আলাপ:গোলাম আযম

সাম্প্রতিক মন্তব্য: Sayyed Al Kiram কর্তৃক ৪ বছর পূর্বে "Edit request from , ৭ ২০১২" অনুচ্ছেদে

Edit request from , ৭ ২০১২ সম্পাদনা

১৯৭১ সালের প্রেক্ষাপটে অধ্যাপক গোলাম আজম যা করেছেন সেটা তার পূর্ব পাকিস্তানের একজন নাগরিক হিসেবে গণতান্ত্রিক অধিকার ছিলো । কারো বেক্তিগত বা দলগত মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকতে ই পারে । ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলনের একজন সৈনিক এর ব্যাপারে সব কিছু অবশ্যই সম্মানের সাথে উপস্থাপন করতে হবে ! "১৯৭১ সালে গোলাম আজমের অপকৃতি " এমন কোন হেডলাইন দেয়া কোন নিরেপেক্ষ ইন্টারনেট সাইট এর পক্ষে মানায়না ।

ধন্যবাদ, সঠিক বিষয়টি তুলে ধরবার জন্যে। Sayyed Al Kiram (আলাপ) ১৯:৫৮, ১০ এপ্রিল ২০২০ (ইউটিসি)উত্তর দিন

Edit request from , ২০ ২০১২ সম্পাদনা

দলীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে উইকিপিডিয়ায় কোন প্রবন্ধ না লেখার অনুরোধ রইল।। এই প্রবন্ধটি বাংলাদেশের একটি বিশেষ দলীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে খুবই কৃৎসিত ভাষায় লেখা হয়েছে।। মডারেটরদের প্রতি অনুরোধ থাকবে এই মুক্ত সাইটটির মান রক্ষার্থে আপনারা আরও যত্নবান হবেন।। উইকিপিডিয়ার ইংলিশ ভার্সনের নিবন্ধটি দেখার অনুরোধ রইল।। তারা সবকিছুই কাভার করেছে তবে নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে।। আশা করছি বাংলাদেশের সবগুলো প্রতিষ্ঠানের মত মুক্ত বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়াকেও কোন একটি দলের মুখপত্রে পরিণত করবেন না।।। নিবন্ধটি সংশোধন করবেন বলেই আশা রাখি।।

http://en.wikipedia.org/wiki/Ghulam_Azam

বাংলা উইকিপিডিয়ার প্রশাসকদের নিরপেক্ষতা সম্পাদনা

নিবন্ধের একটি স্থানেও বলা হয় নি যে গোলাম আযম মাননীয় সুপ্রিম কোর্টের রায়ে তার নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছেন। এছাড়াও নিবন্ধটি পড়লেই বোঝা যায় যে একটি বিশেষ দলীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে লেখা হয়েছে এটি। কোন সূত্র উল্লেখ ছাড়াই ব্যক্তিগত আক্রমণ করা হয়েছে। যা উইকিপিডিয়ার নিয়মকে সম্পূর্ণ লঙ্ঘন করে।

আর প্রশাসকবৃন্দও কি পর্যায়ের তা অনুধাবন করা যায় এ নিবন্ধটি পড়লে।

46.252.42.2 (আলাপ) ১২:১৪, ২৪ এপ্রিল ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন

নিবন্ধটি প্রশাসক কতৃক লিখিত হয়নি, এটি আপনার আমার মতই ব্যবহারকারী কতৃক লিখিত। আপনিও তথ্যসূত্র দিয়ে নিবন্ধটি সম্পাদনা করতে পারেন। লিমন ১২:৩৭, ২৪ এপ্রিল ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন

বাংলা উইকিপিডিয়ার প্রশাসকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি সম্পাদনা

"উইকিপিডিয়া" বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল এর কোন বাদী পক্ষ নয়। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য সেরকম দৃষ্টিভঙ্গিতেই লেখা হয়েছে নিবন্ধটি । অত্যন্ত হীন ও নিচ মানসিকতার পরিচয় বহন করছে নিবন্ধটি। যা উইকিপিডিয়ার মত একটি নিরপেক্ষ প্লাটফরমে সম্পূর্ণরূপে অগ্রহণযোগ্য। প্রশাসকদের তালিকায় উচ্চশিক্ষিত ও সজ্জন ব্যক্তি থাকা স্বত্বেও কিভাবে তাদের প্রশ্রয়ে নিবন্ধটি গৃহীত হয়েছে তা আমাদেরকে অবাক করেছে। -119.30.38.61

উইকিপিডিয়া প্রসাশকরা লিখে না। আপ্নার আমার মত সাধারণ মানুষই লেখে। আপনার কাছে যদি সঠিক রেফারেন্সবিশিষ্ট কোনো তথ্য থাকে তা আপনি সুত্র উল্লেখ্পূর্বক নিবন্ধে যোগ করতে পারেন। আর আলাপ পাতায় আলোচনার মাধ্যমে নিবন্ধকে নিরপেক্ষ করে তুলতে পারেন। রাহাত (আলাপ) ০৯:০৪, ২৪ মে ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন

  একমত রাহাতের সাথে আমি সম্পূর্ন একমত। - যুদ্ধমন্ত্রী (আলাপ) ০৯:১৫, ২৪ মে ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
উইকিপিডিয়া একটি উন্মুক্ত মাধ্যমে, এখানে যে কেউ যেমন নিয়মের মধ্যে থেকে লিখতে পারেন, তেমনি যে কেউ নিয়মের মধ্যে থেকে এর সম্পাদনাও করতে পারেন। তাই উইকিপিডিয়া কি কন্টেন্ট রয়েছে তার জন্য উইকিপিডিয়া এবং এর প্রশাসকগণ কোনোভাবেই দায়ী নয়। কোন নিবন্ধকে নিরপেক্ষ চেহারা দেওয়া উইকিপিডিয়া প্রশাসকদের দায়িত্ব নয়। সাধারণত ঐ বিষয়ের প্রতি আগ্রহী ব্যবহারকারীরাই এর তথ্য সন্বিবেশ করে থাকেন। তা এ দায়িত্বও তাদের। উইকিপিডিয়ার সমৃদ্ধিতে এর রক্ষণাবেক্ষণে প্রশাসকগণ এর ব্যবহারকারীদের শুধুমাত্র সহযোগীতা করেন।--বেলায়েত (আলাপ | অবদান) ০৯:৪৫, ২৪ মে ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন

প্রবন্ধ সমৃদ্ধিকরণ সম্পাদনা

খুবই দুঃখজনক যে উইকিপিডিয়ার মত একটি মুক্তাঙ্গনে বিশেষ একটি দৃষ্টিভঙ্গিকে Endorse করা হচ্ছে । অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে এই নিবন্ধে । রেফারেন্স বিহীন তথ্যে ভরপুর ।


বাংলা উইকিপিডিয়ার সমৃদ্ধ করণে প্রশাসক প্রদায়ক সকলের সচেষ্ট হওয়া প্রয়োজন ।

উইকিপিডিয়ার কোন তথ্যের জন্য উইকিপিডিয়ার প্রশাসকগণ কোনোভাবে দায়ী নন। আপনিও পারেন উইকিপিডিয়ার নিবন্ধ সম্পাদনা করতে। নিবন্ধের মানোন্নয়নে এগিয়ে আসুন।--বেলায়েত (আলাপ | অবদান) ০৭:৪৫, ২৭ জুন ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন

নিবন্ধ তথ্যসূত্রসহ নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে লেখার কাজ শুরু করলাম। সম্পাদনা

নিবন্ধটি সম্প্রসারনের কাজে হাত দিলাম কারো কোন মন্তব্য থাকলে এখানে করুন। --যুদ্ধমন্ত্রী (আলাপ) ২০:১৭, ১১ জুলাই ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন

Edit request from , ১৬ ২০১৩ সম্পাদনা

গোলাম আযমের জন্ম ১৯২২ সালের ৭ই নভেম্বর ঢাকার পুরনো অংশে লক্ষ্মীবাজার এলাকায় নানার বাড়িতে। তার দাদার বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার বীরগাঁও গ্রামে।তার ছেলে আব্দুল্লাহ-হিল আমান আজমী জানিয়েছেন, তার বাবার শিক্ষাজীবনের বড় অংশ কেটেছে ঢাকায়।

তবে গোলাম আযম অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত গ্রামের স্কুলে পড়ার পর ঢাকায় এসে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান নিয়ে অনার্সে ভর্তি হলেও তা শেষ করতে পারেননি।আজমী বলেছেন, ‘গোলাম আযম তখন পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আন্দোলন এবং ডাকসু’র জিএস থাকার কারণে অনার্স শেষ করতে না পেরে ডিগ্রি পাশ করে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে মাস্টার্স করেছেন’।

গোলাম আযম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ বা ডাকসু’র জিএস ছিলেন ১৯৪৯ সালে। তখন ডাকসু’র ভিপি ছিলেন অরবিন্দ বোস।

সে সময় ছাত্রদের পক্ষ থেকে ঢাকা সফররত পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীকে বাংলা ভাষার দাবিতে স্মারকলিপি দিয়েছিলেন গোলাম আযম। তার এই ভূমিকাকে বিশেষভাবে তুলে ধরা হয় জামায়াতের পক্ষ থেকে।

কয়েক বছরের কর্মজীবন গোলাম আযম কর্মজীবনের শুরু ১৯৫১ সালে, রংপুরের কারমাইকেল কলেজে শিক্ষক হিসেবে।

সেই সময়ের তার ছাত্র আনিসুল হক, রংপুরের অন্য একটি কলেজের সাবেক শিক্ষক। হক বলেছেন, শিক্ষক থাকার সময় গোলাম আযম ক্লাসের বাইরে ছাত্রদের তেমন সম্পর্ক রাখতেন না।

তখন রাজনীতির সাথেও সম্পৃক্ত ছিলেন না। কিন্তু তাবলীগ জামাতের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে বিভিন্ন মসজিদে গিয়ে বক্তব্য তুলে ধরতেন।

তাবলীগ জামাত থেকে রাজনীতিতে তবে শিক্ষকতা করার সময়ই এক পর্যায়ে গোলাম আযম, সৈয়দ আবুল আলা মওদুদীর জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতির সংস্পর্শে আসেন ১৯৫৪ সালে। আর ১৯৫৬ সালে চাকরি ছেড়ে সরাসরি জামায়াতের রাজনীতিতে নেমে পড়েন।দলটির সমমনা একজন ইসলামী চিন্তাবিদ শাহ আব্দুল হান্নান বলছিলেন, গোলাম আযম প্রথমে তমুদ্দন মজলিশের সাথে জড়িত ছিলেন এবং পরে তাবলীগ জামাতে সক্রিয় হয়েছিলেন।

অবশ্য জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দিয়ে অল্প সময়ের মধ্যেই তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে সাধারণ সম্পাদক হয়ে মূল নেতৃত্বে এসেছিলেন। গোলাম আযম প্রথম, জামায়াতের আমির হয়েছিলেন ৬৯ সালে।

পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতের আমির গোলাম আযম ৭১-এ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ দিকে ২২ নভেম্বর ঢাকা ছেড়ে পাকিস্তান যান।

১৯৭৮ সালে পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে ঢাকায় আসেন অসুস্থ মাকে দেখার কথা বলে। তবে তিনি আর ফিরে যাননি।

প্রায় এক দশক পর ৯১ সালের ২৯শে ডিসেম্বর যখন গোলাম আযমকে জামায়াতের প্রকাশ্য আমির ঘোষণা করা হয়, তখন জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি গঠন করে গোলাম আযমের বিরুদ্ধে বড় ধরণের আন্দোলন গড়ে উঠেছিল।

সেই আন্দোলনের অন্যতম একজন নেতা শাহরিয়ার কবির বলছিলেন, ৯২ সালের ২৬শে মার্চ গণআদালত করে গোলাম আযমসহ কয়েকজনের প্রতীকী বিচারও করা হয়েছিল।

আন্দোলনের মুখে নাগরিকত্বের প্রশ্নে গোলাম আযমকে জেলে যেতে হয়েছিল।

জেনারেল এরশাদের পতনের পর ৯১’র নির্বাচনে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি বেশি আসন পেলেও সরকার গঠনের জন্য অন্য দলের সমর্থন প্রয়োজন ছিল, আর সমর্থনের বিনিময়ে গোলাম আযমের নাগরিকত্ব দেয়ার ব্যাপারে এক অনানুষ্ঠানিক সমঝোতা হয়।

আব্দুল্লাহ-হিল আমান আজমী বলেছেন, ‘একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আন্দোলনের মুখে সরকার বাধ্য হয়ে ৯২ সালে মার্চ মাসে গোলাম আযমকে গ্রেফতার করেছিল। সেই গ্রেফতারের ক্ষেত্রে বিদেশী নাগরিক হয়ে দেশের একটি রাজনৈতিক দলের প্রধান হওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছিল’।

আজমী আরো জানিয়েছেন, নাগরিকত্বের প্রশ্নে হাইকোর্টে জামায়াত রিট মামলা করে এর পক্ষে রায় পেয়েছিল।

কিন্তু তখন সরকার হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে গিয়েছিল।

সুপ্রিমকোর্টে আপিল বিভাগ থেকে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়ে ১৬ মাস জেল খাটার পর গোলাম আযম বেরিয়ে এসেছিলেন।

স্বাধীন বাংলাদেশে কয়েক দশক ধরে গোপনে এবং প্রকাশ্যে জামায়াতের আমীরের দায়িত্ব পালন করে গোলাম আযম অবসর যান ২০০০ সালে।

"গোলাম আযম" পাতায় ফেরত যান।