ঈগলের চোখ
ঈগলের চোখ ২০১৬ সালের একটি ভারতীয় বাংলা চলচ্চিত্র। এই ছবিটি পরিচালনা করেন অরিন্দম শীল। চলচ্চিত্রটির মূল চরিত্রে অভিনয় করেন শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়, জয়া আহসান, পায়েল সরকার, জুন মালিয়া সহ অন্যান্য অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। ঈগলের চোখ বাণিজ্যিকভাবে সফল চলচ্চিত্র এবার শবরের পরবর্তী খণ্ড[১]। এই ছবিটি ২০১৬ সালের ১২ই আগস্ট মুক্তি পেয়েছে। এই ছবিটি শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় সৃষ্ট শবর দাশগুপ্তর গোয়েন্দা কাহিনী অবলম্বনে তৈরী।
ঈগলের চোখ | |
---|---|
![]() ঈগলের চোখ চলচ্চিত্রের বাণিজ্যিক পোস্টার | |
পরিচালক | অরিন্দম শীল |
প্রযোজক | মহেন্দ্র সোনী |
রচয়িতা | শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় |
শ্রেষ্ঠাংশে | শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় জয়া আহসান পায়েল সরকার শুভ্রজিৎ দত্ত রিয়া বণিক অনির্বান ভট্টাচার্য্য গৌরব চক্রবর্তী জয়দীপ কুণ্ডু জুন মালিয়া উষসী সেনগুপ্ত অরুণিমা ঘোষ |
প্রযোজনা কোম্পানি | |
পরিবেশক | শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মস |
মুক্তি | ১২ আগস্ট ২০১৬ |
দেশ | ভারত |
ভাষা | বাংলা |
কাহিনীসারসম্পাদনা
ডাকাতি ও নন্দিনী নাম্নী যুবতীর হত্যা তদন্তে নামে এসিস্টেন্ট কমিশনার শবর দাশগুপ্ত ও সহকারী নন্দ। ডাকাতদের গুলিতে বিষানের স্ত্রী শিভাঙ্গী আহত ও তার বন্ধু নন্দিনী মারা যায়। বিষানের জীবনের কোনো গুপ্ত অতীত আছে। সে নারীসঙ্গবিলাসী, উচ্ছৃঙ্খল ও মদাসক্ত ব্যক্তি। গল্পের পরতে পরতে জাল উন্মোচন হয়। মূলত এক পুরুষ ও তিন নারী চরিত্রের মনস্তাত্ত্বিক জটিলতা, লোভ, সন্দেহ এবং অধিকারের গল্প। আসল অপরাধীকে শেষ পর্যন্ত ধরে ফেলে শবর।
শ্রেষ্ঠাংশেসম্পাদনা
- শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় - শবর দাশগুপ্ত
- অনির্বাণ ভট্টাচার্য্য - বিশান
- জয়া আহসান - বিশানের স্ত্রী শিভাঙ্গী
- পায়েল সরকার বিশানের স্ত্রী-র বান্ধবী নন্দিনী
- জুন মালিয়া - মহিলা সাইকোলজিস্ট
- অরুণিমা ঘোষ - একজন গণিকা এবং সেই সঙ্গে মদের দোকানে গায়িকা
- গৌরব চক্রবর্তী - শবরের সহযোগী পুলিশ কর্মকর্তা ও তার অনুগামী
- জয়দীপ কুণ্ডু
- উষসী সেনগুপ্ত
আরো দেখুনসম্পাদনা
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
- ↑ Mitra, Prithvijit (৯ জানুয়ারি ২০১৫)। "Shabor sequel on the boar"। The Times of India।