আল-আসিফিয়াহ মসজিদ
আল-আসিফিয়াহ (মসজিদ-মাদ্রাসা আরবি: مدرسة الآصفية) ইরাকের বাগদাদে টাইগ্রিস নদীর তীরের নিকটে অবস্থিত একটি মসজিদ ও মাদ্রাসার কমপ্লেক্স। স্কুল ভবন, পুরাতন আদালত এবং অন্যান্য প্রাক্তন সরকারী ভবনসহ মসজিদ এবং এর সাথে সম্পর্কিত কমপ্লেক্স এবং প্রাসাদটি টাইগ্রিস নদীর তীরে ৭.৫৭-হেক্টর (১৮.৭ একর) অংশ জুড়ে রয়েছে যা ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী অংশের অংশ।[১]
| আল-আসিফিয়াহ মসজিদ | |
|---|---|
مدرسة الآصفية | |
 | |
| ধর্ম | |
| অন্তর্ভুক্তি | ইসলাম |
| যাজকীয় বা সাংগঠনিক অবস্থা | মাদ্রাসা এবং মসজিদ |
| অবস্থা | চালু |
| অবস্থান | |
| অবস্থান | ট্রাইগ্রিস নদী তীর, বাগদাদ, ইরাক |
| স্থাপত্য | |
| স্থাপত্য শৈলী |
|
| সৃষ্টিকারী | দাউদ পাশা, বাগদাদ |
| প্রতিষ্ঠার তারিখ | ১৮২৫ |
| বিনির্দেশ | |
| ধারণক্ষমতা | ৫০০ জন ইবাদতকারী |
| অভ্যন্তরীণ | ৪০০ বর্গমিটার (৪,৩০০ ফু২) |
| গম্বুজসমূহ | 2 |
| মিনার | 2 |
ইতিহাস সম্পাদনা
টেকিয়েহ এবং খান নিয়ে গঠিত কমপ্লেক্সটি মূলত একটি মসজিদ এবং এটি মাওলা খান টেকিয়্যাহ নামে পরিচিত। পরে মূল কমপ্লেক্সের বিল্ডিংটি নষ্ট হয়ে গিয়েছিল এবং এটি ভেঙে ফেলতে হয়েছিল। ১৮২৫ সালে বাগদাদের ওয়ালী দাউদ পাশা ওয়াল পুনরায় সংস্কার করেছিলেন। [১] এই সময়ে, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের জন্য দুটি মাদ্রাসা নির্মিত হয়েছিল এবং একটি মিনারের সাথে সংযুক্ত ছিল। তিনি বৃহত্তর নামাজের স্থান সহ মসজিদটির সংস্কার করেছিলেন এবং মসজিদের দক্ষিণে পাথরের তৈরি এবং কাশানী টাইলস দিয়ে সজ্জিত দুটি মিনার স্থাপন করেছিলেন। ভবনগুলিতে শেখ সালেহ আল-তামিমির কবিতা খোদাই করা হয়েছিল। [২]
আরও দেখুন সম্পাদনা
- ইরাকে ইসলাম
- ইরাক মসজিদের তালিকা
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
- ↑ ক খ "Historical Features of the Tigris River in Baghdad Rusafa, which extends from the school Al-Mustansiriya to the Abbasid Palace"। Tentative Lists: World Heritage Site। UNESCO। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৩, ২০১৮।
- ↑ Al-Darubi, Abdul Gani (১৯৫৮)। البغداديون أخبارهم ومجالسهم - مطبعة الرابطة (Arabic ভাষায়)। পৃষ্ঠা 275।