আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু রোড উড়ালপুল

এ জে সি বসু রোড উড়ালপুল হল কলকাতার অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ উড়ালপুল। এই উড়ালপুলটি ২০০৩-এর অগস্ট মাসে চালু হয় আড়াই কিলোমিটার দীর্ঘ এ জে সি বসু রোড উড়ালপুল। উড়ালপুল নির্মানে খরচ হয়েছিল ₹ ১৩৯ কোটি টাকা। শুরুতেই ঠিক হয়, এই উড়ালপুলের মাঝ পথে একটি ‘র্যাম্প’ তৈরি হবে। তদারকি সংস্থা ‘হুগলি রিভার ব্রিজ কমিশনার্স’ (এইচআরবিসি)- জানিয়েছে , "তখন বিভিন্ন সমস্যার দরুণ জাপানি লগ্নি-সংস্থার সঙ্গে আলোচনার পরে এই র্যাম্প এবং পরিকল্পিত আরও দু’টি উড়ালপুলের প্রস্তাব কার্যকর না করার সিদ্ধান্ত হয়। বিভিন্ন বিষয় খতিয়ে দেখে ২০০৮ সালে ফের এ জে সি বসু রোড উড়ালপুলের র্যাম্প তৈরির সিদ্ধান্ত হয়।" খরচ ধার্য হয় ₹১৮ কোটি টাকা।

এ জে সি বসু রোড উড়ালপুল
আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু উড়ালপুল, ২০১১
বহন করেবাইক,যত্রীবাহি গাড়ি
স্থানকলকাতা,পশ্চিমবঙ্গ,ভারত
দাপ্তরিক নামআচার্য জগদীশচন্দ্র বসু উড়ালপুল
বৈশিষ্ট্য
নকশাগাডার সেতু
উপাদানইস্পাত,কংক্রিট
মোট দৈর্ঘ্য২.৫ কিমি
ইতিহাস
চালুআগস্ট ২০০৩
পরিসংখ্যান
টোলনা

সম্প্রসারণ সম্পাদনা

৪২৫ মিটার দীর্ঘ এই ‘র'যাম্প'-এর কাজ শুরু ২০০৮ সালের শেষ ভাগে, কথা ছিল দেড় বছরে এই কাজ শেষ হবে। কিন্তু সেই সময় বেড়ে গিয়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় চার বছরে। ২০১২ সালে দূর্গা পুজোর আগেই খুলে দেওয়া হচ্ছে আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু রোডের উড়ালপুলের ‘র্যাম্প’। কাজে দেরির জন্য প্রকল্প-ব্যয় নির্ধারিত পরিমাণের চেয়ে বেড়ে দাঁড়াচ্ছে ১০ কোটি টাকার উপরে।

বর্তমানে একটি নতুন র্যাম্প নির্মান চলছে পরমা উড়ালপুল-এর সঙ্গে এ জে সি বসু রোড উড়ালপুলকে যুক্ত করতে।[১]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "যানজট এড়াতে নতুন র্যাম্প হবে এ জে সি বসু উড়ালপুলে"এবেলা। সংগ্রহের তারিখ ০২-০৪-২০১৭  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)