এটিএম শামসুজ্জামান

বাংলাদেশী অভিনেতা, পরিচালক, কাহিনীকার, চিত্রনাট্যকার, সংলাপকার ও গল্পকার

আবু তাহের মোহাম্মদ শামসুজ্জামান (সংক্ষেপে এটিএম শামসুজ্জামান হিসেবে অধিক পরিচিত; ১০ সেপ্টেম্বর ১৯৪১ - ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২১) ছিলেন একজন বাংলাদেশী অভিনেতা, পরিচালক ও লেখক। অভিনয়ের জন্য আজীবন সম্মাননাসহ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন ছয় বার, তন্মধ্যে দায়ী কে? (১৯৮৭) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে; ম্যাডাম ফুলি (১৯৯৯), চুড়িওয়ালা (২০০১) ও মন বসে না পড়ার টেবিলে (২০০৯) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ কৌতুক অভিনেতা বিভাগে; এবং চোরাবালি (২০১২) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে পুরস্কৃত হন। এছাড়া ৪২তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার আয়োজনে তিনি আজীবন সম্মাননায় ভূষিত হয়েছিলেন।[৩] শিল্পকলায় অবদানের জন্য ২০১৫ সালে তিনি বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা একুশে পদকে ভূষিত হন।[৪]

এটিএম শামসুজ্জামান
জন্ম
আবু তাহের মোহাম্মদ শামসুজ্জামান

(১৯৪১-০৯-১০)১০ সেপ্টেম্বর ১৯৪১[১]
মৃত্যু২০ ফেব্রুয়ারি ২০২১(2021-02-20) (বয়স ৭৯)[২]
জাতীয়তাবাংলাদেশী
নাগরিকত্ববাংলাদেশী
মাতৃশিক্ষায়তনজগন্নাথ কলেজ
পেশাঅভিনেতা, পরিচালক, লেখক
কর্মজীবন১৯৬১-২০১৯
দাম্পত্য সঙ্গীরুনী জামান
সন্তান
পুরস্কারএকুশে পদক,
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (৬ বার)

প্রারম্ভিক জীবন সম্পাদনা

এটিএম শামসুজ্জামান ১৯৪১ সালের ১০ সেপ্টেম্বর নোয়াখালীর দৌলতপুরে নানাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি লক্ষীপুর জেলার ভোলাকোটের বড় বাড়ি আর ঢাকায় থাকতেন দেবেন্দ্রনাথ দাস লেনে। তার পিতা নূরুজ্জামান ছিলেন নামকরা উকিল এবং শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের সঙ্গে রাজনীতি করতেন। মাতা নুরুন্নেসা বেগম। পাঁচ ভাই ও তিন বোনের মধ্যে শামসুজ্জামান ছিলেন সবার বড়।[৫]

তিনি ঢাকার পগোজ স্কুল, কলেজিয়েট স্কুল, রাজশাহীর লোকনাথ হাই স্কুলে পড়াশোনা করেছিলেন। পগোজ স্কুলে তার বন্ধু ছিলেন আরেক অভিনেতা প্রবীর মিত্র[৬] তিনি ময়মনসিংহ সিটি কলেজিয়েট হাই স্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন। তারপর জগন্নাথ কলেজে ভর্তি হন।[৭]

চলচ্চিত্র জীবন সম্পাদনা

এটিএম শামসুজ্জামানের চলচ্চিত্র পর্দায় আগমন ১৯৬৫ সালে। তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র নয়া জিন্দগানী। চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায়নি। ১৯৬৮ সালে নারায়ণ ঘোষ মিতার এতটুকু আশা চলচ্চিত্রে তাকে খবরের কাগজ বিক্রেতা চরিত্রে প্রথমবারের মত পর্দায় দেখা যায়।[৮] এরপর তিনি সুয়োরাণী দুয়োরাণী (১৯৬৮), মলুয়া (১৯৬৯), বড় বউ (১৯৭০) চলচ্চিত্রে ছোট চরিত্রে অভিনয় করেন। তিনি মলুয়া চলচ্চিত্রের সংলাপও রচনা করেন। তিনি প্রথম কাহিনী ও চিত্রনাট্য লিখেছেন জলছবি (১৯৭১) চলচ্চিত্রের জন্য। ছবির পরিচালক ছিলেন নারায়ণ ঘোষ মিতা এবং এই ছবির মাধ্যমেই অভিনেতা ফারুকের চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পটভূমিতে নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র ওরা ১১ জন (১৯৭২) চলচ্চিত্রে এবং জীবনীমূলক লালন ফকির (১৯৭২) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। দ্বিতীয় চলচ্চিত্রে অভিনয় করে তিনি ১ম বাচসাস পুরস্কারে অভিনয়ের জন্য একটি বিশেষ পুরস্কার অর্জন করেন।[৯] ১৯৭৫ সালে নারায়ণ ঘোষ মিতার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী লাঠিয়াল চলচ্চিত্রে তিনি খল চরিত্রে অভিনয় করেন। তিনি ১৯৭৬ সালে চলচ্চিত্রকার আমজাদ হোসেনের নয়নমণি চলচ্চিত্রে খলনায়কের চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে আলোচনা আসেন।[৮] এছাড়াও খল চরিত্রে তার কিছু উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল - অশিক্ষিত, গোলাপী এখন ট্রেনে, পদ্মা মেঘনা যমুনা, স্বপ্নের নায়ক

তিনি কৌতুক অভিনেতা হিসেবে যাদুর বাঁশি, রামের সুমতি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৮৭ সালে তার নিজের লেখা কাহিনিতে আফতাব খান টুলুর দায়ী কে? চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন,[৪] এবং শ্রেষ্ঠ অভিনেতা ও শ্রেষ্ঠ কাহিনিকার বিভাগে বাচসাস পুরস্কার লাভ করেন।[১০] এছাড়াও বেশ কিছু চলচ্চিত্রে তিনি পার্শ্ব-চরিত্রে অভিনয় করেন। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে - অনন্ত প্রেম, দোলনা, অচেনা

তিনি ম্যাডাম ফুলি (১৯৯৯) ও চুড়িওয়ালা (২০০১) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ কৌতুক অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। ২০০৫ সালে তিনি জহির রায়হানের হাজার বছর ধরে উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত একই নামের চলচ্চিত্রে মকবুল চরিত্রে অভিনয় করেন। এটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে।[১১] একই বছর তিনি তার নিজের লেখা কাহিনিতে সালাউদ্দিন লাভলুর পরিচালনায় অভিষেক চলচ্চিত্র মোল্লা বাড়ীর বউ-এ গাজী এবাদত মোল্লা চরিত্রে অভিনয় করেন। এই কাজের জন্য তিনি তারকা জরিপে সেরা চলচ্চিত্র অভিনেতা বিভাগে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার অর্জন করেন।[১২] এছাড়া তিনি মন বসে না পড়ার টেবিলে (২০০৯) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ কৌতুক অভিনেতা বিভাগে তার চতুর্থ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।

২০০৯ সালে শাবনূর-রিয়াজ জুটির এবাদত ছবি দিয়ে তার চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে অভিষেক ঘটে।[১৩] তিনি সৈয়দ শামসুল হকের নিষিদ্ধ লোবান উপন্যাস অবলম্বনে নাসির উদ্দীন ইউসুফ নির্মিত গেরিলা (২০১১) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য ১৪তম মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারে একটি বিশেষ পুরস্কার লাভ করেন। তিনি রেদওয়ান রনির পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র চোরাবালি-এ অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব-চরিত্রে অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।[৪]

ব্যক্তিগত জীবন সম্পাদনা

এটিএম শামসুজ্জামানের স্ত্রী রুনী জামান। এই দম্পতির ৩ ছেলে ও ৩ মেয়ে রয়েছে। ২০১২ সালের ১৩ মার্চ এটিএম শামসুজ্জামানের ছোট ছেলে এটিএম খলিকুজ্জামান কুশল নিজ বড় ভাই এটিএম কামালুজ্জামান কবিরকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেন।[১৪] হত্যাকাণ্ডের পর এটিএম শামসুজ্জামান নিজেই ছেলে কুশলের বিরুদ্ধে মামলা করেন।[১৫] হত্যার অভিযোগে এটিএম খলিকুজ্জামান কুশলকে ২০১৩ সালে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয় আদালত।[১৬] কুশল পরে জামিনে বের হয়ে খুলনায় যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বেরিয়েছিল, পরে ৩০শে অক্টোবর ২০২৩ সালে পুলিশ জয়ন্তী নদীতে ভাসমান অবস্থায় অর্ধগলিত তার লাশ উদ্ধার করে।[১৭]

মৃত্যু সম্পাদনা

এটিএম শামসুজ্জামান ২০২১ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ঢাকার সূত্রাপুরের দেবেন্দ্রনাথ দাস লেনে নিজ বাসায় মৃত্যুবরণ করেন।[২][১৮][১৯] তিনি দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত নানা অসুখে ভুগছিলেন।[২০] তার মরদেহ জুরাইন কবরস্থানে তার বড় ছেলে কামরুজ্জামান কবীরের পাশে সমাহিত করা হয়।[২১]

চলচ্চিত্রের তালিকা সম্পাদনা

বছর চলচ্চিত্রের নাম ভূমিকা পরিচালক টীকা
১৯৬৮ এতটুকু আশা নারায়ণ ঘোষ মিতা
সুয়োরাণী দুয়োরাণী জহির রায়হান
১৯৬৯ মলুয়া চাঁদের দুলাভাই ফাল্গুনী গোষ্ঠী
১৯৭০ বড় বউ নুরুল হক বাচ্চু
১৯৭১ জলছবি নারায়ণ ঘোষ মিতা
১৯৭২ ওরা ১১ জন বেজার আলী চাষী নজরুল ইসলাম
লালন ফকির সৈয়দ হাসান ইমাম
অবুঝ মন কাজী জহির
১৯৭৩ শ্লোগান কবীর আনোয়ার
স্বপ্ন দিয়ে ঘেরা হাসমত অতিথি চরিত্রে
১৯৭৪ সংগ্রাম চাষী নজরুল ইসলাম
ভুল যখন ভাঙ্গলো রফিকুল বারী চৌধুরী
চোখের জলে আজিজ আজহার
১৯৭৫ লাঠিয়াল মকবুল নারায়ণ ঘোষ মিতা
অভাগী হাফিজ উদ্দিন
১৯৭৬ নয়নমনি মোড়ল আমজাদ হোসেন
১৯৭৭ যাদুর বাঁশি পাখির চাচা আব্দুল লতিফ বাচ্চু
১৯৭৮ গোলাপী এখন ট্রেনে মোড়ল আমজাদ হোসেন
অশিক্ষিত টেনু মাতবর আজিজুর রহমান
১৯৭৯ সূর্য দীঘল বাড়ী জোবেদ ফকির মসিহউদ্দিন শাকের ও শেখ নিয়ামত আলী
১৯৮০ ছুটির ঘণ্টা পণ্ডিত আজিজুর রহমান
১৯৮২ লাল কাজল মতিন রহমান
১৯৮৩ পুরস্কার গফরান মিয়া সি বি জামান
১৯৮৪ প্রিন্সেস টিনা খান মোহাব্বত চৌধুরী আখতারুজ্জামান
১৯৮৫ রামের সুমতি স্কুল শিক্ষক শহীদুল আমিন
১৯৮৬ ঢাকা ৮৬ শফিকুর রহমান
১৯৮৭ দায়ী কে? কদম আলী আফতাব খান টুলু
রাজলক্ষ্মী শ্রীকান্ত পবিত্র চরণ কুন্ডু বুলবুল আহমেদ
১৯৯০ দোলনা বন্ধু শিবলি সাদিক
১৯৯১ পদ্মা মেঘনা যমুনা বড় মিয়া চাষী নজরুল ইসলাম
১৯৯৬ অজান্তে মির্জা মোহর আলী দিলীপ বিশ্বাস
১৯৯৭ স্বপ্নের নায়ক কিবরিয়া নাসির খান
১৯৯৯ তোমার জন্য পাগল চেয়ারম্যান শিল্পী চক্রবর্তী
১৯৯৯ ম্যাডাম ফুলি বাবা শহীদুল ইসলাম খোকন
২০০১ শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদ হেকমত আলী দেবাশীষ বিশ্বাস
২০০২ চুড়িওয়ালা নানা শাহ আলম কিরণ
২০০৩ জামাই শ্বশুর শের এ মাহতাব চৌধুরী শাহাদাত খান
আধিয়ার নায়েব সাইদুল আনাম টুটুল
২০০৪ শাস্তি পণ্ডিত চাষী নজরুল ইসলাম
মোল্লা বাড়ির বউ গাজী ইবাদত মোল্লা সালাউদ্দিন লাভলু
২০০৫ হাজার বছর ধরে মকবুল সুচন্দা
আমার স্বপ্ন তুমি
২০০৬ দাদীমা হরিপদ সরদার এফ আই মানিক
আয়না চান মিয়া কবরী
২০০৭ ডাক্তার বাড়ী রহমত আলী আজিজুর রহমান
২০০৯ চাঁদের মতো বউ ঝর্নার বাবা মোহাম্মদ হোসেন
মন বসে না পড়ার টেবিলে আব্দুল মান্নান
এবাদাত লেদু এটিএম শামসুজ্জামান পরিচালনায় অভিষেক
২০১০ বিশ্বাস টেলিভিশন ধারাবাহিক
পরাণ যায় জ্বলিয়া রে সোহানুর রহমান সোহান [২২]
২০১১ কুসুম কুসুম প্রেম গনু মুন্সী মুশফিকুর রহমান গুলজার
গেরিলা তসলিম সরদার নাসিরউদ্দিন ইউসুফ
২০১২ লাল টিপ দাদা স্বপন আহমেদ
চোরাবালি রেদওয়ান রনি [২৩]
২০১৩ পাগল তোর জন্য রে মঈন বিশ্বাস
২০১৪ দুটি মনের পাগলামি জুলহাস চৌধুরী পলাশ [২৪]
২০১৫ দ্য স্টোরি অব সামারা রিকিয়া মাসুদ [২৫]
দুই বেয়াইয়ের কীর্তি আব্দুল্লাহ আল মামুন
২০১৬ আইসক্রিম দাদু রেদওয়ান রনি
২০১৮ পাংকু জামাই আব্দুল মান্নান [২৬]
২০১৯ রাত্রির যাত্রী চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান হাবিব

টেলিভিশন সম্পাদনা

অভিনয় জীবনের শুরুতে ষাটের দশকে টিভি নাটকে অংশগ্রহন ছিল তার। তার উল্লেখযোগ্য টিভি নাটকসমূহ হল

পুরস্কার ও সম্মাননা সম্পাদনা

পুরস্কার বছর বিভাগ মনোনীত কর্ম ফলাফল
একুশে পদক ২০১৫[৩০] শিল্পকলা বিজয়ী
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার[৩১] ১৯৮৮ শ্রেষ্ঠ অভিনেতা দায়ী কে? (১৯৮৭) বিজয়ী
২০০০ শ্রেষ্ঠ কৌতুক অভিনেতা ম্যাডাম ফুলি (১৯৯৯) বিজয়ী
২০০৩ শ্রেষ্ঠ কৌতুক অভিনেতা চুড়িওয়ালা (২০০১) বিজয়ী
২০১০ শ্রেষ্ঠ কৌতুক অভিনেতা মন বসে না পড়ার টেবিলে (২০০৯) বিজয়ী
২০১৩ শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা চোরাবালি (২০১২) বিজয়ী
২০১৯ আজীবন সম্মাননা "সামগ্রিক অবদান" বিজয়ী
বাচসাস পুরস্কার ১৯৭৪[৯] বিশেষ পুরস্কার (অভিনয়) লালন ফকির (১৯৭২) বিজয়ী
১৯৮৮[১০] শ্রেষ্ঠ অভিনেতা দায়ী কে? (১৯৮৭) বিজয়ী
শ্রেষ্ঠ কাহিনিকার বিজয়ী
মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার ২০০৬[১২] সেরা চলচ্চিত্র অভিনেতা মোল্লা বাড়ীর বউ বিজয়ী
২০১২ বিশেষ পুরস্কার গেরিলা বিজয়ী
ঢাকা মডেল এজেন্সি এ্যাওয়ার্ড[৩২] ২০১৫ আজীবন সম্মাননা বিজয়ী
বুলবুল আহমেদ স্মৃতি সম্মাননা পদক ২০১৯[৩৩] ২০১৯ বিজয়ী

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. সাজু, শাহ (১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭)। "A quiet day like any other"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  2. "জনপ্রিয় অভিনেতা এটিএম শামসুজ্জামান আর নেই"দৈনিক কালের কন্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২০ 
  3. "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেলেন যাঁরা"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৯ 
  4. "কপালে থাকলে ঠেকায় কে"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১৫ 
  5. "এটিএম শামসুজ্জামানঃ চলচ্চিত্রের জীবন্ত কিংবদন্তি"। দৈনিক আমাদের সময়। ১৫ মার্চ ২০১৫। ২৯ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  6. "এটিএম শামসুজ্জামান ও প্রবীর মিত্র চলচ্চিত্রের দুই বন্ধু"। দৈনিক যায় যায় দিন। ২১ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  7. "এ টি এম শামসুজ্জামান আর নেই"দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২০ 
  8. ইসলাম ২০১১, পৃ. ১৪১।
  9. জোয়াদ ২০১০, পৃ. ৪৭৩।
  10. জোয়াদ ২০১০, পৃ. ৪৭৮।
  11. "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্তদের নামের তালিকা (১৯৭৫-২০১২)" (পিডিএফ)fdc.gov.bdবাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন। পৃষ্ঠা ১৭। 
  12. "Meril-Prothom Alo awards for 2005 given"দ্য ডেইলি স্টার। ১৩ মে ২০০৬। ১ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  13. ইসলাম ২০১১, পৃ. ১৪২।
  14. "এটিএম শামসুজ্জামানের ছেলের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড"প্রিয়.কম। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২০ 
  15. "ছেলের হাতে ছেলে খুনের বর্ণনা দিলেন এটিএম শামসুজ্জামান"বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর। ২০২১-০৫-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২০ 
  16. "এটিএম শামসুজ্জামানের ছোট ছেলের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড"এখন সময়। ২০১৪-০৮-৩১। ২০২১-০২-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২০ 
  17. প্রতিনিধি, বরিশাল। "এটিএম শামসুজ্জামানের ছেলে কুশলের লাশ মিলল জয়ন্তী নদীতে"bdnews24। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০১ 
  18. প্রতিবেদক, বিনোদন। "এ টি এম শামসুজ্জামান আর নেই"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  19. "চলে গেলেন এ টি এম শামসুজ্জামান"দ্য ডেইলি স্টার বাংলা। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  20. "চলে গেলেন এটিএম শামসুজ্জামান"দৈনিক ইত্তেফাক। ২০২১-০২-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২০ 
  21. "জুরাইনে চিরনিদ্রায় এটিএম শামসুজ্জামান"বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২১। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  22. "ঈদের দিনে নতুন ছবি"। ডয়েচে ভেলে। ১৭ নভেম্বর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  23. "চোরাবালি আড্ডায় জয়া ও এটিএম শামসুজ্জামান"। দৈনিক আমার দেশ। ২০ ডিসেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  24. "ভিন্ন রূপে এটিএম শামসুজ্জামান"। দ্য রিপোর্ট। ২৫ এপ্রিল ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  25. "সায়েন্স-ফিকশন ছবিতে এটিএম শামসুজ্জামান"। দৈনিক প্রথম আলো। ১ আগস্ট ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  26. "বড় পর্দায় অপু বিশ্বাসের সাথে রোমান্স করবেন এটিএম শামসুজ্জামান"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। ৬ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  27. "অভিনয়ে ফিরছেন এটিএম শামসুজ্জামান"। দৈনিক মানবকণ্ঠ। ১৯ অক্টোবর ২০১৪। ২১ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  28. "শত বর্ষে দাদাজান এটিএম শামসুজ্জামান!"। বাংলানিউজ টোয়েন্টিফোর.কম। ৬ আগস্ট ২০১৫। ৯ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  29. "শতবর্ষী এটিএম শামসুজ্জামান"। দৈনিক যুগান্তর। ৭ আগস্ট ২০১৫। 
  30. "একনজরে একুশে পদকপ্রাপ্ত এটিএম শামসুজ্জামান ও আবুল হায়াত"। নিউজনেক্সটবিডি.কম। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  31. "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্তদের নামের তালিকা (১৯৭৫-২০১২)"বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  32. "আজীবন সম্মাননায় ভূষিত এটিএম শামসুজ্জামান"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ২২ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  33. "বুলবুল আহমেদ স্মৃতি সম্মাননায় আপ্লুত এ টি এম শামসুজ্জামান"প্রথম আলো। ১৪ জুলাই ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৯ 

উৎস সম্পাদনা

  • ইসলাম, মোঃ ফখরুল (মে ২০১১)। আমাদের চলচ্চিত্র। ঢাকা: বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ। পৃষ্ঠা ১৪১-১৪৩। 
  • জোয়াদ, আবদুল্লাহ (২০১০)। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র: পাঁচ দশকের ইতিহাস। ঢাকা: জ্যোতিপ্রকাশ। আইএসবিএন 984-70194-0045-9 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা