আলতায়ীয় একটি প্রকল্পিত ভাষা পরিবার যা একসময় তুর্কিক , মঙ্গোলীয়তুনগুসিক ভাষা পরিবারের সাথে এবং সম্ভবত জাপোনিককোরিয়ান পরিবারগুলোও এবং আইনু ভাষার সাথে অন্তর্ভুক্তির প্রস্তাব রাখা হয়েছিল। এই ভাষা গুলোর কথকরা বর্তমানে উত্তর এশিয়ার (৩৫° উত্তর)  বেশিরভাগ অংশে এবং পূর্ব ইউরোপের কিছু অংশে, তুরস্ক থেকে জাপান[2] পর্যন্ত দ্রাঘিমাংশ প্রসারিত করে ছড়িয়েছিটিয়ে আছে। মধ্য এশিয়ার আলতাই পর্বতশ্রেণীর নাম অনুসারে এই গোষ্ঠীর নামকরণ করা হয়েছে।

আলতায়ীয়
(বিতর্কিত, বেশিরভাগই প্রত্যাখ্যাত)
ভৌগোলিক বিস্তারউত্তর, মধ্য, এবংপশ্চিম এশিয়া, এবংপূর্ব ইউরোপ
ভাষাগত শ্রেণীবিভাগপূর্বে আবশ্যকীয় হিসেবে প্রস্তাবিত ভাষা গোষ্ঠী; এখন সাধারণত Sprachbund হিসেবে বিবেচিত
উপবিভাগ
আইএসও ৬৩৯-২/tut
গ্লটোলগঅজানা
{{{mapalt}}}
  তুর্কিক ভাষা
  মঙ্গোলীক ভাষা
  তুনগুসিক ভাষা
  কোরিয়ানিক ভাষা
(sometimes included)
  জাপোনিক ভাষা
(sometimes included)
  আইনু ভাষা
(rarely included)

আলতায়ীয় পরিবারটি ১৮’শ শতাব্দিতে প্রথম প্রস্তাবিত হয়েছিল। ১৯৬০ এর দশক পর্যন্ত এটি ব্যাপকভাবে গৃহীত হয়েছিল এবং এখনও অনেক এনসাইক্লোপিডিয়াস এবং হ্যান্ডবুকগুলোতে নথিভুক্ত রয়েছে। [১] তবে সাম্প্রতিক দশকগুলোতে অনেক তুলনামূলক ভাষাতত্ত্ববিদ প্রস্তাবনাটি বাতিল করেছেন, একজাতীয় উপাত্তগুলো অবৈধ প্রমাণিত হওয়ার পর এবং তুর্কিক ও মঙ্গোলিক ভাষাগুলো ছড়িয়ে পড়ার পরিবর্তে কেন্দ্রীভূত হতে দেখা গেছে। এই মতবাদের বিরোধীরা প্রস্তাব করেছিলেন যে জড়িত গোষ্ঠীগুলোর মাঝে পারস্পরিক ভাষাগত প্রভাবের কারণে এই মিলগুলো দেখা যায়।[3][4][5][6]

প্রকৃত অনুকল্পটি কেবলমাত্র তুর্কিক, মঙ্গোলীয় ও তুনগুসিক গোষ্ঠীকে একীভূত করে। পরবর্তীতে “ম্যাক্রো-আলতায়ীয়” গোষ্ঠীর সাথে কোরীয় ও জাপানী ভাষার সংযোজনের প্রস্তাবটি সব সময় বিতর্কিত ছিল ( মূল প্রস্তাবনাটিকে প্রায়শই “ক্ষুদ্র-আলতায়ীয়” নামেও ডাকা হয় )। আলতায়ীয়র বেশিরভাগ প্রস্তাবক কোরিয়ানের সংযোজনকে সমর্থন করতে থাকে।[7]

সের্গেই স্তরসতিন এবং অন্যরা “ম্যাক্রো” গোষ্ঠীর জন্য একটি সাধারণ পুরুষানুক্রমিক প্রোটো-আলতায়ীয় ভাষা পরীক্ষামূলকভাবে পুনর্গঠন করেছে।[8]

ক্ষুদ্র-আলতায়ীয় প্রায় ৬৬টি চলমান ভাষার সমন্বয়,[২] যেখানে কোরিয়ান, জাপানী এবং রুকইয়ান ভাষাগুলো যোগ করলে মোট সর্বমোট ম্যাক্রো-আলতায়ীয় ভাষার সংখ্যা ৭৪( কোনটিকে ভাষা এবং কোনটিকে উপভাষা বিবেচনা করা হয় তার উপর নির্ভর করে )। এই সংখ্যাগুলোতে মধ্য মঙ্গোল, প্রাচীন কোরিয়ান অথবা প্রাচীন জাপানীর মত ভাষাগুলোর প্রাথমিক অবস্থা অন্তর্ভুক্ত নেই।

ভাষাগুলোর প্রাথমিক প্রত্যায়ন সম্পাদনা

তুর্কি ভাষার প্রাচীনতম গ্রন্থগুলোর মধ্যে পরিচিত হল ওরখোন লিপি, ৭২০-৭৩৫ খ্রিষ্টাব্দ। [৩] : ১৮৯৩ সালে ডেনিশ ভাষাতত্ত্ববিদ ভিলহেলম থমসেন তার প্রতিদ্বন্দ্বী জার্মান-রাশিয়ান ভাষাতত্ত্ববিদ উইলহেলম র‌্যাডলফের সাথে একটি জ্ঞানের প্রতিযোগিতায় এটির পাঠোদ্ধার করেন। তবে র‌্যাডলফই প্রথম লিপিটি প্রকাশ করেছিল।

তুনগুসিক ভাষার প্রথম প্রত্যয়ন হল মাঞ্চুদের পূর্বপুরুষদের ভাষা জুরচেন। ১১১৯ খ্রি: এটির জন্য একটি লেখ্য ব্যবস্থা উদ্ভাবন করা হয় এবং ১১৮৫ সালে এই ব্যবস্থার ব্যবহার একটি শিলালিপি থেকে জানা যায়( জুরচেন শিলালিপির তালিকা দেখুন)।

প্রথম দিকের মঙ্গোলিক ভাষার যে প্রমাণ আমাদের কাছে আছে তা মধ্য মঙ্গোল নাম পরিচিত। এটি প্রথম ১২২৪ অথবা ১২২৫ সালে স্টিল অফ ইয়িসুনজি এবং ১২২৮ সালে লেখা মঙ্গোলদের গোপন ইতিহাস নামক শিলালিপি দ্বারা সত্যায়িত হয়( মঙ্গোলিক ভাষা দেখুন)।প্যারা-মঙ্গোলিক ভাষার প্রথম পুস্তক ইয়েলু ইয়ানিং-এর স্মৃতিচিহ্ন ৯৮৬ খ্রিষ্টাব্দে খিতান বৃহৎ লিপিতে লেখা হয়।

তবে হুইস তলগয় এর শিলালিপি ১৯৭৫ সালে আবিষ্কৃত হয় এবং ৬০৪-৬২০ খ্রিষ্টাব্দে মঙ্গোলিকের প্রথম রূপ হিসাবে বিশ্লেষিত হয়। বুগুত শিলালিপির সাল ৫৮৪ খ্রিষ্টাব্দে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।

৫ম শতাব্দীতে কয়েকটি সংক্ষিপ্ত শিলালিপিতে থাকা নামের আকারে জাপানিদের প্রথম ক্লাসিকাল চীনাতে প্রত্যয়িত করা হয় , ইনারিয়ামা তরোয়ালে যেমনটি পাওয়া যায়। ৭১২ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত কোজিকি প্রথম জাপানি উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ। এর পর রয়েছে নিহোন শোকি যা ৭২০ এ শেষ হয় এবং ৭৭১-৭৮৫ খ্রি: এটি মনায়শু দ্বারা নির্মিত হয় , কিন্তু এতে সংযুক্ত বিষয়গুলো প্রায় ৪০০ বছরের পুরোনো। [৩] :

