অ্যাঙ্গোলায় ইসলাম

অ্যাঙ্গোলায় ইসলাম খ্রিস্টান ধর্মের পর দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম। কয়েকটি সংস্থার মতে অ্যাঙ্গোলায় প্রায় ৮/৯ লাখ মুসলিম বসবাস করেন।[১] দেশটির জনসংখ্যা প্রায় ৩ কোটি। তবে অ্যাঙ্গোলা সরকার রাষ্ট্রীয়ভাবে এখনো ইসলামকে ধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি দেয়নি এবং দেশটির জনশুমারিতে মুসলিম সংখ্যা কম করে দেখানো হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। [২][৩] অ্যাঙ্গোলার অধিকাংশ মুসলিম সুন্নি ইসলামের অনুসারী। তারা সাধারণত বিভিন্ন সময়ে পশ্চিম আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্য থেকে অ্যাঙ্গোলায় এসে স্থায়ী হয়েছেন এবং কিছু রয়েছেন স্থানীয় ইসলামে ধর্মান্তরিত মুসলিম

অ্যাঙ্গোলায় ইসলাম
মোট জনসংখ্যা
৮০০,০০০- ৯০০,০০০ (বেসরকারী) ৯০,০০০ ( সরকারী)
ধর্ম
সুন্নি ইসলাম
ভাষা
পর্তুগিজ, আরবি ও কিছু আঞ্চলিক ভাষা

দেশটিতে বেশ কয়েকটি ইসলামি সংগঠন রয়েছ, যারা মসজিদ, স্কুল এবং কমিউনিটি সেন্টার পরিচালনা করে। অ্যাসোসিয়েশন অফ দ্য ডেভেলপমেন্ট অফ ইসলাম ইন অ্যাঙ্গোলা হল প্রাথমিক ধর্মান্তরিতদের সংগঠন। মুসলিম অ্যাঙ্গোলীয়দের প্রতিনিধিত্ব করে লুয়ান্ডার অ্যাঙ্গোলান মুসলিমস সুপ্রিম কাউন্সিল।[৪] ২০১৩ সালের শেষের দিকে অ্যাঙ্গোলীয় সরকার কোনো মুসলিম সংগঠনকে আইনত স্বীকৃতি দিতে অস্বীকৃতি জানায়। এর ফলে দেশের মসজিদগুলি বিধিনিষেধের সম্মুখীন হয় এবং অনেকগুলি সরকার দ্বারা বন্ধ করেও দেওয়া হয়। [৫]

আইনি অবস্থা সম্পাদনা

২০১০ সালে অ্যাঙ্গোলীয় সংবিধান দেশের সমস্ত নাগরিকের ধর্মীয় স্বাধীনতার নিশ্চয়তা দেয়। তবে ২০১৬ সালের শেষের দিকে একটি বার্তা ছড়িয়ে পড়ে যে, অ্যাঙ্গোলীয় সরকার ইসলাম নিষিদ্ধ করেছে এবং দেশের সমস্ত মসজিদ বন্ধ করে দিয়েছে। কারণ হিসেবে বলা হয় যে, ইসলাম রাষ্ট্রীয় ধর্ম খ্রিস্টান মূল্যবোধের সাথে সাংঘর্ষিক। মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের ২০১৩ সালের বৈশ্বিক ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতিবেদনে আঙ্গোলার ১৯৪টি বিভিন্ন ধর্মীয় গোষ্ঠীর গণনা করা হয়েছে, যেগুলিকে আইনি স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি। এর মধ্যে বড় সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল খ্রিস্টান সংগঠন এবং বেশ কিছু ইসলামি গোষ্ঠীও ছিল। সেই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, লুয়ান্ডার জাঙ্গোপাড়ায় একটি মসজিদ ধ্বংস করা হয়েছে এবং দুটি মসজিদ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। একই বছরে বিরোধী খ্রিস্টান দলীয় ৫৩টি গির্জা বন্ধ করা হয়েছে।[৬][৭] [৮]

সরকার বলে, ধর্মীয় গোষ্ঠীগুলিকে আইনি মর্যাদার জন্য আবেদন করতে হবে এবং স্বীকৃতির পর এই দলগুলিকে স্কুল এবং উপাসনালয় নির্মাণের অনুমতি দেওয়া হয়। স্বীকৃত হওয়ার জন্য একটি গোষ্ঠীর ১০০,০০০ এর বেশি জনসখ্যা থাকতে হবে এবং ১৮টি প্রদেশের মধ্যে ১২ টিতে তাদের উপস্থিত থাকতে হবে। [৯] তবে সরকারী হিসাব মতে মুসলমানদের জনসংখ্যা আনুমানিক ৯০,০০০ জন। [১০] তাই সরকার ৮৩টি খ্রিস্টান ধর্মীয় গোষ্ঠীকে আইনি মর্যাদা দিলেও কোনো মুসলিম গোষ্ঠীকে আইনি মর্যাদা দেয়নি।[৯] অ্যাঙ্গোলার ইসলামিক কমিউনিটির প্রেসিডেন্ট এই বলে স্বীকৃতির সমালোচনা করেন যে, "ধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি পেতে আপনার ১০০,০০০ প্রয়োজন। তা না হলে আপনি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থনা করতে পারবেন না"।[১০] অনেক অ্যাঙ্গোলীয় ও আফ্রিকীয় মুসলিম সংগঠন ও নেতা বলেন যে, অন্যান্য আফ্রিকীয় দেশের মত অ্যাঙ্গোলাও জনশুমারিতে মুসলিম জনসংখ্যা কম করে দেখায় এবং স্বীকৃতি না দিতে এটিকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেন।[১১]

মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর রিপোর্ট করে যে, প্রায় সকল দেশের সরকার অনিবন্ধিত গোষ্ঠীগুলিকে অস্তিত্ব রক্ষা ও কাজ করার অনুমতি দেয়; অ্যাঙ্গোলীয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক মসজিদ বন্ধ করে দেওয়ার উদাহরণ বিরল। [৯] ২০১৩ সালের নভেম্বর অ্যাঙ্গোলার পররাষ্ট্রমন্ত্রী জর্জেস চিকোটি বলে যে, অ্যাঙ্গোলায় আটটি ইসলামি সম্প্রদায় রয়েছে ; কিন্তু কোনোটিই নিবন্ধনের জন্য আইনি প্রয়োজনীয়তা পূরণ করেনি। তাই এই প্রক্রিয়াটি শেষ না হওয়া পর্যন্ত তারা তাদের বিশ্বাস অনুশীলন করতে পারে না। কয়েকটি মুসলিম গোষ্ঠী তাদের মসজিদগুলি সরকারীভাবে নিবন্ধিত করেনি"। তবে মুসলিমরা কোন আইনি প্রয়োজনীয়তা পূরণ করেনি তা পররাষ্ট্রমন্ত্রী নির্দিষ্ট করেনি।[১২]

জনসংখ্যা সম্পাদনা

ঐতিহাসিকভাবে অ্যাঙ্গোলায় উল্লেখযোগ্য মুসলিম জনসংখ্যা ছিল না। অ্যাঙ্গোলা কখনো খিলাফত বা আমিরাতের অধীনে শাসিত হয়নি। বিশ শতাব্দীতে অ্যাঙ্গোলার মুসলিম সম্প্রদায় ব্যাপকহারে বেড়েছে বলে ধারণা করা হয়। অ্যাঙ্গোলার অধিকাংশ মুসলিম পশ্চিম আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্য, বিশেষ করে লেবানন থেকে আসা ব্যবসায়ী এবং অভিবাসী ছিলেন।[৭] তবে অ্যাঙ্গোলায় মুসলিম ধর্মপ্রচারকদের কার্যকলাপের ফলে খুব কম অ্যাঙ্গোলীয় ইসলাম গ্রহণ করেছে। এই ধর্মান্তরের বেশিরভাগই অ্যাঙ্গোলীয় গৃহযুদ্ধের সময় ঘটেছিল। তখন উল্লেখযোগ্য মুসলিম জনসংখ্যাসহ অনেক অ্যাঙ্গোলীয় পার্শ্ববর্তী দেশগুলিতে পালিয়ে যায় এবং সেখানে মুসলিম সমাজের সংস্পর্শে এসে ইসলাম সম্পর্কে ব্যাপক জানার সুযোগ পায়।[৪]

আদেবায়ো ওয়েবাদ অনুমান করে যে, মুসলমানরা অ্যাঙ্গোলীয় জনসংখ্যার ১ থেকে ২.৫%। [৪] মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর অ্যাঙ্গোলা সরকারের তথ্যের ভিত্তিতে বলেছে যে, অ্যাঙ্গোলায় আনুমানিক মুসলিম জনসংখ্যা ৮০,০০০-৯০,০০০ এবং নোট করে যে, কিছু উৎস জনসংখ্যার আকার ৫০০,০০০ এর কাছাকাছি রাখে, যা বাস্তবসম্মত বলে মনে হয় না।[৯] অ্যাঙ্গোলার মুসলিম জনসংখ্যার প্রায় ১% শিয়া ইসলাম মেনে চলে। [১৩]

মসজিদে নিষেধাজ্ঞা সম্পাদনা

আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, অ্যাঙ্গোলা সরকার বেছে বেছে মুসলিমদের মসজিদ, স্কুল এবং কমিউনিটি সেন্টার বন্ধ করে দিয়েছে।[৯] তবে অ্যাঙ্গোলীয় কর্মকর্তারা এ কথা অস্বীকার করেন যে,'সরকারের মসজিদ বন্ধ করার নীতি গ্রহণ করেছে। তবে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ মসজিদগুলি বন্ধ করে দেওয়ার বা তাদের নির্মাণে বাধা দেওয়ার খবর পাওয়া গেছে'।২০১০ সালের জুলাই মাসে অজ্ঞাত অগ্নিসংযোগকারী হুয়াম্বোতে একটি মসজিদে অগ্নিসংযোগ করে, যার ফলে ব্যাপক ক্ষতি হয়।[১৪] একজন মুসলিম নেতা পরে বলেছিলেন যে, "কর্তৃপক্ষ আমাদের সতর্ক করার একদিন পরে মসজিদটি পুড়িয়ে দেওয়া হয়ে। তারা বলেছিল, আমাদের সেখানে মসজিদটি তৈরি করা উচিত ছিল না এবং এটি অন্য কোথাও তৈরি করা উচিত ছিল।" [১০]

২০১০ সালের সেপ্টেম্বর কর্তৃপক্ষ পূর্ব নোটিশ বা যুক্তি ছাড়াই কাজেঙ্গার একটি মসজিদ বন্ধ করে দেয়।[১৫] তবে মাসখানেক পরে আবার তা খুলে দেওয়া হয়। ২০১১ সালের নভেম্বর অ্যাঙ্গোলীয় কর্তৃপক্ষ কাকুয়াকোতে মসজিদ হিসাবে ব্যবহৃত একটি কাঠামোকে বিনা নোটিশে এবং লঙ্ঘনের লিখিত আদেশ ছাড়াই ভেঙে ফেলে।[১৬] ২০১১ সালের ডিসেম্বরে মালাঞ্জে প্রদেশের একটি মুসলিম দল কিছু জমি কিনেছিল এবং একটি মসজিদ নির্মাণের অনুমতি পাওয়ার জন্য আবেদন করেছিল। মুসলিম গোষ্ঠীটি বারবার কর্তৃপক্ষকে আবেদন মঞ্জুর করতে বা অস্বীকার করতে বলেছিল, কিন্তু তারা কোনো সাড়া পায়নি। কয়েক মাস অপেক্ষা করার পর যখন মুসলিম দলটি নির্মাণ শুরু করে, তখন অ্যাঙ্গোলীয় কর্তৃপক্ষ এসে মসজিদের ভিত্তিটি ধ্বংস করে দেয়। কর্তৃপক্ষ আবেদন অস্বীকার বা অপরাধের জন্য একটি উদ্ধৃতিও প্রদান করেনি।[১৬]

২০১২ সালের জানুয়ারিতে অ্যাঙ্গোলীয় সরকার মুসলিমদের লুন্ডানর্তে প্রদেশের দুন্দোতে একটি মসজিদ নির্মাণে বাধা দেয়। যদিও মুসলিম গোষ্ঠীর কাছে এটি করার লাইসেন্স ছিল। ২০১২ সালের মে মাসে পুলিশ একটি মসজিদ হিসাবে মুসলমানদের ব্যবহার করা একটি ভবনের দরজায় শিকল বেঁধে দেয় এবং সেখানে নামাজ পড়া বন্ধ করতে বলে। মুসলিম নেতারা জবাবে চিঠি লিখেছিলেন, কিন্তু কোনো সাড়া পাননি।[৯] অ্যাঙ্গোলার ইসলামিক কমিউনিটির মতে, ২০১৩ সালে লুয়ান্ডার বাইরে মোট ৬০টি মসজিদ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ভয়েস অফ আমেরিকা একটি ভিডিও দেখে রিপোর্ট করে, যে ভিডিওতে সাউরিমোতে একটি মসজিদ ভেঙে ফেলা হয়েছে।[১৭] বর্তমানও মুসলমানদের মসজিদে নামাজ পড়া বা মসজিদ নির্মাণের অনুমতি প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। [১৮]

অ্যাঙ্গোলীয় সংস্কৃতি মন্ত্রী বলেন যে, "ইসলামের বৈধতা অনুমোদন করা হয়নি...পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাদের মসজিদ বন্ধ থাকবে"।[১৯] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাঙ্গোলীয় দূতাবাস জানিয়েছে যে, তারা এই মন্তব্য সম্পর্কে অবগত নয়।[৭] [৮] [২০] অ্যাঙ্গোলীয় পুলিশের একজন মুখপাত্র বলেন যে, তিনি মসজিদ বন্ধ করার কোনো সরকারি আদেশের বিষয়ে অবগত নন। যাহোক, ভয়েস অফ আমেরিকা একটি সরকারী নথি খুঁজে পেয়েছে; যেখানে একজন কর্মকর্তাকে ভায়ানা লুয়ান্ডা প্রদেশের জাঙ্গোয় ১ টি মসজিদ ভেঙে ফেলার কথা বলা হয়েছে। [১৭]

ইসলাম নিষিদ্ধ বিতর্ক সম্পাদনা

২০১৩ সালের নভেম্বর কিছু মিডিয়া সূত্র জানায় যে, ইসলাম ও অন্যান্য বিশ্বাস ব্যবস্থাকে দেশীয় সংস্কৃতির পরিপন্থী বলে মনে করে অ্যাঙ্গোলায় তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।[৮][২১][২২] যদিও পরে সরকারের পক্ষ থেকে প্রতিবেদনগুলো অস্বীকার করা হয়।[২৩] [৭] [৮] [২৪] সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় বলে যে, "ইসলাম বা অন্য কোনো ধর্মের বিরুদ্ধে অ্যাঙ্গোলায় কোনো যুদ্ধ নেই।[২৫] সে সময় ওয়াইসির মহাসচিব একমেলেদ্দিন ইহসানগ্লু বলেন যে, তার সংস্থা অ্যাঙ্গোলায় একটি সত্য অনুসন্ধান দল পাঠাবে। [২৬]

