অ্যানালগ সায়েন্স ফিকশন অ্যান্ড ফ্যাক্ট

অ্যানালগ সায়েন্স ফিকশন অ্যান্ড ফ্যাক্ট (ইংরেজি: Analog Science Fiction and Fact) হল একটি মার্কিন কল্পবিজ্ঞান পত্রিকা। ১৯৩০ সাল থেকে একাধিক শিরোনামে এই পত্রিকাটি প্রকাশিত হয়ে আসছে। পত্রিকার আদি নাম ছিল অ্যাস্টাউন্ডিং স্টোরিজ অফ সুপার-সায়েন্স (ইংরেজি: Astounding Stories of Super-Science)। ১৯৩০ সালের জানুয়ারি মাসে হ্যারি বেটসের সম্পাদনায় পত্রিকাটির প্রথম সংখ্যা প্রকাশিত হয়। সেই সময় এটির প্রকাশক ছিলেন উইলিয়াম ক্লেটন। ১৯৩৩ সালে ক্লেটন দেউলিয়া ঘোষিত হলে পত্রিকাটি স্ট্রিট অ্যান্ড স্মিথের কাছে বিক্রি হয়ে যায়। পত্রিকাটির নতুন সম্পাদক নিযুক্ত হন এফ. অরলিন ট্রিমেইন। তিনি অল্পকালের মধ্যেই অ্যাস্টাউন্ডিং স্টোরিজ অফ সুপার-সায়েন্স পত্রিকাটিকে উদীয়মান পাল্প কল্পবিজ্ঞান ক্ষেত্রে অগ্রণী পত্রিকায় পরিণত করেন। জ্যাক উইলিয়ামসনের লিজিয়ন অফ স্পেসজন ডব্লিউ. ক্যাম্পবেলের টুইলাইট সহ বেশ কয়েকটি বহু-প্রশংসিত গল্প এই সময় এই পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল। ১৯৩৭ সালের শেষ দিকে ট্রিমেইনের তত্ত্বাবধানে ক্যাম্পবেল পত্রিকা সম্পাদনার দায়িত্ব গ্রহণ করেন। পরের বছর ট্রিমেইনকে তাঁর দায়িত্ব থেকে অব্যহতি দেওয়া হলে ক্যাম্পবেল সম্পাদনার কাজে আরও স্বাধীনতা পেয়ে যান। পরবর্তী কয়েক বছরে ক্যাম্পবেল এই পত্রিকায় এমন অনেক গল্প প্রকাশ করেন, যেগুলি এই ক্ষেত্রে ধ্রুপদি সাহিত্যকীর্তি হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করে। এগুলির মধ্যে ছিল আইজাক আসিমভের ফাউন্ডেশন ধারাবাহিক, এ. ই. ভ্যান ভোটের স্ল্যান এবং রবার্ট এ. হাইনলাইনের একাধিক উপন্যাস ও গল্প। ক্যাম্পবেলের সম্পাদনার সময়কালটিকে প্রায়শই কল্পবিজ্ঞানের স্বর্ণযুগ নামে অভিহিত করা হয়।

অ্যাস্টাউন্ডিং স্টোরিজ অফ সুপার-সায়েন্স পত্রিকার প্রথম সংখ্যা, জানুয়ারি ১৯৩০। প্রচ্ছদ অঙ্কন করেছিলেন ওয়েসো

১৯৫০ সালের মধ্যেই এই পত্রিকাটিকে গ্যালাক্সি সায়েন্স ফিকশনদ্য ম্যাগাজিন অফ ফ্যান্টাসি অ্যান্ড সায়েন্স ফিকশন পত্রিকার সঙ্গে প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হতে হয়। ক্যাম্পবেল ডায়ানেটিকসের (সাইন্টোলজির একটি আদি রূপ) কয়েকটি ছদ্ম-বৈজ্ঞানিক বিষয়ে আগ্রহী হয়ে ওঠেছিলেন। এর ফলে তিনি তাঁর কয়েকজন নিয়মিত লেখকের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যান। অ্যাস্টাউন্ডিং স্টোরিজ অফ সুপার-সায়েন্স পত্রিকাটিও আর এই বিভাগে অগ্রণী পত্রিকা বলে গণ্য হয় না। যদিও এর পরেও এই পত্রিকায় জনপ্রিয় ও প্রভাবশালী বেশ কিছু গল্প প্রকাশিত হয়েছিল: হল ক্লিমেন্টের উপন্যাস মিশন অফ গ্র্যাভিটি প্রকাশিত হয় ১৯৫৩ সালে এবং তার পরের বছর প্রকাশিত হয় টম গডউইনের দ্য কোল্ড ইকুয়েশনস। ১৯৬০ সালে ক্যাম্পবেল পত্রিকার নাম পরিবর্তন করে রাখেন অ্যানালগ সায়েন্স ফিকশন অ্যান্ড ফ্যাক্ট। তিনি অনেক দিন ধরেই "অ্যাস্টাউন্ডিং" (ইংরেজি: "Astounding"; অনুবাদ: বিস্ময়কর) শব্দটি থেকে মুক্তি পেতে চাইছিলেন। তাঁর মনে হয়েছিল, শব্দটি অত্যধিক রোমাঞ্চকর। প্রায় একই সময়ে স্ট্রিট অ্যান্ড স্মিথ পত্রিকাটি বিক্রি করে দেয় কন্ডে ন্যাস্টের কাছে। ১৯৭১ সালে মৃত্যুর আগে পর্যন্ত ক্যাম্পবেল এই পত্রিকাটির সম্পাদক ছিলেন।

এরপর ১৯৭২ থেকে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত বেন বোভা এই পত্রিকাটির সম্পাদনা করেন। তিনি যৌনতাবিষয়ক ও ধর্মবিদ্বেষমূলক কথাসাহিত্য প্রকাশনায় আগ্রহী হওয়ায় এই সময় পত্রিকাটির চরিত্র উল্লেখযোগ্যভাবে পরিবর্তিত হয়। বোভা কর্তৃক প্রকাশিত গল্পগুলির মধ্যে ছিল ফ্রেডরিক পোলের "দ্য গোল্ড অ্যাট দ্য স্টারবো’জ এন্ড"। এটি হিউগোনেব্যুলা দু-টি পুরস্কারের জন্যই মনোনীত হয়েছিল। জো হেল্ডম্যানের "হিরো" গল্পটিও তিনিই প্রকাশ করেন। এটি ছিল হিউগো ও নেব্যুলা পুরস্কার-বিজয়ী "দ্য ফরএভার ওয়ার" ধারাবাহিকের প্রথম গল্প। পোল গল্পটি ক্যাম্পবেলের কাছে বিক্রি করতে সমর্থ হননি। "হিরো" গল্পটি তিনি তাঁর পত্রিকায় প্রকাশের অনুপযুক্ত বিবেচনা করে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। অ্যানালগ সায়েন্স ফিকশন অ্যান্ড ফ্যাক্ট সম্পাদনার জন্য বোভা পরপর পাঁচ বার হিউগো পুরস্কার জয় করেছিলেন।

বোভার পর পত্রিকা সম্পাদনার দায়িত্ব গ্রহণ করেন স্ট্যানলি স্মিট। তিনি তাঁর আগে বহু বছর ধরে পত্রিকায় অবদানকারী একই লেখকের অনেকগুলি গল্প প্রকাশ করতে থাকেন। ফলে অনেক সমালোচক পত্রিকাটিকে স্থবির ও একঘেয়ে বলে সমালোচনাও করেন। যদিও স্মিট প্রথম দিকে পত্রিকাটির কাটতি ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন। ১৯৮০ সালে পত্রিকার শিরোনাম বিক্রি হয়ে যায় ডেভিস পাবলিকেশনসের কাছে এবং তারপর ১৯৯২ সালে তা বিক্রি হয় ডেল ম্যাগাজিনসের কাছে। ১৯৯৬ সালে ক্রসটাউন পাবলিকেশনস ডেল ক্রয় করে নেয় এবং পত্রিকা প্রকাশনা চালিয়ে যায়। স্মিট ২০১২ সাল পর্যন্ত পত্রিকাটি সম্পাদনা করেছিলেন। তারপর ট্রেভর কোয়াশ্রি তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন।

প্রকাশনার ইতিহাস সম্পাদনা

ক্লেটন সম্পাদনা

১৯২৬ সালে হিউগো গার্নসব্যাক প্রথম কল্পবিজ্ঞান পত্রিকা প্রকাশ করেন। সেই পত্রিকাটির নাম ছিল অ্যামেজিং স্টোরিজ। ইতিপূর্বে গার্নসব্যাক তাঁর মডার্ন ইলেকট্রিকসইলেকট্রিক্যাল এক্সপেরিমেন্টার প্রভৃতি শখের পত্রিকায় কল্পবিজ্ঞান গল্প ছাপতেন। কিন্তু পরে তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে, এই বর্গের প্রতি পাঠকদের আগ্রহ একটি মাসিক পত্রিকা প্রকাশের জন্য যথেষ্ট। অ্যামেজিং স্টোরিজ অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। অল্পকালের মধ্যেই এই পত্রিকাটির কাটতি ১০০,০০০ ছাড়িয়ে যায়।[১] উইলিয়াম ক্লেটন সেই সময় ছিলেন বেশ কয়েকটি পাল্প পত্রিকার সফল ও শ্রদ্ধেয় প্রকাশক। ১৯২৮ সালে তিনি অ্যামেজিং স্টোরিজ পত্রিকার সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নামার কথা চিন্তা করেন। তাঁর সেই সময়কার অন্যতম সম্পাদক হ্যারল্ড হার্সি লিখেছিলেন যে, তিনি ক্লেটনের সঙ্গে একটি ছদ্ম-বিজ্ঞান ফ্যান্টাসি কাগজ প্রকাশের পরিকল্পনার কথা আলোচনা করেন।[২] সেই সময় ক্লেটন প্রস্তাবিত পত্রিকাটির সাফল্যের ব্যাপারে নিশ্চিত হতে পারেননি। কিন্তু পরের বছর তিনি একটি নতুন পত্রিকা প্রকাশের সিদ্ধান্ত নেই। তার প্রধান কারণ অবশ্য ছিল, যে কাগজে ক্লেটনের পত্রিকাগুলির রঙিন প্রচ্ছদ মুদ্রিত হত, সেখানে আরেকটি প্রচ্ছদের সমান কিছুটা অংশ বেঁচে গিয়েছিল। তিনি তাঁর নবনিযুক্ত সম্পাদক হ্যারি বেটসকে ঐতিহাসিক অ্যাডভেঞ্চার গল্পের নতুন একটি পত্রিকা প্রকাশের কথা বলেন। বেটস তার পরিবর্তে অ্যাস্টাউন্ডিং স্টোরিজ অফ সুপার-সায়েন্স নামে একটি কল্পবিজ্ঞান পাল্প প্রকাশের প্রস্তাব দেন। ক্লেটন সেই প্রস্তাবে সম্মত হন।[৩][৪]

ক্লেটন ম্যাগাজিনসের নিয়ন্ত্রণাধীন পাবলিশার্স ফিসক্যাল কর্পোরেশন প্রথম দিকে অ্যাস্টাউন্ডিং স্টোরিজ অফ সুপার-সায়েন্স পত্রিকাটি প্রকাশ করত।[৪][৭][৮] প্রথম সংখ্যাটি প্রকাশিত হয় ১৯৩০ সালের জানুয়ারি মাসে। সম্পাদক ছিলেন বেটস। বেটসের লক্ষ্য ছিল সহজবোধ্য অ্যাকশন-অ্যাডভেঞ্চার গল্প প্রকাশ, যেখানে বৈজ্ঞানিক উপাদানগুলির উপস্থিতি গল্পগুলিকে শুধুমাত্র ন্যূনতম পরিমাণে আপাতগ্রাহ্য করে তুলবে।[৪] ক্লেটন অ্যামেজিং স্টোরিজওয়ান্ডার স্টোরিজ পত্রিকা দু-টির থেকে বেশি দর দিতেন—গল্প গৃহীত হলে শব্দ প্রতি দুই সেন্ট, গল্প প্রকাশিত হলে (বা কোনও কোনও ক্ষেত্রে পরে) শব্দ প্রতি আধ সেন্ট। এরপরই অ্যাস্টাউন্ডিং স্টোরিজ অফ সুপার-সায়েন্স কয়েকজন সুপরিচিত পাল্প লেখককে আকর্ষিত করে। এঁদের মধ্যে ছিলেন মারে লেইনস্টার, ভিক্টর রুসোজ্যাক উইলিয়ামসন[৩][৪] ১৯৩১ সালে আদি অ্যাস্টাউন্ডিং স্টোরিজ অফ সুপার-সায়েন্স নামটি বদলে ছোটো করে রাখা হয় অ্যাস্টাউন্ডিং স্টোরিজ[৯]

পত্রিকাটি লাভজনক হয়েছিল।[৯] কিন্তু মহামন্দার ফলে ক্লেটন সমস্যায় পড়লেন। সাধারণত প্রকাশকেরা মুদ্রাকরকে তিন মাসের টাকা বকেয়া দিতেন। কিন্তু ১৯৩১ সালের মে মাসে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রে মার্কিন সরকার ঋণসংকোচন নীতি গ্রহণ করলে এই বকেয়া দেওয়ার ব্যাপারে দেরি হতে শুরু করল। আর্থিক সমস্যার জন্য ক্লেটন তাঁর পত্রিকাগুলি পালা করে প্রকাশ করে প্রকাশ করতে শুরু করলেন। জুন ১৯৩২ সংখ্যা থেকে তিনি এই পত্রিকাটি দ্বিমাসিক পত্রিকা হিসাবে প্রকাশ করতে থাকলেন। বকেয়া পাওয়া রয়ে গেলে কোনও কোনও মুদ্রাকর ঋণী পত্রিকাটিকে কিনে নিত। ক্লেটন তাঁর পত্রিকার ক্ষেত্রে এমন ঘটনা ঘটা আটকাতে তিনি তাঁর মুদ্রাকরকেই কিনে নেবেন বলে সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু এই সিদ্ধান্তটিই দুর্ভাগ্যজনক পদক্ষেপ বলে প্রমাণিত হল। লেনদেন সম্পূর্ণ করার মতো যথেষ্ট অর্থ ক্লেটনের হাতে ছিল না। ১৯৩২ সালের অক্টোবর মাসে জানুয়ারি ১৯৩৩ সংখ্যাটি প্রকাশের পরই তিনি অ্যাস্টাউন্ডিং স্টোরিজ প্রকাশ বন্ধ করে দেবেন বলে ঠিক করলেন। এদিকে দেখা গেল আরেকটি সংখ্যা প্রকাশের জন্য পত্রিকার সংগ্রহে যথেষ্ট গল্প ও কাগজ দুইই আছে। তাই ক্লেটন তাঁর প্রকাশনায় শেষ অ্যাস্টাউন্ডিং স্টোরিজ প্রকাশ করলেন ১৯৩৩ সালের মার্চ মাসে।[১০] এপ্রিল মাসেই তিনি দেউলিয়া ঘোষিত হলেন এবং ১০০ ডলারের বিনিময়ে নিজের পত্রিকাগুলির নাম বিক্রি করে দিলেন টি. আর. ফলের কাছে। অগস্ট মাসে ফলে সেগুলি পুনরায় বিক্রি করে দিলেন সুপ্রতিষ্ঠিত প্রকাশক সংস্থা স্ট্রিট অ্যান্ড স্মিথের কাছে।[১১][১২][১৩]

স্ট্রিট অ্যান্ড স্মিথ সম্পাদনা

কল্পবিজ্ঞান স্ট্রিট অ্যান্ড স্মিথের কাছে নতুন কোনও বিষয় ছিল না। ইতিমধ্যে এই প্রকাশনী থেকে দু-টি পাল্প প্রকাশিত হয়েছিল, যেগুলি মাঝে মাঝে এই বর্গের রচনা প্রকাশ করত। প্রথমটির নাম ছিল দ্য শ্যাডো। ১৯৩১ সালে চালু হওয়া এই পত্রিকাটি অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়েছিল। এই পত্রিকাটির কাটতি ছিল ৩ লক্ষেরও বেশি। অপর পত্রিকাটির নাম ছিল ডক স্যাভেজ। এই পত্রিকাটি চালু হয়েছিল ১৯৩৩ সালের মার্চ মাসে।[১৪] স্ট্রিট অ্যান্ড স্মিথ এফ. অরলিন ট্রিমেইনকে অ্যাস্টাউন্ডিং স্টোরিজ পত্রিকার সম্পাদনার কাজে নিযুক্ত করেন। ট্রিমেইন ছিলেন একজন অভিজ্ঞ সম্পাদক। এর আগে তিনি ক্লেটনের সঙ্গে কাজ করেছিলেন ক্লুজ পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে। ক্লেটন দেউলিয়া ঘোষিত হওয়ার পর পত্রিকা হস্তান্তরের শর্ত অনুসারে তিনি স্ট্রিট অ্যান্ড স্মিথে আসেন। ক্লেটন থেকে আসা ডেসমন্ড হল এই পত্রিকার সহকারী সম্পাদক নিযুক্ত হলেন। ট্রিমেইন যেহেতু ক্লজ, টপ-নচ ম্যাগাজিনঅ্যাস্টাউন্ডিং স্টোরিজ, এই তিনটি পত্রিকারই সম্পাদক ছিলেন, সেই কারণে হলই সম্পাদনার বেশিরভাগ কাজ করতেন। তবে ট্রিমেইনের হাতেই বিষয়বস্তু নির্বাচনের চূড়ান্ত নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা ন্যস্ত ছিল।

পাদটীকা সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Ashley (2000), p. 48.
  2. Ashley (2000), p. 69. The quote is from Hersey (1937), p. 188, cited by Ashley.
  3. Ashley (2000), p. 69.
  4. Edwards, Malcolm; Nicholls, Peter; Ashley, Mike। "Culture : Astounding Science-Fiction : SFE : Science Fiction Encyclopedia"sf-encyclopedia.com। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৬, ২০১৭ 
  5. Ashley (2000), p. 239.
  6. Ashley (200৭), p. ৪2৫.
  7. See the individual issues. For convenience, an online index is available at "Magazine:Astounding Science Fiction — ISFDB"। Texas A&M University। জুলাই ৫, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ২৬, ২০০৮  and "Magazine:Analog Science Fiction and Fact — ISFDB"। Texas A&M University। জানুয়ারি ১৩, ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ২৬, ২০০৮ 
  8. "Corporate Changes"। The New York Times। মার্চ ২৮, ১৯৩১।  "Publishers Fiscal Corp., Manhattan, to Clayton Magazines."
  9. Ashley (2000), p. 72.
  10. Ashley (2000), pp. 76–77.
  11. Ashley (2000), p. 82.
  12. Ashley (200৪), p. 204.
  13. Joshi, Schultz, Derleth & Lovecraft (2008), pp. 599–601.
  14. Ashley (2000), pp. 82–83.

গ্রন্থপঞ্জি সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা

পাবলিক ডোমেইনে সুলভ প্রকাশনা সম্পাদনা