প্রাচীন কোরিয়ান অধ্যয়নের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পুস্তক হচ্ছে ২৫টি কবিতা সংবলিত হায়াঙ্গা , যার মধ্যে কিছু কিছু সেই তিন রাজার সময়ে ফিরিয়ে নিয়ে যায় (৫৭ খ্রিস্টপূর্ব - ৬৬৮ খ্রিষ্টাব্দ ), তবে এটি একটি বানানতত্ত্বে সংরক্ষিত আছে যা ৯ম শতাব্দীতে ফিরিয়ে নিয়ে আসে। [৪] :৬০ কোরিয়ান ১৫তম শতকের  মাঝামাঝি সময়ে যথাযথ বাচনভঙ্গির হানগুল লেখ্য ব্যবস্থা দ্বারা পর্যাপ্ত ভাবে সত্যায়িত। :৬১

আলতায়ীয় গোষ্ঠী ধারণার ইতিহাস সম্পাদনা

 
পূর্ব-মধ্য এশিয়ার আলতাই পর্বতমালার নামানুসারে প্রস্তাবিত ভাষা গোষ্ঠীর নামকরণ করা হয়।

উৎপত্তি সম্পাদনা

তুর্কিক, মঙ্গোলিক এবং তুনগুসিক ভাষাগুলোর একটি প্রস্তাবিত শ্রেণিবিন্যাস ১৭৩০ সালে ফিলিপ জোহান ভন স্ট্রাহেলনবার্গ দ্বারা প্রকাশিত হয়, একজন সুইডিশ কর্মকর্তা যিনি পূর্ব রাশিয়ান সাম্রাজ্যে বৃহৎ উত্তরের যুদ্ধের পরে যুদ্ধবন্দী হিসেবে ভ্রমণ করেছিলেন। [৫] :page ১২৫ তবে তিনি হয়ত এই ভাষা গুলোর মধ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে একটি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক স্থাপন করতে চাননি। [৬]

ইউরালো-আলতায়ীয় অনুকল্প সম্পাদনা

১৮৪৪ সালে ফিনিশ ভাষাতত্ত্ববিদ ম্যাথিয়াস কাস্টরেন একটি বৃহৎ শ্রেণিবিন্যাস প্রস্তাব করেন যা পরবর্তীতে ইউরাল-আলতায়ীয় গোষ্ঠী হিসেবে পরিচিতি পায়, যেখানে “আলতায়ীয়” শাখা হিসেবে তুর্কিক , মঙ্গোলিয়ান এবং মাঞ্চু-তুঙ্গুস(=তুঙ্গুসিক) এবং “ইউরালিক” এর শাখা হিসেবে ফিনন-উগরিকসাময়েদিক ভাষা অন্তর্ভুক্ত ছিল। [৫] :১২৬–১২৭ পূর্ব-মধ্য এশিয়ার আলতাই পর্বতমালার নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়েছে যা মোটামুটিভাবে তিনটি প্রধান গোষ্ঠীর ভৌগোলিক পরিসীমার কেন্দ্রবিন্দু।

যখন ইউরাল-আলতায়ীয় গোষ্ঠীর অনুকল্পটি তখনও বিভিন্ন বিশ্বকোষ , মানচিত্র এবং একই ধরনের সাধারণ তথ্যসূত্রে পাওয়া যেতে লাগল ,  ১৯৬০ সালের পরে এটি ব্যাপকভাবে সমালোচিত হল। এমনকি সের্গেই স্তরসতিনের মত ভাষাতত্ত্ববিদরাও যারা মূল আলতায়ীয় গোষ্ঠীকে গ্রহণ করেছিলেন, পুরোপুরিভাবে “ইউরালিক” শাখার সংযোজন বাতিল করেন [৭] :৮–৯

কোরিয়ান এবং জাপানি ভাষা সম্পাদনা

১৮৫৭ সালে অস্ট্রিয়ান পণ্ডিত আন্তন বললের জাপানীকে ইউরাল-আলতায়ীয় গোষ্ঠীর সাথে সংযুক্তির প্রস্তাব করেন। [৮] :৩৪

১৯২০ সালে জি.জে. রামস্টেডট এবং ই. ডি. পলিভানভ কোরিয়ানের সংযুক্তিকে সমর্থন করেন। কয়েক দশক পরে ১৯৫২ সালে এক বইয়ে রামস্টেডট ইউরাল-আলতায়ীয় অনুকল্পটি বাতিল করেন কিন্তু আবার আলতায়ীয়তে কোরিয়ান সংযুক্ত করেন, যেই সংযুক্তিটি এখন পর্যন্ত সর্বাধিক শীর্ষস্থানীয় আলতায়ীয়দের দ্বারা অনুসরণীয়। [৯] তার বইটিতে প্রথম আলতায়ীয় ভাষা গোষ্ঠীর ধ্বনিতত্ত্বের নিয়মিত সাদৃশ্য খুঁজে বের করার একটি বিস্তারিত প্রচেষ্টা রয়েছে

১৯৬০ সালে নিকোলাস পপ্পে রামস্টেডট এর ধ্বনিতত্ত্ব [১০][১১] বইয়ের ব্যাপকভাবে সংশোধিত সংস্করণের প্রভাব প্রকাশ করেছিলেন যেহেতু সেটা আলতায়ীয় শিক্ষার মান নির্ধারণ করত। পপ্পে কোরিয়ানের সাথে তুর্কিক-মঙ্গোলিক-তুনগুসিক এর সংযোগের বিষয়টি অমীমাংসিত বিবেচনা করেছিলেন। [৫] :১৪৮ তার দৃষ্টিতে তিনটি সম্ভাবনা ছিল : (১) কোরিয়ান বংশানুক্রমিকভাবে অন্য তিনটির অন্তর্ভুক্ত ছিল না, তবে এটি আলতায়ীয় ভিত্তিমূল দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল; (২) কোরিয়ান অন্য তিনটির সাথে সেই পর্যায়ে সম্পর্কিত ছিল যেভাবে তারা নিজেদের মধ্যে ছিল;(৩) অন্য তিনটি একটি অক্ষরগত পরিবর্তনের পরম্পরার মধ্য দিয়ে যাওয়ার আগেই কোরিয়ান তাদের থেকে আলাদা হয়ে যায়।

১৯৭১ সালে রয় অ্যান্ড্রু মিলার তার বই জাপানি এবং অন্যান্য আলতায়ীয় ভাষা  বেশিরভাগ আলতায়ীয়দের বোঝাতে সক্ষম হয় যে জাপানীও আলতায়ীয়র অন্তর্ভুক্ত। [৩][১২] তার পর থেকে  “ম্যাক্রো-আলতায়ীয়তে ” সাধারণত তুর্কিক, মঙ্গোলিক, তুনগুসিক এবং জাপানী অন্তর্ভুক্ত বলে ধরে নেয়া হয়।

১৯৯০ সালে উনগার তুর্কিক বা মঙ্গোলিক বাদ দিয়ে, তুনগুসিক, কোরিয়ান এবং জাপোনিক ভাষা নিয়ে একটি গোষ্ঠী গঠনের প্রস্তাব করেন। [১৩]

তবে অনেক ভাষাতত্ত্ববিদ কোরিয়ান এবং জাপানীজ এর সাথে অন্য তিনটি শ্রেণীর তথাকথিত সাদৃশ্য নিয়ে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। এর পরিবর্তে কিছু লেখক জাপানিজের সাথে অস্ট্রেনেশিয়ান ভাষাগুলোর সংযুক্তির চেষ্টা করেছিলেন। [৭] :৮–৯

২০১৭ সালে মার্টিন রোবেটস প্রস্তাব করেন যে সঙ্কর ভাষা হিসেবে জাপানিজ (এবং সম্ভবত কোরিয়ান) এর উৎপত্তি। তিনি প্রস্তাব করেন যে উত্তরপশ্চিমস্থ মাঞ্চুরিয়ার কোনো এক জায়গায় তুর্কিক, মঙ্গলিক এবং তুনগুসিক ভাষা গুলোর বংশানুক্রমিক নিবাস। এই প্রোটো-আলতায়ই ভাষাভাষীর একটি শাখা সম্ভবত দক্ষিণের আধুনিক লিয়াওনিং প্রদেশে চলে গিয়েছিল, যেখানে তাদের বেশিরভাগই অস্ট্রেনেশিয়ান-জাতীয় ভাষার কৃষিজাত সম্প্রদায়ের সাথে সম্পৃক্ত ছিল। এই দুই ভাষার মিশ্রনের ফলে সম্ভবত প্রোটো-জাপানীজ এবং প্রোটো-কোরিয়ান ভাষার সৃষ্টি হয়েছিল। [১৪][১৫]

আইনু ভাষা সম্পাদনা

১৯৬২ সালে জন সি. স্ট্রিট একটি বিকল্প শ্রেণিবিভাগ প্রস্তাব করেন যেখানে, তুর্কিক-মঙ্গোলিক-তুনগুসিক এক শ্রেণীতে এবং কোরিয়ান-জাপানীজ-আইনু অন্যশ্রেণীতে তার মনোনীত “উত্তর এশিয়াটিক” গোষ্ঠীর সাথে যুক্ত হবে। [১৬] আইনু ভাষা যদি ১৯৮২ সালে জেমস প্যাট্রি দ্বারা গৃহীত হয় তবেই এর সংযোগ ঘটবে। [১৭][১৮]

তুর্কিক-মঙ্গোলিক-তুনগুসিক এবং কোরিয়ান-জাপানীজ-আইনুর শ্রেণিবিভাগ ২০০০-২০০২ সালে জোসেফ গ্রিনবার্গও যথাযথ বলে  স্বীকার করেন। তবে তিনি এগুলোকে একটি বৃহৎ গোষ্ঠীর স্বাধীন সদস্য গণ্য করেন, যার নাম দিয়েছেন ইউরাসিয়াটিক[১৯]

আইনুর সংযুক্তিটি আলতায়ীয়দের দ্বারা ব্যাপকভাবে গৃহীত হয় নি। কার্যত, আইনু এবং অন্যান্য ভাষা গোষ্ঠীর মধ্যে কোনো সন্তোষজনক বংশীয় সম্পর্ক প্রতিপাদন হয় নি এবং এটিকে সাধারণত বিচ্ছিন্ন ভাষা হিসেবে গণ্য করা হয়। [তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এটিকে মাঝে মাঝে পালিওসাইবেরিয়ান ভাষার সাথে শ্রেণীকরণ করা হয় কিন্তু এটি কেবলমাত্র কতিপয় সম্পর্কহীন ভাষা গোষ্ঠীর ভৌগোলিক সার্বজনীন পরিভাষা যা তুর্কিক এবং তুনগুসিক ভাষার অগ্রগতির পূর্বে সাইবেরিয়াতে বর্তমান ছিল। [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

প্রাথমিক সমালোচনা এবং প্রত্যাখ্যান সম্পাদনা

১৯৫০ এর দশকের শেষের দিকে কিছু ভাষাতত্ত্ববিদ নূন্যতম আলতায়ীয় গোষ্ঠী অনুকল্প নিয়েও ক্রমবর্ধমান সমালোচক হয়ে ওঠেন, তুর্কিক, মঙ্গোলিক এবং তুনগুসিক ভাষাগুলোর মধ্যে জাতিগত সংযোগের তথাকথিত প্রমাণ নিয়ে বিরোধপূর্ণ তর্কে জড়িয়ে পড়েন।

প্রথম দিকের সমালোচকদের মধ্যে ছিলেন জেরার্ড ক্লাউসন(১৯৫৬), জেরহার্ড ডেফার(১৯৬৩) এবং আলেক্সান্ডার শেরবাক। তারা দাবি করেন যে তুর্কিক, মঙ্গোলিক এবং তুনগুসিক ভাষাগুলোর মধ্যে শেয়ারকৃত শব্দ ও বৈশিষ্ট্য গুলোর বেশিরভাগ ছিল অন্যের থেকে নেয়া এবং বাকি বৈশিষ্ট্য গুলোও সাদৃশ্য হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। [২০][২১][২২] ১৯৮৮ সালে ডেফার পুনরায় এই তিনটি প্রধান গোষ্ঠীর উদ্ভব সম্পর্কিত সকল দাবি প্রত্যাখ্যান করেন। [২৩]

আধুনিক বিতর্ক সম্পাদনা

এস. স্টারসটিন আল্টায়িয অনুকল্পের একজন প্রধান নিয়মিত সমর্থক, যিনি ১৯৯১ সালে আলতায়ীয় ভাষাগুলোর একটি তুলনামূলক আভিধানিক বিশ্লেষণ প্রকাশ করেছিলেন। তিনি সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে এই বিশ্লেষণ আলতায়ীয় শ্রেণীকরণকে সমর্থন করে, যদিও এটি ছিল “ইউরেশিয়ার অন্যান্য ভাষা গোষ্ঠীর চেয়ে প্রাচীনতম, উদাহরণস্বরূপ ইন্দো-ইউরোপিয়ান অথবা ফিন্য-উগরিক, এবং এই কারণেই আধুনিক আলতায়ীয় ভাষাগুলো কিছু সংখ্যক সাধারণ উপাদান সংরক্ষণ করে”। [২৪]

১৯৯১ সালে এবং পুনরায় ১৯৯৬ সালে রয় মিলার আলতায়ীয় অনুকল্পকে সমর্থন করেছিলেন এবং দাবি করেছিলেন যে  ক্লাউসন এবং ডেফার এর সমালোচনা কেবলমাত্র আভিধানিক সাদৃশ্যের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, যেখানে এই মতবাদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ হচ্ছে মৌখিক শব্দতত্ত্বের সাদৃশ্য। [৪][২৫]

২০০৩ সালে ক্লাউস শোনিগ সেই সময়ে আলতায়ীয় অনুকল্পের ইতিহাস নিয়ে একটি একটি সমালোচিত পরিদর্শন প্রকাশ করেন, যেখানে তিনি প্রথম দিকের সমালোচক ক্লাউসন, ডেফার এবং শের্বক এর পক্ষাবলম্বন করেন। [২৬]

২০০৩ সালে স্টারসটিন এবং অন্যান্যরা একটি আলতায়ীয় ভাষাগুলোর ব্যুৎপত্তিক অভিধান প্রকাশ করেন, যা ১৯৯১ সালের আভিধানিক তালিকাটি সম্প্রসারিত করে এবং অন্যান্য ধনিতাত্ত্বিক ও ব্যাকরণগত যুক্তিগুলোকে সংযুক্ত করে। [৭]

স্টারসটিন এর বই ২০০৪ ও ২০০৫ সালে স্টিফেন জর্জ এর দ্বারা,[২৭][২৮] এবংএবং ২০০৫ সালে আলেক্সান্ডার ভোভিনের দ্বারা সমালোচিত হয়েছিল। [২৯]

