এলিফ শাফাক
এলিফ শাফাক (জন্ম: ২৫ অক্টোবর ১৯৭১) একজন তুর্কি-ব্রিটিশ[১] ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, শিক্ষাবিদ, বক্তা, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী,[২] এবং নারী অধিকার কর্মী। তিনি তুর্কি ও ইংরেজি ভাষায় লিখে থাকেন। তার প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ১৯, তন্মধ্যে ১২টি উপন্যাস রয়েছে। তার রচিত উল্লেখযোগ্য উপন্যাসগুলো হল দ্য বাসটার্ড অব ইস্তানবুল, দ্য ফোর্টি রুলস অব লাভ, থ্রি ডটার্স অব ইভ এবং টেন মিনিটস থার্টি এইট সেকেন্ডস ইন দিস স্ট্রেঞ্জ ওয়ার্ল্ড। তার রচিত বইগুলো ৫৫টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে এবং ম্যান এশিয়ান সাহিত্য পুরস্কার, কল্পকাহিনীর জন্য উইমেন্স পুরস্কার এবং বুকার পুরস্কার-সহ একাধিক সাহিত্য পুরস্কারে মনোনীত হয়েছে। শাফাক ২০১২ সালে শ্যভালিয়ে দ্য লর্দ্র দে আর্ত এ দে লেত্রে ভূষিত হন।[৩] ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস তাকে "তুরস্কের শীর্ষ নারী ঔপন্যাসিক" বলে আখ্যায়িত করেন।[৪]
এলিফ শাফাক | |
|---|---|
 | |
| স্থানীয় নাম | Elif Şafak |
| জন্ম | ২৫ অক্টোবর ১৯৭১ স্ত্রাসবুর, ফ্রান্স |
| পেশা | ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, শিক্ষাবিদ, বক্তা, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, নারী অধিকার কর্মী |
| ভাষা |
|
| ধরন | কল্পকাহিনী |
| ওয়েবসাইট | |
| www | |
শাফাক রাষ্ট্রবিজ্ঞানে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন এবং তুরস্ক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষাদান করেছেন। তিনি নারীর অধিকার, সংখ্যালঘুদের অধিকার এবং বাক্স্বাধীনতা নিয়ে সোচ্চার। এছাড়া তিনি তুর্কি ও ইউরোপীয় রাজনীতি, গণতন্ত্র, ও বহুত্ববাদ-সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লিখেন ও বক্তৃতা দিয়ে থাকেন। তার উপন্যাসগুলোতে উল্লিখিত কিছু বিতর্কিত বিষয়াবলি হল শিশু নির্যাতন ও মার্কিন গণহত্যা, যার ফলে তুরস্ক কর্তৃপক্ষ তার উপর নজরদারি রেখেছে।[৫][৬]
তিনি দুইবার টেড গ্লোবালের বক্তা,[৭] ডেভসে উইফোরাম গ্লোবাল এজেন্ডা কাউন্সিল অন ক্রিয়েটিভ ইকোনমির সদস্য,[৮] রয়্যাল সোসাইটি অব লিটারেচারের সহ-সভাপতি,[৯] এবং ইউরোপিয়ান কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশন্সের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন।[১০]
প্রারম্ভিক জীবন সম্পাদনা
শাফাক ১৯৭১ সালের ২৫শে অক্টোবর ফ্রান্সের স্ত্রাসবুরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা দার্শনিক নুরি বিলগিন এবং মাতার শাফাক আতায়মান একজন কূটনীতিক ছিলেন। তার পিতামাতার মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটার পর শাফাক তুরস্কের আঙ্কারায় চলে যান এবং সেখানে তার মাতা ও মাতামহীর কাছে বেড়ে ওঠেন।[১১] তিনি বলেন ভঙ্গুর পরিবারে তার বেড়ে ওঠা দুর্বিষহ ছিল, কিন্তু পিতৃতান্ত্রিক পরিবেশের বাইরে বেড়ে ওঠা তার জন্য সুবিধাজনক ছিল। তার সৎভাইয়ের সাথে তার প্রথমবার সাক্ষাৎ হয়, যখন তার বয়স বিশের দশকের মাঝামাঝি।[১২]
শাফাক ১৮ বছর বয়সে তার মায়ের নামের প্রথমাংশ 'শাফাক' তার কলম নাম হিসেবে ব্যবহার করেন, তুর্কি ভাষার এই শব্দটির অর্থ ভোর। শাফাক তার কৈশোর কাটান মাদ্রিদ, জর্ডান ও জার্মানিতে।[১২]
সৃষ্টিকর্ম সম্পাদনা
শাফাকের প্রথম উপন্যাস পিনহান ১৯৯৮ সালে রুমি পুরস্কার লাভ করে।[১৩] তার ১৯৯৯ সালের উপন্যাস মাহরেম ২০০০ সালে তুর্কি লেখক সংঘ থেকে শ্রেষ্ঠ উপন্যাসের পুরস্কার লাভ করেন।[১৪] তার পরবর্তী উপন্যাস বিট পালাস (২০০২) ২০০৫ সালে ইন্ডিপেন্ডেন্ট শ্রেষ্ঠ বিদেশি কল্পকাহিনীর ক্ষুদ্রতালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়।[১৫][১৬]
শাফাকের প্রথম ইংরেজি ভাষার উপন্যাস দ্য সেন্ট অব ইনসিপিয়েন্ট ইনস্যানিটিজ ২০০৪ সালে প্রকাশিত হয়।[১২] তার দ্বিতীয় ইংরেজি ভাষার উপন্যাস দ্য বাস্টার্ড অব ইস্তানবুল অরেঞ্জ পুরস্কারের দীর্ঘতালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়।[১৭] এটি তুর্কি সরকার কর্তৃক অস্বীকৃত আর্মেনীয় গণহত্যা নিয়ে রচিত। শাফাকের দ্য ফোর্টি রুলস অব লাভ উপন্যাসটি তুরস্কে ৭৫০,০০০-এর অধিক কপি বিক্রি হয়েছে।[১৮] ফ্রান্সে এটি প্রি আলেফ* লাভ করে।[১৯] ২০১৯ সালে বিবিসি বইটিকে ১০০ সবচেয়ে "অনুপ্রেরণা দায়ী উপন্যাস" তালিকায়[২০] এবং "পৃথিবীকে রূপদানকারী ১০০ উপন্যাস" তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে।[২১]
তার ২০১২ সালের অনার উপন্যাসটি সম্মান রক্ষার্থে হত্যাকে কেন্দ্র করে রচিত।[২২] এটি ২০১২ সালে ম্যান এশিয়ান সাহিত্য পুরস্কার ও ২০১৩ সালে কল্পকাহিনীর জন্য উইমেন্স পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করে।[২৩][২৪][২৫] তার পরবর্তী উপন্যাস হল উসমানীয় স্থপতি মিমার সিনানকে নিয়ে রচিত দি আর্কিটেক্ট্স অ্যাপ্রেন্টিস (২০১৪)।[১২]
তার উপন্যাস থ্রি ডটার্স অব ইভ (২০১৭) ১৯৮০-এর দশক থেকে বর্তমান সময়ের ইস্তানবুল ও অক্সফোর্ডের পটভূমিতে রচিত।[২৬] লন্ডনের মেয়র সাদিক খান বইটিকে তার সেই বছরের প্রিয় বই হিসেবে নির্বাচন করেন।[২৭]
মার্গারেট অ্যাটউড, ডেভিড মিচেল ও শনের পর শাফাক ২০১৭ সালে ফিউচার লাইব্রেরি প্রজেক্টের লেখক হিসেবে নির্বাচিত হন। তার লেখা দ্য লাস্ট ট্যাবু ১০০টি সাহিত্যকর্মের এই সংকলের তৃতীয় খণ্ড যা ২১১৪ সালের পূর্বে প্রকাশিত হবে না।[২৮]
শাফাকের ২০১৯ সালের টেন মিনিটস থার্টি এইট সেকেন্ডস ইন দিস স্ট্রেঞ্জ ওয়ার্ল্ড ইস্তানবুলের যৌনকর্মীদের জীবন নিয়ে আবর্তিত। এটি বুকার পুরস্কারের ক্ষুদ্রতালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়।[২৯] ২০১৯ সালে শাফাককে তার কল্পকাহিনীতে শিশু নির্যাতন ও যৌন সহিংসতা নিয়ে আলোকপাত করার জন্য তুর্কি কূশলী তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে।[৬]
শাফাকের ১২তম উপন্যাস দ্য আইল্যান্ড অব মিসিং ট্রিজ ২০২১ সালে প্রকাশিত হয়।[৩০]
ব্যক্তিগত জীবন সম্পাদনা
শাফাক ইস্তানবুল এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বস্টন, মিশিগান ও অ্যারিজোনায় বসবাস করেছেন। এরপর তিনি যুক্তরাজ্যে চলে যান।[৩১] ২০১৩ সাল থেকে তিনি লন্ডনে বসবাস করছেন।[৩২]
শাফাক তুর্কি সাংবাদিক ইউপ কান সাগলিকের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। সাগলিক রাদিকাল সংবাদপত্রের সাবেক সম্পাদক। এই দম্পতির এক কন্যা ও এক পুত্র রয়েছে।[৩২][৩৩] ২০১৭ সালে শাফাক নিজেকে উভকামী হিসেবে দাবী করেন।[৩৪]
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
- ↑ "Elif Shafak"। কার্টিস ব্রাউন। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "How to Stay Sane in an Age of Division by Elif Shafak review – a poignant look back at another age"। দ্য গার্ডিয়ান (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৮-২১। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Elif Şafak honored at French Embassy"। হুরিয়েট ডেইলি নিউজ। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Small talk: Elif Shafak"। ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ ফ্রিলি, মরিন (১৩ আগস্ট ২০০৬)। "Writers on Trial"। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ ক খ ফ্লাড, অ্যালিসন (২০১৯-০৫-৩১)। "Turkey puts novelists including Elif Shafak under investigation"। দ্য গার্ডিয়ান (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0261-3077। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Elif Shafak's TED Talks"। টেড। টেড। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "World Economic Forum: Elif Shafak"। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Elif Shafak"। রয়্যাল সোসাইটি অব লিটারেচার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Elif Shafak | Athens Democracy Forum"। অ্যাথেন্স ডেমোক্রেসি ফোরাম। ২৪ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ ফিঙ্কেল, অ্যান্ড্রু। "Portrait of Elif Şafak"। টার্কিশ কালচারাল ফাউন্ডেশন। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ ক খ গ ঘ "Elif Shafak: 'I don't have the luxury of being apolitical'"। দ্য গার্ডিয়ান (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৪-১২-০৬। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Mevlana büyük ödülleri - Bilgi ve Eğlence Portalınız - Porttakal"। পর্টটাকাল। ২০১৪-১০-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Archived copy"। ২০১১-০২-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Spanning the literary globe"। দি ইন্ডিপেন্ডেন্ট। লন্ডন। ৪ মার্চ ২০০৫। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Bookseller Article"। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Orange newsroom - Orange Broadband Prize For Fiction Announces 2008 Longlist"। অরেঞ্জ। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Edebiyatta rekor Aşk 200 bin sattı"। hurriyet.com.tr।
- ↑ "Prix ALEF - Mention Spéciale Littérature Etrangère"। প্রি-লিতারেয়ার। ১৮ মে ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "100 'most inspiring' novels revealed by BBC Arts"। বিবিসি নিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১১-০৫। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "BBC Arts - The Novels That Shaped Our World - Explore the list of 100 Novels That Shaped Our World"। বিবিসি (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Honour by Elif Shafak – review"। দ্য গার্ডিয়ান (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১২-০৪-২০। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Curtis Brown website"। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Penguin Books website"। ৭ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Fiction Book Review: Honor by Elif Shafak"। পাবলিশার্স উইকলি। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ উইলিয়ামস, জন (১৭ ডিসেম্বর ২০১৭)। "Tell Us 5 Things About Your Book: Elif Shafak on Mixing Faith and Doubt"। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0362-4331। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Best books of 2017: critics' picks"। ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ ফ্লাড, অ্যালিসন (২৭ অক্টোবর ২০১৭)। "Elif Shafak joins Future Library, writing piece to be unveiled in 2114"। দ্য গার্ডিয়ান। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Atwood and Rushdie on Booker Prize shortlist"। বিবিসি নিউজ। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ বয়েট, সুজি (২২ জুলাই ২০২১)। "The Island of Missing Trees by Elif Shafak — war and figs"। ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ সল্টার, জেসিকা (১৪ নভেম্বর ২০১৪)। "Elif Shafak: 'I believe I'm not a good wife but I'm OK with that"। দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ ক খ "My recipe for marriage: a husband who lives 1,500 miles away, says writer Elif Shafak"। ইভনিং স্ট্যান্ডার্ড (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ আগস্ট ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Happily married, 1,500 miles apart"। রেড (ইংরেজি ভাষায়)। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Elif Şafak: Bugüne dek biseksüel olduğumu hiç söyleyemedim"। হুরিয়েত (তুর্কি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
বহিঃসংযোগ সম্পাদনা
- Elif Shafak – official site (ইংরেজি ভাষায়)
- Elif Shafak – official site (তুর্কি ভাষায়)
- Elif Shafak at Curtis Brown Literary and Talent Agency
- Elif Shafak at TED
- "The politics of fiction" (TEDGlobal 2010)
- টুইটারে এলিফ শাফাক
- CNN Elif Shafak on The Power of Stories at TED
- Elif Shafak's Istanbul, CNN International
- Rebecca Abrams, "Elif Shafak: Motherhood is sacred in Turkey", The Guardian, 19 June 2010
- Elif Shafak 'Read My Country', BBC Radio World Service The Strand
- Novel excerpt[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] in Bosphorus Art Project Quarterly
- Book Preview: Elif Shafak's "Black Milk": On Writing, Motherhood and the Harem Within, Qantara.de
- Urdu Translations of Elif Shafak's books, Jumhoori Publications
- Elif Shafak: 'In Turkey, men write and women read. I want to see this change'
- Ad Age's Women To Watch 2014, Advertising Age
- Ondaatje Prize 2015: shortlist announced, Telegraph
- Asian women of achievement awards 2015, Guardian