অনড্রে গাইম
অনড্রে কনস্ট্যানটিন গাইম (ইংরেজি: Andre Konstantin Geim; রুশ: Андрей Константинович Гейм আন্দ্রেই কোনস্তান্তিনোভিচ গেইম) একজন ইহুদী[২০] ও রুশ বংশোদ্ভূত ওলন্দাজ-ব্রিটিশ পদার্থবিজ্ঞানী।[২১][২২] তিনি বর্তমানে যুক্তরাজ্যের ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান ও জ্যোতির্বিজ্ঞান বিদ্যালয় কাজ করছেন।[২৩] তিনি যুক্তরাজ্যের জাতীয় গ্রাফিন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (ন্যাশনাল গ্রাফিন ইনস্টিটিউট) রয়াল সোসাইটি অধ্যাপক ও রিজিয়াস পদার্থবিজ্ঞান অধ্যাপক।
স্যার আনড্রে গাইম | |
---|---|
জন্ম |
২১ অক্টোবর ১৯৫৮[১] |
জাতীয়তা | ওলন্দাজ ও ব্রিটিশ |
মাতৃশিক্ষায়তন | Moscow Institute of Physics and Technology |
পরিচিতির কারণ |
|
দাম্পত্য সঙ্গী | Irina Grigorieva[৭][৮] |
পুরস্কার |
|
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | Condensed matter physics |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | |
অভিসন্দর্ভের শিরোনাম | Investigation of mechanisms of transport relaxation in metals by a helicon resonance method (১৯৮৭) |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | Victor Petrashov[১১][১২] |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী | |
ওয়েবসাইট | condmat |
গাইম গ্রাফিন সম্পর্কিত গবেষণার জন্য সর্বাধিক পরিচিত। তিনি গেকো টেপ ও তিরশ্চুম্বকীয় উত্তোলনের (ডায়াম্যাগনেটিক লেভিটেশন) উপরেও গবেষণাকর্ম সম্পাদন করেছেন। ২০১০ সালের ৫ই অক্টোবর তিনি ও তাঁর সহকর্মী কনস্টানটিন নভোসেলভ যুগ্মভাবে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন। নোবেল কমিটি তার কর্মের স্বীকৃতি হিসেবে বলে যে "দ্বিমাত্রিক গঠনবিশিষ্ট পদার্থ গ্রাফিনের উপর তাঁর অসাধারণ পরীক্ষার জন্য তাঁকে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত করা হল"।[২৪][২৫][২৬] তিনি ২০০০ সালে একটি ব্যাঙকে সেটির অন্তর্নিহিত চুম্বকত্ব ব্যবহার করে উত্তোলন করার জন্য ইগ নোবেল পুরস্কার লাভ করেন; অপেক্ষাকৃত তুচ্ছ, হাস্যকর কিন্তু চিন্তা উদ্রেককারী গবেষণাকর্মের জন্য এই ব্যঙ্গাত্মক পুরস্কারটি প্রদান করা হয়। গাইম-ই একমাত্র বিজ্ঞানী যিনি একই সাথে নোবেল ও ইগ নোবেল পুরস্কার বিজয় করেছেন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "GEIM, Sir Andre (Konstantin)"। হু'স হু। ukwhoswho.com। 2014 (online edition via Oxford University Press সংস্করণ)। এ অ্যান্ড সি ব্ল্যাক, ব্লুম্সবারি পাবলিশিং পিএলসি মুদ্রিত। (সাবস্ক্রিপশন বা ইউকে পাবলিক লাইব্রেরি সদস্যতা প্রয়োজন) (সদস্যতা প্রয়োজনীয়)
- ↑ Geim, A. K.; Kim, P. (২০০৮)। "Carbon Wonderland"। Scientific American। 298 (4): 90–97। ডিওআই:10.1038/scientificamerican0408-90। পিএমআইডি 18380146। বিবকোড:2008SciAm.298d..90G।
- ↑ Geim, A. K.; MacDonald, A. H. (২০০৭)। "Graphene: Exploring Carbon Flatland" (পিডিএফ)। Physics Today। 60 (8): 35। এসটুসিআইডি 123480416। ডিওআই:10.1063/1.2774096। বিবকোড:2007PhT....60h..35G।
- ↑ Novoselov, K. S.; Geim, A. K.; Morozov, S. V.; Jiang, D.; Zhang, Y.; Dubonos, S. V.; Grigorieva, I. V.; Firsov, A. A. (২০০৪)। "Electric Field Effect in Atomically Thin Carbon Films" (পিডিএফ)। Science। 306 (5696): 666–669। arXiv:cond-mat/0410550 । এসটুসিআইডি 5729649। ডিওআই:10.1126/science.1102896। পিএমআইডি 15499015। বিবকোড:2004Sci...306..666N।
- ↑ Berry, M. V.; Geim, A. K. (১৯৯৭)। "Of flying frogs and levitrons" (পিডিএফ)। European Journal of Physics। 18 (4): 307। এসটুসিআইডি 250889203 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1088/0143-0807/18/4/012। বিবকোড:1997EJPh...18..307B। - ↑ Geim, A. K.; Dubonos, S. V.; Grigorieva, I. V.; Novoselov, K. S.; Zhukov, A. A.; Shapoval, S. Y. (২০০৩)। "Microfabricated adhesive mimicking gecko foot-hair" (পিডিএফ)। Nature Materials। 2 (7): 461–463। এসটুসিআইডি 19995111। ডিওআই:10.1038/nmat917। পিএমআইডি 12776092। বিবকোড:2003NatMa...2..461G।
- ↑ "BBC iPlayer – Beautiful Minds: Series 2: Professor Andre Geim"। সংগ্রহের তারিখ ১৯ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ "Dr Irina V. Grigorieva, research profile – personal details (The University of Manchester)"। ১৯ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "The Nobel Prize in Physics 2010"। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Hoge Koninklijke onderscheiding voor Nobelprijswinnaars" (ওলন্দাজ ভাষায়)। Public Information Service of the Government of the Netherlands। ১০ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৩।
- ↑ ক খ "BBC Radio 4 – Andre Geim Profile by Helen Grady, first broadcast 27 July 2013"।
- ↑ "Mentor of two Nobel Prize winners teaches at Royal Holloway"। ৩১ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Neubeck, Soeren (২০১০)। Scanning probe investigations on graphene (গবেষণাপত্র)। University of Manchester। ১৭ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০২৩।
- ↑ Novoselov, Konstantin S. (২০০৪)। Development and applications of mesoscopic hall microprobes (গবেষণাপত্র)। Radboud University Nijmegen। আইএসবিএন ৯০৯০১৮৩৬৬৩
- ↑ Jalil, Rashid (২০১২)। Novel Substrates for Graphene based Electronics (গবেষণাপত্র)। University of Manchester। ১৯ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০২৩।
- ↑ Jiang, Da (২০০৬)। Fabrication, characterization and measurement of atomically thin carbon devices (গবেষণাপত্র)। University of Manchester। ওসিএলসি 643390338।
- ↑ Raveendran-Nair, Rahul (২০১০)। Atomic structure and properties of graphene and novel graphene derivatives (গবেষণাপত্র)। University of Manchester। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০২৩।
- ↑ Riaz, Ibtsam (২০১২)। Graphene and Boron Nitride : Members of Two Dimensional Material Family (গবেষণাপত্র)। University of Manchester। ১৭ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০২৩।
- ↑ Young, Gareth (২০০৫)। Investigation into the ferromagnetic properties of graphite (গবেষণাপত্র)। University of Manchester। ওসিএলসি 643421462।
- ↑ [১] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে "As he was Jewish he was regarded by many as someone who would simply leave the country after he received his education. He had to sit entrance exams and had to do exceptionally well to even be considered. He got the maximum grade in all 10 subjects."
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৭ অক্টোবর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০১০।
- ↑ Nobel Prize for Dutch physicist Andre Geim – website de Volkskrant (Dutch)
- ↑ "Professor Andre Geim, FRS (Condensed Matter Physics Group – The University of Manchester)"। ২৩ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "October 22, 2004: Discovery of Graphene"। APS News। অক্টোবর ২০০৯।
- ↑ Novoselov, K.S. et al.. Electric Field Effect in Atomically Thin Carbon Films. Science 306, 666 (2004) ডিওআই:10.1126/science.1102896
- ↑ "2010 Nobel Prize in Physics announcement"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১০-০৫।