ওয়ালি হার্ডিঞ্জ

ইংরেজ ক্রিকেটার

হ্যারল্ড টমাস উইলিয়াম হার্ডিঞ্জ (ইংরেজি: Wally Hardinge; জন্ম: ২৫ ফেব্রুয়ারি, ১৮৮৬ - মৃত্যু: ৮ মে, ১৯৬৫) কেন্টের গ্রীনিচে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা ও ফুটবলার ছিলেন। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯২১ সালে সংক্ষিপ্তকালের জন্যে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে কেন্টের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে খেলতেন। ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি স্লো-লেফট আর্ম অর্থোডক্স বোলিংয়ে পারদর্শিতা দেখিয়েছেন ওয়ালি হার্ডিঞ্জ। পেশাদার ক্রীড়াবিদ হিসেবে ক্রিকেটফুটবল উভয় ধরনের ক্রীড়ায় ইংল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গনে সপ্রতিভ পদচারণ ছিল তার।

ওয়ালি হার্ডিঞ্জ
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামহ্যারল্ড টমাস উইলিয়াম হার্ডিঞ্জ
জন্ম(১৮৮৬-০২-২৫)২৫ ফেব্রুয়ারি ১৮৮৬
গ্রীনিচ, কেন্ট
মৃত্যু৮ মে ১৯৬৫(1965-05-08) (বয়স ৭৯)
কেমব্রিজ
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনস্লো লেফট আর্ম অর্থোডক্স
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
একমাত্র টেস্ট
(ক্যাপ ২০১)
২ জুলাই ১৯২১ বনাম অস্ট্রেলিয়া
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯০২–১৯৩৩কেন্ট
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ৬২৩
রানের সংখ্যা ৩০ ৩৩,৫১৯
ব্যাটিং গড় ১৫.০০ ৩৬.৫১
১০০/৫০ ০/০ ৭৫/১৫৮
সর্বোচ্চ রান ২৫ ২৬৩*
বল করেছে ২৪,৫২২
উইকেট ৩৭১
বোলিং গড় ২৬.৪৮
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ৭/৬৪
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ০/– ২৯৭/–
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮
ফুটবল খেলোয়াড়ি জীবন
মাঠে অবস্থান ইনসাইড ফরোয়ার্ড
জ্যেষ্ঠ পর্যায়*
বছর দল ম্যাচ (গোল)
এল্থাম
টনব্রিজ
মেইডস্টোন ইউনাইটেড
১৯০৫–১৯০৬ নিউক্যাসল ইউনাইটেড (১)
১৯০৭–১৯১৩ শেফিল্ড ইউনাইটেড ১৪৭ (৪৫)
১৯১৩–১৯২০ ওলউইচ আর্সেনাল ৫৪ (১৪)
১৯০৫–১৯২০[১] মোট ২১০ (৬০)
পরিচালিত দল
১৯৩৫ টটেনহাম হটস্পার (ভারপ্রাপ্ত)
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে

প্রারম্ভিক জীবন সম্পাদনা

১৮৮৬ সালে কেন্টের গ্রীনিচে ওয়ালি হার্ডিঞ্জের জন্ম। উইলিয়াম ও এলেন হার্ডিঞ্জ দম্পতির সন্তান তিনি। তার বাবা জাহাজের খালাসি ছিলেন।[২] ১৬ বছর বয়সে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলতে শুরু করেন ওয়ালি হার্ডিঞ্জ।[৩] এরপর থেকে পরবর্তী ৩২ বছর একাধারে খেলতে থাকেন। এ সময়ে ৭৫ সেঞ্চুরি সহযোগে ৩৩৫১৯ রান তুলেছিলেন। ১৩ বছর বয়সে টনব্রিজ নার্সারিতে কেন্টের অধিনায়ক উইলিয়াম ম্যাককানলিসের কাছ থেকে প্রশিক্ষণ নিতে থাকেন।

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট সম্পাদনা

১৬ বছর বয়সে আগস্ট, ১৯০২ সালে টনব্রিজে ল্যাঙ্কাশায়ারের বিপক্ষে কাউন্টি ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার।[২][৪][৫][৬] এরফলে ২০০৬ সাল পর্যন্ত কেন্টের পক্ষে সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। এছাড়াও অদ্যাবধি অভিষেকে দ্বিতীয় সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড়ের মর্যাদা লাভ করছেন তিনি।[৭][৮]