ঘটনা সম্পাদনা

২০০৪ সালে অ্যাঙ্গোলার জাতীয় গোয়েন্দা পরিষেবার প্রধান কনস্টান্টিনো ভিতিয়াকা একটি রেডিও সাক্ষাৎকারে দাবি করেন যে, চরমপন্থী জিহাদি গোষ্ঠী আল-কায়েদা মুসলিম বেসরকারী সংস্থাগুলির মাধ্যমে দেশে প্রবেশের চেষ্টা করেছিল। [২৭]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. দিগন্ত, Daily Nayadiganta-নয়া। "৮ লাখ মুসলিম : তবু স্বীকৃতি নেই ইসলাম ধর্মের"Daily Nayadiganta (নয়া দিগন্ত) : Most Popular Bangla Newspaper। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-০৮ 
  2. "অ্যাঙ্গোলায় এখনও ইসলাম স্বীকৃত ধর্ম নয়"Barta24 (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-০৭ 
  3. "Angola Religion Facts & Stats"www.nationmaster.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৭-১০ 
  4. Oyebade, Adebayo O. Culture And Customs of Angola, 2006. Pages 45–46.
  5. "Angola accused of 'banning' Islam as mosques closed | World news | The Guardian"। theguardian.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০২-০৪ 
  6. "The persistent myth that Islam was banned in Angola"। BBC News। ১৮ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  7. "2008 Report on International Religious Freedom - Angola"। U.S. Department of State। 
  8. "Islam Banned in Angola"। Las Vegas Guardian Express। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১১-২৬ 
  9. "ANGOLA 2012 INTERNATIONAL RELIGIOUS FREEDOM REPORT" (পিডিএফ) 
  10. Aristides Cabeche and David Smith (২০১৩-১১-২৮)। "Angola accused of 'banning' Islam as mosques closed"The Guardian 
  11. "ইসলামের ইতিহাস : নববী যুগ থেকে বর্তমান - ড. মুহাম্মাদ ইবরাহিম আশ-শারিকি"www.rokomari.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-০৮ 
  12. "Angola defends barring Islamic groups, denies persecution"Reuters। ২০১৩-১১-২৯। 
  13. "Estimated Percentage Range of Shia by Country" (পিডিএফ)। Pew forum। ২০১২-০৮-০১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৭-৩০ 
  14. "Angola: Fire in Huambo Mosque Destroys Documents"Angola News Agency 
  15. "ANGOLA July-December, 2010 INTERNATIONAL RELIGIOUS FREEDOM REPORT" (পিডিএফ) 
  16. "ANGOLA 2011 INTERNATIONAL RELIGIOUS FREEDOM REPORT" (পিডিএফ) 
  17. "Muslim Leader Says Angolan Authorities Destroying Mosques"Voice of America। ২০১৩-১১-২৬। 
  18. "Angola accused of 'banning' Islam as mosques closed" 
  19. Vasudevan Sriradhan (২০১৩-১১-২৫)। "Angola Bans Islam and Shuts Down All Mosques"International Business Times 
  20. "Angola Denies It Banned Islam, Destroyed Mosques"International Business Times। ২০১৩-১১-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১১-২৬ 
  21. "Angola: Minister Guarantees Efforts to Fight Illegal Churches"allAfrica.com। ২০১৩-১১-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১১-২৬ 
  22. Ireneu Mujoco। "Islão já tem 60 mesquitas encerradas - Política - O País - O Jornal da Nova Angola"। O País (Angola)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১১-২৬ 
  23. "আন্তর্জাতিক | Jugantor | Most Popular Bangla News | Entertainment | Breaking News"Jugantor (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-১০ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  24. "Angola Denies It Banned Islam, Destroyed Mosques"International Business Times। ২০১৩-১১-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১১-২৬ 
  25. "Angola denies banning Islam after outcry"। Agence France-Presse। নভে ২৬, ২০১৩। 
  26. "OIC Probes Facts About Angola Muslims"। ২০১৩-১১-২৮। 
  27. "Al-Qaeda tries to enter Angola"News24। ২০০৪-১০-২২। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১১-২৬