উইকিপিডিয়া:বাংলাদেশের উপজেলার নিবন্ধ সমৃদ্ধকরণ প্রকল্প/রচনাশৈলী ও তথ্যসূত্র

উপজেলাভিত্তিক নিবন্ধগুলো ভৌগলিক স্থান ও একইসাথে প্রশাসনিক অঞ্চল হওয়ায় বিশ্বকোষীয় মান রক্ষার ক্ষেত্রে নিচের রচনাশৈলী অনুসরণ করার অনুরোধ। মনে রাখবেন, বিশ্বকোষ রচনা করা হয় বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গিতে যাতে ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য এটি জ্ঞানের ভাণ্ডার হিসেবে কাজ করে, একটি উপজেলায় উল্লেখ করার মত অনেক কিছুই থাকতে পারে কিন্তু বিশ্বকোষীয় নিবন্ধে তার সবকিছুই যুক্ত করা প্রয়োজন নেই।

  • কোনক্রমেই অন্য ওয়েবসাইট থেকে হুবহু লেখা কপি করবেন না। সূত্র হিসেবে নির্ভরযোগ্য সাইট ব্যবহার করে নিজের ভাষায় লিখুন।
  • হাটবাজার, যে কোন ধরণের প্রতিষ্ঠানের লম্বা তালিকা ইত্যাদি যুক্ত করবেন না। উইকিপিডিয়া কী নয় নির্দেশিকা থেকে বিশেষভাবে পড়ে নিন: WP:NOTDIRECTORY, WP:NOTMANUALWP:IINFO অনুচ্ছেদ তিনটি।
  • কোন অনুচ্ছেদে লেখার মত বিষয় যদি না থাকে সেক্ষেত্রে শুধু শুধু অনুচ্ছেদ বাড়ানোর প্রয়োজন নেই। অনেক ক্ষেত্রে দেখবেন, আপনি যে এক লাইনে একটি অনুচ্ছেদ তৈরি করতে চাচ্ছেন সেটি অন্য অনুচ্ছেদেও যুক্ত করা যাচ্ছে।
  • বিভিন্ন সময় পরিসংখ্যান উল্লেখ করার সময় অবশ্যই উক্ত পরিসংখ্যান কত সালের সেটি উল্লেখের চেষ্টা করবেন। যেমন, জনসংখ্যা, শিক্ষার হারসহ ইত্যাদি যে সংখ্যাগুলো পরিবর্তন হয়।
  • খুব বেশি লাল লিংক যুক্ত করবেন না। বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে যেখানে লিংক না করলেই নয় সেখানে লাল লিংক করতে পারেন। যে কোন নিবন্ধ যখন সৃষ্টি হবে তখন বা তারপরও লিংক করা যাবে সুতরাং পূর্বেই খুব বেশি লাল লিংক থাকলে নিবন্ধও দেখতে আসলে খারাপ দেখায়।
  • লেখার সময় নিরপেক্ষ শব্দ ব্যবহার করবেন। যেমন, কোন ব্যক্তির নামের সাথে ‘অনেক জনপ্রিয়’ ‘দানবীর’সহ এ জাতীয় শব্দ বর্জন করবেন।

রচনাশৈলী নির্দেশনা সম্পাদনা

অবদানকারীদের সুবিধার্থে একটি উপজেলার নিবন্ধ সাজানো হয়েছে। আপনি মধুপুর উপজেলার নিবন্ধটি উদাহরণ হিসেবে নিয়ে আপনার নিবন্ধটি সাজাতে পারেন।

ভূমিকাংশ

নিবন্ধের ভূমিকা হলো পুরো একটি নিবন্ধের সারাংশ। অর্থাৎ সম্পূর্ণ নিবন্ধ থেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশ নিয়ে মূলত ভূমিকা লিখা হয়। পুরো নিবন্ধটি যখন সম্পূর্ণ হবে, তখন আপনি ভূমিকা সাজাতে পারেন সেক্ষেত্রে সুবিধে হবে।

ইতিহাস বা পটভূমি

এই অংশে পুরো উপজেলার ইতিহাস যেমন, কোন যুগে এই অঞ্চলের সূচনা তারপর জমিদার শাসন, ব্রিটিশ শাসন, পাকিস্তান আমল ও সবশেষে স্বাধীন বাংলাদেশ হওয়ার পরের ইতিহাস এখানে লিখা যায়। একটি নির্দিষ্ট জেলার সবকটি উপজেলার ইতিহাস বা পটভূমি, উক্ত জেলার সাথে সংশ্লিষ্ট। একটি জেলার যে কোন একটি উপজেলার ইতিহাস লিখলেই দেখবেন উক্ত জেলার অন্য উপজেলার নিবন্ধগুলো শুধু কিছুটা পরিবর্তন করে দিলে হয়ে যাবে। ভূগোল ও ভূ-প্রকৃতির ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য।

প্রশাসন

এই অনুচ্ছেদে উক্ত উপজেলার ইউনিয়ন, পৌরসভার বিষয়াদি যুক্ত হবে। সাথে এ সংক্রান্ত কিছু সংক্ষিপ্ত ইতিহাসও যুক্ত করতে পারেন। শেষে জাতীয় সংসদে এটি কোন আসন, কারা সংসদ সদস্য ছিলেন এগুলো যুক্ত করতে পারেন। উদাহরণ: মধুপুর উপজেলা#প্রশাসন দেখুন।

অর্থনীতি

উক্ত উপজেলার অর্থনীতির সাথে সংশ্লিষ্ট সব বিষয় এই অনুচ্ছেদে যুক্ত হবে। উদাহরণ: মধুপুর উপজেলা#অর্থনীতি দেখুন।

প্রাকৃতিক সম্পদ বা খনিজ সম্পদ

যদি উল্লেখ করার মত তেমন কিছু না থাকে বা একটি/দুটি থাকে তাহলে অর্থনীতি অনুচ্ছেদে দিতে পারেন। আর যদি উল্লেখ করার মত অনেক কিছু রয়েছে তাহলে আলাদা অনুচ্ছেদে শুধুমাত্র প্রাকৃতিক সম্পদ বা খনিজ সম্পদ নিয়েই একটি অনুচ্ছেদ যুক্ত করতে পারেন।

ভাষা সংস্কৃতি ও খেলাধুলা

এই অনুচ্ছেদে বাংলার পাশাপাশি যদি অন্য কোন ভাষা বা অন্য কোন সম্প্রদায় থাকে সেগুলো যুক্ত হতে পারে। গ্রামীণ আরো কি কি সংস্কৃতি, সিনেমা হল, খেলাধুলা বা এই সব বিষয়ে উল্লেখযোগ্য কেউ আছেন কিনা যার নিবন্ধ আছে বাংলাতে, আরো যা যা রয়েছে সেগুলো যুক্ত করুন।

শিল্প

যে উপজেলা নিয়ে কাজ করছেন সেই উপজেলা যদি শিল্প-কারখানা বা এ ধরণের প্রতিষ্ঠান দ্বারা সমৃদ্ধ থাকে সেক্ষেত্রে এই অনুচ্ছেদটি যুক্ত করতে পারেন। তেমন কিছু না থাকলে বা কম থাকলে উল্লেখ করার মত তাহলে সেটা অর্থনীতি অনুচ্ছেদেই দিতে পারেন।

শিক্ষা

এই অনুচ্ছেদটি যুক্ত করা সবচেয়ে সহজ হবে। উপজেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা, উল্লেখযোগ্য কয়েকটির নাম বিশেষ করে বাংলা উইকিপিডিয়াতে নিবন্ধ আছে সেগুলো। আর শিক্ষা ব্যবস্থা বাংলাদেশের সব স্থানে প্রায় একইরকম যেহেতু তাই সবশেষে মধুপুর উপজেলা#শিক্ষা এখানে শেষের লাইনগুলো প্রায় হুবহু তুলে দিতে পারেন।

স্বাস্থ্য

উপজেলায় কতগুলো হাসপাতাল, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা কেমন, পরিসংখ্যান সর্বোপরি, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা কেমন ইত্যাদি এখানে যুক্ত হবে। উদাহরণ: মধুপুর উপজেলা#স্বাস্থ্য

যোগাযোগ ব্যবস্থা

প্রথমে মধুপুর উপজেলা#যোগাযোগ ব্যবস্থা অনুচ্ছেদটি দেখুন। মূলত ওটার মত করেই যে উপজেলা নিয়ে কাজ করবেন সেটি সাজাতে পারেন। উপজেলার সড়কগুলোর কোড নাম্বার কি সেটি বাংলাদেশের সড়কগুলোর তালিকা থেকে দেখে নিতে পারেন।

উল্লেখযোগ্য স্থান

বিশ্বকোষীয় প্রেক্ষাপটে এই অনুচ্ছেদে নাম যুক্ত করার পূর্বে খেয়াল রাখবেন যে স্থানটি কি শুধুই স্থানীয় মানুষের কাছে আড্ডা দেওয়ার স্থান বা বিকেলে ঘুরাঘুরির স্থান নাকি সেটির আসলেই জাতীয় বা আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে গুরুত্ব আছে। এছাড়া, কীভাবে সেখানে যেতে হয়, প্রবেশ ফি কত এগুলো বিশ্বকোষে লেখা যায় না। সবচেয়ে ভালো হয় যদি ইতিমধ্যে উইকিতে নিবন্ধ থাকে বা থাকার মত উল্লেখযোগ্য তাহলে সেটি যুক্ত করতে পারেন। নাম লিখে সাথে শুধু লিখলেই হবে সেটি কি ধরণের স্থান। এক্ষেত্রে, অনুচ্ছেদের নামে ‘দর্শনীয় স্থান’ বা ‘চিত্তাকর্ষক স্থান’ এরকম শিরোনাম না দিয়ে ‘উল্লেখযোগ্য স্থান’ বা ‘উল্লেখযোগ্য পর্যটন আকর্ষন’ ব্যবহার করতে পারেন।

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি

এই অনুচ্ছেদটি না যুক্ত করাই শ্রেয়। তবে, যদি যুক্ত করতেই হয় সেক্ষেত্রে অনুচ্ছেদের শিরোনাম ‘কৃতি ব্যক্তি’র পরিবর্তে ‘উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি’ লিখবেন। কারণ ‘কৃতি’ শব্দটির পরিবর্তে ‘উল্লেখযোগ্য’ শব্দটি বেশি নিরপেক্ষ। খেয়াল করে দেখবেন, আপনি উপরে যে অনুচ্ছেদগুলো যুক্ত করেছেন সেগুলোতেই প্রসঙ্গক্রমে উক্ত উপজেলার প্রায় সব উল্লেখযোগ্য ব্যক্তির নাম চলে আসবে। তাই নতুন করে এই অনুচ্ছেদটি প্রয়োজন পরবে না। যেমন, প্রশাসন অনুচ্ছেদেই রাজনীতিবিদদের নাম আসবে, সংস্কৃতি বা খেলাধুলা অনুচ্ছেদে এ সংক্রান্ত ব্যক্তিদের নাম আসবে। আবার কোন উপজেলার যাদের নামেই নিবন্ধ আছে সবাইকে এই অনুচ্ছেদে যুক্ত করতে হবে তাও কিন্তু নয়। আপনি নিবন্ধ লিখছেন ভৌগলিক স্থান নিয়ে, বিশ্বকোষীয় প্রেক্ষাপটে উক্ত ব্যক্তির নাম সেই ভৌগলিক স্থানে যুক্ত করা কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটি ভেবে দেখবেন। এবার যদি নাম যুক্তই হয় সেক্ষেত্রে,

  • তথ্যসূত্র অবশ্যই দিবেন।
  • বাংলা উইকিপিডিয়াতে নিবন্ধ না থাকলে সেই নাম যুক্ত করবেন না। এমন যদি হয় যে, উক্ত ব্যক্তির নাম না যুক্ত করলে নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ থেকে যাচ্ছে তাহলে হয় প্রথমে নিবন্ধ তৈরি করে নেবেন অথবা যখন নিবন্ধ যুক্ত হবে তারপর না হয় নামটি যুক্ত করবেন।
উল্লেখযোগ্য পত্রপত্রিকা বা মিডিয়া

খেয়াল করে দেখবেন, এই উপজেলায় উল্লেখ করার মত যে পত্রপত্রিকা থাকে সেগুলো প্রায় সবই জেলা শহর থেকে প্রকাশিত হয়। সেক্ষেত্রে সেগুলো জেলা সম্পর্কিত নিবন্ধেই যুক্ত করা শ্রেয়। তাছাড়া, সামথিং২৪.কম বা এ জাতীয় যত পত্রিকা আছে সব কিছু উক্ত জেলায় যুক্ত করবেন না। এখানে খেয়াল করবেন, কোন একটি পত্রিকা বা পোর্টাল আসলেই বিশ্বকোষে উল্লেখ করার মত কিনা। বাংলাপিডিয়ায় সংশ্লিষ্ট উপজেলার নিবন্ধে কিছু পত্রপত্রিকার নাম উল্লেখ রয়েছে। সেগুলো উল্লেখযোগ্য হিসেবে ধরে যুক্ত করতে পারেন।


উপরের আলোচিত অনুচ্ছেদগুলোর বাইরেও আপনি প্রয়োজন অনুসারে অনুচ্ছেদ অবশ্যই যুক্ত করতে পারেন। তবে সেগুলোতেও দয়া করে বিশ্বকোষীয় রচনাশৈলী বা মান রক্ষা করবেন। সামগ্রিক উদাহরণের জন্য: বাংলা মধুপুর উপজেলা ও ইংরেজি Sitakunda Upazila পাতা দুটি দেখুন

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. ব্লগ, সামাজিক যোগাযোগ, ফোরাম, কারো মুখে থেকে শোনা, অনির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট ইত্যাদি তথ্যসূত্র হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। লেখার সময় এরকম সাইটে যদি কোন তথ্য পান সেক্ষেত্রে সেটি আসলেই সত্য কিনা তা বিশেষভাবে অন্য নির্ভরযোগ্য মাধ্যমে নিশ্চিত হয়ে নেবেন। মনে রাখবেন, নিবন্ধে তথ্য না থাকলে কারো সমস্যা নেই কিন্তু ভুল তথ্য প্রদান অনুচিত।
  2. নিবন্ধে যদি এমন বাক্য থাকে যে সেখানে কোন একটা বিষয় দাবী করা হচ্ছে, ‘যেমন: অমুক উপজেলা দেশের প্রথম উপজেলা’ এরকম দাবী সংক্রান্ত তথ্যে অবশ্যই নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র দিবেন।
  3. যেখান থেকে তথ্য পাওয়া যেতে পারে:
  • প্রতিটি উপজেলার সরকারি পোর্টাল রয়েছে। সেখানে দেখবেন একটি নির্দিষ্ট উপজেলোর বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ভাগ ভাগ করে তথ্য রয়েছে। এখানকার সব তথ্যই হয়ত বিশ্বকোষীয় প্রয়োজনীয়তা নেই তবে অনেক তথ্যই আপনার কাজে লাগবে। সব উপজেলার ওয়েবসাইটের তালিকা: উপজেলাসমূহের সরকারি ওয়েবসাইটের তালিকা
  • বাংলাপিডিয়াতে প্রতিটি উপজেলা নিয়েই আলাদা নিবন্ধ আছে। এখানে বেশ কিছু তথ্য পাবেন যা আপনার কাজে লাগবে। তবে বাংলাপিডিয়া সর্বশেষ হালনাগাদ করা হয়েছে ২০১২ সালে সুতরাং পরিসংখ্যান বা বিভিন্ন তথ্য হালনাগাদ নাও হতে পারে। পরিসংখ্যানগুলো সরকারি পোর্টাল থেকে নিলে অপেক্ষাকৃত হালনাগাদ তথ্য পাবেন।
  • বাংলাপিডিয়াতে উপজেলার নির্দিষ্ট নিবন্ধ ছাড়াও দেখবেন আরো অনেক নিবন্ধে উক্ত উপজেলার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। সেক্ষেত্রে অন্য নিবন্ধে ওই উপজেলার নাম কেন উল্লেখ করা হয়েছে সেটি একটু পড়ে দেখেন তাহলে হয়ত নতুন তথ্য পেতে পারেন। এক্ষেত্রে একটি উপজেলার নাম আর কোন কোন নিবন্ধে উল্লেখ আছে তার তালিকা বের করবেন যেভাবে: প্রথমে বাংলাপিডিয়ার বাংলা সংস্করণে প্রবেশ করুন, এরপর অনুসন্ধান ঘরে উপজেলার নাম লিখুন। এরপর দেখবেন আপনাকে ওই শিরোনামে যে নিবন্ধগুলো আছে তার সাজেশন দেখাচ্ছে, একইসাথে নিচে লেখা যা আছে। ‘যা আছে’-তে ক্লিক করলে দুই ভাগে ফলাফল আসবে। ‘নিবন্ধের শিরোনাম মিলেছে’ এবং ‘পাতার লেখার সাথে মিলেছে’ (উদাহরণ)। ‘নিবন্ধের শিরোনাম মিলেছে’ বিভাগে যেগুলো আছে সেগুলোতো দেখবেনই, এর বাইরে ‘পাতার লেখার সাথে মিলেছে’ বিভাগের নিবন্ধগুলোতে প্রবেশ করে উপজেলার নাম Ctrl+F দিয়ে অনুসন্ধান করে দেখতে পারেন যে কেন নামটি ওই নিবন্ধে উল্লেখ করা হয়েছে।
  • প্রতিটি জেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে বাংলা একাডেমির ‘বাংলাদেশের লোকজ সংস্কৃতি গ্রন্থমালা’ নামে ৬৪টি বই আছে। এগুলো নির্দিষ্ট জেলার সব উপজেলা সম্পর্কে বর্ণনা ও অনুষাঙ্গিক তথ্য আছে। আপনি যে কোন একটি বই ক্রয় করে নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে একটি জেলার সব উপজেলার তথ্যই পেয়ে যাবেন। তাছাড়া, রকমারি.ডটকমে গেলে দেখবেন প্রতিটি বই কিছু অংশ পড়া যায় এমনিতেই। ৬৪টা বইয়ের উপজেলা সংক্রান্ত যে ইতিহাস অংশটুকু না ক্রয় করেও পড়তে পারেন। এখানে যান, জেলার বইয়ে ক্লিক করুন, এরপর ‘একটু পড়ে দেখুন’-এ ক্লিক করলে দেখবেন অনেকখানি পড়তে পারছেন। এখানেও আপনি বেশ তথ্য পাবেন।
  • এর বাইরে গুগলে অনুসন্ধান করে নির্ভরযোগ্য পত্রিকা বা পৌরসভার যদি ওয়েবসাইট থাকে সেখানেও আপনি অনেক তথ্য পাবেন যা আপনাকে নিবন্ধটি সম্পূর্ণ করতে সাহায্য করবে।

বাংলাদেশের লোকজ সংস্কৃতি গ্রন্থমালা সম্পাদনা

  • সম্প্রতি আমি, নাহিদ সুলতান, ৬৪টি বই সংগ্রহ/ক্রয় করা শুরু করেছি। এখন পর্যন্ত ৫৬টি জেলার বই সংগ্রহে রয়েছে। যে কোন জেলার কোন উপজেলা নিয়ে কাজ করতে চাইলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন সেক্ষেত্রে আমি উক্ত জেলার বইটি আপনাকে ব্যক্তিগতভাবে পাঠাতে পারি।