কাউন্টি ক্যাপ লাভের পর ১৯০৭ সাল থেকে দলের নিয়মিত খেলোয়াড় হিসেবে খেলতে থাকেন।[৫][৯] এ পর্যায়ে ১৯০৬ থেকে ১৯১৩ সাল পর্যন্ত চারবার কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা জয়ে কেন্ট দলে প্রভূতঃ ভূমিকা রাখেন। এছাড়াও, ১৯১৫ সালে উইজডেন কর্তৃক পাঁচজন বর্ষসেরা ক্রিকেটারের অন্যতম হবার সম্মাননায় ভূষিত হন।[৯][১০]

১৯০২ থেকে ১৯৩৩ সাল পর্যন্ত ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে কেন্টের পক্ষে খেলেছেন। ইংল্যান্ডে অনেকগুলো বছর অন্যতম সেরা উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে গণ্য হতেন।[৪] বিশ্বস্ত উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন ওয়ালি হার্ডিঞ্জ।[১০] ১৯১১ সালে কেন্টের মূল একাদশের অন্যতম ব্যাটিং মেরুদণ্ডের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন।[৫] ১৮ মৌসুমে সহস্রাধিক রান তুলেছেন ও পাঁচবার ২০০০-এর অধিক রান সংগ্রহ করেছেন। ৪২ বছর বয়সে ১৯২৮ সালে তিনি তার সেরা মৌসুম অতিবাহিত করেন। ইনিংসপ্রতি ৬০-এর অল্প কমে ২,৪৪৬ রান সংগ্রহ করেন।[৩][১১] ১৯১৩ সালে উপর্যুপরি চারটি সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন ও খেলায় চারবার উভয় ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন।[১১] ১৯২১ সালে সি. বি. ফ্রাইওয়ারউইক আর্মস্ট্রংয়ের পর তৃতীয় ক্রিকেটার হিসেবে একই খেলায় দ্বি-শতক ও শতক হাঁকান।[৩]

টেস্ট ক্রিকেট সম্পাদনা

২ জুলাই, ১৯২১ তারিখে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক ঘটে ওয়ালি হার্ডিঞ্জের। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একটিমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ করার সৌভাগ্য হয় তার। টেস্টে তিনি একবারই অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেয়েছিলেন। ১৯২১ সালে ওয়ারউইক আর্মস্ট্রংয়ের নেতৃত্বাধীন অস্ট্রেলিয়া দল ইংল্যান্ড সফরে আসে। হেডিংলি টেস্ট শুরুর পূর্বে জ্যাক হবস অ্যাপেন্ডিসাইটিসের কারণে নাম প্রত্যাহার করে নিলে তার এ সুযোগ ঘটে।[৫] খেলায় হার্ডিঞ্জ ২৫ ও ৫ রান করতে পেরেছিলেন। এরপর আর তাকে দলে খেলতে দেখা যায়নি। তবে, যুদ্ধকালীন সময়ে দুইবার ইংল্যান্ডের সদস্যরূপে ১৯১৮ সালে ডমিনিয়ন্সের বিপক্ষে খেলেছিলেন।[২][১২]

১৯২৮-২৯ মৌসুমে প্রতিষ্ঠান থেকে অনুপস্থিতিজনিত ছুটি না-মঞ্জুর হলে অস্ট্রেলিয়া গমন করতে পারেননি। তবে, এ সময়ে ইংল্যান্ডে পেশাদার ফুটবলে সক্রিয় ছিলেন তিনি।[৫][১২]

অর্জনসমূহ সম্পাদনা

২০১৭ সাল পর্যন্ত সংগৃহীত রানের সংখ্যার দিক দিয়ে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটের সর্বকালের সেরাদের তালিকায় ৪৬তম অবস্থানে রয়েছেন ওয়ালি হার্ডিঞ্জ।[১৩] সমসাময়িককালের ফ্রাঙ্ক ওলি’র পর কেন্টের দ্বিতীয় সর্বাধিক রান সংগ্রহকারী তিনি। এছাড়াও, ৬০৬টি খেলায় অংশ নিয়ে কাউন্টির ইতিহাসে ফ্রাঙ্ক ওলি’র পর দ্বিতীয় সর্বাধিকসংখ্যক খেলায় অংশ নিয়েছেন।[৭][১৪] তন্মধ্যে, ১৯২৪ থেকে ১৯২৮ সালের মধ্যে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে ধারাবাহিকভাবে ১০১টি খেলায় অংশ নেয়ার গৌরব অর্জন করেন।[১৫] ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রান করেন অপরাজিত ২৬৩। এ রানটি অদ্যাবধি কাউন্টির প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটের ইতিহাসের নবম সর্বোচ্চ রানের মর্যাদা পাচ্ছে।[১৪]

খেলোয়াড়ী জীবনের শুরুতে ওয়ালি হার্ডিঞ্জ ব্যাটসম্যানের চেয়ে বোলিংকেই বেশি প্রাধান্য দিতেন।[৫] স্লো-লেফট আর্ম স্পিনার হিসেবে খেলোয়াড়ী জীবনে ৩৭১টি উইকেট পেয়েছেন। এ সময়ে কেন্ট দলে কলিন ব্লাইদ এবং টিচ ফ্রিম্যানের পাশাপাশি ফ্রাঙ্ক ওলি ও বিল ফেয়ারসার্ভিসের ন্যায় খেলোয়াড়ের অংশগ্রহণ ছিল। ১৯২৯ সালে টানব্রিজ ওয়েলসের নেভিল গ্রাউন্ডে নয় রানের বিনিময়ে ছয় উইকেট দখল করেছিলেন। তবে, ১৯৩২ সালে লর্ডসে মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাবের (এমসিসি) বিপক্ষে খেলোয়াড়ী জীবনের সেরা বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন ৭/৬৪।[১১] উইজডেন কর্তৃপক্ষ তাকে বিশ্বের সেরা দূরবর্তী অঞ্চলে অবস্থানকারী ফিল্ডার হিসেবে আখ্যায়িত করে।[৫]

কেন্টে খেলার পাশাপাশি জেন্টলম্যান বনাম প্লেয়ার্সের ছয়টি খেলায় অংশ নিয়েছেন। ১৯২১ সালে প্লেয়ার্সের সদস্যরূপে ওভালে ১২৭ রানের মনোজ্ঞ ইনিংস উপহার দেন।[১১][১৬] রয়্যাল এয়ার ফোর্সসহ আরও কয়েকটি দলের পক্ষে মাঠে নেমেছেন। ১৯৩৩ সালে ৪৭ বছর বয়সে কেন্টের পক্ষে সর্বশেষ প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলায় অংশ নিয়েছেন ওয়ালি হার্ডিঞ্জ।[৩][১৬]

ফুটবলে অংশগ্রহণ সম্পাদনা

১৯০৫ থেকে ১৯২১ সময়কাল পর্যন্ত শীর্ষস্থানীয় ফুটবল প্রতিযোগিতার আসরে নিউক্যাসল ইউনাইটেড, শেফিল্ড ইউনাইটেড ও আর্সেনালের পক্ষে খেলেছেন। এছাড়াও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ইংল্যান্ডের পক্ষে একটি খেলায় অংশগ্রহণ করেছিলেন।

ফুটবল খেলায় ইনসাইড ফরোয়ার্ড হিসেবে ওয়ালি হার্ডিঞ্জ খেলেছেন। শৌখিন ক্লাব এল্থাম, টনব্রিজ ও কেন্টভিত্তিক মেইডস্টোন ইউনাইটেডে খেলেছিলেন। এরপর ১৯০৫ সালে নিউক্যাসল ইউনাইটেডে চলে যান।[১৭] আড়াই বছর প্রধানত সংরক্ষিত খেলোয়াড় হিসেবে থাকার পর ১৯০৭ সালে £৩৫০ পাউন্ড-স্টার্লিংয়ের বিনিময়ে স্থানান্তরিত হন।[১৭] সেখানে স্বীয় প্রতিভাকে বিকশিত করতে ছয় মৌসুমে ১৫২ খেলায় অংশ নিয়ে ৪৬ গোল করেন।[২][১৭]

১৯২১ সালে পেশাদার ফুটবলার হিসেবে অবসরগ্রহণ করেন। গানার্স প্রথম একাদশের সদস্যরূপে ৫৫ খেলায় অংশ নিয়ে ১৪ গোল করেছিলেন।[১৮] খেলোয়াড়ী জীবন খেকে অবসরগ্রহণের পর টটেনহাম হটস্পারের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে ছিলেন ওয়ালি হার্ডিঞ্জ।

সমর জীবন সম্পাদনা

প্রথম বিশ্বযুদ্ধে রয়্যাল নেভিতে স্পেশাল কনস্টেবল ও রয়্যাল এয়ার ফোর্সে মেকানিক হিসেবে কাজ করেছেন ওয়ালি হার্ডিঞ্জ। ১৯১৫ সালে রয়্যাল ন্যাভাল আর্মার্ড কার ডিভিশনে যোগদান করেন। এরপর রয়্যাল ন্যাভাল এয়ার সার্ভিসে স্থানান্তরিত হন। ঐ বিভাগে অবস্থান করে ক্রিস্টাল প্যালেস ও ব্ল্যান্ডফোর্ডসে এয়ার মেকানিকের দায়িত্বে ছিলেন। এরপর ঐ বছরই চিফ পেটি অফিসার হিসেবে পদোন্নতি ঘটে তার।[২] ১৯১৮ সালে আরএনএএসকে একীভূত করে রয়্যাল ফ্লাইং কোরে নিয়ে যাওয়া হয়। একইসাথে ওয়ালি হার্ডিঞ্জকে নবগঠিত রয়্যাল এয়ার ফোর্সে স্থানান্তর করা হয়। এখানে তিনি সার্জেন্ট মেজর পদে ছিলেন। এ পদে থেকে হ্যাস্টিংসের ক্যাডেট ব্রিগেড সদরদফতরে ও পরবর্তীতে আর্মানেন্ট স্কুল পরিচালনা করেন। জানুয়ারি, ১৯১৯ সালে আরএএফ রিজার্ভে স্থানান্তরিত হন ও ১৯২০ সালে তাকে অব্যাহতি দেয়া হয়।[২][১৭]

ব্যক্তিগত জীবন সম্পাদনা

ক্রিকেট খেলাকালীন ওয়ালি হার্ডিঞ্জ জন উইজডেন এন্ড কোম্পানিতে কাজ করতেন। ১৯৩৪ সালে ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর নেয়ার সাথে সাথে কোম্পানির সাথেও তার চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। এরপর সিমেন্ট মার্কেটিং বোর্ডে যোগ দেন।[২][১২] এছাড়াও স্বল্পকালীন সময়ের জন্য লিচেস্টারশায়ারের কোচের দায়িত্ব পালন করেন তিনি।[১২] কেন্টের মাধ্যমিক পর্যায়ের বালকদের এফএ পরামর্শক ছিলেন। ১৯৩৫ সালে এ দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নেন তিনি।[১৯] ১৯৩০-এর দশকে টটেনহাম হটস্পারের সংরক্ষিত দলে কোচের দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৩৫ সালে পার্সি স্মিথ চলে যাবার পর প্রথম একাদশের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপকের দায়িত্ব সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে পালন করেন।[৩]

দীর্ঘদিন অসুখে ভোগার পর ৮ মে, ১৯৬৫ তারিখে ৭৯ বছর বয়সে কেমব্রিজে ওয়ালি হার্ডিঞ্জের দেহাবসান ঘটে।[১১][১২][২০]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Joyce, Michael (২০১২) [2002]। Football League Players' Records 1888 to 1939। Nottingham: SoccerData। পৃষ্ঠা 126। আইএসবিএন 978-1-905891-61-0 
  2. Lewis P (2013) For Kent and Country, pp.186–189. Brighton: Reveille Press.
  3. Wally Hardinge: Kent Cricket legend, Newcastle United and Arsenal forward, Kent County Cricket Club, 2016-02-25. Retrieved 2016-02-25.
  4. , The Times, issue 46617, 1933-12-02, p.5.
  5. Harold Hardinge - Cricketer of the Year 1915, Wisden Cricketers' Almanack, 1915. Retrieved 2016-04-06.
  6. First-class matches played by Wally Hardinge ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে, CricketArchive. Retrieved 2016-04-06.
  7. 'Players records' in Kent County Cricket Club Annual 2017, pp.212–216. Canterbury: Kent County Cricket Club.
  8. School pupil breaks 104-year Kent record, Kent Online, 2006-05-17. Retrieved 2017-11-20.
  9. Wally Hardinge ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে, CricketArchive. Retrieved 2016-04-06.
  10. Wilde S (2013) "1915 Five cricketers of the year" in Wisden Cricketers of the Year: A Celebration of Cricket's Greatest Players, pp.80–82. (Available online)
  11. Hardinge, Harold Thomas William - Obituary, Wisden Cricketers' Almanack, 1966. Retrieved 2016-04-06.
  12. Williamson M Wally Hardinge, CricInfo. Retrieved 2016-04-05.
  13. Most runs in career, CricInfo. Retrieved 2016-04-06.
  14. 'Batting records' in Kent County Cricket Club Annual 2017, pp.183–196. Canterbury: Kent County Cricket Club.
  15. Geraint Jones reaches impressive County Championship milestone, Kent County Cricket Club, 2012-09-03. Retrieved 2016-04-10.
  16. First-class batting and fielding for each team by Wally Hardinge ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে, CricketArchive. Retrieved 2016-04-06.
  17. Wally Hardinge, Football and the First World War. Retrieved 2016-04-06.
  18. Wally Hardinge, Arsenal Football Club. Retrieved 2016-04-06.
  19. Syd Puddefoot, England Football Online. Retrieved 2017-10-02.
  20. Mr. H. T. W. Hardinge, The Times, issue 56318, 1965-05-11, p.14.

আরও দেখুন সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা