আলাপ:কুলম্বের সূত্র

সাম্প্রতিক মন্তব্য: Munirujjaman কর্তৃক ৯ বছর পূর্বে "সূচনা অনুলিখন" অনুচ্ছেদে

সূচনাংশ বোধগম্য নয় সম্পাদনা

এই নিবন্ধের সূচনাংশে বলা হয়েছে: কুলম্বের সূত্র তথা কুলম্বের বিপরীত বর্গীয় সূত্র হলো পদা্র্থবিজ্ঞানের এমন একটি সূত্র যা তড়িৎ অভিযুক্ত কণার মিথষ্ক্রিয়া বর্ণনা করে। ১৭৮৫ খ্রিস্টাব্দে ফরাসি পদার্থবিদ চার্লস অগাস্টিন ডি কুলম্ব আবিষ্কার করেন এবং তিনি তড়িৎ চুম্বকত্বের যথেষ্ট উন্নতি সাধন করেন। এই সূত্র নিউটনের সর্বজনীন বিপরীত বর্গীয় সূত্র-এর অনুরূপ। কুলম্বের সূত্র গাউসের সূত্র আহরণ করার জন্য ব্যবহ্ত হয়। এই সূত্রটি ব্যপকভাবে পরীক্ষিত এবং সূত্রটিতে সমস্ত পর্যবেক্ষণের নীতি তুলে ধরা হয়েছে।-- লক্ষ্যণীয় যে এই বর্ণনা থেকে সূত্রটি সম্পর্কে কিছু বোঝা যায় না। কার্যত সূত্রটির বিশেষণ আছে কিন্তু সংজ্ঞার্থ অনুপস্থিত। সূচনাংশ সম্প্রসারণপূর্বক মূল সূত্রের ওপর আলোকপাত আবশ্যক। "তড়িৎ অভিযুক্ত কণা" এই শব্দবন্ধও স্বত:স্পষ্ট নয়। — Faizul Latif Chowdhury (আলাপ) ১৩:৩৫, ৫ জুন ২০১৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন

সূচনা অনুলিখন সম্পাদনা

কুলম্বের সূত্র তথা কুলম্বের বিপরীত বর্গীয় সূত্র হলো পদা্র্থবিজ্ঞানের এমন একটি সূত্র,যা দুটি আধানের (চার্জের) মধ্যবর্তী আকর্ষণ বা বিকর্ষণের স্বরুপ ব্যাখ্যা করে। ১৭৮৫ খ্রিস্টাব্দে ফরাসি পদার্থবিদ চার্লস অগাস্টিন ডি কুলম্ব সূত্রটি আবিষ্কার করেন এবং তিনি তড়িৎ চুম্বকত্বের যথেষ্ট উন্নতি সাধন করেন। এই সূত্র নিউটনের মহাকর্ষীয় সূত্র-এর সদৃশ। কুলম্বের সূত্র থেকে গাউসের সূত্র পাওয়া যায় এবং তদ্বিপরীত। এই সূত্রটি ব্যপকভাবে পরীক্ষিত এবং প্রমাণিত। কুলম্বের সুত্র দুটিঃ প্রথম সূত্র:একই ধরণের চার্জ পরস্পরকে বিকর্ষণ করে এবং বিপরীত ধর্মী চার্জ পরস্পরকে আকর্ষণ করে। দ্বিতীয় সূত্র:দুইটি বিন্দু চার্জের মধ্যে আকর্ষণ বা বিকর্ষণ বল চার্জ দুইটির পরিমাণের গুণফলের সমানুপাতিক এবং এদের মধ্যে দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক।
নতুন ভাবে সূচনা লেখা হয়েছে... বোধগম্য হয়েছে কিনা মন্তব্য করুন রাজু (আলাপ) ০৬:০৬, ১৫ জুন ২০১৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন

"কুলম্বের সূত্র" পাতায় ফেরত যান।