ইয়াহিয়া হামুদা
ইয়াহিয়া হামুদা (আরবি: يحيى حمودة ১৯০৮ – ১৬ জুন ২০০৬)[১] আহমেদ শুকিরির পদত্যাগের পর ২৪ ডিসেম্বর ১৯৬৭ থেকে ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত ফিলিস্তিন মুক্তি সংস্থার নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন। পরবর্তীতে ইয়াসির আরাফাত তার স্থলাভিষিক্ত হন।
ইয়াহিয়া হামুদা يحيى حمودة | |
---|---|
ফিলিস্তিন মুক্তি সংস্থার দ্বিতীয় চেয়ারম্যান | |
কাজের মেয়াদ ২৪ ডিসেম্বর ১৯৬৭ – ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ | |
পূর্বসূরী | আহমাদ শুকিরি |
উত্তরসূরী | ইয়াসির আরাফাত |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ১৯০৮ লিফাতা, উসমানীয় সাম্রাজ্য |
মৃত্যু | ১৬ জুন ২০০৬ (৯৮ বছর) |
জাতীয়তা | ফিলিস্তিনি |
হামুদা ১৯০৮ সালে লিফতা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি জেনারেল রিফিউজি কংগ্রেসের (জিআরসি) প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। জিআরসি-এর প্রথম কংগ্রেস ১৭ মার্চ ১৯৪৯-এ রামাল্লায় অনুষ্ঠিত হয় যেখানে মুহাম্মদ নিমর আল- হাওয়ারি সভাপতি এবং ইয়াহিয়া হামুদা ডেপুটি হিসাবে নির্বাচিত হন।[২] প্যালেস্টাইন কনসিলিয়েশন কমিশন (পিসিসি) স্বাধীন ফিলিস্তিনি প্রতিনিধিত্বের যোগ্যতা অর্জনের আশায়, জিআরসি প্রতিনিধিদের পিসিসির সামনে উপস্থিত হওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানায়।[৩]
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
- ↑ "يحيى حمودة"। ২০১৮-০২-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Avi Plascov (1981), "The Palestinian refugees in Jordan 1948-1957" Routledge আইএসবিএন ০-৭১৪৬-৩১২০-৫ p 20
- ↑ Ilan Pappé (1992) “The Making of the Arab-Israeli Conflict 1947-1951” I B Tauris আইএসবিএন ১-৮৫০৪৩-৮১৯-৬
বহিঃসংযোগ সম্পাদনা
- ফিলিস্তিন মুক্তি সংস্থার সময়ক্রম (আরবি ভাষায়)
পূর্বসূরী আহমাদ শুকিরি |
ফিলিস্তিন মুক্তি সংস্থার চেয়ারম্যান ১৯৬৭–১৯৬৯ |
উত্তরসূরী ইয়াসির আরাফাত |
টেমপ্লেট:Chairmen of the Executive Committee of the Palestine Liberation Organization