূল পরিবর্তন আসে। করোনা পরিস্থিতিতে পুলিশকে তুলনা করোনাযোদ্ধা হিসেবে দেখা হয়েছে। এই জন্যই জেলা পুলিশের উদ্যোগে ‘করোনাযোদ্ধা’ নামে এই ভাস্কর্য নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। শেখ মো: দুলালাউদ্দিন নামক একজন ভাস্কর এই ভাস্কর্যের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করেন।[]

তৎকালীন ফরিদপুরের পুলিশ সুপার বলেন,

বর্ণনা

সম্পাদনা
 

ছয় ফুট করে উঁচু বেদির ওপর তিনটি ভাস্কর্য রয়েছে। প্রতিটি ভাস্কর্যের মধ্যে ৪ ফুট (১.২ মিটার) করে দূরত্ব রয়েছে। বেদির মাঝে মূল ভাস্কর্যের উচ্চতা ১২ ফুট (৩.৭ মিটার)। এই ভাস্কর্যের প্রতিকৃতি একজন পুরুষ পুলিশ সদস্যের। তার এক হাতে একটি হ্যান্ডমাইক এবং আরেক হাতে ওয়াকিটকি রয়েছে। সামনে থেকে ডান পাশের ভাস্কর্যের প্রতিকৃতি একজন নারী পুলিশ সদস্য যার উচ্চতা ১১ ফুট (৩.৪ মিটার) ও হাতে মাস্ক রয়েছে। বাম পাশের ভাস্কর্যের প্রতিকৃতি একজন পুরুষ পুলিশ সদস্যদের যার উচ্চতা ১১.৫ ফুট (৩.৫ মিটার) ও হাতে হ্যান্ডস্যানিটাইজার রয়েছে। তিনটি ভাস্কর্যের মুখে মাস্ক রয়েছে।[]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "ফরিদপুরে 'করোনাযোদ্ধা' ভাস্কর্য বানাচ্ছে পুলিশ"প্রথম আলো। ২০২১-০৩-৩০। ২০২১-০৪-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৯ 
  2. "পুলিশের ব্যতিক্রমী ভাস্কর্য করোনাযোদ্ধা"জাগো নিউজ ২৪। ২০২১-০৩-৩১। ২০২৪-০৯-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১৯ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা