উসমানীয় সাম্রাজ্যের সুলতানদের তালিকা
উসমানীয় সাম্রাজ্যের সুলতানগণ (তুর্কি: Osmanlı padişahları) সকলেই উসমানীয় রাজবংশের সদস্য ছিলেন। ১২৯৯ খ্রিস্টাব্দে সাম্রাজ্যের সূচনার পর থেকে ১৯২২ খ্রিস্টাব্দে সাম্রাজ্যের বিলুপ্তি হওয়ার আগ পর্যন্ত এ সাম্রাজ্য আন্তঃমহাদেশীয় সাম্রাজ্য হিসেবে শাসন করেছিলেন। সাম্রাজ্যের সর্বোচ্চ শিখরে এটি উত্তরে হাঙ্গেরি থেকে দক্ষিণে ইয়েমেন এবং পশ্চিমে আলজেরিয়া থেকে পূর্বে ইরাক পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। সাম্রাজ্যটি ১২৮০ খ্রিস্টাব্দের আগে থেকে সুগুত শহর থেকে পরিচালিত হয় এবং পরে ১৩২৩ বা ১৩২৪ সাল থেকে বুরসা শহর থেকে শাসিত হয়। ১৩৬৩ খ্রিস্টাব্দে প্রথম মুরাদ অ্যাড্রিয়ানোপল (বর্তমানে এদির্নে নামে পরিচিত) দখলের পর সাম্রাজ্যের রাজধানী সেখানে স্থানান্তরিত হয় এবং ১৪৫৩ খ্রিস্টাব্দে মুহাম্মাদ ফাতিহ কনস্টান্টিনোপল (বর্তমান ইস্তাম্বুল) বিজয়ের পর এটি সেখানে স্থানান্তরিত হয়।[১]
উসমানীয় সাম্রাজ্যেরের সুলতান | |
---|---|
প্রাক্তন রাজতন্ত্র | |
সাম্রাজ্যিক | |
সাম্রাজ্যের রাজকীয় প্রতীক (১৮৮২ খ্রিস্টাব্দ থেকে) | |
সর্বশেষ সুলতান ষষ্ঠ মুহাম্মদ ৪ জুলাই ১৯১৮ – ১ নভেম্বর ১৯২২ | |
প্রথম রাজশাসক | প্রথম উসমান (আনু. ১২৯৯–১৩২৩/১৩২৪) |
শেষ রাজশাসক | ষষ্ঠ মুহাম্মদ (১৯১৮–১৯২২) |
সম্বোধন | জাহাঁপনা |
দাপ্তরিক আবাস | ইস্তাম্বুলের প্রাসাদ:
|
নিয়োগকর্তা | রাজতন্ত্র |
রাজতন্ত্রের সূচনা | আনু. ১২৯৯ |
রাজতন্ত্রের সমাপ্তি | ১ নভেম্বর ১৯২২ |
ওসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রথম বছরগুলো বিভিন্ন বর্ণনার বিষয় হয়েছে, কারণ সত্য ও কাহিনির মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করা কঠিন। এই সাম্রাজ্য ১৩শ শতাব্দীর শেষদিকে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এ সাম্রাজ্যের প্রথম শাসক ছিলেন প্রথম উসমান। তাঁরই নাম থেকে এই সাম্রাজ্যটির নামকরণ হয়েছিল। পরে প্রায়শই অবিশ্বাস্য উসমানীয় ঐতিহ্য অনুযায়ী, প্রথম উসমান ওঘুজ তুর্কিদের কায়ি গোত্রের বংশধর ছিলেন।[২] তাঁর প্রতিষ্ঠিত উসমানীয় রাজবংশ ৩৬ জন সুলতানের শাসনের মাধ্যমে ছয় শতাব্দী ধরে টিকে ছিল। উসমানীয় সাম্রাজ্য প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় কেন্দ্রীয় শক্তিগুলোর সাথে মিত্র হওয়ার ফলে পরাজিত হয়ে বিলুপ্ত হয়। বিজয়ী মিত্রশক্তি দ্বারা উসমানীয় সাম্রাজ্যের বিভাজন এবং পরবর্তী তুর্কি স্বাধীনতা যুদ্ধের ফলে ১৯২২ সালে সুলতানতন্ত্র বিলুপ্ত হয় এবং একই বছরে আধুনিক তুরস্ক প্রজাতন্ত্রের জন্ম হয়।[৩]
নাম
সম্পাদনাসুলতানকে বাদশাহ হিসেবেও উল্লেখ করা হত। উসমানীয় ব্যবহারে "বাদশাহ" শব্দটি সাধারণত ব্যবহৃত হত। তবে "সুলতান" শব্দটি তখন ব্যবহার করা হতো যখন সরাসরি তাঁর নাম উল্লেখ করা হত।[৪] কয়েকটি ইউরোপীয় ভাষায়, তাকে গ্র্যান্ড তুর্ক বা তুর্কিদের শাসক[৫] অথবা শুধু মহান শাসক বলে উল্লেখ করা হত।
জাতিগত সংখ্যালঘুদের দ্বারা ব্যবহৃত ভাষায় সুলতানের নামসমূহ:[৪]
- আরবি: কিছু নথিতে "বাদশাহ" শব্দটি "মালিক" ("রাজা") দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছিল।[৪]
- বুলগেরীয়: পূর্ববর্তী যুগে বুলগেরীয়রা তাকে "জার" বলে ডাকত। ১৮৭৬ খ্রিস্টাব্দে ওসমানীয় সংবিধানের অনুবাদে "জার" এর পরিবর্তে "সুলতান" এবং "বাদশাহ" অনুবাদ ব্যবহার করা হয়েছিল।[৪]
- গ্রিক: প্রাচীনকালে গ্রিকরা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের শৈলীর নাম "বেসিলিউস" ব্যবহার করত। তবে ১৮৭৬ সালের উসমানীয় সংবিধানের অনুবাদে "সুলতান" এবং "বাদশাহ" নামগুলো সরাসরি প্রতিলিপি করা হয়।[৪]
- ইহুদি-স্প্যানিশ: বিশেষ করে পুরনো নথিতে, "রাজা" ব্যবহার করা হতো। এছাড়াও কিছু লাদিনো নথিতে "সুলতান" ব্যবহার করা হয়েছে।[৪]
সুলতানদের তালিকা
সম্পাদনানিচের সারণীতে উসমানীয় সুলতানদের পাশাপাশি শেষ উসমানীয় খলিফাকে কালানুক্রমিক ক্রমে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। তুগরা ছিল উসমানীয় সুলতানদের দ্বারা ব্যবহৃত ক্যালিগ্রাফিক সীল বা স্বাক্ষর। এগুলি সমস্ত সরকারি নথি এবং মুদ্রায় প্রদর্শিত হত এবং সুলতানের প্রতিকৃতির তুলনায় তাঁকে চিহ্নিত করার ক্ষেত্রে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল। "নোট" কলামে প্রতিটি সুলতানের বংশধারা এবং পরিণতির তথ্য রয়েছে। প্রারম্ভিক উসমানীয় যুগে, ইতিহাসবিদ কোয়াতার্টের বর্ণনা অনুযায়ী, "জ্যেষ্ঠ নয়, যোগ্যতম পুত্রের টিকে থাকার" প্রথা ছিল: যখন একজন সুলতান মারা যেতেন, তখন তাঁর পুত্রদের মধ্যে সিংহাসনের জন্য লড়াই করতে হতো যতক্ষণ না একজন বিজয়ী নির্ধারিত হতো। এই অন্তর্দ্বন্দ্ব এবং অসংখ্য ভ্রাতৃহত্যার কারণে প্রায়ই কোনো সুলতানের মৃত্যুর তারিখ এবং তাঁর উত্তরসূরির সিংহাসনে আরোহণের তারিখের মধ্যে সময়ের ব্যবধান দেখা যেত।[৬] ১৬১৭ সালে উত্তরাধিকার আইন পরিবর্তিত হয়ে যোগ্যতমের টিকে থাকার নীতি থেকে অজ্ঞেয়বাদী জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে পরিচালিত একটি ব্যবস্থায় রূপান্তরিত হয়। যেখানে সিংহাসন পরিবারে সবচেয়ে বয়স্ক পুরুষ সদস্যের কাছে চলে যেত। এর ফলে ১৭শ শতক থেকে মৃত সুলতানের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে সাধারণত তাঁর নিজের পুত্রের পরিবর্তে কোনো চাচা বা ভাইকে দেখা যেত।[৭] অজ্ঞ জ্যেষ্ঠতার নীতি সুলতানতন্ত্র বিলুপ্ত হওয়া পর্যন্ত বজায় ছিল। যদিও ১৯শ শতকে এটি জ্যেষ্ঠ পুত্রাধিকারের মাধ্যমে প্রতিস্থাপনের ব্যর্থ প্রচেষ্টা চালানো হয়েছিল।[৮] লক্ষ্য করুন যে, উসমানীয় অন্তর্বর্তীকালীন সময়ে সিংহাসনের দাবিদার এবং সহ-দাবিদারদেরও এখানে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে, তবে তারা সুলতানদের আনুষ্ঠানিক সংখ্যায়নে অন্তর্ভুক্ত নয়।
নং | সুলতান | চিত্রকর্ম | রাজত্ব | তুগরা | মন্তব্য | মুদ্রা |
---|---|---|---|---|---|---|
উসমানীয় সাম্রাজ্যের উত্থান (১২৯৯ – ১৪৫৩) | ||||||
১ | প্রথম উসমান | আনু. ১২৯৯ – আনু. ১৩২৪[৯] (২৫ বছর~) |
—[ক] | |||
২ | প্রথম ওরহান | আনু. ১৩২৪ – মার্চ ১৩৬২ (৩৮ বছর~) |
|
|||
৩ | প্রথম মুরাদ | মার্চ ১৩৬২ – ১৫ জুন ১৩৮৯ (২৭ বছর, ৩ মাস) |
|
|||
৪ | প্রথম বায়েজিদ | ১৫ জুন ১৩৮৯ – ২০ জুলাই ১৪০২ (১৩ বছর, ৩৫ দিন) |
|
|||
উসমানীয় অন্তবর্তীকাল[d] (২০ জুলাই ১৪০২ – ৫ জুলাই ১৪১৩) | ||||||
— | ঈসা চেলেবি | জানুয়ারি – মার্চ/মে ১৪০৩ (৩–৫ মাস) |
— |
|
— | |
— | সুলেমান চেলেবি | ২০ জুলাই ১৪০২ – ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৪১১[১২] (৮ বছর, ২১২ দিন) |
|
|||
— | মুসা চেলেবি | ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৪১১ – ৫ জুলাই ১৪১৩[১৩] (২ বছর, ১৩৭ দিন) |
— |
|
||
— | মুহাম্মদ চেলেবি | ১৪০৩ – ৫ জুলাই ১৪১৩ (১০ বছর) |
— |
|
||
সালতানাত পুনরায় চালু | ||||||
৫ | প্রথম মুহাম্মদ | ৫ জুলাই ১৪১৩ – ২৬ মে ১৪২১ (৭ বছর, ৩২৫ দিন) |
|
— | ||
— | মুস্তাফা চেলেবি | — | জানুয়ারি ১৪১৯ – মে ১৪২২ (৩ বছর, ৪ মাস) |
— |
|
|
৬ | দ্বিতীয় মুরাদ | ২৫ জুন ১৪২১ – আগস্ট ১৪৪৪ (২৩ বছর, ২ মাস) |
|
|||
৭ | মুহাম্মাদ ফাতিহ | আগস্ট ১৪৪৪ – সেপ্টেম্বর ১৪৪৬ (২ বছর, ১ মাস) |
|
|||
(৬) | দ্বিতীয় মুরাদ | সেপ্টেম্বর ১৪৪৬ – ৩ ফেব্রুয়ারি ১৪৫১ (৪ বছর, ৫ মাস) |
|
— | ||
উসমানীয় সাম্রাজ্যের বিস্তার (১৪৫৩–১৫৫০) | ||||||
(৭) | মুহাম্মাদ ফাতিহ | ৩ ফেব্রুয়ারি ১৪৫১ – ৩ মে ১৪৮১ (৩০ বছর, ৮৯ দিন) |
|
|||
৮ | দ্বিতীয় বায়েজীদ | ১৯ মে ১৪৮১ – ২৫ এপ্রিল ১৫১২ (৩০ বছর, ৩৪২ দিন) |
|
|||
— | সুলতান জেম | ২৮ মে – ২০ জুন ১৪৮১ (২৩ দিন) |
|
|||
৯ | প্রথম সেলিম | ২৫ এপ্রিল ১৫১২ – ২১ সেপ্টেম্বর ১৫২০ (৮ বছর, ১৪৯ দিন) |
|
|||
১০ | সুলতান সুলাইমান | ৩০ সেপ্টেম্বর ১৫২০ – ৬ সেপ্টেম্বর ১৫৬৬ (৪৫ বছর, ৩৪১ দিন) |
|
|||
উসমানীয় সাম্রাজ্যের রূপান্তর (১৫৫০–১৭০০) | ||||||
১১ | দ্বিতীয় সেলিম | ২৯ সেপ্টেম্বর ১৫৬৬ – ১৫ ডিসেম্বর ১৫৭৪ (৮ বছর, ৭৭ দিন) |
|
|||
১২ | তৃতীয় মুরাদ | ২৭ ডিসেম্বর ১৫৭৪ – ১৬ জানুয়ারি ১৫৯৫ (২০ বছর, ২০ দিন) |
|
|||
১৩ | তৃতীয় মুহাম্মদ | ১৬ জানুয়ারি ১৫৯৫ – ২২ ডিসেম্বর ১৬০৩ (৮ বছর, ৩৪০ দিন) |
|
|||
১৪ | প্রথম আহমেদ | ২২ ডিসেম্বর ১৬০৩ – ২২ নভেম্বর ১৬১৭ (১৩ বছর, ৩৩৫ দিন) |
|
|||
১৫ | প্রথম মুস্তাফা | ২২ নভেম্বর ১৬১৭ – ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৬১৮ (৯৬ দিন) |
|
— | ||
১৬ | দ্বিতীয় উসমান | ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৬১৮ – ১৯ মে ১৬২২ (৪ বছর, ৮২ দিন) |
|
|||
(১৫) | প্রথম মুস্তাফা | ২০ মে ১৬২২ – ১০ সেপ্টেম্বর ১৬২৩ (১ বছর, ১১৩ দিন) |
|
— | ||
১৭ | চতুর্থ মুরাদ | ১০ সেপ্টেম্বর ১৬২৩ – ৮ ফেব্রুয়ারি ১৬৪০ (১৬ বছর, ১৫১ দিন) |
|
— | ||
১৮ | ইব্রাহিম | ৯ ফেব্রুয়ারি ১৬৪০ – ৮ আগস্ট ১৬৪৮ (৮ বছর, ১৮১ দিন) |
|
— | ||
১৯ | চতুর্থ মুহাম্মদ | ৮ আগস্ট ১৬৪৮ – ৮ নভেম্বর ১৬৮৭ (৩৯ বছর, ৯২ দিন) |
|
— | ||
২০ | দ্বিতীয় সুলাইমান | ৮ নভেম্বর ১৬৮৭ – ২২ জুন ১৬৯১ (৩ বছর, ২২৬ দিন) |
|
|||
২১ | দ্বিতীয় আহমেদ | ২২ জুন ১৬৯১ – ৬ ফেব্রুয়ারি ১৬৯৫ (৩ বছর, ২২৯ দিন) |
|
— | ||
২২ | দ্বিতীয় মুস্তাফা | ৬ ফেব্রুয়ারি ১৬৯৫ – ২২ আগস্ট ১৭০৩ (৮ বছর, ১৯৭ দিন) |
|
|||
উসমানীয় পুরাতন শাসন (১৭০০–১৮২৭) | ||||||
২৩ | তৃতীয় আহমেদ | ২২ আগস্ট ১৭০৩ – ১ অক্টোবর ১৭৩০ (২৭ বছর, ৪০ দিন) |
|
|||
২৪ | প্রথম মাহমুদ | ২ অক্টোবর ১৭৩০ – ১৩ ডিসেম্বর ১৭৫৪ (২৪ বছর, ৭২ দিন) |
|
|||
২৫ | তৃতীয় উসমান | ১৩ ডিসেম্বর ১৭৫৪ – ৩০ অক্টোবর ১৭৫৭ (২ বছর, ৩২১ দিন) |
|
|||
২৬ | তৃতীয় মুস্তাফা | ৩০ অক্টোবর ১৭৫৭ – ২১ জানুয়ারি ১৭৭৪ (১৬ বছর, ৮৩ দিন) |
|
|||
২৭ | প্রথম আব্দুল হামিদ | ২১ জানুয়ারি ১৭৭৪ – ৭ এপ্রিল ১৭৮৯ (১৫ বছর, ৭৬ দিন) |
|
|||
২৮ | তৃতীয় সেলিম | ৭ এপ্রিল ১৭৮৯ – ২৯ মে ১৮০৭ (১৮ বছর, ৫২ দিন) |
|
|||
২৯ | চতুর্থ মুস্তাফা | ২৯ মে ১৮০৭ – ২৮ জুলাই ১৮০৮ (১ বছর, ৬০ দিন) |
|
— | ||
উসমানীয় সাম্রাজ্যের আধুনিকীকরণ (১৮২৭–১৯০৮) | ||||||
৩০ | দ্বিতীয় মাহমুদ | ২৮ জুলাই ১৮০৮ – ১ জুলাই ১৮৩৯ (৩০ বছর, ৩৩৮ দিন) |
|
|||
৩১ | প্রথম আব্দুল মজিদ | ১ জুলাই ১৮৩৯ – ২৫ জুন ১৮৬১ (২১ বছর, ৩৫৯ দিন) |
|
|||
৩২ | আব্দুল আজিজ | ২৫ জুন ১৮৬১ – ৩০ মে ১৮৭৬ (১৪ বছর, ৩৪০ দিন) |
|
|||
৩৩ | পঞ্চম মুরাদ | ৩০ মে – ৩১ আগস্ট ১৮৭৬ (৯৩ দিন) |
|
— | ||
৩৪ | দ্বিতীয় আব্দুল হামিদ | ৩১ আগস্ট ১৮৭৬ – ২৭ এপ্রিল ১৯০৯ (৩২ বছর, ২৩৯ দিন) |
|
|||
৩৫ | পঞ্চম মুহাম্মদ | ২৭ এপ্রিল ১৯০৯ – ৩ জুলাই ১৯১৮ (৯ বছর, ৬৭ দিন) |
|
|||
৩৬ | ষষ্ঠ মুহাম্মদ | ৪ জুলাই ১৯১৮ – ১ নভেম্বর ১৯২২ (৪ বছর, ১২০ দিন) |
|
|||
তুরস্কের মহান জাতীয় সভার অধীনে খলিফা (১ নভেম্বর ১৯২২ – ৩ মার্চ ১৯২৪) | ||||||
— | দ্বিতীয় আবদুল মজিদ | ১৯ নভেম্বর ১৯২২ – ৩ মার্চ ১৯২৪ (১ বছর, ১০৬ দিন) |
— [ক] |
— |
আরও দেখুন
সম্পাদনাটীকা
সম্পাদনা- ক১ ২ : Tughras were used by 35 out of 36 Ottoman sultans, starting with Orhan in the 14th century, whose tughra has been found on two different documents. No tughra bearing the name of Osman I, the founder of the empire, has ever been discovered,[২১] although a coin with the inscription "Osman bin Ertuğrul" has been identified.[১০] Abdulmejid II, the last Ottoman Caliph, also lacked a tughra of his own, since he did not serve as head of state (that position being held by Mustafa Kemal, President of the newly founded Republic of Turkey) but as a religious and royal figurehead.
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Stavrides 2001, p. 21
- ↑ Kafadar 1995, p. 122. "That they hailed from the Kayı branch of the Oğuz confederacy seems to be a creative "rediscovery" in the genealogical concoction of the fifteenth century. It is missing not only in Ahmedi but also, and more importantly, in the Yahşi Fakih-Aşıkpaşazade narrative, which gives its own version of an elaborate genealogical family tree going back to Noah. If there was a particularly significant claim to Kayı lineage, it is hard to imagine that Yahşi Fakih would not have heard of it."
Lowry 2003, p. 78. "Based on these charters, all of which were drawn up between 1324 and 1360 (almost one hundred fifty years prior to the emergence of the Ottoman dynastic myth identifying them as members of the Kayı branch of the Oguz federation of Turkish tribes), we may posit that..."
Lindner 1983, p. 10. "In fact, no matter how one were to try, the sources simply do not allow the recovery of a family tree linking the antecedents of Osman to the Kayı of the Oğuz tribe. Without a proven genealogy, or even without evidence of sufficient care to produce a single genealogy to be presented to all the court chroniclers, there obviously could be no tribe; thus, the tribe was not a factor in early Ottoman history." - ↑ Glazer 1996, "War of Independence"
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ Strauss 2010, pp. 21–51.
- ↑ টেমপ্লেট:Latins in the Levant
- ↑ Quataert 2005, p. 91
- ↑ Quataert 2005, p. 92
- ↑ Karateke 2005, pp. 37–54
- ↑ Finkel 2007, p. 33.
- ↑ ক খ Kafadar 1995, pp. 60, 122.
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ Lowry 2003, p. 153.
- ↑ ক খ Jorga 2009, p. 314.
- ↑ ক খ von Hammer, pp. 58–60.
- ↑ Prof. Yaşar Yüce-Prof. Ali Sevim: Türkiye tarihi Cilt II, AKDTYKTTK Yayınları, İstanbul, 1991 pp 74–75
- ↑ Kafadar 1995, p. xix
- ↑ Turkish Language Association, (1960), Belleten, p. 467 (in Turkish)
- ↑ Ágoston, Gábor (২০০৯)। "Süleyman I"। Ágoston, Gábor; Masters, Bruce। Encyclopedia of the Ottoman Empire।
- ↑ Aşiroğlu 1992, p. 13
- ↑ Aşiroğlu 1992, p. 17
- ↑ Aşiroğlu 1992, p. 14
- ↑ Mensiz, Ercan। "About Tugra"। Tugra.org। ২০০৭-১০-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৬।
গ্রন্থপঞ্জি
সম্পাদনা- Aşiroğlu, Orhan Gâzi (১৯৯২)। Son halife, Abdülmecid। Tarihin şahitleri dizisi (তুর্কি ভাষায়)। Istanbul: Burak Yayınevi। আইএসবিএন 978-9757645177। ওসিএলসি 32085609।
- Findley, Carter V. (২০০৫)। The Turks in World History। New York: Oxford University Press US। আইএসবিএন 978-0-19-517726-8। ওসিএলসি 54529318। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-২৯।
- Finkel, Caroline (২০০৭)। Osman's Dream: The History of the Ottoman Empire.। Basic Books। আইএসবিএন 978-0465008506।
- Glassé, Cyril, সম্পাদক (২০০৩)। "Ottomans"। The New Encyclopedia of Islam। Walnut Creek, CA: AltaMira Press। আইএসবিএন 978-0-7591-0190-6। ওসিএলসি 52611080। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-০২।
- Glazer, Steven A. (১৯৯৬)। "Chapter 1: Historical Setting"। Metz, Helen Chapin। A Country Study: Turkey। Country Studies (5th সংস্করণ)। Washington, D.C.: Federal Research Division of the Library of Congress। আইএসবিএন 978-0-8444-0864-4। ওসিএলসি 33898522। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-২২। অজানা প্যারামিটার
|orig-date=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - Jorga, Nicholae (২০০৯)। Geschishte des Osmanichen। 1। Translated by Nilüfer Epçeli। Istanbul: Yeditepe yayınları। আইএসবিএন 975-6480-17-3।
- Kafadar, Cemal (১৯৯৫)। Between Two Worlds: The Construction of the Ottoman State। Berkeley, CA: University of California Press। আইএসবিএন 978-0-520-20600-7। ওসিএলসি 55849447। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১৮।
- Karateke, Hakan T. (২০০৫)। "Who is the Next Ottoman Sultan? Attempts to Change the Rule of Succession during the Nineteenth Century"। Weismann, Itzchak; Zachs, Fruma। Ottoman Reform and Muslim Regeneration: Studies in Honour of Butrus Abu-Manneb। London: I.B. Tauris। আইএসবিএন 978-1-85043-757-4। ওসিএলসি 60416792। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-০২।
- Lindner, Rudi Paul (১৯৮৩)। Nomads and Ottomans in Medieval Anatolia। Indiana University Press।
- Lowry, Heath (২০০৩)। The Nature of the Early Ottoman State। SUNY Press। আইএসবিএন 0-7914-5636-6।
- d'Osman Han, Nadine Sultana (২০০১)। The Legacy of Sultan Abdulhamid II: Memoirs and Biography of Sultan Selim bin Hamid Han। Foreword by Manoutchehr M. Eskandari-Qajar। Santa Fe, NM: Sultana Pub। ওসিএলসি 70659193। ২০০৯-০১-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-০২।
- Peirce, Leslie P. (১৯৯৩)। The Imperial Harem: Women and Sovereignty in the Ottoman Empire। New York: Oxford University Press US। আইএসবিএন 978-0-19-508677-5। ওসিএলসি 243767445। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১৯।
- Quataert, Donald (২০০৫)। The Ottoman Empire, 1700–1922 (2nd সংস্করণ)। Cambridge University Press। আইএসবিএন 978-0-521-83910-5। ওসিএলসি 59280221। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১৮।
- Stavrides, Theoharis (২০০১)। The Sultan of Vezirs: The Life and Times of the Ottoman Grand Vezir Mahmud Pasha Angelović (1453–1474)। Leiden: Brill Publishers। আইএসবিএন 978-90-04-12106-5। ওসিএলসি 46640850। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১৮।
- Strauss, Johann (২০১০)। "A Constitution for a Multilingual Empire: Translations of the Kanun-ı Esasi and Other Official Texts into Minority Languages"। Herzog, Christoph; Malek Sharif। The First Ottoman Experiment in Democracy। Würzburg: Orient-Institut Istanbul। } (info page on book at Martin Luther University) // CITED: pp. 43–44 (PDF pp. 45–46/338).
- Sugar, Peter F. (১৯৯৩)। Southeastern Europe under Ottoman Rule, 1354–1804 (3rd সংস্করণ)। Seattle: University of Washington Press। আইএসবিএন 978-0-295-96033-3। ওসিএলসি 34219399। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১৮।
- Toprak, Binnaz (১৯৮১)। Islam and Political Development in Turkey। Leiden: Brill Publishers। আইএসবিএন 978-90-04-06471-3। ওসিএলসি 8258992। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১৯।
- Toynbee, Arnold J. (১৯৭৪)। "The Ottoman Empire's Place in World History"। Karpat, Kemal H.। The Ottoman State and Its Place in World History। Social, Economic and Political Studies of the Middle East। 11। Leiden: Brill Publishers। আইএসবিএন 978-90-04-03945-2। ওসিএলসি 1318483। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-০২।
- Uğur, Ali (২০০৭)। Mavi Emperyalizm [Blue Imperialism] (তুর্কি ভাষায়)। Istanbul: Çatı Publishing। আইএসবিএন 978-975-8845-87-3। ওসিএলসি 221203375। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১৯।
- von Hammer, Joseph। Osmanlı Tarihi cilt I। condensed by Abdülkadir Karahan। Istanbul: Milliyet yayınları।