ইসলামি ফিকহ একাডেমি, ভারত
ইসলামি ফিকহ একাডেমি, ভারত (আইএফএ) ১৯৮৮ সালে নয়াদিল্লিতে প্রতিষ্ঠিত একটি ফিকহ (ইসলামি আইন) ইনস্টিটিউট। এটি ১৯৯০ সালে দাতব্য ট্রাস্ট হিসাবে নিবন্ধিত হয়েছিল। কাজী মুজাহিদুল ইসলাম কাসেমি এর প্রতিষ্ঠাতা এবং আমৃত্যু মহাসচিব ছিলেন। [১] একাডেমি একটি নিবন্ধিত এনজিও যা তখন থেকেই গবেষণা-ভিত্তিক সংস্থা হিসেবে কাজ করে।
اسلامی فقہ اکیڈمی ، ہندوستان | |
ধরন | ইসলামি আইন সেবা |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৮৯ |
প্রতিষ্ঠাতা | মুজাহিদুল ইসলাম কাসেমি |
সভাপতি | নিয়ামতুল্লাহ আজমি |
মহাসচিব | খালিদ সাইফুল্লাহ রহমানি |
অবস্থান | |
ওয়েবসাইট | www |
সেবা
সম্পাদনাএটা প্রধানত মুসলিমদের ধর্মীয় রীতি নীতির উপর বিবৃতি জারি করে থাকে, যেমনঃ রমজান, ঈদ, হজ্জ্ব, চাঁদ দেখা, চিকিৎসা, বিবাহ, ফরায়েজ(সম্পত্তি), যৌন শিক্ষা, অঙ্গ দান ইত্যাদি। [১][২][৩] এটি ইসলামি আইনশাস্ত্রের বিশ্বকোষের একটি উর্দু অনুবাদসহ বেশ কয়েকটি রচনা প্রকাশ করেছে। [৪] :১০১–২ একাডেমিকে "সাম্প্রতিকতম এবং বহুভাবে, ভারতে প্রতিষ্ঠিত ইসলামি কর্তৃত্বের দাবিতে এখন পর্যন্ত সর্বাধিক পরিশীলিত হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। :১০৩
সদস্যতা
সম্পাদনাএই প্রতিষ্ঠানের সদস্যপদে দারুল উলূম দেওবন্দ, নাদওয়াতুল উলামা এবং লখনউয়ের ফিরাঙ্গী মহলসহ মাদ্রাসাগুলির প্রচুর সংখ্যক তরুণ স্নাতক (ফাজিল ) অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। [২] একাডেমি উল্লেখযোগ্য মুসলিম সংখ্যালঘু জনসংখ্যার দেশ এবং অঞ্চল যেমনঃ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপসহ মধ্য প্রাচ্যের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ফিকহ সংস্থার সাথে সমন্বয় করে।
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "Islamic Fiqh Academy Conference In Mumbai"। MEMRI। ৩০ নভেম্বর ২০১৭।
- ↑ ক খ "Sex education is unIslamic, says academy"। Hindustan Times। ৮ এপ্রিল ২০০৮।
- ↑ Ghannam, Obadah (১৭ জুন ২০১৫)। "Islamic Legal Views on Organ Donation: A View from Fiqh Councils" (পিডিএফ)। ২৫ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০২০।, pages 18, 21.
- ↑ Muhammad Qasim Zaman (১৫ অক্টোবর ২০১২)। Modern Islamic Thought in a Radical Age: Religious Authority and Internal Criticism। Cambridge University Press। আইএসবিএন 978-1-139-57718-2।