এস এম রইজ উদ্দিন আহম্মদ

বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা ও লেখক

এস এম রইজ উদ্দিন আহম্মদ বাংলাদেশী সরকারি কর্মকর্তা, লেখক ও মুক্তিযোদ্ধা। সাহিত্যে অবদানের জন্য ২০২০ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত তালিকায় বাংলাদেশ সরকার তাকে স্বাধীনতা পুরস্কার-এর জন্য মনোনিত করে।[][][]

এস এম রইজ উদ্দিন আহম্মদ
জন্ম১৫ জানুয়ারি ১৯৬০
কুমড়ী গ্রাম, লোহাগড়া, নড়াইল।

পরে নানা আলোচনা ও সমালোচনার মুখে তার পদকটি সংশোধিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বাদ দেয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।[]

জন্ম ও প্রাথমিক জীবন

সম্পাদনা

এস এম রইজ উদ্দিন আহম্মদ ১৫ জানুয়ারি ১৯৬০ সালে নড়াইলের লোহাগড়ার কুমড়ী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।[]

কর্মজীবন

সম্পাদনা

এস এম রইজ উদ্দিন আহম্মদ ৮ নম্বর সেক্টরের অধীনে মুক্তিযোদ্ধ। বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা রইজ উদ্দিন ১৫ জানুয়ারি ২০২০ সালে খুলনা বিভাগীয় উপভূমি সংস্কার কমিশনারের পদে থেকে অবসরে গেছেন। তিনি গাঙচিল সাহিত্য সংস্কৃতি পরিষদের সভাপতি।

গ্রন্থ

সম্পাদনা

এস এম রইজ উদ্দিন আহম্মদ কবিতা, ভ্রমণ কাহিনী, প্রবন্ধ ও উপন্যাসের পাশাপাশি নড়াইল, পিরোজপুর, পাবনাসহ বিভিন্ন অঞ্চলের ইতিহাস নিয়ে বই লেখেছেন। তার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে:

  • কেমন করে স্বাধীন হলাম (কবিতা)
  • পুষ্পিতারণ্যে বিথী (উপন্যাস)
  • পরলোকে মর্তের চিঠি (পত্রোপন্যাস)
  • রবীন্দ্রজীবনে ভবতারিনীর প্রভাব ও অন্যান্য প্রসঙ্গ (প্রবন্ধ)
  • দেখে এলাম নেদারল্যান্ড: ভূমি প্রসঙ্গ (ভ্রমণ কাহিনী)
  • আগস্ট ট্রাজেডি ও তারপর! (ইতিহাস)

পুরস্কার ও সম্মাননা

সম্পাদনা

আরও দেখুন

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "১০ বিশিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান পাচ্ছেন স্বাধীনতা পুরস্কার"বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২১ 
  2. "স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২০ ঘোষণা | কালের কণ্ঠ"Kalerkantho। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২১ 
  3. "৯ ব্যক্তি ও এক প্রতিষ্ঠান পাচ্ছেন 'স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২০'"চ্যানেল আই অনলাইন। ২০২০-০২-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২১ 
  4. "স্বাধীনতা পদক থেকে বাদ পড়লেন সেই রইজ উদ্দিন"যুগান্তর। ১২ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০ 
  5. "এত বড় পুরস্কার পাব বুঝতেই পারিনি: রইজ উদ্দিন"বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২০২০-০২-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২২