ডলু নদীর হাওয়া ও অন্যান্য গল্প
ডলু নদীর হাওয়া ও অন্যান্য গল্প বাঙালি লেখক শহীদুল জহির রচিত তৃতীয় গল্পসংকলন। ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে মাওলা ব্রাদার্স থেকে এটি প্রকাশিত হয়। এই সংকলনে সাতটি গল্প সংকলিত হয়েছে,[১] যেগুলি ১৯৯৯ থেকে ২০০৩ সালের মধ্যে রচিত হয়েছিল। গল্পের পটভূমিতে রয়েছে পুরান ঢাকার ভূতের গলির নানা প্রসঙ্গের পাশাপাশি রয়েছে মানুষের প্রেম-ভালবাসা, স্বপ্ন এবং স্বপ্নভঙ্গ।[২]
লেখক | শহীদুল জহির |
---|---|
প্রচ্ছদ শিল্পী | কাইয়ুম চৌধুরী |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
ধরন | ছোটগল্প |
প্রকাশিত | ফেব্রুয়ারি ২০০৪ |
প্রকাশক | মাওলা ব্রাদার্স |
মিডিয়া ধরন | ছাপা (শক্তমলাট) |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ১৩১ (প্রথম প্রকাশ) |
পুরস্কার | কাগজ সাহিত্য পুরস্কার (২০০৪) |
আইএসবিএন | ৯৮৪৪১০৪২০৩ |
ওসিএলসি | ১০৪২৫৬৬৭৮০ |
পূর্ববর্তী বই | ডুমুরখেকো মানুষ ও অন্যান্য গল্প (১৯৯৯) |
বইয়ের শিরোনামে ডলু নদীর উল্লেখ রয়েছে, যেটি বাংলাদেশের পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চল বান্দরবান ও চট্টগ্রাম জেলার সাতকানিয়া হয়ে লোহাগাড়া উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত একটি নদী। জহির তার মাধ্যমিক পরীক্ষার পূর্বে কিছুকাল সাতকানিয়ায় ছিলেন এবং সেখানকার আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশ করেন।
২০০৪ সালে এই উপন্যাসের জন্য জহির কাগজ সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন।[৩][৪]
গল্পসমূহ
সম্পাদনাক্রম | শিরোনাম | রচনাকাল | প্রথম প্রকাশ |
---|---|---|---|
১ | "কোথায় পাব তারে" | ১৯৯৯ | |
২ | "আমাদের বকুল" | ২০০০ | |
৩ | "মহল্লায় বান্দর, আব্দুল হালিমের মা এবং আমরা" | ২০০০ | |
৪ | "ইন্দুর-বিলাই খেলা" | ২০০২ | |
৫ | "প্রথম বয়ান" | ২০০২ | |
৬ | "ডলু নদীর হাওয়া" | ২০০৩ | কথা (সম্পা. কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীর)[৫] |
৭ | "আমাদের কুটির শিল্পের ইতিহাস" | ১৯৯৫ | মাটি (সম্পা. মারুফ রায়হান)[৬][৭] |
কোথায় পাব তারে
সম্পাদনাএই সংকলনের প্রথম গল্প "কোথায় পাব তারে", ১৯৯৯ সালে পুরান ঢাকার দক্ষিণ মৈশুন্দি ও ৩৬ নম্বর ভূতের গলির পটভূমিতে রচিত। গল্পের মূল চরিত্র আব্দুল করিম। মহল্লার লোকেদের সে কাছে নিষ্কর্মা, বোকা ও আত্মকেন্দ্রীক হিসেবে পরিচিত। প্রায়ই আব্দুল আজীজ ব্যপারীর সাথে তার সাক্ষাত ঘটে এবং তিনি তাকে ডালপুরি খাওয়ার আমন্ত্রণ জানান। আব্দুল করিম ডালপুরি খেয়ে আহাজারি করে, "ডাইলপুরির মইদ্দে ডাইল নাইকা, হুদা আলু!... এই হালারা আলু দিয়া কেমুন ডাইলপুরি বানায়!" সে জানায় যে, তিনি চাইলে সে মৈমনসিং থেকে ডাল এনে সাপ্লাই দিতে পারে। এভাবে সে আব্দুল আজীজ ব্যপারীর নিকট তার মৈমনসিং ফুলবাড়িয়ায় তার বন্ধু শেফালির কাছে বেড়াতে যাবার কথা যানায়। এতে আব্দুল আজীজ ব্যপারী সহ মহল্লার লোকেরা উৎসুক হয়ে ওঠে এবং তারা তার এসব কথা বিশ্বাস করতে চায় না। তবে একদিন আব্দুল করিম ফুলবাড়িয়া যাবার প্রস্তুতি নেয়।[৮] এই গল্পে আব্দুল করিমের তরুণ বয়সের প্রসঙ্গ জানা যায়। আন্যদিকে পরিণত বয়সের আব্দুল করিমের কাহিনী রয়েছে ১৯৯৮ সালে রচিত "চতুর্থ মাত্রা" গল্পে, যেটি ডুমুরখেকো মানুষ ও অন্যান্য গল্প (১৯৯৯) গল্প সংকলনে প্রকাশিত হয়েছে। ফলে "কোথায় পাব তারে" গল্পটি "চতুর্থ মাত্রা গল্পের সিক্যুয়াল হিসেবেও ভাবা যেতে পারে।[৮]
আমাদের বকুল
সম্পাদনা২০০০ সালে রচিত এই গল্পে, পরিবার ও সমাজে পুরুষতন্ত্রের আধিপত্যে নারীর অসিত্মত্বহীনতার কথা ঊঠে এসেছে।[৯][১০] গল্পের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে সুহাসিনী গ্রামের জীবনচিত্র, ভূমিহীন দিনমজুর আকালু শেখ এবং তার স্ত্রী ফাতেমা। বিয়ের পর যৌতুক হিসেবে প্রাপ্য একটি বাছুর নিয়ে আকালুর বাড়িতে ফেরার পর কৃষক ও ভূমিহীন ক্ষেতমজুরদের মধ্যে তার নববিবাহিত স্ত্রী ফাতেমার যৌবনদীপ্ত সৌন্দর্যের প্রতি ঈর্ষা হয়। ফলে ফাতেমা গ্রামবাসীর পরশ্রীকাতরতা ও স্বামীর আচরণের শিকার হয়। একবছর পরও যৌতুকের গাভিটির গর্ভধারণ না করা এবং পাশাপাশি সে নিজেও গর্ভধারণ না করতে পারায় গ্রামবাসীদের উসকানিমূলক মন্তব্যের মুুখে পড়তে হয়। ফলে আকালু তার স্ত্রীকে সেই গাভির সঙ্গে তুলনা করে বন্ধ্যত্বের অভিযোগ করে। পরবর্তীতে আকস্মিকভাবেই গাভী ও ফাতেমা একইসময়ে গর্ভধারণ করে এবং যমজ সন্তান প্রসব করে।[১][৯] একদিন গাভী ও দুটি বাছুর হারিয়ে গেলে আকালুকে ফেলে ফাতেমা নিরুদ্দেশ হয়ে যায়। শুরু হয় ফাতেমাকে খোঁজার আকালুর নতুর গল্প।[১১]
মহল্লায় বান্দর, আব্দুল হালিমের মা এবং আমরা
সম্পাদনা২০০০ সালে রচিত "মহল্লায় বান্দর, আব্দুল হালিমের মা এবং আমরা" গল্পে বানরের গল্পের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জহিরের ভাবনা, জিজ্ঞাসা ও শিল্পাভিব্যক্তি ফুটে উঠেছে।[৯] গল্পের প্রেক্ষাপট পুরান ঢাকার পরিসরে গড়ে ওঠেছে। যেখানে রয়েছে মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে মহল্লাবাসীর পারস্পরিক সহমর্মিতা এবং লড়াইয়ের প্রচেষ্টার বয়ান। একইসাথে আব্দুল হালিম ও ঝর্ণার প্রণয়ভাবনার মর্মান্তিক বৃত্তান্ত পাওয়া যায়। মূলত মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে স্বদেশপ্রেমের পাশাপাশি নারী-পুরুষের হৃদয়াবেগ এ গল্পের উপজীব্য। পাশাপাশি এক তরুণ মুক্তিযোদ্ধার অপ্রত্যাশিত ও বেদনাদায়ক মৃত্যু ভূতের গলির মহল্লাবাসীকে পরবর্তীকালেও তাদের জীবনের সংকটময় মুহূর্তগুলোকে বারবার স্মরণ করিয়ে দেয়।[৯]
ইন্দুর-বিলাই খেলা
সম্পাদনাএটি রচিত হয়েছিল ২০০০ সালে। এখানে ইঁদুর এবং বিড়ালের মাধ্যমে ক্ষমতা চর্চারর বিষয়টি চরিত্রায়ন করা হয়েছে। দিলুয়ারা বেগম চম্পা ফুলের গাছ লাগিয়ে পারভিন সুলতানার বাড়িতে ছায়া ফেলে ক্ষমতা চর্চার রূপ প্রদর্শন করে।[২] গল্পের প্রেক্ষাপটও মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কিত। যুদ্ধশেষে প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয় বীরাঙ্গনাদের। এছাড়াও গল্পে রয়েছে ভূতের গলির মহল্লার মারামারি, রাজাকারের উৎপাত, প্রতিবেশির ঝগড়া, খুন, ধর্ষণ।[১২]
প্রথম বয়ান
সম্পাদনাসংকলনের ৫ম গল্প "প্রথম বয়ান" রচিত হয়েছিল ২০০২ সালে। এটি অমিনাত্মক প্রণয় কাহিনী[২] একদিন সন্ধ্যায় বসে থাকার সময় সুপিয়া বা শামীমা বা সুলতানা নামের এক মেয়ে গল্পের চরিত্র প্রেমাকাঙ্ক্ষী আবদুর রহমানের কোলে চম্পা ফুলের ডাল ছুড়ে মারে। এই ঘটনা তার মনে গভীর প্রভাব ফেলে। দীর্ঘদিন পরে রহমান সেই মেয়েটির সন্ধান চালায়।[২]
ডলু নদীর হাওয়া
সম্পাদনা"ডলু নদীর হাওয়া" সংকলনে গ্রন্থিত ৬ষ্ঠ গল্প, যেটি ২০০৩ সালে রচিত। গ্রন্থাকারে প্রকাশের পূর্বে নামগল্পটি "ঐ ডলু নদী দেখা যায়" শিরোনামে কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীর সম্পাদিত কথা পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল।[৫] বাংলাদেশের চট্টগ্রামের সাতকানিয়া, লোহাগাড়া উপজেলার আরাকানের ভৌগোলিক সম্পৃক্ততা ডলু নদী আবহে বাঙালি ও মগ নৃগোষ্ঠীর দুই যুবক-যুবতীর মোহ ও তাড়নার পটভূমিতে এর কাহিনী গড়ে উঠেছে।[১৩] গল্পের মূল চরিত্র তৈমুর আলি চৌধুরী এবং সমর্তবানু। তৈমুর আলি মগকন্যা সমর্তবানু ওরফে এলাচিংকে তার ইচ্ছের বিরুদ্ধে বিয়ে করতে একটি শর্ত বা চুক্তি মানতে রাজি বা বাধ্য হয়। চুক্তিটি হল, সমর্ত তাকে (তৈমুরকে) জহর (বিষ) দিয়ে মারবে। এবং সে তাদের বাসররাতেই বিড়াল মারার মধ্য দিয়ে এই হুমকির সত্যতা প্রমাণ করেছ। দুটো বিড়ালকে পায়েস খেতে দিলে একটি মারা যায়। ফলে তৈমুর আলি বাধ্য হয়ে এই খেলায় অংশগ্রহণ করে। শর্তানুযায়ী সমর্তবানু তার স্বামীকে প্রতিদিন দুটো গ্লাসে পানি দেয়, যার একটিতে বিষ, আরেকটিতে থাকে বিশুদ্ধ পানি। চল্লিশ বছর ধরে তৈমুর আলি প্রতিদিনই নির্ভুলভাবে পানির গ্লাসটি তুলে নেয়। একদিন কৌতূহলবশত দুটো গ্লাসের পানিই একসঙ্গে পান করায় তৈমুর আলির মৃত্যু ঘটে।[১৪] তৈমুরের মৃত্যুর পর সমর্ত ফিরে যায় আলিকদম- নির্বাসিত সুরতের কাছে।[২] শেষে সমর্তবানুর আঙটিটি সত্যি হীরার ছিল কিনা সেই বিষয়ে সন্দেহ তৈরি হয়, যেটি সে জহর বানানোর জন্য ব্যবহার করত। কাহিনীর শেষেও প্রশ্নটি অমীমাংসিত থেকে যায়। গল্পে প্রেম ও দাম্পত্য জীবনের পরস্পরবিরোধীতা উঠে এসেছে।[১৪] "ডলু নদীর হাওয়া' জাদুবাস্তবতাশ্রিত সাহিত্যধারার গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন বলে বিবেচিত হয়।[১৩]
আমাদের কুটির শিল্পের ইতিহাস
সম্পাদনা১৯৯৫ সালে রচিত এই গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত সর্বশেষ গল্প "আমাদের কুটির শিল্পের ইতিহাস"। এটি মাত্র একটি বাক্যে মুদ্রিত আঠারো পৃষ্ঠার গল্প, যার সমাপ্তিতে এসেও দাঁড়ি বা পূর্ণ যতিচিহ্নর বদলে কমা (,) ব্যবহার করা হয়েছে।[৭] এটি বহুমাত্রিক সরবতা নিয়ে বাংলা গল্পসাহিত্যে আলোকময় অস্তিত্ব জানান দেয় বলে মন্তব্য করেছেন, লেখক কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীর।[৫] গল্পটি পূর্বে ডুমুরখেকো মানুষ ও অন্যান্য গল্প (১৯৯৯) সংকলনে প্রকাশিত হলেও, প্রথম প্রকাশে একটা কমা (,) দিয়ে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তা যথারীতি "দাঁড়ি" দিয়েই শেষ করা হয়। পরবর্তীতে শুধুমাত্র এই একটি "কমা" যথাস্থানে দেয়ার প্রয়োজনবোধ থেকেই এই সংকলনে (তৃতীয় গল্পগ্রন্থ হিসাবে) এটি পুনরায় অন্তর্ভুক্ত হয়।[৫]
সমালোচনা
সম্পাদনাডলু নদীর হাওয়া ও অন্যান্য গল্প সম্পর্কে আবদুল মান্নান সৈয়দ মন্তব্য করেছেন যে গ্রন্থে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর প্রত্যক্ষে-পরোক্ষের প্রভাব থাকা সত্বেও এতে জহিরের স্বকীয় কৃতিত্ব বিদ্যমান।[১৫][১৬]
অভিযোজন
সম্পাদনাএই বইয়ে সংকলিত "কোথায় পাবো তারে" গল্প অবলম্বনে একই শিরোনামে দুটি বাংলা টেলিভিশন নাটক নির্মিত হয়েছে।[১৭] প্রথমটি দীপংকর দীপন পরিচালিত টেলিভিশন নাটক, যেটির চিত্রনাট্য রচনা করেছেন সারা জাকের। অন্যটি রচনা এবং পরিচালনা করেছেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ মিত্র, অমর (১৯ নভেম্বর ২০১৭)। "সাহিত্যে দাগ রেখে গেছেন শহীদুল জহির"। এনটিভি। ৫ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ পাশা, হারুন (১ এপ্রিল ২০১৬)। "শহীদুল জহির ও ডলু নদীর হাওয়া"। ভোরের কাগজ। ৫ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ "জেমকন সাহিত্য পুরস্কার ২০১৫"। দৈনিক যুগান্তর। ১৭ এপ্রিল ২০১৫। ১ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "জেমকন সাহিত্য পুরস্কার ২০২০ ঘোষণা"। বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। ২৬ ডিসেম্বর ২০২০। ৭ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ ক খ গ ঘ জাহাঙ্গীর, কামরুজ্জামান (২৯ আগস্ট ২০১৫)। "শহীদুল জহির: তার গল্পের পতনশীল মানুষেরা"। amarbarta24। ৪ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ শামীম, ইমতিয়ার (২৭ মার্চ ২০০৮)। "সেদিন তুষার ঝরেছিল"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ৪ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০২৩।
- ↑ ক খ ফাল্গুনী, অদিতি। "লেখকের প্রয়াণ: শহীদুল জহির ও আমাদের কথাশিল্পের ভুবন"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ৪ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০২৩।
- ↑ ক খ টিপু, মাহবুব। "শহীদুল জহির ও গভীরভাবে অচল মানুষের ভার"। রাইজিংবিডি.কম। ১১ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ ক খ গ ঘ হাবিব, তাশরিক-ই- (২ জানুয়ারি ২০১৭)। হাসনাত, আবুল, সম্পাদক। "শহীদুল জহিরের তিনটি গল্পে জাদুবাস্তবতার অন্বেষণ"। কালি ও কলম। ঢাকা: আবুল খায়ের। ১৩ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ হক, মাহীন (৪ নভেম্বর ২০২২)। "শহীদুল জহিরের গল্প 'আমাদের বকুল'-এর ওপর কিছু নোট"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ৯ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০২৩।
- ↑ রেজা, এনামুল (৩০ জুন ২০১৬)। "আমাদের বকুলের শহিদুল জহির, কলাগাছ"। বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। ১২ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ "কোথায় পাবো তাঁরে"। দৈনিক ইত্তেফাক। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ১২ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ ক খ হাবিব, তাশরিক-ই- (১৭ মার্চ ২০১৭)। "শহীদুল জহিরের জাদুবাস্তবতা"। সমকাল। ৯ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ ক খ কামাল, আহমাদ মোস্তফা (২২ মার্চ ২০১৯)। "অনন্য শহীদুল জহির"। ঢাকা: দৈনিক প্রথম আলো। ১১ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১৪।
- ↑ সৈয়দ, আবদুল মান্নান (৪ এপ্রিল ২০০৮)। "শহীদুল জহিরের গল্প"। কালের খেয়া। দৈনিক সমকাল।
- ↑ সৈয়দ, আবদুল মান্নান (জুন ২০০৮)। "শহীদুল জহিরের গল্প"। থিয়েটারওয়ালা। ২০২১-০১-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ মজিদ, পিয়াস (২৮ জুলাই ২০১৪)। "একজন অন্যবিধরোদে পোড়াশহীদুল জহির"। ঢাকা: ইত্তেফাক। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২১।