জর্জ ও ভভিনের সমালোচনার উত্তর হিসেবে অন্যান্যরা এর সমর্থন করেছিলেন, যা স্টারসটিন ২০০৫ সালে,[৩০] বালাজিক ২০০৬ সালে,[৩১] রোববাটস ২০০৭ সালে,[৩২] এবং ২০০৮ সালে ডাইবো ও জি. স্টারসটিনের দ্বারা প্রকাশিত হয়। [৩৩]

২০১০ সালে লার্স জোয়ানসন ১৯৯৬ সালে মিলারের প্রত্যাখ্যান সমালোচকদের কাছে পুনরাবৃত্তি করেছিলেন, এবং বিতর্ককারীদের নীরব থাকার আহব্বান জানান। [৩৪]

আলতায়ই অনুকল্পের সমর্থক এবং সমালোচক তালিকা সম্পাদনা

নিচের তালিকাটি সেই সকল ভাষাতত্ত্ববিদদের নিয়ে গঠিত যারা ১৯৫২ সালে রামস্টেডটের ইনফুহরুঙ্গ এর প্রথম খন্ড প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে বিশেষভাবে আলতায়ই সমস্যা নিয়ে কাজ করেছেন। প্রদত্ত তারিখগুলো আলতায়ীয় কাজ সম্পর্কিত। মতবাদের সমর্থকদের জন্য, আলতায়ীয় এর যেই সংস্করণটি তারা পছন্দ করেন সেটি তালিকার নিচে দেয়া আছে, যদি তুর্কিক-মঙ্গোলিক-তুনগুসিক-কোরিয়ান-জাপানীজ ছাড়া আর কোনটি প্রচলিত না থাকে।

প্রধান সমর্থকরা সম্পাদনা

প্রধান সমালোচক সম্পাদনা

বিকল্প অনুকল্পের পক্ষে সম্পাদনা

  • জেমস প্যাট্রি (১৯৮২)। তুর্কিক – মঙ্গোলিক – তুনগুসিক এবং কোরিয়ান – জাপানি – আইনু, একটি সাধারণ শ্রেণীতে দলবদ্ধ (সিএফ। জন সি স্ট্রিট ১৯৬২)।
  • জে মার্শাল উঙ্গার (১৯৯০)। তুনগুসিক – কোরিয়ান – জাপানি ("ম্যাক্রো-তুনগুসিক"), তুর্কিক এবং মঙ্গোলিকদের পৃথক ভাষার পরিবার হিসাবে।
  • জোসেফ গ্রিনবার্গ (২০০০-২০০২)। তুর্কিক – মঙ্গোলিক – তুনগুসিক এবং কোরিয়ান – জাপানি – আইনু, ইউরেশিয়াতকে দলবদ্ধ করেছে।
  • লার্স জোহানসন (২০১০)। অগ্নোস্টিক, "ট্রান্সসুরসিয়ান" মৌখিক রূপের প্রবক্তা বংশগতভাবে সংযুক্ত নয়।

বিতর্ক সম্পাদনা

আলতায়ীয় শ্রেণিবিন্যাসের জন্য সম্পাদনা

শব্দতাত্ত্বিক এবং ব্যাকরণগত বৈশিষ্ট্য সম্পাদনা

“ক্ষুদ্র-আলতায়ীয়” ভাষাগুলোকে ইউরালো-আলতায়ীয় গোষ্ঠীতে শ্রেণীভুক্ত করার সত্যিকারের যুক্তিগুলো  স্বরবর্ণের মিল ও সমাসবদ্ধ পদ রচনার মত কিছু শেয়ারকৃত বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে গঠিত।

রয় মিলারের মতে , তত্ত্বটির পক্ষে সবচেয়ে শক্তিশালী প্রমাণ হচ্ছে মৌখিক শব্দতত্ত্বের সাদৃশ্য।[৪]

স্টারসটিন এর ব্যুৎপত্তিক অভিধানে  এবং অন্যদেরটায়(২০০৩) একটি ধ্বনি পরিবর্তন নীতির প্রস্তাব করা হয় যা প্রোটো-আলতায়ীয় থেকে উদ্ভূত ভাষাগুলোর বিবর্তনকে ব্যাখ্যা করবে। উদাহরণস্বরূপ, যদিও বর্তমানের বেশিরভাগ আলতায়ীয় ভাষাগুলোতে স্বরবর্ণের মিল রয়েছে, প্রোটো-আলতায়ীয়ের নিজস্ব পুনর্গঠনের অভাব রয়েছে; এর পরিবর্তে, তুর্কিক, মঙ্গোলিক, তুনগুসিক, কোরিয়ান ও জাপোনিকের এর প্রথম ও দ্বিতীয় শব্দের পদ্যাংশের মধ্যে বিভিন্ন স্বরবৃত্তের সংমিশ্রণ ঘটেছিল। এই ভাষাগুলোর মধ্যে তারা কিছু ব্যাকরণগত সাদৃশ্য যুক্ত করেছিল। [৭]

শেয়ারকৃত অভিধান সম্পাদনা

১৯৯১ সালে স্টারসটিন দাবি করেন যে প্রস্তাবিত আলতায়ীয় শ্রেণীর সদস্যগণ ১১০-শব্দের স্বদেশ-ইয়াখোঁটোভ তালিকার মধ্যে প্রায় ১৫-২০% আপাত একজাতীয় শব্দ শেয়ার করেছেন; বিশেষভাবে, তুর্কিক-মঙ্গোলিক ২০%, তুর্কিক-তুনগুসিক ১৮%, তুর্কিক-কোরিয়ান ১৭%, মঙ্গোলিক-তুনগুসিক ২২%, মঙ্গোলিক-কোরিয়ান ১৬% এবং তুনগুসিক-কোরিয়ান ২১%। [২৪] ২০০৩ সালে ব্যুৎপত্তিক অভিধানে ২৮০০ প্রস্তাবিত একজাতীয় শব্দগুচ্ছের একটি তালিকা যুক্ত করা হয়, সেইসাথে প্রোটো-আলতায়ীয় পুনর্গঠনের অল্প কিছু সংখ্যক গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন করা হয়। লেখকরা তুর্কিক ও মঙ্গোলিকের মধ্যে এবং মঙ্গোলিক ও তুনগুসিকের মধ্যে ধার করা একজাতীয় শব্দ আলাদা করার জোর প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন; এবং মঙ্গোলিক বাদে তুর্কিক ও তুনগুসিকে উচ্চারিত শব্দগুলোর পরামর্শ দিয়েছিলেন। এই পাঁচটি শাখার মধ্যে বাকি সব সংমিশ্রণগুলো বইটিতেও পরিলক্ষিত হয়। এটি শেয়ারকৃত মৌলিক শব্দকোষের ১৪৪টি প্রকরণ নিয়ে একটি তালিকা তৈরী করেন, যেখানে ‘চোখ’,’কান’,’ঘাড়’,’হাড়’,’রক্ত’,’পানি’,’পাথর’,’সূর্য’ এবং ‘দুই’ এই প্রকরণ গুলোর জন্য শব্দ যুক্ত করা হয়। [৭]

শ্রেণীকরণের বিরোধিতা সম্পাদনা

আভিধানিক এবং লিখিত তথ্যের দুর্বলতা সম্পাদনা

জি. ক্লাউসন (১৯৫৬), জি. ডেফার (১৯৬৩) এবং এ. সাচ্যারব্যাক (১৯৬৩) এর মতে, অনুমিত আলতায়ই ভাষার অনেক লেখ্য বৈশিষ্ট্য, উদাহরণস্বরূপ শব্দতত্ত্বের সমাসবদ্ধকরণ এবং বিষয়-উদ্দেশ্য-ক্রিয়ার শব্দক্রম, সাধারণত একসাথে ভাষায় ঘটে থাকে। [২০][২১][২২]

সেই সমালোচকগণ যুক্তিও দিয়েছিলেন যে তুর্কিক, মঙ্গোলিক এবং তুনগুসিক  ভাষাগুলোর শেয়ারকৃত শব্দ ও বৈশিষ্ট্যগুলোর বেশিরভাগ অংশ ছিল অন্যের থেকে নেয়া এবং বাকি বৈশিষ্ট্য গুলোও সাদৃশ্য হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তারা উল্লেখ করেন যে তুর্কিক এবং তুনগুসিক  ভাষাগুলোর সামান্য পরিমান শেয়ারকৃত শব্দকোষ রয়েছে, যদিও বেশিরভাগ মঙ্গোলিক ভাষাগুলোর সাথে শেয়ারকৃত। তার কারণদর্শায় যে, যদি তিনটি গোষ্ঠীরই একটি সাধারণ পূর্বপুরুষ থাকত, আমদের কোন উদ্দেশ্য ছাড়া ক্ষতি ঘটার আশংকা উচিৎ, এবং শুধুমাত্র গোষ্ঠীর ভৌগোলিক সীমারেখাতেই নয়; এবং এটি একটি  পর্যবেক্ষণকৃত নমুনা যা অন্যের থেকে নেয়ার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। [২০][২১][২২]

সি. শোনিগের মতে(২০০৩), আঞ্চলিক প্রভাবের হিসাব সংরক্ষণের পর, একটি সাধারণ বংশগতীয় উৎস থাকতে পারে এমন একটি শেয়ারকৃত অভিধান অল্পসংখ্যক এক অক্ষর বিশ্যিষ্ঠ্য মূলশব্দের অভিধানে হ্রাস পেয়েছিল, যা ব্যক্তিগত সর্বনাম এবং কিছু অন্যান্য ডিটিক ও সহায়ক শব্দ প্রকরণ যুক্ত করে, যার শেয়ারিং অন্য ভাবে ব্যাখ্যা করা যায়; বংশগত সম্পর্কের ক্ষেত্রে যে ধরনের শেয়ারিং আশা করা হয় সে ধরনের নয়। [২৬]

স্প্রেচবন্ড অনুকল্প সম্পাদনা

একটি সাধারণ বংশগতীয় উৎসের পরিবর্তে, ক্লাউসন, ডেফার, এবং সাচ্যারব্যাক প্রস্তাব করেন(১৯৫৬-১৯৬৬ সালে) যে তুর্কিক, মঙ্গোলিক এবং তুনগুসিক ভাষাগুলো একটি স্প্রেচবন্ড গঠন করে : সাদৃশ্য যুক্ত একটি ভাষা গুচ্ছ সমকেন্দ্রিকতার কারণে সাধারণ উৎসের চেয়ে অধিক পরিমান গ্রহণ ও দূরবর্তী যোগাযোগ। সাধারণ উৎস[২০][২১][২২]

২০০১ সালে আসিয়া পেরেলতসভিগ পুনরায় পর্যবেক্ষণ করেছেন যে, সাধারণভাবে, বংশগতীয় ভাবে সম্পর্কযুক্ত ভাষাগুলোর ও গোষ্ঠীগুলোর সময়ের সাথে বিপথগামী হত্তয়ার প্রবণতা রয়েছে: আধুনিক গঠন বিন্যাসের চেয়ে প্রথমদিকের গঠন বিন্যাস বেশি সাদৃশ্যপূর্ণ। তবে তিনি দাবি করেন যে মঙ্গোলিক ও তুর্কিক ভাষার প্রথম দিকের লিখিত দলিল গুলোর বিশ্লেষণ বিপরীত তথ্য প্রকাশ করে; প্রস্তাব করা হয় যে তারা কোন সাধারণ পূর্বপুরুষকে শেয়ার করবে না, তবে ভাষা যোগাযোগ ও আঞ্চলিক প্রভাবের মাধ্যমে তারা অধিক পরিমান সাদৃশ্যপূর্ণ হয়ে ওঠে। [৩৫][৩৬]

আদি উৎস সম্পর্কে অনুকল্প সম্পাদনা

‘আলতায়ীয়’ ভাষা গুলোয় কথা বলা লোকগুলোর পূর্বের ইতিহাস সম্পূর্ণরূপে অজ্ঞাত। যেখানে অন্যান্য ভাষা গোষ্ঠীগুলো, উদাহরণস্বরূপ, ইন্দো-ইউরোপিয়ান, ইউরালিকঅস্ট্রোনেশীয়ান ভাষাভাষীরা,এখানে প্রকৃত অনুকল্প গঠন করা সম্ভব, প্রস্তাবিত আলতায়ীয় গোষ্ঠীর ক্ষেত্রে এখনো অনেক কিছু করা বাকি। [৩৭]

কিছু পণ্ডিত ধারণা করেন যে ইউরালিক এবং আলতায়ীয়ের সম্ভাব্য জন্মভূমি হচ্ছে মধ্য এশিয়ার তৃণভূমি[৩৮][৩৯]

জুহা জানহুনেনের এর মতে তুর্কিক, মঙ্গোলিক, তুনগুসিক, কোরিয়ান এবং জাপানীজের পৈতৃক ভাষা বর্তমান সময়ের চেয়ে অপেক্ষাকৃত ছোট অঞ্চল উত্তর কোরিয়া, দক্ষিণ মাঞ্চুরিয়া এবং দক্ষিণ-পূর্ব মঙ্গোলিয়ায় কথিত ছিল। [৪০] তবে জানহুনেন জাপানীজের সাথে আলতায়ীয় সম্পর্ক নিয়ে সন্দিহান,[৪১] যেখানে আন্দ্রেস রোনা-তাস মন্তব্য করেছিলেন যে, যদি কখনো আলতায়ীয় এবং জাপানীজের সম্পর্ক থেকে থাকে, তবে তা অবশ্যই অন্য যেকোনো দুটি ইন্দো-ইউরোপিয়ান ভাষার সম্পর্কের চেয়ে দূরবর্তী হবে। [৪২] :৭৭ রামসি বলেন যে, “যদি কোন ভাবে কোরিয়ান এবং জাপানীজের মধ্যে বংশগত সম্পর্ক থাকে, তা হবে আমাদের বর্তমান অবস্থা ও জ্ঞানের ভিত্তিতে আমরা যা অনুমান করতে পারি তার থেকেও অধিক জটিল ও দূরবর্তী ”। [৪৩]

আলতায়ীয় অনুকল্পের সমর্থকেরা পূর্বে প্রোটো-আলতায়ীয় ভাষার তারিখ ঠিক করেছিল আনুমানিক ৪০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে, কিন্তু বর্তমানে তা প্রায় ৫০০০ অথবা ৬০০০[৭] খ্রিস্টপূর্বাব্দে। [৪৪] এটা আলতায়ীয় ভাষা গোষ্ঠীকে ইন্দো-ইউরোপিয়ানের (বেশকিছু অনুকল্পের মতে [৪৫] খ্রিস্টপূর্ব ৪,০০০ থেকে ৭,০০০ অব্দে )চেয়ে ও প্রাচীন করে তুলবে কিন্ত  আফ্রোসিয়েটিকের(অন্য একটি সূত্র অনুযায়ী খ্রিস্টপূর্ব ১০,০০০ অব্দে [৪৬] অথবা ১১,০০০ থেকে ১৬,০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে [৪৬] :৩৩ ) চেয়ে যথেষ্ট নবীন।

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

উদ্ধৃতিসমূহ সম্পাদনা

  1. Stefan Georg, Peter A. Michalove, Alexis Manaster Ramer, and Paul J. Sidwell (1999): "Telling general linguists about Altaic". Journal of Linguistics, volume 35, issue 1, pages 65–98.
  2. "Browse by Language Family"। Ethnologue। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৩ 
  3. Roy Andrew Miller (1971): Japanese and the Other Altaic Languages. University of Chicago Press. আইএসবিএন ০-২২৬-৫২৭১৯-০.
  4. Roy Andrew Miller (1996): Languages and History: Japanese, Korean and Altaic. Oslo: Institute for Comparative Research in Human Culture. আইএসবিএন ৯৭৪-৮২৯৯-৬৯-৪. Pages 98–99
  5. Nicholas Poppe (1965): Introduction to Altaic Linguistics. Volume 14 of Ural-altaische Bibliothek. Otto Harrassowitz, Wiesbaden.
  6. Alexis Manaster Ramer and Paul Sidwell (1997): "The truth about Strahlenberg's classification of the languages of Northeastern Eurasia." Journal de la Société finno-ougrienne, volume 87, pages 139–160.
  7. Sergei Starostin, Anna V. Dybo, and Oleg A. Mudrak (2003): Etymological Dictionary of the Altaic Languages, 3 volumes. আইএসবিএন ৯০-০৪-১৩১৫৩-১.
  8. Roy Andrew Miller (1986): Nihongo: In Defence of Japanese. আইএসবিএন ০-৪৮৫-১১২৫১-৫.
  9. Gustaf John Ramstedt (1952): Einführung in die altaische Sprachwissenschaft ("Introduction to Altaic Linguistics"). Volume I, Lautlehre ("Phonology").
  10. Nicholas Poppe (1960): Vergleichende Grammatik der altaischen Sprachen. Teil I. Vergleichende Lautlehre, ('Comparative Grammar of the Altaic Languages, Part 1: Comparative Phonology'). Wiesbaden: Otto Harrassowitz. (Only part to appear of a projected larger work.)
  11. Roy Andrew Miller (1991): "Genetic connections among the Altaic languages." In Sydney M. Lamb and E. Douglas Mitchell (editors), Sprung from Some Common Source: Investigations into the Prehistory of Languages, 1991, 293–327. আইএসবিএন ০-৮০৪৭-১৮৯৭-০.
  12. Nicholas Poppe (1976): "Review of Karl H. Menges, Altajische Studien II. Japanisch und Altajisch (1975)". In The Journal of Japanese Studies, volume 2, issue 2, pages 470–474.
  13. Unger (1990)J. Marshall Unger (1990) "Summary report of the Altaic panel." In Philip Baldi, ed., Linguistic Change and Reconstruction Methodology, pages 479–482. Mouton de Gruyter, Berlin.
  14. Martine Irma Robbeets (2017): "Austronesian influence and Transeurasian ancestry in Japanese: A case of farming/language dispersal". Language Dynamics and Change, volume 7, issue 2, pages 201–251, ডিওআই:10.1163/22105832-00702005
  15. Martine Irma Robbeets (2015): Diachrony of verb morphology – Japanese and the Transeurasian languages. Mouton de Gruyter.
  16. John C. Street (1962): "Review of N. Poppe, Vergleichende Grammatik der altaischen Sprachen, Teil I (1960)". Language, volume 38, pages 92–98.
  17. James Tyrone Patrie (1978): The genetic relationship of the Ainu language. Ph. D. thesis, University of Hawaii.
  18. James Tyrone Patrie (1982): The Genetic Relationship of the Ainu Language. University of Hawaii Press. আইএসবিএন ০-৮২৪৮-০৭২৪-৩
  19. Joseph Greenberg (2000–2002): Indo-European and Its Closest Relatives: The Eurasiatic Language Family, 2 volumes. Stanford University Press.
  20. Gerard Clauson (1956). "The case against the Altaic theory". Central Asiatic Journal volume 2, pages 181–187
  21. Gerhard Doerfer (1963): "Bemerkungen zur Verwandtschaft der sog. altaische Sprachen" ('Remarks on the relationship of the so-called Altaic languages') In Gerhard Doerfer ed.: Türkische und mongolische Elemente im Neupersischen, Bd. I: Mongolische Elemente im Neupersischen, pages 51–105. Franz Steiner, Wiesbaden
  22. Alexander Shcherbak (1963).
  23. Gerhard Doerfer (1988): Grundwort und Sprachmischung: Eine Untersuchung an Hand von Körperteilbezeichnungen. Franz Steiner. Wiesbaden:
  24. Sergei A. Starostin (1991): Altajskaja problema i proisxoždenie japonskogo jazyka ('The Altaic Problem and the Origin of the Japanese Language'). Nauka, Moscow.
  25. Roy Andrew Miller (1991), page page 298
  26. Schönig (2003): "Turko-Mongolic Relations." In The Mongolic Languages, edited by Juha Janhunen, pages 403–419. Routledge.
  27. Stefan Georg (2004): "[Review of Etymological Dictionary of the Altaic Languages (2003)]". Diachronica volume 21, issue 2, pages 445–450. ডিওআই:10.1075/dia.21.2.12geo
  28. Stefan Georg (2005): "Reply (to Starostin response, 2005)". Diachronica volume 22, issue 2, pages 455–457.
  29. Alexander Vovin (2005): "The end of the Altaic controversy" [review of Starostin et al. (2003)]. Central Asiatic Journal volume 49, issue 1, pages 71–132.
  30. Sergei A. Starostin (2005): "Response to Stefan Georg's review of the Etymological Dictionary of the Altaic Languages". Diachronica volume 22, issue 2, pages 451–454. ডিওআই:10.1075/dia.22.2.09sta
  31. Václav Blažek (2006): "Current progress in Altaic etymology." Linguistica Online, 30 January 2006. Accessed on 2019-03-22.
  32. Martine Robbeets (2007): "How the actional suffix chain connects Japanese to Altaic." In Turkic Languages, volume 11, issue 1, pages 3–58.
  33. Anna V. Dybo and Georgiy S. Starostin (2008): "In defense of the comparative method, or the end of the Vovin controversy." Aspects of Comparative Linguistics, volume 3, pages 109–258. RSUH Publishers, Moscow
  34. Lars Johanson (2010): "The high and low spirits of Transeurasian language studies" in Johanson and Robbeets, eds. Transeurasian Verbal Morphology in a Comparative Perspective: Genealogy, Contact, Chance., pages 7–20. Harrassowitz, Wiesbaden. Quote: "The dark age of pro and contra slogans, unfair polemics, and humiliations is not yet completely over and done with, but there seems to be some hope for a more constructive discussion."
  35. Asya Pereltsvaig (2012) Languages of the World, An Introduction. Cambridge University Press. Pages 211–216: "[...T]his selection of features does not provide good evidence for common descent" [...] "we can observe convergence rather than divergence between Turkic and Mongolic languages—a pattern than is easily explainable by borrowing and diffusion rather than common descent"
  36. Asya Pereltsvaig (2011): "The Altaic family controversy". Languages Of The World website, published on 2011-02-16. Accessed on 2017-02-14.
  37. Miller (1991), page 319–320
  38. Nikoloz Silagadze, "The Homeland Problem of Indo-European Language-Speaking Peoples", 2010. Faculty of Humanities at Ivane Javakhishvili Tbilisi State University. আইএসএসএন 1987-8583.
  39. Y.N. Matyuishin (2003), pages 368–372.
  40. Lars Johanson and Martine Irma Robbeets (2010): Transeurasian Verbal Morphology in a Comparative Perspective: Genealogy, Contact, Chance.. Introduction to the book, pages 1–5.
  41. Juha Janhunen (1992): "Das Japanische in vergleichender Sicht". Journal de la Société finno-ougrienne, volume 84, pages 145–161.
  42. András Róna-Tas (1988).
  43. S. Robert Ramsey (2004): "Accent, Liquids, and the Search for a Common Origin for Korean and Japanese". Japanese Language and Literature, volume 38, issue 2, page 340. American Association of Teachers of Japanese.
  44. Elena E. Kuz'mina (2007): The Origin of the Indo-Iranians, page 364. Brill. আইএসবিএন ৯৭৮-৯০০৪১৬০-৫৪-৫
  45. Mallory (1997): Page 106
  46. Igor M. Diakonoff (1988): Afrasian Languages. Nauka, Moscow.

উৎস সম্পাদনা

  • অ্যাল্টো, পেন্টি ১৯৫৫. "আলতায়ীয় প্রারম্ভিক * পি-"। সেন্ট্রাল এশিয়াটিক জার্নাল ১, ৯–১৬।
  • অজ্ঞাত। ২০০৮. [শিরোনাম অনুপস্থিত] বুলেটিন অফ সোসাইটি ফর স্টাডি অফ ইন্ডিজিনাস ল্যাঙ্গুয়েজ অফ আমেরিকা, 31 মার্চ ২০০৮, ২৬৪: ____ ।
  • আন্তোনভ, আন্তন; জ্যাকস, গিলিয়াম (২০১২)। "তুর্কি কুমুস 'সিলভার' এবং ল্যাম্বডিজম বনাম সিগমেটিজম বিতর্ক"। তুর্কি ভাষা। ১৫ (২): ১৫১–১৭০।
  • অ্যান্টনি, ডেভিড ডাব্লিউ. ২০০৭ ঘোড়া, চাকা এবং ভাষা। প্রিন্সটন: প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস।
  • বোলার, অ্যান্টন. ১৮৭৫. নাচওইস, দা দাস জাপানিসে জুম ইউরাল-আলতাশচেন স্ট্যাম্মে গিরিট। ভিয়েন।
  • ক্লসন, জেরার্ড. ১৯৫৯। "আলতায়ীয় তত্ত্বের জন্য মামলাটি পরীক্ষা করা হয়েছিল।" এইচ. ফ্র্যাঙ্ক সম্পাদিত আক্টেন দেস ভেরুন্দজওয়ানজিগস্টেন ইন্টার্নেশনালেন ওরিয়েন্টালটাইন-কংগ্র্রেসস । উইসবাডেন: ডমিচে মরগেনেল্যান্ডিচে গেসেলশ্যাফ্ট, কোমিশন বেই ফ্রেঞ্চ স্টেইনার ভার্লাগে।
  • ক্লসন, জেরার্ড. ১৯৬৮। "আলতায়ীয় তত্ত্বের একটি অভিধানিক মূল্যায়ন" কেন্দ্রীয় এশিয়াটিক জার্নাল ১৩: ১-২৩.
  • ডোরফার, জেরহার্ড. ১৯৭৩। "শব্দ আইন এবং সম্ভাবনা: সর্বপরিবাহিততার প্রতিচ্ছবি।" ইনসবুকার বিট্রেজ জুর স্প্রেচবিসেনচাফট 10।
  • ডোরফার, জেরহার্ড. ১৯৭৪। "জাপানিরা কি আলতায়ীয় ভাষার সাথে সম্পর্কিত?" জার্মান ওরিয়েন্টাল সোসাইটির জার্নাল ১১৪.১।
  • ডোরফার, জেরহার্ড। ১৯৮৫. মঙ্গোলিকা- তুনগুসিকা। উইসবাডেন: অটো হ্যারাসোভিটস।
  • জর্জ, স্টেফান। ১৯৯৯ /২০০০. "আলতায়ীয় হাইপোথিসিসের প্রধান এবং অঙ্গ: তুর্কি, মঙ্গোলিয় এবং তুনগুসিকের দেহের অংশের উপাধি " ('আলতায়ীয় হাইপোথিসির প্রধান ও সদস্যগণ: তুরস্ক, মঙ্গোলিক এবং তুনগুসিকের দেহ-অংশের পদবি')।ইউরাল-আলতায়ীয় ইয়ারবুকস, নতুন পর্ব বি ১৬, ১৪৩–১৮২।
  • লি, কি-মুন এবং এস রবার্ট রামসে। ২০০১১. কোরিয়ান ভাষার ইতিহাস। কেমব্রিজ: কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস।
  • মেনেজস, কার্ল. এইচ. ১৯৭৫.আলতায়ীয় অধ্যয়ন II। জাপানি এবং আলতায়ীয়। উইসবাডেন: ফ্রাঞ্জ স্টেইনার ভার্লাগ।
  • মিলার, রয় অ্যান্ড্রু ১৯৮০. জাপানি ভাষার উৎস: ১৯ ৭৭–-১৯৭৮ শিক্ষাবর্ষের সময় জাপানে বক্তৃতা। সিয়াটল: ইউনিভার্সিটি অফ ওয়াশিংটন প্রেস। আইএসবিএন 0-295-95766-2
  • রামস্টেট, জি.জে. ১৯৫২ আলতায়ীয় ভাষাতত্ত্বের পরিচয় ১. ধ্বনিবিজ্ঞান, 'আলতায়ীয় ভাষাতত্ত্বের ভূমিকা, খণ্ড 1: ধ্বনিতত্ত্ব', সম্পাদিত এবং পেন্টি অ্যাল্টো দ্বারা প্রকাশিত। হেলসিঙ্কি: সুমালাইস-উগ্রিলাইনেন সোসাইটি।
  • রামস্টেট, জি.জে. ১৯৫৭. আলতায়ীয় ভাষাতত্ত্বের পরিচয় ২. অঙ্গসংস্থানবিদ্যা, 'আলতায়ীয় ভাষাতত্ত্বের ভূমিকা, খণ্ড ২: রূপতত্ত্ব', পেন্টি আল্টোর সম্পাদনা ও প্রকাশিত। হেলসিঙ্কি: সুমালাইস-উগ্রিলাইনেন সোসাইটি।
  • রামস্টেট, জি.জে. ১৯৬৬. আলতায়ীয় ভাষাতত্ত্বের পরিচয় ৩. নিবন্ধভুক্ত, 'আলতায়ীয় ভাষাতত্ত্বের ভূমিকা, খণ্ড ৩: নির্ঘণ্ট', পেন্টি অ্যাল্টো সম্পাদিত এবং প্রকাশ করেছে। হেলসিঙ্কি: সুমালাইস-উগ্রিলাইনেন সোসাইটি।
  • রববিটস, মার্টিন ২০০৪. "জাপানিজ, কোরিয়ান এবং আলতায়ীয়ের উপর স্বদেশ ১০০"। টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাগত কাগজপত্র, টিউলিপ ২৩, ৯৯-১১৮।
  • রববিটস, মার্টিন ২০০৫. জাপানিরা কি কোরিয়ান, তুনগুসিকা, মঙ্গোলিক এবং তুর্কিকের সাথে সম্পর্কিত? উইসবাডেন: অটো হ্যারাসোভিটস।
  • স্ট্রাহলেনবার্গ, পি.জে.টি. ভন। ১৭৩০. ইউরোপ এবং এশিয়ার উত্তর ও পূর্ব অংশ .... স্টকহোম। (পুনঃপ্রিন্ট: ১৯৭৫. স্টুডিয়া উরালো-আল্টাইকা। সেজেড এবং আমস্টারডাম।)
  • স্ট্রাহলেনবার্গ, পি.জে.টি. ভন। ১৭৩৮. রাশিয়া, সাইবেরিয়া এবং গ্রেট টার্টারি, ইউরোপ এবং এশিয়ার উত্তর ও পূর্ব অংশগুলোর একটি ঐতিহাসিক-ভৌগোলিক বিবরণ .... (পুনঃপ্রিন্ট: ১৯৭০. নিউ ইয়র্ক: আরনো প্রেস।) পূর্ববর্তীগুলোর ইংরেজি অনুবাদ।
  • টেকিন, তালাত। ১৯৯৪. "আলতায়ীয় ভাষাগুলো।" ভাষা ও ভাষাতত্ত্বের এনসাইক্লোপিডিয়ায়, খণ্ড। 1, আর.ই. সম্পাদিত আশের। অক্সফোর্ড এবং নিউ ইয়র্ক: পেরগামন প্রেস।
  • ভিন, আলেকজান্ডার ১৯৯৩. "মধ্য কোরিয়ার গ্রাফিয়াম এর ফোনেটিক মান সম্পর্কে ᅀ।" বুলেটিন অফ স্কুল অফ ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজ ৫৬(২), ২৪৭–২৫৯।
  • ভোভিন, আলেকজান্ডার ১৯৯৪. "জাপানিদের জেনেটিক অ্যাফিলিয়েশন এবং ভাষাগত তুলনার পদ্ধতি।" জার্নাল ডি লা সোসিয়েটি ফিনো-ওগ্রেইনেন ৮৫, ২৪১-২৫৬।
  • ভোভিন, আলেকজান্ডার ২০০১. "জাপানি, কোরিয়ান এবং তুনগুসিক: মৌখিক রূপচর্চা থেকে জিনগত সম্পর্কের প্রমাণ" " আলতায়ীয় সম্বন্ধ (পিআইএসি, প্রোভো, উটাহ, ১৯৯৭ এর ৪০ তম সভার কার্যদিবস), ডেভিড বি হানি এবং ডেভিড সি রাইট সম্পাদিত, ৮৩-২০২। ইন্ডিয়ানা বিশ্ববিদ্যালয়, ইনার এশিয়ান স্টাডিজের জন্য গবেষণা ইনস্টিটিউট।
  • ভোভিন, আলেকজান্ডার ২০১০. কোরেও-জাপোনিকা: একটি সাধারণ জিনেটিক উৎসের পুনরায় মূল্যায়ন। হাওয়াই প্রেস বিশ্ববিদ্যালয়।
  • হুইটনি কুলিজ, জেনিফার ২০০৫. দক্ষিণাঞ্চলীয় তুর্কমেনিস্তান নিউওলিথিক: একটি পেট্রোগ্রাফিক কেস স্টাডি অক্সবো বই।

