আসামি খরগোশ
স্তন্যপায়ী প্রাণীর প্রজাতি
আসামি খরগোশ বা কালো খরগোশ[৩] বা হিসপিড খরগোশ[৪] (ইংরেজি: Hispid hare) (বৈজ্ঞানিক নাম:Caprolagus hispidus) হচ্ছে Leporidae পরিবারের Caprolagus গণের একটি কালচে বাদামি শাকাশী প্রাণী।[৩]
আসামি খরগোশ Hispid hare[১] | |
---|---|
Illustration published in 1845 | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | Mammalia |
বর্গ: | Lagomorpha |
পরিবার: | Leporidae |
গণ: | Caprolagus Blyth, 1845 |
প্রজাতি: | C. hispidus |
দ্বিপদী নাম | |
Caprolagus hispidus (Pearson), 1839 | |
Hispid hare range |
বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের রক্ষিত বন্যপ্রাণীর তালিকার তফসিল-১ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[৪]
বর্ণনা
সম্পাদনাআসামি খরগোশ একটি কালচে বাদামি শাকাশী প্রাণী। এদের লোম দ্বিস্তরী; বাইরের স্তরের লোম মোটা, খাড়া ও শক্ত এবং নিচের স্তরের লোম তুলনামূলক খাটো ও সূক্ষ্ম। প্রাপ্তবয়স্ক এই প্রজাতির খরগোশের মাথাসহ দেহের দৈর্ঘ্য ৪৬ সেমি এবং ওজন গড়ে আড়াই কেজি।[৩]
বিস্তৃতি
সম্পাদনাআসামি খরগোশ বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, নেপাল ও ভুটানে পাওয়া যায়।[৩]
আরো দেখুন
সম্পাদনা- বাংলাদেশের স্তন্যপায়ী প্রাণীর তালিকা
- খরগোশ পালতে হলে এই ৫ টি বিষয় জানতে হবে ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ টেমপ্লেট:MSW3 Hoffmann
- ↑ Maheswaran, G., Smith, A. T. (২০১১)। "Caprolagus hispidus"। বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা। সংস্করণ 2014.2। প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন।
- ↑ ক খ গ ঘ জিয়া উদ্দিন আহমেদ (সম্পা.), বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ: স্তন্যপায়ী, খণ্ড: ২৭ (ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ২০০৯), পৃ. ৬৩-৬৪।
- ↑ ক খ বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা-১১৮৪৯২