আরও পড়ুন সম্পাদনা

  • গ্রিনবার্গ, জোসেফ এইচ 1997। "আলটিকের কি অস্তিত্ব আছে?" ইরান হেগেডাস, পিটার এ। মাইকেল্লোভ, এবং আলেকিস ম্যানাস্টার রামের (সম্পাদক), ইন্দো-ইউরোপীয়, নস্ট্র্যাটিক এবং বায়োন্ড: একটি ফেস্ট্রিফট ভিটালি ভি। শেভেরোশকিন, ওয়াশিংটন, ডিসি: ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অফ ম্যান, 1997- 88-93। (জোসেফ এইচ। গ্রিনবার্গ, জেনেটিক ভাষাবিজ্ঞান, অক্সফোর্ড: অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস, 2005, 325-330 এ পুনরায় মুদ্রিত)। )
  • হ্যান, রেইনহার্ড এফ 1994। ভাষাগুলোর তালিকা 5.908, 18 আগস্ট 1994। ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৩ মার্চ ২০১৯ তারিখে
  • জানহুন, জুহা। 1995। "মঙ্গোলিক এবং টুঙ্গুউজিকের তুলনামূলক বিশ্লেষণে প্রলেগমেনা"। 38 তম স্থায়ী আন্তর্জাতিক আলটিস্টিক সম্মেলন (পিআইএসি), 209–218 এর কার্যক্রম। উইসবাডেন: হ্যারাসোভিটস।
  • জোহানসন, লার্স। 1999। "আল্টায়িক ক্রিয়া ডেরাইভেশনে জ্ঞাত এবং অনুলিপিগুলো।" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে ভাষা এবং সাহিত্য - জাপানি এবং অন্যান্য আল্টাইক ভাষাগুলো: রয় অ্যান্ড্রু মিলার তার 75 তম জন্মদিনে অনার অন স্টাডিজ, কার্ল এইচ। মেনেজস এবং নেলি নওমান সম্পাদিত, 1–13। উইসবাডেন: অটো হ্যারাসোভিটস। (এছাড়াও: এইচটিএমএল সংস্করণ । )
  • জোহানসন, লার্স। 1999। "আকর্ষণ এবং সম্পর্কিততা: তুর্কি ভাষার যোগাযোগের নোটগুলো।" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩১ মার্চ ২০২২ তারিখে বার্কলে ভাষাবিজ্ঞান সোসাইটির পঁচিশতম বার্ষিক সভার কার্যক্রিয়া: জেফ গুড এবং অ্যালান সিএল ইউ সম্পাদিত 87-94-র ককেশীয়ান , দ্রাবিড়িয়ান এবং তুর্কি ভাষাতত্ত্ব সম্পর্কিত বিশেষ অধিবেশন । বার্কলে: বার্কলে ভাষাতত্ত্ব সমিতি।
  • জোহানসন, লার্স। 2002। তুর্কি ভাষার পরিচিতিগুলোতে কাঠামোগত উপাদান, ভ্যানেসা করম অনুবাদ করেছেন। রিচমন্ড, সারে: কার্জন প্রেস Press
  • কর্টল্যান্ড, ফ্রেডেরিক। 1993। "জাপানি এবং কোরিয়ান অ্যাকসেন্ট সিস্টেমগুলোর উৎস" " অ্যাক্টা ভাষাগতিকা হাফনিয়াসিয়া 26, 57-65।
  • মার্টিন, স্যামুয়েল ই। 1966। "জাপানিদের সাথে কোরিয়ান সম্পর্কিত লেজিকাল প্রমাণ।" ভাষা 12.2, 185–251।
  • নিকোলস, জোহানা। 1992। স্থান এবং সময় ভাষাগত বৈচিত্র্য। শিকাগো: শিকাগো প্রেস বিশ্ববিদ্যালয়।
  • রববিটস, মার্টিন 2004। "বিশ্বাস নাকি তর্ক? ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ মার্চ ২০২১ তারিখে জাপানি ভাষার শ্রেণিবদ্ধকরণ " ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ মার্চ ২০২১ তারিখে ইউরেশিয়া নিউজলেটার 8। স্নাতক স্কুল অফ লেটারস, কিয়োটো বিশ্ববিদ্যালয়।
  • রুহলেন, মেরিট 1987। বিশ্বের ভাষাগুলোর জন্য গাইড স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস।
  • সিনোর, ডেনিস। 1990। তুলনামূলক আলটাইক ভাষাতত্ত্বের প্রবন্ধগুলো। ব্লুমিংটন: ইন্ডিয়ানা বিশ্ববিদ্যালয়, ইনার এশিয়ান স্টাডিজের জন্য গবেষণা ইনস্টিটিউট। আইএসবিএন ০-৯৩৩০৭০-২৬-৮ আইএসবিএন   0-933070-26-8
  • ভোভিন, আলেকজান্ডার 2009। জাপানি, কোরিয়ান এবং অন্যান্য 'অ-আল্টাইক' ভাষা। কেন্দ্রীয় এশিয়াটিক জার্নাল 53 (1) : 105 :147।

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা